বাংলাদেশ-জাপান বৈঠকে আলোচনায় ভারত-চীন ইস্যু
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ষষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বৈঠক বৃহস্পতিবার (১৬ মে) টোকিওতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ছাড়াও আঞ্চলিক ভূরাজনীতি, বিশেষ করে ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্কের বিষয়টি গুরুত্ব পাবে।
টোকিও ঢাকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের সাম্প্রতিক টানাপোড়েন নিয়ে উদ্বিগ্ন। একইসঙ্গে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতাও জাপানের নজরে এসেছে। বৈঠকে জাপান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই দুই দেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান জানতে চাইতে পারে। বাংলাদেশের কর্মকর্তারা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, ঢাকা ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলে এবং কারও সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে গিয়ে অন্য কারও সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করতে চায় না।
বৈঠকে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং জাপানের পক্ষে থাকবেন সিনিয়র ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার আকাহোরি তাকেশি।
বৈঠকটি দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বে আলোচনা হবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, ইন্দো-প্যাসিফিক সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে আঞ্চলিক ইস্যুতে আলোচনা হবে দক্ষিণ এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে।
এ ছাড়া, আলোচনায় আসবে বিগ-বি প্রকল্পের অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যার সঙ্গে ভারত যুক্ত হতে চাইলে জাপান তা বিবেচনায় রাখবে বলে জানা গেছে।
বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন জাপান সফর নিয়েও আলোচনা হবে। এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি।
সরকারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে জাপানের আগ্রহ রয়েছে। ভারত বা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বিষয়ে টোকিওর উদ্বেগ থাকলেও, বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক ভারসাম্য বজায় রেখে কূটনীতি পরিচালনা করে থাকে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ষষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বৈঠক বৃহস্পতিবার (১৬ মে) টোকিওতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ছাড়াও আঞ্চলিক ভূরাজনীতি, বিশেষ করে ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্কের বিষয়টি গুরুত্ব পাবে।টোকিও ঢাকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের সাম্প্রতিক টানাপোড়েন নিয়ে উদ্বিগ্ন। একইসঙ্গে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতাও জাপানের নজরে এসেছে। বৈঠকে জাপান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই দুই দেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান জানতে চাইতে পারে। বাংলাদেশের কর্মকর্তারা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, ঢাকা ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলে এবং কারও সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে গিয়ে অন্য কারও সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করতে চায় না।বৈঠকে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং জাপানের পক্ষে থাকবেন সিনিয়র ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার আকাহোরি তাকেশি।বৈঠকটি দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বে আলোচনা হবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, ইন্দো-প্যাসিফিক সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে আঞ্চলিক ইস্যুতে আলোচনা হবে দক্ষিণ এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে।এ ছাড়া, আলোচনায় আসবে বিগ-বি প্রকল্পের অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যার সঙ্গে ভারত যুক্ত হতে চাইলে জাপান তা বিবেচনায় রাখবে বলে জানা গেছে।বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন জাপান সফর নিয়েও আলোচনা হবে। এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি।সরকারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে জাপানের আগ্রহ রয়েছে। ভারত বা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বিষয়ে টোকিওর উদ্বেগ থাকলেও, বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক ভারসাম্য বজায় রেখে কূটনীতি পরিচালনা করে থাকে।ভোরের আকাশ//হ.র
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী শুক্রবার, ১৬ মে থেকে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হচ্ছে। ওইদিন থেকে ২৯ মে পর্যন্ত যাত্রার টিকিট অগ্রিমভাবে কেনা যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, “বাস মালিকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ১৬ মে থেকে ঈদের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু করবেন। যাত্রীরা একই সঙ্গে অনলাইন এবং বাস কাউন্টার—উভয় মাধ্যমেই টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।”তিনি আরও জানান, কিছু পরিবহন সংস্থা এবার শুধুমাত্র অনলাইনের মাধ্যমেই টিকিট বিক্রি করবে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই টিকিট সংগ্রহের সুবিধা পাবেন।ভাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, “বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা অনুসারেই টিকিট বিক্রি হবে। বাড়তি ভাড়া আদায় করা যাবে না। এই বিষয়ে সকল পরিবহন মালিককে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”প্রতিবছরের মতো এবারও ঈদযাত্রায় ভোগান্তি এড়াতে যাত্রীদের অগ্রিম টিকিট সংগ্রহের পরামর্শ দিয়েছেন পরিবহন মালিকরা।ভোরের আকাশ//হ.র
পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্রকৃতিকে ধ্বংস করে উন্নয়ন হলে সে উন্নয়ন টেকসই হবে না। আমরা যদি প্রকৃতিকে ধ্বংস করে, বন কেটে, পাহাড় কেটে রেললাইন নির্মাণকে উন্নয়ন ভাবি, তাহলে আমরা ভুল পথে চলছি। এ ভুল পথ থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।বুধবার (১৪ মে) ঢাকায় শেরে বাংলা নগরে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)’র সম্মেলন কক্ষে ‘আবহাওয়া অর্থায়নের জন্য আর্থিক বিশ্লেষণ এবং বিনিয়োগ যন্ত্রের পরিচিতি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, উন্নয়ন বরাদ্দ সহযোগিতা যতই আসুক, তা যথেষ্ট হবে না যদি আমরা প্রকৃতিকে সংরক্ষণ না করি, যদি আমরা অভিযোজন এবং প্রশমন উভয় ক্ষেত্রেই পর্যাপ্ত বিনিয়োগ না করি।তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত জাতিসংঘ চুক্তি এবং প্যারিস চুক্তির অধীনে যে-সব দেশে আমাদের অর্থ দেওয়ার কথা, তারা এখন প্রকৃতিনির্ভর সমাধানের কথা বলছে অথচ প্রকৃত অর্থ বরাদ্দ করছে না।তারা বলছে, তোমরা নিজেদের প্রস্তুত করো, প্রকৃতি রক্ষা করো, যাতে দুর্যোগে টিকে থাকতে পারো। কিন্তু তারা নিজেদের দায় কমিয়ে আমাদের ওপর দায় চাপাচ্ছে। এটি কোনো গ্রহণযোগ্য সমাধান নয়। প্রকৃতি ও বন রক্ষার ক্ষেত্রে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনা করতে হবে।রিজওয়ানা হাসান বলেন, একটা সুবিধার বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে, যেখানে সিডা, এডিবি এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীরা সহায়তা করছে। আমরা চাই, এই প্রক্রিয়াটি ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকরভাবে শুরু হোক। তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করেছি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে বসতে যাচ্ছি।উপদেষ্টা আরও বলেন, আজকের বাস্তবতায়, অভিযোজনের জন্য অর্থায়ন না পেলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর পক্ষে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। অথচ, অভিযোজন ও প্রশমনের জন্য বরাদ্দের যে গ্লোবাল সমতা, তার কাছেও আমরা পৌঁছাতে পারিনি। বেশিরভাগ অর্থই যাচ্ছে প্রশমনে, যা উন্নত দেশগুলোর দায়িত্ব। ফলে আমরা একদিকে এমন সমস্যার ভুক্তভোগী, যা আমরা তৈরি করিনি, অন্যদিকে সমস্যার সমাধানের জন্য আমাদের ঋণ নিতে হচ্ছে। তাই জলবায়ু অর্থায়নের রাজনীতি এবং ন্যায়বিচারের রাজনীতি গভীরভাবে বোঝা দরকার। আমাদের পরিকল্পনা আরও স্মার্ট, স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং ন্যায়সংগত হতে হবে। এখানে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অনেক কিছু হয়েছে, আরও অনেক কিছু হওয়া দরকার। জলবায়ু পরিবর্তন রোধে যা হচ্ছে তা যথেষ্ট নয়, এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাও যথেষ্ট নয়।অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্য রাখেন। ইআরডির অতিরিক্ত সচিব একেএম সোহেল অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণের ওপর ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে এডিবি, সিডা, জিআইজেডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার এদেশীয় প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে করা চুক্তির মাধ্যমেই শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন। বুধবার (১৪ মে) সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।টিউলিপ সিদ্দিককে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেন, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছে; দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা নেবে দুদক।দুদক চেয়ারম্যান বলেন, শেখ হাসিনা ও টিউলিপ সিদ্দিক, দুইজনকেই দেশে ফেরাতে কমিশন কাজ করছে।শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি হয়েছিল ২০১১ সালে। সে চুক্তির আওতায় তাকে ফেরত আনা সম্ভব। আমরা আদালতের আদেশ অনুযায়ী কাজ করব। ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সুবিধা গ্রহণের অভিযোগে টিউলিপকে এদিন সকাল ১০টায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল দুদক। তবে তিনি হাজির হননি।এ প্রসঙ্গে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক হাজির না হওয়ায় আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছেন।তিনি বলেন, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নিয়ম অনুযায়ী সবাই পেয়ে থাকেন। কেউ উপস্থিত না হলে আন্তর্জাতিকভাবে যেটি প্রযোজ্য, সেটি অনুসরণ করা হবে।তিনি আরও বলেন, যদি আমরা স্বাভাবিকভাবে তাকে না পাই, কিংবা তিনি যদি বিদেশি নাগরিক হন অথবা পলাতক থাকেন, তাহলে অবশ্যই তাকে ‘অ্যাবস্কন্ডিং’ [পলাতক] হিসেবে বিবেচনা করব। সেক্ষেত্রে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারকে জানানো হবে। এরপর পদ্ধতিগতভাবে তাকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা চালানো হবে, বলেন তিনি।এর আগে চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ভাগনি ব্রিটেনের সাবেক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছিল দুদক।প্রসঙ্গত, গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে একাধিক মামলা হয়েছে। এছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার ও জালিয়াতি করে রাজউকের আবাসন প্রকল্পে ১০ কাঠা করে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা করেছে দুদক।ভোরের আকাশ/এসএইচ