দেশে রোগমুক্ত সুস্থ প্রজন্ম গড়ে তুলতে ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল প্রাপ্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ড্রামে খোলা ভোজ্যতেল বাজারজাতকরণ একটি বড় বাধা। একইসাথে ভোজ্যতেলে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধকরণ ও গুণগত প্যাকেজিং অত্যন্ত জরুরি। রাজধানীর বিআইপি কনফারেন্স রুমে আজ (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত “সবার জন্য ভিটামিন সমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল: অগ্রগতি, বাধা ও করণীয়" শীর্ষক সাংবাদিক কর্মশালায় এসব বিষয় তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞগণ। গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এবং ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত এই কর্মশালায় প্রিন্ট, টেলিভিশন এবং অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত ২৬ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন।কর্মশালায় জানানো হয়, জাতীয় মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট জরিপ ২০১১-১২ অনুযায়ী, প্রাক্-বিদ্যালয়গামী প্রতি পাঁচজন শিশুর মধ্যে একজন ভিটামিন ‘এ’ এবং দুইজন শিশু ভিটামিন ডি-এর ঘাটতিতে ভুগছে। ভোজ্যতেলে ভিটামিন এ সমৃদ্ধকরণ আইন, ২০১৩ অনুযায়ী ভিটামিন এ সমৃদ্ধকরণ ব্যতীত ভোজ্যতেল বাজারজাত করা নিষিদ্ধ। আইসিডিডিআর,বি-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাজারে মোট ভোজ্যতেলের ৬৫ শতাংশই ড্রামে বিক্রি হয়। এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ তেলে কোনো ভিটামিন এ নেই, আর ৩৪ শতাংশ তেলে রয়েছে প্রয়োজনের চেয়ে কম মাত্রায়। মাত্র ৭ শতাংশ ড্রামের খোলা তেলে আইন অনুসারে ভিটামিন এ-এর নির্ধারিত পরিমাণ পাওয়া গেছে। ফলে সাধারণ মানুষ আইনটির সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।কর্মশালায় আরও জানানো হয়, নন-ফুড গ্রেড উপকরণে তৈরি ড্রাম দিয়ে ভোজ্যতেল পরিবহন করা হয়- যেগুলো আগে কেমিক্যাল, লুব্রিকেন্ট/মবিল বা অন্যান্য শিল্পপণ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়েছে। এ ধরনের ড্রামে সংরক্ষিত খোলা ভোজ্যতেল জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, পাশাপাশি এতে ভেজাল মেশানোর আশঙ্কাও থাকে। এই পুরোনো ড্রামগুলোতে কোনো লেবেল বা উৎস সম্পর্কিত তথ্য না থাকায় তেলের উৎপত্তিস্থল বা সরবরাহকারীকে শনাক্ত করা যায় না। তাই খোলা ড্রামে ভোজ্যতেল বাজারজাতকরণ আইন বাস্তবায়নে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।কর্মশালায় জানানো হয়, জুলাই ২০২২ এর পর থেকে ড্রামে খোলা সয়াবিন তেল এবং ডিসেম্বর ২০২২ এর পর থেকে খোলা পাম তেল বাজারজাতকরণ বন্ধে শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও বাস্তবে এর প্রতিফলন দেখা যায়নি। তাই নিরাপদ ভোজ্যতেল ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে শিল্প মন্ত্রণালয়, বিএসটিআই, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ প্রয়োজন।ভিটামিন এ-এর ঘাটতি অন্ধত্ব, গর্ভকালীন মাতৃমৃত্যুসহ নানা শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। অন্যদিকে, ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব রিকেটস ও হাড় ক্ষয়ের পাশাপাশি হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মতো অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এ প্রেক্ষাপটে, ভোজ্যতেলে ভিটামিন এ ও ডি সমৃদ্ধকরণ একটি সাশ্রয়ী ও কার্যকর পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এতে সাধারণ মানুষ প্রতিদিনের খাবারের মাধ্যমে সহজেই এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন পেতে পারে।এছাড়াও কর্মশালায় ভোজ্যতেলে গুণগতমানের প্যাকেজিং নিশ্চিতের উপরও জোর দেওয়া হয়। সাধারণত সূর্যরশ্মিসহ যেকোন আলোর সংস্পর্শে ভিটামিন এ নষ্ট হতে থাকে এবং একপর্যায়ে অদৃশ্য হয়ে যায়। ভোজ্যতেল বাজারজাত হয় যেসব বোতলে সেগুলোর অধিকাংশই আলো প্রতিরোধী না হওয়ায় ভোজ্যতেলের গুণগত ও পুষ্টিমান হ্রাস পায়। সে কারণে ভোজ্যতেলের প্যাকেজিংয়ের জন্য আলো প্রতিরোধী অস্বচ্ছ উপাদান ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।কর্মশালায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)-এর উপপরিচালক (সিএম) এস এম আবু সাঈদ, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের ইপিডেমিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী, কনসালটেন্ট ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখার, ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্টস স্কুল অব পাবলিক হেলথ-এর অ্যাসোসিয়েট সায়েন্টিস্ট আবু আহমেদ শামীম, বাংলাদেশ ফার্স্ট পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোর্শেদ নোমান, এবং প্রজ্ঞা’র নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের। কর্মশালায় গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা তুলে ধরেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের লার্জ স্কেল ফুড ফর্টিফিকেশন কান্ট্রি এডভোকেসি বাংলাদেশ-এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. রীনা রাণী পাল এবং প্রজ্ঞা’র কর্মসূচি প্রধান হাসান শাহরিয়ার। ভোরের আকাশ/মি
১৩ ঘন্টা আগে
ক্ষুধা পেলেও অনেক সময় আমরা এড়িয়ে যাই বা দেরি করে খাই। সকালে না খেয়ে ডায়েট করেন এতে শরীর আস্তে আস্তে বিপদের দিকে ধাবিত হয়। সকালের নাস্তা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর উপরই সারাদিন শরীরের শক্তি নির্ভর করে। সকালে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরালে সারাদিন অ্যানার্জি মেলে ও কম ক্লান্তিবোধ হয়। আবার যারা অতিরিক্ত ওজনে ভুগছেন সকালের নাস্তা ওজন কমাতেও সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রেকফাস্ট নিঃসন্দেহে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় ২৬০ ক্যালোরির বেশি খায়, তাদের ওজন যারা সকালে নাস্তা করে না তাদের তুলনায় অন্তত এক পাউন্ড বেশি হয়। তবে সকালের নাস্তায় ক্যালসিয়াম ও ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।পুষ্টিবিদদের মতে, সকালের খাবার কখনো এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। কারণ ব্রেকফাস্ট আপনাকে দেবে শক্তি। সকালে ভরপেট নাস্তা করলে দিনের পরের দিকে আপনার খুব বেশি ক্ষিদে লাগবে না। ফলে এটা সেটা খাওয়ার দরকার পড়বে না। আর আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগানোর জন্য নাস্তা বেশ জরুরি।ঠিক তেমনই সকালের নাস্তা বাদ দিলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যার মধ্যে অন্যতম হলো ডিমেনশিয়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি চারগুণ বাড়িয়ে তোলে সকালে নাস্তা না করা হলে।২০১১ সালে জাপানিজ জার্নাল অব হিউম্যান সায়েন্সেস অব হেলথ-সোশ্যাল সার্ভিসেস এ প্রকাশিত ফলাফলে জানা গেছে এই তথ্য। এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল জীবনযাত্রার অভ্যাস ও ডিমেনশিয়ার মধ্যকার যোগসূত্রতা বোঝা। সকালে নাস্তা বাদ দিলে আরও যেসব রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। দিনের পর দিন সকালের নাস্তা না করলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব পুরুষ সকালে নাস্তা এড়িয়ে যান তাদের মধ্যে ২৭ শতাংশের বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। স্বাস্থ্যকর নাস্তা হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।দেখে নিন সকালে না খাওয়ার ৫টি খারাপ প্রভাব-১. রক্তে চিনি কমে যায়: রাতভর উপবাসের পর শরীর গ্লুকোজের অভাবে পড়ে। নাশতা না করলে শক্তির ঘাটতি হয়, ফলে ক্লান্তি, মাথা ঘোরা বা মনোযোগের অভাব হতে পারে।২. বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়: সকালের নাশতা বিপাকক্রিয়া চালু করে। নাশতা না করলে শরীর শক্তি সাশ্রয় করার দিকে চলে যায়, ফলে ওজন কমার পরিবর্তে মেটাবলিজম কমে যেতে পারে।৩. অতিরিক্ত ক্ষুধা ও ওভারইটিং: নাশতা বাদ দিলে দুপুর বা পরবর্তী সময়ে অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগে, তখন অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলা হয়, যা ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়ায়।৪. মানসিক অবস্থা খারাপ হতে পারে: নাশতা না খেলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, মনোযোগ কমে, স্মৃতিশক্তিও সাময়িকভাবে দুর্বল হতে পারে।৫. দীর্ঘমেয়াদে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি: গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত নাশতা না খাওয়ার অভ্যাস থাকলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।ভোরের আকশ/এসআই
১৪ ঘন্টা আগে
ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি) সদস্য ও দৈনিক ইনকিলাবের সিনিয়র সাব-এডিটর খন্দকার মো. জাহাঙ্গীর আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, তিন নাতি, আত্মীয় স্বজন, বহু সহকর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ডিএসইসি’র সভাপতি মুক্তাদির অনিক ও সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান।আজ এক বিবৃতিতে ডিএসইসি নেতৃবৃন্দ খন্দকার মো. জাহাঙ্গীরের আত্মার শান্তি কামনায় মহান আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন এবং তাঁর শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক জাফরুল আলম সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তিতে এ তথ্য জানান।এর আগে, খন্দকার মো. জাহাঙ্গীর মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৩০ মিনিটে সাভারে বড় ছেলের বাসায় বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএসইসি’র সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান।তিনি দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে দীর্ঘ সময়কাল সহ-সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চৈতার মরহুম পীরে কামেল ইউনুস (রহ.) ভাইয়ের জামাতা ছিলেন। তার প্রথম নামাজের জানাজা সাভারে এবং দ্বিতীয় জানাজা পটুয়াখালী জেলাধীন বড় বিঘাই ইউনিয়নে নিজ গ্রামের বাড়ি অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৫ ঘন্টা আগে
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নামে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ থাকায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার স্বামী শফিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ও শেখ রেহানার দেবর তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তার মালিকানাধীন প্রচ্ছায়া লিমিটেডের ছয়জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।আবেদনে বলা হয়, সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নামে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা লোপাট/আত্মসাতের একটি অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ০৭ সদস্য বিশিষ্ট অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে জানা যায় যে, প্রচ্ছায়া লিমিটেড নামীয় প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা সপরিবারে গোপনে দেশ ত্যাগ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। তারা দেশত্যাগ করে বিদেশে পালিয়ে গেলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র প্রাপ্তিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে।এছাড়া সার্বিক অনুসন্ধানকাজে বিঘ্ন সৃষ্টিসহ সমূহ ক্ষতির কারণ রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধান কার্যক্রমের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাত্রা রোধে আদালতের অনুমোদন সাপেক্ষে বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৬ ঘন্টা আগে