ছবি: সংগৃহীত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি)-এর বহুল প্রতীক্ষিত বার্ষিক আয়োজন ফ্যামিলি ডে ২০২৫। রোববার (৬ জুলাই) রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানটি উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগ বিএনপি-এর সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. বেলাল হোসেন। ডিএসইসি সভাপতি মুকতাদির অনিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান এবং ফ্যামিলি ডে-এর আহ্বায়ক, সংগঠনের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নাহিদ হাসান।
সকালের নাস্তা দিয়ে শুরু হওয়া এ আয়োজনে সারাদিনব্যাপী ডিএসইসি সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গের সরব উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয় অনুষ্ঠানস্থল। মধ্যাহ্নভোজ, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠানে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। র্যাফেল ড্র ছিল এই আয়োজনের প্রধান আকর্ষণ। প্রথম পুরস্কার হিসেবে গ্লোবালইডি-এর সৌজন্যে ছিল একটি মোটরসাইকেল।
দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের সৌজন্যে ছিল ঢাকা-ব্যাংকক-ঢাকা যুগল প্লেন টিকিট। এছাড়াও ছিল ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা প্লেন টিকিট এবং প্রবাসীর হেলিকপ্টারের সৌজন্যে ঢাকা শহর ভ্রমণের হেলিকপ্টার রাইড টিকিট।পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে প্রথম পুরস্কারটি তুলে দেন প্রধান অতিথি নজরুল ইসলাম আজাদ, এবং দ্বিতীয় পুরস্কারটি প্রদান করেন অধ্যাপক ড. মো. বেলাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল দেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ও কর্পোরেট ব্র্যান্ডসমূহ। তাদের মধ্যে ছিল গ্রী স্টার, মমতাজ হারবাল, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, আরএকে সিরামিকস এবং ইগলু আইসক্রিম, খন্দকার টি,।
ডিএসইসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এই আয়োজন শুধু বিনোদনের উপলক্ষ নয়, বরং এটি সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য, পারিবারিক বন্ধন ও সহমর্মিতা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি)-এর বহুল প্রতীক্ষিত বার্ষিক আয়োজন ফ্যামিলি ডে ২০২৫। রোববার (৬ জুলাই) রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানটি উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগ বিএনপি-এর সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. বেলাল হোসেন। ডিএসইসি সভাপতি মুকতাদির অনিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান এবং ফ্যামিলি ডে-এর আহ্বায়ক, সংগঠনের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নাহিদ হাসান।সকালের নাস্তা দিয়ে শুরু হওয়া এ আয়োজনে সারাদিনব্যাপী ডিএসইসি সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গের সরব উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয় অনুষ্ঠানস্থল। মধ্যাহ্নভোজ, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠানে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। র্যাফেল ড্র ছিল এই আয়োজনের প্রধান আকর্ষণ। প্রথম পুরস্কার হিসেবে গ্লোবালইডি-এর সৌজন্যে ছিল একটি মোটরসাইকেল। দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের সৌজন্যে ছিল ঢাকা-ব্যাংকক-ঢাকা যুগল প্লেন টিকিট। এছাড়াও ছিল ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা প্লেন টিকিট এবং প্রবাসীর হেলিকপ্টারের সৌজন্যে ঢাকা শহর ভ্রমণের হেলিকপ্টার রাইড টিকিট।পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে প্রথম পুরস্কারটি তুলে দেন প্রধান অতিথি নজরুল ইসলাম আজাদ, এবং দ্বিতীয় পুরস্কারটি প্রদান করেন অধ্যাপক ড. মো. বেলাল হোসেন।অনুষ্ঠানে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল দেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ও কর্পোরেট ব্র্যান্ডসমূহ। তাদের মধ্যে ছিল গ্রী স্টার, মমতাজ হারবাল, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, আরএকে সিরামিকস এবং ইগলু আইসক্রিম, খন্দকার টি,।ডিএসইসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এই আয়োজন শুধু বিনোদনের উপলক্ষ নয়, বরং এটি সাংবাদিকদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য, পারিবারিক বন্ধন ও সহমর্মিতা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি) বার্ষিক ফ্যামিলি ডে ২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৬ জুলাই (রোববার)।রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে এ আয়োজন।অনুষ্ঠান ঘিরে এরই মধ্যে চলছে ব্যাপক আয়োজন। সদস্যরাও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে টিকিট সংগ্রহ করছেন।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ঢাকা বিভাগ বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ।অনুষ্ঠানটির স্পন্সর হিসেবে থাকছে দেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ও করপোরেট ব্র্যান্ডসমূহ। তাদের মধ্যে রয়েছে মমতাজ হারবাল, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি এবং ডায়মন্ড সিটি।এই আয়োজনে থাকছে চমকপ্রদ র্যাফেল ড্র, যার প্রথম পুরস্কার হিসেবে রয়েছে গ্লোবালইডির সৌজন্যে একটি মোটরসাইকেল। এছাড়াও থাকছে ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের সৌজন্যে ঢাকা-ব্যাংকক-ঢাকা এবং ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা যুগল প্লেন টিকিট।আরো রয়েছে গ্রিস্টারের সৌজন্যে ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা যুগল প্লেন টিকিট এবং প্রবাসীর হেলিকাপ্টারের সৌজন্যে ঢাকা শহর ঘুরে দেখার যুগল হেলিকাপ্টার রাইড টিকিট। র্যাফেল ড্রতে থাকবে আরও অনেক অনেক চমকপ্রদ পুরস্কার, যা পরবর্তী ঘোষণায় জানানো হবে।আয়োজকরা জানিয়েছেন, এই অনুষ্ঠানটি কেবল বিনোদনের আয়োজন নয়; এটি হবে সাব-এডিটরদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ও সহমর্মিতা বৃদ্ধিতে মেলবন্ধন।অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সব সদস্যকে আগামী সোমবারের (৩০ জুন) মধ্যে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখের পরে রেজিস্ট্রেশনের কোনো সুযোগ থাকবে না।রেজিস্ট্রেশন কুপন সংগ্রহ করতে হবে ডিএসইসির নির্বাহী কমিটির সদস্যদের কাছ থেকে।ডিএসইসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অনুষ্ঠানটি হবে পরিবার-সমেত একটি প্রাণবন্ত দিনযাপনের উপলক্ষ, যেখানে মিলবে বিনোদন, পুরস্কার এবং সৌহার্দ্যের এক অপূর্ব সম্মিলন।ভোরের আকাশ/জাফ
ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি) কোষাধ্যক্ষ্য ও সময় টিভির যুগ্ম বার্তা সম্পাদক নাজিম উদ-দৌলা সাদির বাবা বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি, যশোর জেলা কমিটির সভাপতি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের যশোর জেলা কমিটির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল খালেক লস্কর আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।বুধবার (১৮ জুন) দুপুর ১টার দিকে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার জহুরপুর ইউনিয়নে নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত তিনি বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় শয্যাশায়ী ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় তার জানাজা বেতালপাড়ার চাঁদপুর গ্রামে অনুষ্ঠিত হবে।তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ডিএসইসি’র সভাপতি মুক্তাদির অনিক ও সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান।এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ ডা. আব্দুল খালেক লস্কর এর আত্মার শান্তি কামনায় মহান আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন এবং তাঁর শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক জাফরুল আলম সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
আগামীকাল ১৬ জুন। সংবাদপত্রের কালো দিবস। ১৯৭৫ সালের এইদিনে তৎকালীন বাকশাল সরকার সরকারি প্রচারপত্র হিসেবে চারটি পত্রিকা রেখে বাকি সব পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করে দেয়। এতে সাংবাদিকসহ কয়েক হাজার সংবাদকর্মী রাতারাতি বেকার হয়ে দুঃসহ জীবনে পতিত হন।বাকশাল সরকারের ন্যক্কারজনক হস্তক্ষেপের ফলে রুদ্ধ হয়ে যায় গণমাধ্যম, রাজনৈতিক, গোষ্ঠীগত ও বাক-ব্যক্তির স্বাধীনতা। সংবাদমাধ্যম ও বাক-স্বাধীনতা হরনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি একটি কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত। সরকারের এহেন নিবর্তনমূলক অধ্যাদেশ জারির দিনটিকে ১৯৭৬ সাল থেকে সাংবাদিক সমাজ সংবাদপত্রের কালো দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।এ উপলক্ষে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজে’র উদ্যোগে আগামীকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে (দ্বিতীয় তলায়) আয়োজিত আলোচনা সভায় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীরা অংশগ্রহণ করবেন।এদিকে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি মো: শহিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম আজ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র তিন বছর পর সংসদে আনা হয়েছিল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সম্পূর্ণ পরিপন্থী এই সংশোধনীর ফলে জাতির ঘাড়ে চেপে বসে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশালের জগদ্দল পাথর।এরই ধারাবাহিকতায় ওই বছর ১৬ জুন বিতর্কিত বাকশাল সরকার সব সংবাদপত্র বন্ধ করে দেয়। সরকারি প্রচারপত্র হিসেবে চারটি পত্রিকা সরকারি ব্যবস্থাপনায় প্রকাশ করা হয়। এতে সাংবাদিকসহ কয়েক হাজার সংবাদকর্মী বেকার হয়ে দুঃসহ জীবন-যাপনে বাধ্য হন। সংবাদমাধ্যম ও বাক-স্বাধীনতা হরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি একটি কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত। জাতীয় ইতিহাসের অন্যতম কলঙ্কজনক দিন এটি। এ জন্য সাংবাদিক সমাজ প্রতি বছর এ দিনটিকে ঘৃণা ও ধিক্কারের সাথে ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালন করে থাকে।তারা বলেন, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ’৭৫ সালের নভেম্বরে সিপাহি-জনতার বিপ্লবে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে সংবিধানে জনগণের কাক্সিক্ষত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করে বাকশাল সরকারের সব প্রকার অগণতান্ত্রিক কালো ধারা বাতিল এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন।সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই প্রথম টার্গেট করে সংবাদমাধ্যমকে। সর্বশেষ ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেও একই পথ অনুসরণ করে দলটি। বিগত ১৬ বছরে জনপ্রিয় অসংখ্য সংবাদপত্র, বেসরকারি টেলিভিশন, অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে কয়েক হাজার সাংবাদিককে বেকারত্বের মুখে ঠেলে দেয়। অগণতান্ত্রিক সরকারের কালো থাবায় সংবাদমাধ্যম ছিল পুরোপুরি শৃঙ্খলিত। সরকারের রক্তচক্ষুর সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করতে হয়েছে সাংবাদিক ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানকে। বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। অকল্পনীয় হুমকির মুখে পড়ে সাংবাদিকদের জীবন ও জীবিকা।নেতৃবৃন্দ বলেন, বিগত বছরের জুলাই-আগষ্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে স্বাধীন গণমাধ্যমবিরোধী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও তাদের দোসররা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বহাল তবিয়তে থেকে নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে দল, মত, পথ নির্বিশেষে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)ভোরের আকাশ/জাআ