সংগৃহীত ছবি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৯৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
সোমবার (২৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুইজনই পুরুষ। আর আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩১২ জনই ঢাকার বাইরের।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৭৮ জন, যাদের মধ্যে ৪৩ জন পুরুষ ও ৩৫ জন নারী।
আর এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৯২৩ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ৬৮০ জন পুরুষ ও আট হাজার ২৪৩ জন নারী।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৯৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।সোমবার (২৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুইজনই পুরুষ। আর আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩১২ জনই ঢাকার বাইরের।চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৭৮ জন, যাদের মধ্যে ৪৩ জন পুরুষ ও ৩৫ জন নারী।আর এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৯২৩ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ৬৮০ জন পুরুষ ও আট হাজার ২৪৩ জন নারী।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ৪০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। রোববার (২৭ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৮৬ জন এবং বাকিরা ঢাকা সিটির বাইরের। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯ হাজার ৫২৯ জন। এর মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৮ হাজার ২২৩ জন। মারা গেছেন ৭৬ জন।বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৫ হাজার রকমের ওষুধ তৈরি হয়, তবে সরকারের পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ মাত্র ৪ হাজার ওষুধেই রয়েছে। ফলে বাজারে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি ক্রমেই বেড়ে চলছে। এই ধরনের ওষুধ গ্রহণ করলে রোগ সারার বদলে আরও অবনতি ঘটতে পারে। তাই নকল ও আসল ওষুধ পার্থক্য করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।সরকারি তদারকির পাশাপাশি নাগরিকরাও সচেতন হয়ে ওষুধের সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুসারে পণ্য যাচাই-বাছাই করা ভোক্তার মৌলিক অধিকার এবং কেউ যদি এই যাচাইয়ে বাধা দেয়, তার শাস্তির বিধান রয়েছে।নকল ওষুধ চেনার সহজ ও কার্যকর ৫টি উপায়:১. প্যাকেজিং ও মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ পরীক্ষা করুনআসল ওষুধের প্যাকেজিং থাকে নিখুঁত, স্পষ্ট লোগোসহ, যেখানে উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখ, ব্যাচ নম্বর এবং মূল্য (এমআরপি) পরিষ্কারভাবে লেখা থাকে। নকল ওষুধের প্যাকেজিং প্রায়ই ঝাপসা বা অস্পষ্ট, লোগো বাঁকা বা অদ্ভুত দেখায়।২. কিউআর কোড স্ক্যান করুনআসল পণ্যে থাকে একটি সক্রিয় কিউআর কোড বা হলোগ্রাম, যা স্ক্যান করলে উৎপাদন সংস্থা, উৎপাদনের তারিখ, ব্যাচ নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। যদি স্ক্যান করার পর তথ্য না আসে বা ভুল তথ্য পাওয়া যায়, তাহলে বুঝবেন ওষুধটি নকল।৩. ওষুধের রং ও আকার পরীক্ষা করুনব্যবহারের আগে ওষুধের রং, আকার, গঠন ভালো করে দেখুন। ভাঙা অংশ, গুঁড়োর অতিরিক্ত পরিমাণ বা অস্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য থাকলে সতর্ক থাকুন এবং ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।৪. ওষুধের শক্তি বা নরমত্ব লক্ষ্য করুনওষুধের গঠন একসঙ্গত কিনা, ফোলা অংশ বা দাগ আছে কিনা পরীক্ষা করুন। বিশেষ করে ক্রিস্টাল জাতীয় ওষুধের ক্ষেত্রে পূর্বের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।৫. ওষুধের দাম যাচাই করুনযদি কোনো ওষুধের দাম স্বাভাবিকের তুলনায় অস্বাভাবিকভাবে কম বা বেশি হয়, তাহলে সেটি সন্দেহজনক। অনেক সময় নকল ওষুধ কম দামে বিক্রি হয়। এমন ক্ষেত্রে ওই দোকান থেকে ওষুধ না কেনাই ভালো।সতর্কতা অবলম্বন করে ওষুধ কেনাকাটা করলে আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকবে। প্রয়োজন হলে সরকারি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন এবং নিশ্চিত হয়ে ওষুধ গ্রহণ করুন।ভোরের আকাশ//হ.র
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ৩৩১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।শনিবার (২৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন করে বরিশাল বিভাগে ১৩২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩০ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪৭ জন, খুলনা বিভাগে ১৮ জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জন ভর্তি হয়েছেন।এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ২৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৭ হাজার ৬৯৩ জন।২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মারা গেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। ওই বছর হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ