নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২২ এপ্রিল ২০২৫ ১২:০৯ পিএম
কুয়েটে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে শিক্ষার্থীরা
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদের অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩২ জন শিক্ষার্থী। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টা থেকে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের বারান্দায় শুরু হওয়া এই কর্মসূচি মঙ্গলবার সকাল পর্যন্তও চলমান রয়েছে।
মঙ্গলবার বেলা ১২টায় ২৯ জন শিক্ষার্থী অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। এর আগে সোমবার বিকাল ৪টায় পূর্ব নির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে অংশ নেয়। এর মধ্যে দুজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। আরও একজন মায়ের অসুস্থতাজনিত কারণে বাড়িতে ফিরে গেছেন। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দুর্বল হয়ে পড়ছেন। দাবি পূরণে অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতরা হামলা করলেও কুয়েট প্রশাসন নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। হামলাকারীদের নাম উল্লেখ না করে অজ্ঞাত পরিচয় লোকজনের বিরুদ্ধে দায়সারা একটি মামলা করেছে কুয়েট প্রশাসন। হামলার ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
কুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের দুবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনঢ় রয়েছেন। আবারও শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করার ব্যাপারে কথা বলব।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১ সপ্তাহ আগে
আপডেট : ১ সপ্তাহ আগে
কুয়েটে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে শিক্ষার্থীরা
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদের অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩২ জন শিক্ষার্থী। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টা থেকে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের বারান্দায় শুরু হওয়া এই কর্মসূচি মঙ্গলবার সকাল পর্যন্তও চলমান রয়েছে।
মঙ্গলবার বেলা ১২টায় ২৯ জন শিক্ষার্থী অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। এর আগে সোমবার বিকাল ৪টায় পূর্ব নির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে অংশ নেয়। এর মধ্যে দুজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। আরও একজন মায়ের অসুস্থতাজনিত কারণে বাড়িতে ফিরে গেছেন। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দুর্বল হয়ে পড়ছেন। দাবি পূরণে অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতরা হামলা করলেও কুয়েট প্রশাসন নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। হামলাকারীদের নাম উল্লেখ না করে অজ্ঞাত পরিচয় লোকজনের বিরুদ্ধে দায়সারা একটি মামলা করেছে কুয়েট প্রশাসন। হামলার ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
কুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের দুবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনঢ় রয়েছেন। আবারও শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করার ব্যাপারে কথা বলব।
ভোরের আকাশ/এসএইচ