ফাইল ছবি
রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। প্রতিদিন বাড়ছে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪৯২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সোমবার (৭ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৬৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে (ডিএনসিসি) ৩৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে (ডিএসসিসি) ৫৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬১ জন, রংপুর বিভাগে ৩ জন এবং সিলেট বিভাগে একজন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে, গত একদিনে সারাদেশে ৪১১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ১১ হাজার ৪০৯ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ১২ হাজার ৭৬৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মারা গেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয় ও পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে। প্রতিদিন বাড়ছে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪৯২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সোমবার (৭ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৬৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে (ডিএনসিসি) ৩৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে (ডিএসসিসি) ৫৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬১ জন, রংপুর বিভাগে ৩ জন এবং সিলেট বিভাগে একজন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।এদিকে, গত একদিনে সারাদেশে ৪১১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ১১ হাজার ৪০৯ জন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ১২ হাজার ৭৬৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মারা গেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয় ও পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিশ্বের অন্যতম বয়সী সক্রিয় চিকিৎসক ডা. হাওয়ার্ড টাকার ১৯৪৭ সাল থেকে চিকিৎসা পেশায় যুক্ত আছেন এবং চলতি মাসেই পা দিচ্ছেন ১০২ বছরে। শতবর্ষ পেরিয়েও তিনি নতুন কাজের সন্ধানে রয়েছেন। সম্প্রতি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দীর্ঘ জীবন ও তারুণ্যের পেছনের রহস্য ও জীবন উপভোগের মূলমন্ত্র শেয়ার করেছেন তিনি।২০২২ সালে যেখানে তিনি শিক্ষকতা করতেন প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও থেমে যাননি ডা. হাওয়ার্ড। যদিও নিয়মিত রোগী দেখানো থেকে দূরে আছেন, তবুও চিকিৎসাবিজ্ঞানে তার আগ্রহ অটুট রয়েছে। নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ১৯৫৩ সালে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও কোরিয়ান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্রধান নিউরোলজিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।১৯৮৯ সালে ৬৭ বছর বয়সে আইনশাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করে ওহাইওর বার পরীক্ষাও পাস করেন। করোনা মহামারির শুরুর দিকেও সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এখনো ক্লিভল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা ও আইন দুই বিষয়ের ক্লাস নেন এবং আইনি পরামর্শ দেন।তার জীবন ও দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে তার নাতি ও বন্ধু কর্তৃক নির্মিত তথ্যচিত্র ‘What’s Next?’ এর মাধ্যমে। এছাড়া টিকটকেও লক্ষাধিক অনুসারী রয়েছে, যেখানে তিনি জীবন, স্বাস্থ্য ও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন।ডা. হাওয়ার্ড দীর্ঘজীবনের জন্য জ্ঞানচর্চা এবং সামাজিক যোগাযোগকে প্রধান কারণ মনে করেন। তার মতে, অবসর জীবন দীর্ঘজীবনের সবচেয়ে বড় বাধা। কাজ চালিয়ে গেলে মস্তিষ্ক সতেজ থাকে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা কমে না।সকালে ৮৯ বছর বয়সী স্ত্রীর সঙ্গে ফল ও টোস্ট খেয়ে দিন শুরু করেন। রাতের খাবারে মাছ, মুরগি ও সালাদ থাকে। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, অতিরিক্ত চিনি ও তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলেন। মাঝে মাঝে আইসক্রিম বা ডোনাট খাওয়ারও কথা স্বীকার করেন।কঠোর ডায়েট না মেনে পরিমিতিবোধ বজায় রাখতে বলেন। বয়সের কারণে কড়া ব্যায়াম না করলেও প্রতিদিন হালকা শরীরচর্চা অপরিহার্য মনে করেন। বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো ও স্ত্রীর সান্নিধ্য তাকে তরুণ রাখে।ডা. হাওয়ার্ড বলেন, “আপনার কাজ এমন হওয়া উচিত যা শরীর ও মনের পক্ষে ভালো। যদি বর্তমান পেশা ক্ষতিকর হয়, তবে নতুন কিছু শিখে নিজেকে উপযোগী কাজে নিয়োজিত করতে হবে।” তার মতে, শিখতে থাকা, চিন্তা করা এবং সমাজের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা দীর্ঘ ও প্রাণবন্ত জীবনের চাবিকাঠি।ভোরের আকাশ//হ.র
আপনি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। হঠাৎ মাঝরাতে শ্বাস বন্ধ হয়ে ঘুম ভেঙে গেল—বুক ভার হয়ে আসছে, শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে, যেন কেউ গলার ওপর চেপে বসেছে। কিছুক্ষণ পর সব স্বাভাবিক হলেও সেই আতঙ্ক পিছু ছাড়ে না।যদি এমন ঘটনা বারবার ঘটে, তবে একে অবহেলা করা উচিত নয়। এটি হতে পারে স্লিপ অ্যাপনিয়া নামক একটি ঘুমজনিত শ্বাসপ্রশ্বাসের জটিলতা। বর্তমান সময়ে এই সমস্যায় ভুগছেন বহু মানুষ। চিকিৎসকদের মতে, এটি সাধারণ হলেও দীর্ঘমেয়াদে হতে পারে প্রাণঘাতী।স্লিপ অ্যাপনিয়া হলো এমন এক অবস্থা, যেখানে ঘুমের মধ্যে শ্বাসপ্রশ্বাস কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। এই বিরতি কয়েক সেকেন্ড থেকে এক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। বিষয়টি ঘনঘন ঘটলে ঘুমের গুণগত মান নষ্ট হয়ে শরীর ও মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।স্লিপ অ্যাপনিয়া প্রধানত দুই ধরনের হতে পারে—অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (OSA): গলার পেশি শিথিল হয়ে শ্বাসনালি আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া (CSA): মস্তিষ্ক শ্বাস-প্রশ্বাস চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ ঠিকভাবে দেয় না।শুধু বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা নয়, স্লিপ অ্যাপনিয়া হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, এমনকি ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। দীর্ঘদিন উপেক্ষা করলে স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ হ্রাস পায়। দেখা দিতে পারে মানসিক অবসাদ ও উদ্বেগ।কীভাবে বুঝবেন আপনি এই সমস্যায় ভুগছেন?বিশেষজ্ঞদের মতে, নিচের লক্ষণগুলো দেখা দিলে স্লিপ অ্যাপনিয়া হতে পারে:ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে ঘুম ভেঙে যাওয়াঅতিরিক্ত ক্লান্তি, মাথাব্যথা ও দিনের বেলায় ঝিমুনিমনোযোগে ঘাটতি ও আচরণগত পরিবর্তনসকালে গলা শুকিয়ে যাওয়া বা গলা ব্যথাজোরে ও অনিয়মিত নাক ডাকাকরণীয় কী?🔹 ঘুমের ভঙ্গি ঠিক করুন: চিত হয়ে না শুয়ে পাশ ফিরে ঘুমান। এতে শ্বাসনালির ওপর চাপ কমে।🔹 ওজন নিয়ন্ত্রণে আনুন: অতিরিক্ত ওজন গলায় চর্বি বাড়িয়ে শ্বাসপ্রশ্বাসে বাধা তৈরি করে।🔹 ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন: এগুলো শ্বাসনালির পেশি শিথিল করে দম বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।🔹 ঘুমের রুটিন তৈরি করুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান এবং পর্যাপ্ত সময় ঘুমান।🔹 চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: প্রয়োজনে ‘স্লিপ স্টাডি’ বা ‘পলিসোমনোগ্রাফি’ করিয়ে রোগের মাত্রা নির্ধারণ করুন। গুরুতর হলে সিপিএপি (CPAP) মেশিন ব্যবহার উপকারী হতে পারে, যা ঘুমের সময় শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখে।দম বন্ধ হয়ে ঘুম ভাঙা কেবল শারীরিক নয়, মানসিক চাপেরও বড় উৎস। এটি থেকে প্যানিক অ্যাটাক কিংবা উদ্বেগের মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই প্রয়োজনে কাউন্সেলিং গ্রহণে দ্বিধা না করাই ভালো।ঘুম শুধু বিশ্রাম নয়, এটি শরীর ও মনের পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া। তাই ঘুমের মধ্যে দম আটকে যাওয়ার মতো লক্ষণ দেখলে তা হালকাভাবে নেবেন না। সময়মতো সচেতন না হলে ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে।ভোরের আকাশ//হ.র
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তা ডায়াবেটিস বা প্রিডায়াবেটিসের ইঙ্গিত দিতে পারে, যা হৃদরোগ, কিডনির ক্ষতি এবং স্নায়ুর সমস্যাসহ নানা জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষ ডায়াবেটিস ও প্রিডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তাই সময়মতো শর্করার মাত্রার পরিবর্তন বুঝে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা জরুরি। নিচে দেয়া হলো ৫টি সাধারণ লক্ষণ, যেগুলো ডায়াবেটিসের ইঙ্গিত দেবে, কিন্তু অনেকেই এগুলোকে সেরকম গুরুত্ব দেন না—১. নিরন্তর ক্লান্তি:পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন সত্ত্বেও যদি ক্রমাগত ক্লান্তি অনুভব করেন, তবে এটি উচ্চ রক্তে শর্করার লক্ষণ হতে পারে। কারণ শরীর গ্লুকোজ থেকে শক্তি তৈরি করতে পারছে না।২. অতিরিক্ত তৃষ্ণা ও ঘন ঘন প্রস্রাব:খুব বেশি তৃষ্ণার্ত বোধ করা এবং বারবার প্রস্রাবের জন্য টয়লেটে যাওয়া রক্তে শর্করার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। অতিরিক্ত গ্লুকোজ কিডনিকে বেশি পরিশ্রম করতে বাধ্য করে, যার ফলে এসব সমস্যা দেখা দেয়।৩. ঝাপসা দৃষ্টি:দৃষ্টিশক্তিতে পরিবর্তন, বিশেষ করে ঝাপসা দেখা, উচ্চ রক্তে শর্করার আরেকটি সাধারণ লক্ষণ। গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে চোখের লেন্সে তরলের ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়, যা অস্থায়ী দৃষ্টি সমস্যার কারণ হয়।৪. ধীর নিরাময়:কাটা বা ক্ষত সুস্থ হতে অস্বাভাবিকভাবে বেশি সময় নেয়? এটি ডায়াবেটিসের কারণে রক্ত সঞ্চালন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।৫. অপ্রত্যাশিত ওজন কমা:পর্যাপ্ত পুষ্টি ও খাদ্য গ্রহণের পরেও হঠাৎ ওজন কমে গেলে রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত। কারণ ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে গেলে শরীর শক্তির জন্য চর্বি ও পেশী ভেঙে ফেলে।এগুলো কোনো উপেক্ষার বিষয় নয়। শরীরের এই ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করলে দ্রুত ডায়াবেটিস পরীক্ষা ও চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন।ভোরের আকাশ//হ.র