বাণিজ্য সম্প্রসারণে নৌ সচিবের বেনাপোল বন্দর পরিদর্শন
বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ।
শনিবার (২৪) বিকালে বেনাপোল বন্দর অডিটরিয়মে তিনি স্থলবন্দর ব্যবহারকারী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ মতবিনিময় করেন। দেশে অন্তবর্তীকালিন সরকার দায়িত্ব গ্রহনের পর এটিই সচিবের প্রথম বেনাপোল বন্দর সফর বলে জানা গেছে।
এর আগে নৌ সচিব বন্দরে পৌছালে বেনাপোল স্থলবন্দর পরিচালক তাকে ফুল দিয়ে অর্ভাথনা জানান।
এসময় তার সফর সঙ্গী ছিলেন, নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নান।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেনের সভাপতিত্বে বন্দর অডিটরিয়ামে অনান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বন্দেরর উপপরিচালক(ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাজিব হাসান, বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান সজন, বেনাপোল চেকপোষ্ট আইসিপি ক্যাম্পের সুবেদার মিজানুর রহমান, প্রমুখ।
সভায় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দরের মধ্যে নানান সমস্যার কথা তুলে ধরে প্রতিকারের আহ্বান জানান। পরে নৌ সচিব এসব সমস্যা সমাধানের নির্দেশনা দিয়ে বাণিজ্য গতিশীল করার আশ্বাস দেন।
বন্দরের উপপরিচালক(ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ স্যার বন্দর পরিদর্শনে এসে কার্গোভেহিকেল টার্মিনাল যান। সেখানে সরেজমিনে দুই দেশের মধ্যে বানিজ্যিক সুবিধা বা অসুবিধা বিষয়গুলো খবর পরে। এছাড়া বন্দরে পণ্য খালাসকারি শ্রমিকদের সাথেও মত বিনিময় করেন। পরে বন্দর অডিটোরিয়ামে বন্দর ব্যবহারকারিদের সাথে বৈঠক করেন।
ভোরের আকাশ/এসআই
সংশ্লিষ্ট
আগামী জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ সময়সীমা নির্ধারণের কথা বলেন।শনিবার রাতে যমুনায় অনুষ্ঠিত একাধিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামি ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দলের পাশাপাশি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান ড. আলী রীয়াজ উপস্থিত ছিলেন।রাত সাড়ে ১০টার দিকে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা এক কথার মানুষ। তিনি যা বলেন, তা রাখেন। নির্বাচন নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই হবে—এ ব্যাপারে তিনি অনড়।”তিনি জানান, তিনটি রাজনৈতিক দলই প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আস্থা পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত তাঁর পদত্যাগ না করার অনুরোধ জানিয়েছে। যদিও বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়, অন্যদিকে জামায়াত ও এনসিপি সময়সীমা নিয়ে দ্বিমত করেনি।বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দিয়েছেন—এই মাসের মধ্যেই বিচার কার্যক্রম শুরু হবে এবং এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে।”বৈঠকে এনসিপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পাশাপাশি শেখ হাসিনার আমলে হওয়া সব নির্বাচন বাতিলের দাবি জানায়। তবে এসব বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট কোনো মন্তব্য করেননি।উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের প্রস্তাব বিএনপি দিলেও সরকার এখনো এ বিষয়ে কোনো অবস্থান জানায়নি বলে জানান শফিকুল আলম। তিনি বলেন, এনসিপি মনে করছে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি সম্ভব নয়, তাই কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছে দলটি।তিনটি দলের পক্ষ থেকেই একটি সুস্পষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপ চাওয়া হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে শফিকুল আলম বলেন, “প্রফেসর ইউনূস বারবার বলেছেন, নির্বাচন জুনের ৩০ তারিখের মধ্যেই হবে। এর বাইরে যাবে না। সেটাই হচ্ছে সরকারের সময়সীমা।”তিনি জানান, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের নিয়মিত যোগাযোগ থাকবে এবং এসব আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচন ও সংস্কারের পথ এগিয়ে যাবে।ভোরের আকাশ//হ.র
বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ।শনিবার (২৪) বিকালে বেনাপোল বন্দর অডিটরিয়মে তিনি স্থলবন্দর ব্যবহারকারী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ মতবিনিময় করেন। দেশে অন্তবর্তীকালিন সরকার দায়িত্ব গ্রহনের পর এটিই সচিবের প্রথম বেনাপোল বন্দর সফর বলে জানা গেছে।এর আগে নৌ সচিব বন্দরে পৌছালে বেনাপোল স্থলবন্দর পরিচালক তাকে ফুল দিয়ে অর্ভাথনা জানান।এসময় তার সফর সঙ্গী ছিলেন, নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নান।বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেনের সভাপতিত্বে বন্দর অডিটরিয়ামে অনান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বন্দেরর উপপরিচালক(ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাজিব হাসান, বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান সজন, বেনাপোল চেকপোষ্ট আইসিপি ক্যাম্পের সুবেদার মিজানুর রহমান, প্রমুখ।সভায় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দরের মধ্যে নানান সমস্যার কথা তুলে ধরে প্রতিকারের আহ্বান জানান। পরে নৌ সচিব এসব সমস্যা সমাধানের নির্দেশনা দিয়ে বাণিজ্য গতিশীল করার আশ্বাস দেন।বন্দরের উপপরিচালক(ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ স্যার বন্দর পরিদর্শনে এসে কার্গোভেহিকেল টার্মিনাল যান। সেখানে সরেজমিনে দুই দেশের মধ্যে বানিজ্যিক সুবিধা বা অসুবিধা বিষয়গুলো খবর পরে। এছাড়া বন্দরে পণ্য খালাসকারি শ্রমিকদের সাথেও মত বিনিময় করেন। পরে বন্দর অডিটোরিয়ামে বন্দর ব্যবহারকারিদের সাথে বৈঠক করেন।ভোরের আকাশ/এসআই
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আগামীকাল রোববার বৈঠক করবেন। এদিন বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। শনিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টা দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বৈঠকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে থাকা সব রাজনৈতিক দলের একজন করে প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।এর আগে শনিবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপির সঙ্গে যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার আলাদা আলাদা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের পরামর্শের পর সর্বদলীয় বৈঠকের পথেই হাঁটলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। সরকার কাজ করতে পারছে না বলে অভিযোগ এনে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা বলার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হচ্ছে।প্রধান উপদেষ্টা দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বৈঠকের তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টা এ বৈঠক ডেকেছেন। এরই মধ্যে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বৈঠকে আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, একজন উপদেষ্টা ফোন দিয়ে বলেছেন আগামীকাল রোববার সর্বদলীয় বৈঠক হবে, থাকতে পারব কিনা। বিকাল ৫টা থেকে এই বৈঠক হতে পারে বলেও জানান তিনি।গত বৃহস্পতিবার সকালে সামাজিকমাধ্যমে আলোচিত বিভিন্ন আইডি থেকে ‘নিশ্চিত’ তথ্য বলে ছড়ানো হয় যে, প্রধান উপদেষ্টা সরে যেতে চাইছেন। পরে সন্ধ্যায় গণঅভ্যুত্থানের নেতাদের দল এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে ইউনূসের সঙ্গে এক ঘণ্টার বৈঠক শেষে এই গুঞ্জন যে সত্য, তা প্রমাণ হয়। দুই নেতা সেই বৈঠকে গিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টাকে পদত্যাগ না করার অনুরোধ করতে। শুরুতে সংবাদমাধ্যমকে দুই পক্ষ থেকেই নাম প্রকাশ না করে বক্তব্য দেওয়া হয়। পরে বিবিসি বাংলায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলামই নিজেই বলেন সব কিছু।পরে জানা যায়, উপদেষ্টা পরিষদের নির্ধারিত বৈঠক শেষে উপদেষ্টারা নিজেরাও এ নিয়ে দীর্ঘ কথা বলেছেন। সেই বৈঠকের বরাত দিয়ে সংবাদ মাধ্যমে নানা কিছু এসেছে। কিন্তু কোন বিষয়ে সরকার কাজ করতে পারছে না, সেই বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো বক্তব্য আসেনি। সেদিনেই জামায়াতের আমির প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক আয়োজনের আহ্বান জানান। জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান গত বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠক ডাকতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দেন।দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের এক বার্তায় বলা হয়, দলের ‘জরুরি’ এই বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিষদ আলোচনা করা হয়। সেখানেই সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জানানো হয়। নিজের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পাতায় এক পোস্টে জামায়াতের আমিরও ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী’ সব পক্ষকে ‘মান, অভিমান ও ক্ষোভ একদিকে’ রেখে জাতীয় স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।তিনি লেখেন, জাতীয় স্বার্থে দূরদর্শী ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য আন্তরিকভাবে অনুরোধ জানাই। যার যার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করি।ঢাকায় এক আয়োজনে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেন, এই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে হবে। বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গেও আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিএনপির প্রতিনিধি এবং রাত সাড়ে ৮টায় জামায়াত ইসলামীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক হয়। বড় দুই দলের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠকের পর এনসিপির সঙ্গেও বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এছাড়া আজ উপদেষ্টা পরিষদ থেকেও একটি বিবৃতিতে দেওয়া হয়েছে। এতে বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়েছে।ছাত্র-জনতার প্রবল আন্দোলনে গত বছর ৫ আগস্ট সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে চলে যাওয়ার তিন দিন পর ৮ আগস্ট নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে শপথ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। জুলাই আন্দোলনের ঐক্য মাস কয়েক বজায় থাকলেও প্রথমে ছাত্রদের মধ্যে ফাটল দেখা দেয়। তারপর রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ ও ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনের দূরত্ব তৈরি হয়। এরপর নতুন দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের পর সংস্কার ও নির্বাচন বিষয়ে মিত্র দলগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট হতে শুরু করে।এর মধ্যে বিএনপি ও এনসিপি পাল্টাপাল্টি করে কয়েকজন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন। গত বুধবার সেনানিবাসে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার বিষয়ে কথা বলেছেন বলে খবর প্রকাশ পেয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার ‘পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশের’ গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। তবে শনিবার উপদেষ্টা পরিষদের ‘অনির্ধারিত বৈঠক’ শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, মুহাম্মদ ইউনূস ‘অবশ্যই’ সরকারে থাকবেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন না বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।শনিবার (২৪ মে) একনেক সভার পর উপদেষ্টা পরিষদের অনির্ধারিত রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা।বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্য উপদেষ্টারা উপস্থিত ছিলেন।বৈঠক শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা যাচ্ছেন না। তিনি চলে যাবেন বলেননি। তিনি অবশ্যই থাকছেন। আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব বড় দায়িত্ব, এই দায়িত্ব ছেড়ে আমরা যেতে পারবো না। আমরা যে কাজ করছি এবং এসব কাজ করতে গিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা সবাই প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করেছি। এখন সেগুলো সমাধান করে আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবো।এর আগে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বেলা ১১টায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শুরু হয়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে একনেক সভা শেষ হয়। সভা শেষ হওয়ার পরই এই অনির্ধারিত বৈঠক শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে ১৯ জন উপদেষ্টা অংশ নেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ