× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

রাজনীতিতে নতুন হিসাব-নিকাশ

আব্দুর রহিম

প্রকাশ : ১৬ মে ২০২৫ ১১:৩৩ এএম

আব্দুর রহিম

আব্দুর রহিম

আওয়ামী লীগ সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনকালে রাজনীতির গতিপথ পাল্টে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারকে অব্যাহতভাবে সমর্থন করে আসছিল কিছু ছোট দল। তারা নানাভাবে সরকারের কাছ থেকে লাভবান হচ্ছিল। অন্যদিকে বিরোধীদল বলতে কিছু ছিল না। বিএনপি ২০০৯ সালের পর থেকে বিরোধী দলের আসনে থেকে সরকারের ভুল-ত্রুটি নিয়ে সমালোচনা-আন্দোলন করে আসছিল। কিন্তু তাদের কঠোর হাতে দমন করে সরকার। যুক্তিতর্কের পাশাপাশি দলীয় পেটুয়া বাহিনী আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তাদের দমন করে আসছিল। মামলার ভারে ন্যুব্জ ছিল দলটির নেতাকর্মীরা। একইভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছিল জামায়াতে ইসলামী। ফলে অন্য দলগুলো কেবল বিবৃতি দিয়েই দায় সারছিল। তাদের তেমন রাজপথে দেখা যায়নি। পরের সংসদে বিরোধী দলের আসনে বসেছিল জাতীয় পার্টি। দলটিকে অনেকে গৃহপালিত বিরোধী দল বলতো। মূলত তারা সরকারেরই অংশ। কেবল নিয়ম রক্ষার জন্য তারা বিরোধী দলে বসেছিল। এসব কারণে অনেকটা বিরোধীদল বিহীনভাবেই আওয়ামী লীগ সরকার দেশ শাসন করে আসছিল। এক কথায় রাজনীতি ছিল কেবল আওয়ামী ধারার।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয়। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর থেকে রাজনীতিতে নানা পরিবর্তন আসতে থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাহী আদেশে জামায়াতে ইসলামী এবং এর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। সেই নির্বাহী আদেশ সরকার তুলে নেয়। ফলে প্রকাশ্য রাজনীতি করার সুযোগ পায় জামায়াত-শিবির। সন্ত্রাসী তালিকায় থাকা হিযবুত তাহরীরও প্রকাশ্যে আসার চেষ্টা করে। কিন্তু এই সময়ে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ঝিমিয়ে পড়ে। তাদের কার্যক্রম চোখে পড়ে না। মাঝেমধ্যে ঝটিকা মিছিল করে আওয়ামী লীগ। কিন্তু জাতীয় পার্টি একেবারে চুপ হয়ে যায়। এখনও তাদের কার্যক্রম নেই। কিছুদিন আগে ছাত্রলীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে সরকার। 

সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের দেশত্যাগের পর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জোরালো দাবি উঠে। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পরে শাহবাগ অবরোধ করে জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বে দেওয়া তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। পরে জামায়াত-শিবিরসহ আরও কিছু দল এতে অংশ নেয়। একপর্যায়ে সরকার আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত স্থগিত করে। এ নিয়ে চলছে নানা হিসাব-নিকাশ। দলটি কার্যত নিষিদ্ধ হওয়ায় কার লাভ হলো কিংবা কার লোকসান হলো- এই হিসাবনিকাশও চলছে। রাজনীতির মোড় কোন দিকে ঘুরছে বা কী ধরনের মেরুকরণ হচ্ছে, সেই প্রশ্নও উঠছে?

লাভ-লোকসানের হিসাবনিকাশের আলোচনায় দেখা যাচ্ছে, বর্তমানে সক্রিয় দলগুলোর মধ্যে লাভের খাতায় নাম আসছে বিএনপি, জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নিয়ন্ত্রণ ছিল এনসিপি এবং জামায়াতসহ ইসলামপন্থী বিভিন্ন দল ও সংগঠনের হাতে। অন্যতম প্রধান দল বিএনপি সেই আন্দোলনে অংশ নেয়নি। যদিও আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকার যখন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে, এরপর সেই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন ‘তারা আনন্দিত’।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে বিভিন্ন সময় বিএনপি নেতাদের বক্তব্য ছিল, তারা কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নন। ফলে শেষ পর্যন্ত দলটির দোটানা অবস্থান ছিল বলে বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন। তবে রাজনীতির সমীকরণ, লাভ-ক্ষতির আলোচনা যাই হোক না কেন- এমন পটভূমিতে নির্বাচন কবে হবে, সেই প্রশ্নে সন্দেহ বেড়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন দলে। এমনকি এই দলগুলোর নেতাদের অনেকে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কথাও বলছেন। রাজনীতিকদের কেউ কেউ বলছেন, বিরাজনীতিকরণের কোনো চেষ্টা হচ্ছে কি না, তাদের মধ্যে এখন এই প্রশ্নেও আলোচনা হচ্ছে।

নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় আওয়ামী লীগ যেহেতু নির্বাচন করতে পারবে না, সে প্রেক্ষাপটে বিএনপির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী একজন কমলো। সেটিই বিএনপির জন্য লাভের বিষয় বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলছেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় এনসিপি এবং জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও হেফাজতে ইসলামসহ ইসলামপন্থীদের লাভের অঙ্ক ভারী হয়েছে। কারণ এসব দল ও সংগঠন গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার শাসনের পতনের পর থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি করে আসছিল। এখন তাদের আন্দোলনের মুখে দাবি পূরণ হলো। 

এছাড়া রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরবর্তী পরিস্থিতিতে এসব দলের প্রভাব নিয়েও রাজনৈতিক অঙ্গন এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা আলোচনা ছিল। এখন আওয়ামী লীগ কার্যত নিষিদ্ধ হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও পরিস্থিতির ওপর এনসিপি এবং জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দল ও সংগঠনের প্রভাবের বিষয়টা আবার সামনে এসেছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। তবে এসব দল ও সংগঠনের লাভের খতিয়ানেও তারতম্য আছে বলে বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন। তাদের মতে, এই আন্দোলন শুরু করেছিল এনসিপি। 

কিন্তু জামায়াতসহ ইসলামপন্থীদের হাতে এর নিয়ন্ত্রণ চলে গিয়েছিল। এর প্রমাণ হিসেবে শাহবাগের অবস্থান কর্মসূচিতে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বাধা দেওয়া এবং যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বিচার হওয়া জামায়াতের নেতা গোলাম আজম ও মতিউর রহমান নিজামীর নামে স্লোগান দেওয়ার ঘটনাগুলোও উল্লেখ করেন বিশ্লেষকরা। ওই ঘটনাগুলো এনসিপিকে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। 

যদিও দলটি বিবৃতি দিয়ে এর দায় অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, যারা এ ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে দায় তাদের। লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদের ভাষ্য, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে যেখানে কিছুদিন আগে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমন এলাকায় পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যে আন্দোলনকারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। সরকারের প্রশ্রয় সেখানে স্পষ্ট হয়েছে। 

এদিকে, এনসিপিসহ বিভিন্ন দলের আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবির ক্ষেত্রে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের অনেকে বলে আসছিলেন, তারা দল নিষিদ্ধের পক্ষে নন। তবে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে বিচার হচ্ছে, সেই বিচারে বা আদালতের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে ছিল বিএনপি। এছাড়া জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে, দলটির নেতারা এমন বক্তব্যও দিয়ে আসছিলেন। 

শেষ পর্যন্ত এনসিপি ও জামায়াতসহ বিভিন্ন দলের আন্দোলনের মুখে যে প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করেছে, সেই প্রক্রিয়া নিয়েও বিএনপি নেতাদের অনেকে আপত্তি ছিল। তারা মনে করেন, ওই প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলার বা বিতর্ক সৃষ্টির সুযোগ আছে। তবে সেই আন্দোলনে অংশ না নিলেও বিএনপি পরে সরকারের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছে। সংস্কার ও নির্বাচনের সময়সহ বিভিন্ন ইস্যুতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশীজনদের মধ্যে বিভক্তি দৃশ্যমান হচ্ছিল কিছুদিন ধরে। এখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে সেই বিভক্তির জায়গায় পক্ষগুলো আবার এক হয়েছে বলে দাবি করছে এনসিপি। 

দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ভাষ্য, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সব অংশীজন বা সব দলের ঐক্য একটা পরিণতি পেলো আওয়ামী লীগ ইস্যুতে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে একটা বার্তাও গেলো। এটিই লাভের বিষয় বলে মনে করেন তিনি। আলোচনায় আছে আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক। আওয়ামী লীগের ভোট বিএনপি-কে বাদ দিয়ে অন্য কোনো দলের পক্ষে যায় কি না, এটি বিএনপির জন্য চিন্তার বিষয় হতে পারে। আবার বিএনপির বাক্সেই ওই ভোট যায় কি না, জামায়াত ও এনসিপির এই বিপরীত চিন্তা রয়েছে। 

এছাড়া এই দলগুলো আওয়ামী লীগের ভোট নিজেদের পক্ষে টানার চেষ্টা করবে, তাদের দিক থেকেই এমন ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে বলে বিশ্লেষকেরা বলছেন। এসব দলের পক্ষ থেকে কখনো বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দাঁড়াতে আলাদা নির্বাচনি জোট করার চেষ্টা আলোচনায় আসছে। আবার এনসিপিসহ এসব দল বিএনপির সঙ্গেই নির্বাচনে আসন সমঝোতার প্রশ্নে আলোচনা চালাচ্ছে বলেও জানা যাচ্ছে। তবে রাজনীতি কোন দিকে মোড় নিচ্ছে- এই প্রশ্নের জবাব দৃশ্যমান হতে আরও অপেক্ষা করতে হবে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

  • শেয়ার করুন-
 ঢাকায় নিরাপদে অবতরণ করল চাকা খুলে যাওয়া বিমান

ঢাকায় নিরাপদে অবতরণ করল চাকা খুলে যাওয়া বিমান

 বাগেরহাটে রমরমা অবৈধ রেণু পোনার ব্যবসা, প্রতারণার শিকার মৎস্য চাষিরা

বাগেরহাটে রমরমা অবৈধ রেণু পোনার ব্যবসা, প্রতারণার শিকার মৎস্য চাষিরা

 ভারতের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলল পাকিস্তান

ভারতের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলল পাকিস্তান

 গাজীপুরে ৬ দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

গাজীপুরে ৬ দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

 উড্ডয়নের সময় খুলে পড়ে গেল বিমানের চাকা

উড্ডয়নের সময় খুলে পড়ে গেল বিমানের চাকা

 পাটক্ষেতে নারীর মরদেহ, পোড়া বিকৃত মুখমণ্ডল

পাটক্ষেতে নারীর মরদেহ, পোড়া বিকৃত মুখমণ্ডল

 বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭৪২০ হজযাত্রী

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭৪২০ হজযাত্রী

 রাজবাড়ীতে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

রাজবাড়ীতে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

 সীমান্তে ‘পুশ-ইন’ ঠেকাতে বিজিবির টহল জোরদার

সীমান্তে ‘পুশ-ইন’ ঠেকাতে বিজিবির টহল জোরদার

 লালপুরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৭৬ হাজার পশু

লালপুরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৭৬ হাজার পশু

 রাজবাড়ীতে যৌতুক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে যৌতুক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

 সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাও

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাও

 "জলবায়ু ন্যায্যতায় বরগুনার তরুণদের নতুন অধ্যায়"

"জলবায়ু ন্যায্যতায় বরগুনার তরুণদের নতুন অধ্যায়"

 সবজিতে স্বস্তি, মাছ-মাংস নাগালের বাইরেই

সবজিতে স্বস্তি, মাছ-মাংস নাগালের বাইরেই

 আজিজুল হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

আজিজুল হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

 নদীর মাটি ইটভাটায়

নদীর মাটি ইটভাটায়

 সড়কে শৃঙ্খলা ও বাস ভাড়া কমানোর দাবী যাত্রী কল্যাণ সমিতির

সড়কে শৃঙ্খলা ও বাস ভাড়া কমানোর দাবী যাত্রী কল্যাণ সমিতির

 ২৩ সেকেন্ডে ২১ বার বেত্রাঘাত শিশু শিক্ষার্থীকে

২৩ সেকেন্ডে ২১ বার বেত্রাঘাত শিশু শিক্ষার্থীকে

 টাঙ্গাইলে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবসে আলোচনা সভা

টাঙ্গাইলে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবসে আলোচনা সভা

সংশ্লিষ্ট

রাজনীতিতে নতুন হিসাব-নিকাশ

রাজনীতিতে নতুন হিসাব-নিকাশ

শুধু উপার্জনের বিদ্যা নয়, মানুষ হওয়ার শিক্ষার্জনও জরুরি

শুধু উপার্জনের বিদ্যা নয়, মানুষ হওয়ার শিক্ষার্জনও জরুরি

বাংলাদেশের আইন এবং সংবিধানে পরিবর্তন ও সংযোজন

বাংলাদেশের আইন এবং সংবিধানে পরিবর্তন ও সংযোজন

বাংলাদেশে সমাজতান্ত্রিক আদর্শের বিকাশ এবং এর প্রভাব

বাংলাদেশে সমাজতান্ত্রিক আদর্শের বিকাশ এবং এর প্রভাব