ফাইল ছবি
সাত দফা দাবিতে আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশে ব্যাপক জনসমাগম করতে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি এই সমাবেশে বড় ধরনের শোডাউনের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে প্যান্ডেল ও মঞ্চ।
সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে মাঠের প্রস্তুতি দেখতে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে একটি টিম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিদর্শন করেছেন।
জামায়াতের সাত দফা দাবিগুলো হলো- সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জামায়াতে ইসলামী ৫ আগস্টের পর কখনোই নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি। তিনি আরও বলেন, সরকার যখনই নির্বাচন দেবে, জামায়াতে ইসলামী সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, যেন-তেন কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। এছাড়া বর্তমানে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয় না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এ সময় জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল উদ্যানের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং জাতীয় সমাবেশ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সেই সঙ্গে জাতীয় সমাবেশ সফল করতে সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, ইয়াসিন আরাফাত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।
ভোরের আকাম/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, যারা পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়, তারা আসলে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায়।মঙ্গলবার (৮ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।শামসুজ্জামান দুদু বলেন, যারা আসলে আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়, তারা অন্ধকারের শক্তিকে ফিরিয়ে আনতে চায়। জনগণ এই ষড়যন্ত্র বুঝে গেছে।তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি যথাযথ সম্মান জানাতে দেশে একটি গণতান্ত্রিক এবং জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা গুরুত্বপূর্ণ।তিনি বলেন, এখন কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির কথা বলছেন। এটা নতুন ফাঁদ। জনগণের রায় ছিনিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরত আনতে তারা নতুন পথ খুঁজছেন। এ চক্রান্ত সফল হবে না।শামসুজ্জামান দুদু বলেন, যদি কেউ পিআর পদ্ধতি চালু করতে চায়, তাহলে সোজাসুজি জাতির সামনে এসে নিজেদের রাজনৈতিক প্রস্তাব তুলে ধরুক, নির্বাচন করুক, জয়লাভ করুক— তারপর পিআর আনুক। কিন্তু বিএনপির ঘাড়ে চেপে কিংবা রাষ্ট্রের ঘাড়ে চাপিয়ে কিছু আদায় করা যাবে না। জাতি এসব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, কৃষক দলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এস কে সাদী, কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।ভোরের আকাশ/জাআ
ঢাকাস্থ চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল।মঙ্গলবার (৮ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। চীনা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিবসহ দলটির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা।সাক্ষাতের সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান ও বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার।প্রসঙ্গত, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দুই দফায় চীন সফর করেন বিএনপি নেতারা। সর্বশেষ গত মাসে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে দলটির ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল চীন সফর করে আসেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাতীয় পার্টির বর্তমান সাংগঠনিক পরিস্থিতি ও আগামী দিনের করণীয় নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি।মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুর ১২টায় রাজধানীর বারিধারায় দলের কো-চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাসভবনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।এতে জাপার সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারসহ পার্টির শীর্ষ নেতারা বক্তব্য দেবেন।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক ও ক্যামেরাপারসনকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রেসক্লাব ইউনিট ও কূটনৈতিক রিপোর্টারদেরও সংবাদ সম্মেলন কাভার করার অনুরোধ করা হয়েছে।সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জাতীয় পার্টির সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দিকনির্দেশনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সাত দফা দাবিতে আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশে ব্যাপক জনসমাগম করতে চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটি এই সমাবেশে বড় ধরনের শোডাউনের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে প্যান্ডেল ও মঞ্চ।সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে মাঠের প্রস্তুতি দেখতে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে একটি টিম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিদর্শন করেছেন।জামায়াতের সাত দফা দাবিগুলো হলো- সব গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জামায়াতে ইসলামী ৫ আগস্টের পর কখনোই নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি। তিনি আরও বলেন, সরকার যখনই নির্বাচন দেবে, জামায়াতে ইসলামী সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, যেন-তেন কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। এছাড়া বর্তমানে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হয় না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।এ সময় জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল উদ্যানের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং জাতীয় সমাবেশ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সেই সঙ্গে জাতীয় সমাবেশ সফল করতে সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, ইয়াসিন আরাফাত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।ভোরের আকাম/এসএইচ