দুই মাধ্যমেই খুব তৈলচর্চা হয়, যেটা আমি পারি না
মা চেয়েছিলেন, ছেলে প্রকৌশলী হবে। কিন্তু ছেলের স্বপ্ন ছিল ভিন্ন। ছেলেবেলায় ভাবতেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন। তাহলে ফুটফুটে সব দেবশিশুদের সঙ্গে সারাদিন কাটানো যাবে। সময়ের সঙ্গে সেই ইচ্ছেও বদলাতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় মনে হলো, কলেজের শিক্ষক হবেন। সেই সুযোগও এসেছিলো, কিন্তু তিনি গ্রহণ করেননি। ব্যাংকের চাকরির মঞ্চেও এসেছিলেন, কিন্তু সেখান থেকেও সরে দাঁড়িয়েছিলেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। বলছি সাহিত্যিক ও নাট্যকার মুস্তাফিজুর রহমান নাহিদের কথা। পেশায় তিনি একজন সাংবাদিক, তবে তার হৃদয়জুড়ে রয়েছে সাহিত্যভাবনা। সৃষ্টি করেছেন পঞ্চনরক, দাকাল, সুখমহল, সাধের জনম-এর মতো উপন্যাস। লিখেছেন শিশু সাহিত্যে, গল্পগ্রন্থ ও কাব্যগ্রন্থ। তার আলোচিত কাব্যগ্রন্থ যখন মানুষ ছিলাম পাঠকের মন ছুঁয়েছে গভীরভাবে। টিভি নাটক রচনাতেও তিনি সুনাম কুড়িয়েছেন। নাহিদ লেখালেখি নিয়ে একটু অগোছালো—এ কথা তিনি নিজেই অকপটে স্বীকার করেন। একটি লেখা শেষ না করেই কখনো কখনো নতুন লেখায় মন দেন, ফলে কিছু মূল্যবান লেখা হারিয়ে যায়। এ নিয়ে তার আক্ষেপও কম নয়। তার ভাষায়, "সত্যিই আমি একটু অগোছালো। একটি লেখা শেষ না করে নতুন লেখা শুরু করি। ফলে অনেক সময় দারুণ কিছু ভাবনা হারিয়ে যায়। এটা যে কোনো লেখকের জন্যই দুঃখের।" সাংবাদিকতা ও নাটক রচনায় তার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি বলেন, "আমি যে দুই মাধ্যমে কাজ করি, সেখানে লিয়াজঁ মেনটেন করে চলতে হয়। যে যেটা চায়, সেটা তাকে দিতে হয়। অকারণে প্রশংসা করতে হয়, যে যেটা না সেটা বলতে হয়। এক কথায়, এখানে খুব তৈলচর্চা হয়। এটা আমার স্বভাবের সঙ্গে মেলে না। আমার বিশ্বাস, যোগ্যতা দিয়েই কাজ হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে সেটা খুব একটা হয় না। সবাই বলে, মিডিয়ায় কাজ করতে হলে কারিশমা থাকতে হয়। আমার সে কারিশমা নেই। হতে পারে এটা আমার ব্যর্থতা।"
সবকিছুর পরও মুস্তাফিজুর রহমান নাহিদ নিজের পথেই চলছেন। বর্তমানে একটি বেসরকারি চ্যানেলের জন্য দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক লিখছেন। পাশাপাশি কয়েকটি প্যাকেজ নাটকের স্ক্রিপ্ট লেখা চলমান। সামনের বইমেলার জন্য লেখা চলছে। তার কথা, "যতদিন ভালো লাগবে, লেখালেখি করব, সাংবাদিকতাও করব। যখন আর ভালো লাগবে না, ফুটপাতে দোকান দেব অথবা গ্রামে চলে যাব। ছাদে বসে তেঁতুল বনে জোছনা দেখেই কাটিয়ে দেব জীবন। জীবন তো খুব ছোট।
ভোরের আকাশ/মি
সংশ্লিষ্ট
সৎ মা নিশি ইসলামের করা মামলায় অভিনেত্রী ও গায়িকা মেহের আফরোজ শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।বৃহস্পতিবার (২২ মে) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহের আদালত এ আদেশ দেন।নিষেধাজ্ঞা দেওয়া অন্যরা হলেন- সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিটিসি ইউনিটের সাবেক এডিসি নাজমুল ইসলাম, মেহের আফরোজ শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মো. আলী, বোন মাহিন আফরোজ শিঞ্জন, সেঁজুতি, সাব্বির, সুব্রত দাস, মাইনুল হোসেন, পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপ-পরিদর্শক শাহ আলম ও মোখলেছুর রহমান মিল্টন।এদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া ও শাহ আলম জামিনে আছেন। অপর ১০ আসামি পলাতক রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে গত ২২ এপ্রিল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. পিন্টু তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন। আগামী ১ জুলাই এ মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ শাওনের সৎ মা নিশি ইসলাম হত্যাচেষ্টা ও মারধরের অভিযোগে ১২ জনকে আসামি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি শরিয়া মোতাবেক ৫০ লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য করিয়া ৫০ হাজার টাকা উসুল করে আসামি ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী তার পূর্বের স্ত্রীর কথা গোপন রেখে ও প্রতারনা করে, প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ভাবে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে নিয়ে বাদীকে বিয়ে করে।তিনি পরবর্তীতে জানতে পারেন মো. আলী পূর্বেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন যা তিনি গোপন করেন। তার পূর্বের ১টি পুত্র ও ৩টি কন্যা সন্তান রয়েছে। বিয়ের বিষয়টি জানতে চাইলে সে তার প্রথম বিয়ে সম্পর্কে জানাতে বিভিন্ন রকমের ছলনা ও প্রতারণাব আশ্রয় নেয় এবং তার সকল প্রতারণার কথা স্বীকার করেন।পরবর্তীতে ২৮ ফ্রেব্রুয়ারি শাওনের বোন শিঞ্জন ও তার স্বামী সাব্বির বাদীর বাড়িতে এসে বিয়ের সম্পর্ক গোপন রাখার জন্য হুমকি দেয়। এরপর ৪ মার্চ আসামি মো. আলী নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে বাদীকে গুলশানের বাসায় যাওয়ার জন্য বলেন।তখন তার পূর্বের স্ত্রীকে দেখে আসামির প্রতারণার বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পান। এ সময় অন্যান্য আসামিরা তাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেন।পরদিন আবারও শাওন ও এডিসি নাজমুলসহ অন্য আসামিরা বাদীর বাড়িতে ঢুকে সাদা কাগযে স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করে। স্বাক্ষর দিতে অস্বীকৃতি জানানোতে শাওন তাকে বেধড়ক মারধর করে।এর ফলে তিনি অজ্ঞান হয়ে গেলে আসামিরা পালিয়ে যায়। এরপর ওই বছরের ২৪ এপ্রিল বাদীকে ডিবির অফিসে ডেকে নেন ডিবি পরিদর্শক শাহ জালাল। সেখানেও শাওনসহ অন্যান্য আসামিরা মারধর করেন। এসময় ডিবি প্রধান হারুন বাড্ডা থানার ওসিকে বাদীর বিরুদ্ধে মামলা নিতে বলেন। পরে এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে এবং মাদক ব্যবসায়ী সাজায়।ভোরের আকাশ/জাআ
মা চেয়েছিলেন, ছেলে প্রকৌশলী হবে। কিন্তু ছেলের স্বপ্ন ছিল ভিন্ন। ছেলেবেলায় ভাবতেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন। তাহলে ফুটফুটে সব দেবশিশুদের সঙ্গে সারাদিন কাটানো যাবে। সময়ের সঙ্গে সেই ইচ্ছেও বদলাতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় মনে হলো, কলেজের শিক্ষক হবেন। সেই সুযোগও এসেছিলো, কিন্তু তিনি গ্রহণ করেননি। ব্যাংকের চাকরির মঞ্চেও এসেছিলেন, কিন্তু সেখান থেকেও সরে দাঁড়িয়েছিলেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। বলছি সাহিত্যিক ও নাট্যকার মুস্তাফিজুর রহমান নাহিদের কথা। পেশায় তিনি একজন সাংবাদিক, তবে তার হৃদয়জুড়ে রয়েছে সাহিত্যভাবনা। সৃষ্টি করেছেন পঞ্চনরক, দাকাল, সুখমহল, সাধের জনম-এর মতো উপন্যাস। লিখেছেন শিশু সাহিত্যে, গল্পগ্রন্থ ও কাব্যগ্রন্থ। তার আলোচিত কাব্যগ্রন্থ যখন মানুষ ছিলাম পাঠকের মন ছুঁয়েছে গভীরভাবে। টিভি নাটক রচনাতেও তিনি সুনাম কুড়িয়েছেন। নাহিদ লেখালেখি নিয়ে একটু অগোছালো—এ কথা তিনি নিজেই অকপটে স্বীকার করেন। একটি লেখা শেষ না করেই কখনো কখনো নতুন লেখায় মন দেন, ফলে কিছু মূল্যবান লেখা হারিয়ে যায়। এ নিয়ে তার আক্ষেপও কম নয়। তার ভাষায়, "সত্যিই আমি একটু অগোছালো। একটি লেখা শেষ না করে নতুন লেখা শুরু করি। ফলে অনেক সময় দারুণ কিছু ভাবনা হারিয়ে যায়। এটা যে কোনো লেখকের জন্যই দুঃখের।" সাংবাদিকতা ও নাটক রচনায় তার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি বলেন, "আমি যে দুই মাধ্যমে কাজ করি, সেখানে লিয়াজঁ মেনটেন করে চলতে হয়। যে যেটা চায়, সেটা তাকে দিতে হয়। অকারণে প্রশংসা করতে হয়, যে যেটা না সেটা বলতে হয়। এক কথায়, এখানে খুব তৈলচর্চা হয়। এটা আমার স্বভাবের সঙ্গে মেলে না। আমার বিশ্বাস, যোগ্যতা দিয়েই কাজ হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে সেটা খুব একটা হয় না। সবাই বলে, মিডিয়ায় কাজ করতে হলে কারিশমা থাকতে হয়। আমার সে কারিশমা নেই। হতে পারে এটা আমার ব্যর্থতা।" সবকিছুর পরও মুস্তাফিজুর রহমান নাহিদ নিজের পথেই চলছেন। বর্তমানে একটি বেসরকারি চ্যানেলের জন্য দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক লিখছেন। পাশাপাশি কয়েকটি প্যাকেজ নাটকের স্ক্রিপ্ট লেখা চলমান। সামনের বইমেলার জন্য লেখা চলছে। তার কথা, "যতদিন ভালো লাগবে, লেখালেখি করব, সাংবাদিকতাও করব। যখন আর ভালো লাগবে না, ফুটপাতে দোকান দেব অথবা গ্রামে চলে যাব। ছাদে বসে তেঁতুল বনে জোছনা দেখেই কাটিয়ে দেব জীবন। জীবন তো খুব ছোট।ভোরের আকাশ/মি
ঢালিউডের খলনায়ক মিশা সওদাগর সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভক্তদের উদ্দেশে নামাজ কায়েমের আহ্বান জানিয়েছেন। ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, “সুস্থ বা অসুস্থ, যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, নামাজ পড়া অপরিহার্য। আল্লাহ আমাদের সবাইকে নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুক।”বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন মিশা সওদাগর। সেখানেই গত বৃহস্পতিবার (১৫ মে) তার হাঁটুর অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। জানা গেছে, প্রায় ৯ বছর আগে ‘মিসড কল’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় গুরুতরভাবে আহত হয়েছিলেন তিনি। তখন তার ডান পায়ের লিগামেন্ট ছিঁড়ে গিয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসায় সেরে উঠলেও সম্প্রতি পুরনো সেই জায়গায় আবারও ব্যথা অনুভব করেন, যার ফলে চিকিৎসকদের পরামর্শে এই অস্ত্রোপচার করাতে হয়।অস্ত্রোপচারের পর আপাতত পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় রয়েছেন এই অভিনেতা। তবে তিনি সুস্থ হয়ে শিগগিরই অভিনয়ে ফিরবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছেন তার সহকর্মী ও ভক্তরা।তিন দশকের বেশি সময় ধরে ঢাকাই সিনেমায় খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করে মিশা সওদাগর নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। প্রায় সাড়ে ৯ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে তিনি গড়েছেন এক অনবদ্য রেকর্ড। তার অভিনীত খল চরিত্রগুলো যতটা শক্তিশালী, বাস্তব জীবনে ততটাই নম্র ও বিনয়ী একজন মানুষ তিনি—এটাই বারবার বলেছেন তার সহকর্মীরা।মিশার ধর্মীয় বার্তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অনেকেই কমেন্টে তাকে শুভকামনা জানিয়েছেন এবং নামাজের গুরুত্বের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।চলচ্চিত্রে তার ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন ভক্তরা। আর এ সময় তারা তার দ্রুত সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া অব্যাহত রেখেছেন।ভোরের আকাশ//হ.র
প্রয়াত বলিউড অভিনেত্রী শ্রীদেবীর কন্যা জাহ্নবী কাপুর প্রথমবারের মতো পা রাখলেন কান চলচ্চিত্র উৎসবের লাল গালিচায়। ৭৮তম আসরে ‘হোমবাউন্ড’ সিনেমার প্রিমিয়ারে অংশ নিতে রেড কার্পেটে হাঁটেন তিনি। আর সেখানেই তার উপস্থিতি যেন মনে করিয়ে দিলো শ্রীদেবীকে—দর্শকদের আবেগে ছিল এমনই প্রতিক্রিয়া।জাহ্নবী এদিন পরেছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার তারুণ তাহিলিয়ানির তৈরি এক বিশেষ পাউডার পিং করসেট ও স্কার্ট গাউন। তার স্টাইল ও উপস্থিতিতে ছড়িয়ে পড়ে এক রাজকীয় সৌন্দর্য, যা দর্শকদের শ্রীদেবীর স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।এই আয়োজনে জাহ্নবীর রূপসজ্জার নেপথ্যে ছিলেন তার কাজিন এবং নামকরা স্টাইলিস্ট রিয়া কাপুর। জাহ্নবীর সাজে ছিল একটি পাতলা ড্রেপ, যা মাথার উপরে ছড়িয়ে ভারতীয় ঐতিহ্যের ছোঁয়া এনে দেয়। তার সঙ্গে মুক্তার গয়না পুরো লুকটিকে দেয় এক অনন্য আভিজাত্য ও শালীনতা।সোশ্যাল মিডিয়ায় জাহ্নবীর ছবি ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় ভক্তদের প্রশংসার বন্যা। একজন মন্তব্য করেন, “শ্রীদেবীর প্রতিচ্ছবি যেন দেখা গেল জাহ্নবীর মধ্যে।” আরেকজন লিখেন, “মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যেন কানের লাল গালিচায় ফিরে এলেন শ্রীদেবী, জাহ্নবীর মধ্য দিয়ে।”এই বিশেষ মুহূর্তে জাহ্নবীর সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা ইশান খট্টর, নির্মাতা করণ জোহর, অভিনেতা বিশাল জেঠওয়া এবং নির্মাতা নীরজ ঘেওয়ান। সবাই মিলে ‘হোমবাউন্ড’ সিনেমার বিশ্বপ্রিমিয়ারে অংশ নেন।জাহ্নবীর এই কান অভিষেক শুধু তার ক্যারিয়ারের জন্য নয়, শ্রীদেবীকে স্মরণ করার এক আবেগঘন মুহূর্ত হিসেবেও রয়ে গেল সিনেমাপ্রেমীদের মনে।ভোরের আকাশ//হ.র