এলজিইডিতে মাঠপর্যায়ে কাজ বাস্তবায়নের ওপর পর্যালোচনা সভা
এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মোঃ আব্দুর রশীদ মিয়ার সভাপতিত্বে এলজিইডিতে মাঠপর্যায়ে কাজ বাস্তবায়নের ওপর পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৭ মে) এলজিইডি সদর দপ্তরে সারাদেশে এলজিইডির মাঠপর্যায়ে কাজ বাস্তবায়নের ওপর পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত।
সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আব্দুর রশীদ মিয়া বলেন, যথাসময়ে কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। কাজের গুণগত মান ঠিক রাখতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই চলমান সকল প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করতে হবে। কাজ বাস্তবায়নে কোন প্রকার সময় ক্ষেপন করা যাবে না। সভায় এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌলশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীগণও উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/এসআই
সংশ্লিষ্ট
নবীযুগে সালমা (রা.) বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন ধাত্রী বা প্রসূতিসেবায়। এটি নিছক পেশা নয়, বরং এক মহান দায়িত্ব, যেখানে ধাত্রী গর্ভবতী নারীর যত্ন নেন, প্রসবের সংকটময় মুহূর্তে পাশে দাঁড়ান এবং সন্তান জন্মের পর মা ও নবজাতকের সেবা-শুশ্রূষা করেন।নবী করিম (সা.)-এর যুগে এই কাজ ছিল একদিকে চিকিৎসা, অন্যদিকে মানবসেবার এক অমূল্য পাথেয়।সালমা (রা.) নবী করিম (সা.)-এর আজাদকৃত দাসী ছিলেন। এই মহীয়সী নারী খাদিজা (রা.) এবং মারিয়াহ কিবতিয়া (রা.)-এর সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় তাদের দেখাশোনা ও যত্ন করেছিলেন। (আল-তাবাকাতুল কুবরা : ১০/২১৬, ক্রম নং : ৪৯৮৭)তিনি খদিজা (রা.)-এর সমস্ত সন্তানদের ধাত্রীত্ব গ্রহণ করেছিলেন। এই নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব তাঁর অন্তরের গভীরতা এবং ইসলামের প্রতি নিবেদিত চেতনারই পরিচয় বহন করে।হিজরত করে মক্কা থেকে মদিনায় যাওয়া এবং নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে সময় কাটানো ছিল তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি গাজওয়া খাইবার-এ সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিলেন। ইবনে সাদ (রহ.) লিখেছেন : 'সাহস ও নিষ্ঠার প্রতীক এই নারী গাজওয়ায়ে খাইবার-এ নবী করিম (সা.)-এর সাথে অংশগ্রহণ করেছিলেন।' (আত-তাবাকাতুল কুবরা, খণ্ড ১০, পৃষ্ঠা ২১৬)তাঁর সাহস ও ইসলামের প্রতি আনুগত্য কেবল খাইবারেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ইতিহাসে উল্লেখ আছে, তিনি গাজওয়ায়ে হুনাইন-এও উপস্থিত ছিলেন। মুহাম্মাদ সাদিক কারবাসি (রহ.) লিখেছেন : 'কথিত আছে, তিনি ৮ হিজরিতে গাজওয়ায়ে হুনাইনে অংশগ্রহণ করেছিলেন।' (মুজামু আনসারিল হুসাইন, পৃ. ৮৪)তিনি কেবল দাই ও প্রসূতি নার্স ছিলেন না, বরং নার্সিংয়েও পারদর্শী ছিলেন। মুহাম্মদ আল হাসান (রহ.) লিখেছেন : 'তিনি একজন ধাত্রী এবং নার্স ছিলেন যিনি ফাতিমা (রা.)-এর প্রসূতির পরবর্তী সময়ের পরিচর্যা ও সেবা করেছিলেন। বলা হয়, তিনি ফাতিমা (রা.)-এর মৃত্যুর সময়ের অসুস্থতার মধ্যেও তাঁর সেবা করেছিলেন।' (আলামুন নিসায়িল মৃত্যুর, পৃষ্ঠা ৫১৫)ড. হুসেইন ফালাহ কাসাসবা (রহ.) উল্লেখ করেছেন : 'এদের মধ্যে কিছু নারীও ছিলেন, যারা প্রসূতি ও শিশুসন্তান জন্মদান সংক্রান্ত পেশায় নিয়োজিত ছিলেন, যেমন সালমা (রা.), যিনি সাফিয়া বিনতে আব্দুল মুত্তালিব (রা.)-এর আজাদকৃত দাসী ছিলেন। মারিয়াহ কিবতিয়া (রা.)-এর তঁার তত্ত্বাবধানে ইব্রাহিম (রা.)-কে জন্ম দিয়েছেন।' (Educational & Social Science Journal, খণ্ড ৬/১, পৃষ্ঠা ৬৮২)ড. আমিমাহ আবুবকর ও ড. হাদি সাআদি তঁাকে 'যুদ্ধক্ষেত্রের শল্যচিকিৎসক' হিসেবে উল্লেখ করেছেন। (আন নিসা ওয়া মাহনাতুত তিব ফিল মুজতামাআতিল ইসলামিয়্যাহ, পৃষ্ঠা : ১৯)এ প্রসঙ্গে তঁার থেকে বর্ণিত একটি হাদিস রয়েছে, যেখানে তিনি বলেন : 'যখনই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো ক্ষত বা আঘাত হতো, তখন তিনি আমাকে নির্দেশ দিতেন সেটিতে মেহেদি লাগানোর।' (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২০৫৪)এর পেছনের কারণ হলো মেহেদির বহুমুখী চিকিৎসাগত গুণাবলি :১. মেহেদির মধ্যে এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টি-ফাঙ্গাল গুণ থাকে, যা ক্ষতকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।২. এটি প্রাকৃতিকভাবে শীতলতা দেয়, ফলে আরামদায়ক অনুভূতি সৃষ্টি হয়।৩. এর মধ্যে প্রদাহ-নাশক গুণ আছে, যা ক্ষতের ব্যথা ও ফোলা কমায়।৪. এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে, যা ত্বকের রোগ ও ক্ষত দ্রুত আরোগ্য করতে সহায়ক।এই কারণগুলোর জন্য নবী করীম (সা.) ক্ষতের ওপর মেহেদি লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন। (ফাতওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ, পৃষ্ঠা ৫৮৯)সালমা (রা.)-এর মৃতু্য কখন ঘটেছে এই বিষয়টি নিয়ে অধিকাংশ গ্রন্থে কোনো উল্লেখ নেই। তবে মুহাম্মাদ সাদিক কারবাসি (রহ.) তাঁর মৃত্যুর সাল ২০ হিজরি বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন : 'তিনি ২০ হিজরিতে ইনে্তকাল করেছেন।' (মুজামু আনসার হুসাইন, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৯৫)ভোরের আকাশ/মো.আ.
বিশ্বখ্যাত কফি ব্র্যান্ড স্টারবাকসের সঙ্গে দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে করাচিভিত্তিক স্থানীয় ক্যাফে সাত্তার বকশ।প্রায় ১২ বছর ধরে চলা ট্রেডমার্ক মামলা শেষে পাকিস্তানের আদালতের রায় গেছে এই দেশীয় ব্র্যান্ডের পক্ষে। আইনি জয় যেমন সাড়া ফেলেছে, তেমনি আলোচনায় এসেছে তাদের অভিনব মেনু আর ব্যঙ্গাত্মক নামকরণের ধরন।বিশেষ করে এই ক্যাফের দুটি পদ সবচেয়ে বেশি দৃষ্টি কেড়েছে—‘বেশরম বার্গার’ ও ‘লক পিজ্জা’। খাবারের সাধারণ ধারা ভেঙে নামের মধ্যেই রাখা হয়েছে মজার ছলচাতুরী আর গভীর বার্তা।‘বেশরম বার্গার’ আসলে প্রচলিত কোনো বার্গার নয়। এখানে বান (পাউরুটি) ব্যবহার করা হয়নি; বরং একেবারেই ভিন্ন আঙ্গিকে সাজিয়ে প্লেটে পরিবেশন করা হয়। রুটি দিয়ে ঢাকা না থাকায় নাম রাখা হয়েছে ‘বেশরম বার্গার’। তরুণদের কাছে এটি শুধু খাবার নয়, বরং প্রচলিত ধারা ভাঙার প্রতীক। অনেকে একে বিদ্রোহী রুচি ও ভিন্ন চিন্তার প্রকাশ হিসেবেও দেখছেন।অন্যদিকে, ‘লক পিজ্জা’ সরাসরি রাজনৈতিক ব্যঙ্গের বহিঃপ্রকাশ। ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের টানাপড়েনকে সামনে রেখে তৈরি এই পিজ্জার একপাশ সম্পূর্ণ নিরামিষ, অন্যপাশ আমিষ। এক প্লেটের ভেতর যেন ফুটে উঠেছে দুই দেশের সীমান্ত বিভাজন ও রাজনৈতিক বাস্তবতার প্রতীকী ছবি। এ কারণে এই পিজ্জা তরুণদের কাছে যেমন রসনার আনন্দ দিয়েছে, তেমনি আড্ডায় আলোচনারও বিষয় হয়ে উঠেছে।২০১৩ সালে দুই তরুণ উদ্যোক্তা—রিজওয়ান আহমদ ও আদনান ইউসুফ প্রতিষ্ঠা করেন সাত্তার বকশ। শুরুতে নাম ও লোগো নিয়ে বিতর্ক থাকলেও খুব দ্রুত খাবারের অভিনবত্ব আর সাহসী উপস্থাপনার জন্য জায়গা করে নেয় তরুণদের মনে।মালিকদের ভাষায়, সাত্তার বকশ কেবল একটি ক্যাফে নয়, বরং সংস্কৃতি, রসিকতা আর সামাজিক বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার এক মঞ্চ। ক্যাফের সাজসজ্জা থেকে শুরু করে বিজ্ঞাপন—সবকিছুতেই মিশে আছে স্থানীয় সৃজনশীলতার ছাপ।আজ করাচির তরুণ প্রজন্মের কাছে সাত্তার বকশের ‘বেশরম বার্গার’ ও ‘লক পিজ্জা’ কেবল খাবারের পদ নয়; এগুলো হয়ে উঠেছে ভিন্ন স্বাদ খোঁজার এক যাত্রা এবং সমাজ-রাজনীতিকে ব্যঙ্গ করার সৃজনশীল প্রতীক।সূত্র : দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসভোরের আকাশ/মো.আ.
এসেছে শরৎ। তাইতো কাশফুল ফোটে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে প্রাণ প্রকৃতিতে। শরৎ মানেই স্নিগ্ধতা। ষড়ঋতুর এ দেশে ভাদ্র-অশ্বিন দুই মাস জুড়ে থাকে শরৎকাল।এ সময় চর-দ্বীপচরে গ্রাম,গঞ্জের আনাচে-কানাচে, শহরের রাস্তার ধারে দেখা মেলে কাশফুলের।নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে প্রকৃতিতে আগমন ঘটে শুভ্র শরতের। কখনো রোদ, কখনো বৃষ্টি আবার কখনো বা মেঘলা আকাশ। মেঘ-রৌদ্রের লুকোচুরির মাঝে প্রকৃতিতে যেন এক নৈসর্গিক মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয় শরৎ। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শরৎকালের সেই মাধুর্য এখন আর তেমন খুঁজে পায় না মানুষ।তাই তো ইট-পাথরের শহর থেকে একটু দূরে গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্রের চর রসূলপুরে শোভা ছড়াচ্ছে শরতের কাশফুল।শুধু ব্রহ্মপুত্রের চর-দ্বীপচরে নয়, কাশফুলে ছেয়ে গেছে গাইবান্ধার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা, করতোয়া, ঘাঘট, মানস, আলাই ও বাঙালি নদীর দুই ধারে। বিশাল চরাঞ্চল জুড়ে সবুজের বুকে ফুটেছে কাশফুল। নীল আকাশে সাদা মেঘের সঙ্গে নদীপাড়ে শুভ্র কাশফুলের মেলবন্ধন কাছে টানে প্রকৃতিপ্রেমীদের। আর তাই শরৎসঙ্গী কাশফুলের নরম ছোঁয়া নিতে এখানে প্রিয়জনদের সঙ্গে নিয়ে বেড়াতে আসেন সৌন্দর্য-পিপাসুরা।গাইবান্ধা শহরের কলেজপাড়া থেকে ঘুরতে আসা হীরণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, শরৎ মানেই কাশফুল, নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা যেমন মনকে দোলা দেয়, তেমনি বাতাস সাদা কাশফুলকে নাড়িয়ে দেওয়ার দৃশ্যও মনকে আকৃষ্ট করে। তবে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এই সৌন্দর্য। শেষ বিকেলের সূর্যের সাথে কাশফুল অনেক মুগ্ধ করেছে।গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থেকে ঘুরতে আসা নাহিদ মিয়া নামের এক যুবক বলেন, আমরা বন্ধুরাসহ প্রতিবছরই এখানের কাশফুলের সৌন্দর্য দেখতে আসি। এখানে আসলেই মন ভালো হয়ে যায়। শরতের এই কাশফুল আমাদের শৈশবের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু করেছে ভিএফএস গ্লোবাল। এর মধ্যে দিয়ে ঢাকায় আধুনিক ভিসা আবেদনকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হলো। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) থেকে ফ্রান্সের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা আবেদনকারীরা ঢাকার গুলশান এভিনিউতে অবস্থিত আমাদের ভিসা আবেদনকেন্দ্রে সহজে তাদের আবেদন জমা দিতে পারবেন।ভিএফএস গ্লোবাল জানায়, আবেদনকারীরা তাদের কেন্দ্রে ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে পারবেন এই লিঙ্কে গিয়ে: https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/fra/।আবেদনকারীরা অতিরিক্ত সুবিধাও পাবেন যেমন প্রিমিয়াম সার্ভিস, কুরিয়ার, ফর্ম পূরণসহ আরো বেশ কিছু সেবা।বাংলাদেশে ফ্রান্সের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা আবেদনকারীরা অনলাইনে পূর্বনির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করে ঢাকাস্থ আধুনিক ফ্রান্স ভিসা আবেদন কেন্দ্রে সহজেই আবেদন জমা দেওয়া যাবে। অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। এবং আবেদনকারীরা ভিএফএস গ্লোবালের ওয়েবসাইটে গিয়ে বুক করা যাচ্ছে।এর আগে গতকাল মঙ্গলবার নতুন ভিসা আবেদনকেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশের ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মহোদয়া মেরি মাসদুপুই।রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই বলেন, ‘ফ্রান্স দূতাবাস এই নতুন ভিসা আবেদনকেন্দ্রের উদ্বোধন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। ভিসা আবেদনের সংগ্রহ প্রক্রিয়া আউটসোর্স করার উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশি বাসিন্দাদের ভ্রমণ সহজ করা। এর ফলে প্রতিদিন আরও বেশি আবেদন জমা দেওয়া সম্ভব হবে, অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়ার অপেক্ষার সময় কমবে, আধুনিক পেমেন্ট অপশন যুক্ত হবে এবং সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত হবে।আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে ভিএফএস গ্লোবাল শুধুমাত্র আবেদনকারীদের স্বাগত জানাবে এবং তাদের ফাইল সংগ্রহ করবে। ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্পূর্ণরূপে দূতাবাসের একক দায়িত্ব থাকবে।’ঢাকায় ফ্রান্স দূতাবাস এবং ভিএফএস গ্লোবাল একটি বিশ্বস্ত প্রযুক্তি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, যা সরকার ও নাগরিকদের জন্য নিরাপদ গতিশীলতা নিশ্চিত করে- যৌথভাবে আধুনিক ফ্রান্স ভিসা আবেদন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছে। এটি ঢাকার গুলশান এলাকায় অবস্থিত, যেখানে আবেদনকারীরা উন্নত ভিসা আবেদন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।ঠিকানা: র্যাংস জেড স্কোয়ার, লেভেল ৭, ১১৮ গুলশান এভিনিউ, গুলশান ২, ঢাকা।কার্যক্রমের সময়: রবি – বৃহস্পতি, সকাল ৮:৩০ – বিকেল ৪টা।অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে বা আরও তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/fra/ভোরের আকাশ/মো.আ.