সাম্য হত্যার বিচার চাইলেন সারজিস
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫) নিহতের ঘটনায় বিচার দাবি করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
বুধবার (১৪ মে) সকাল ৮টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে তিনি এ দাবি জানান।
পোস্টে সারজিস আলম লেখেন, ‘সময়ের সাথে সাথে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান হয়ে উঠেছে চাঁদাবাজি, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মের আখড়া। অথচ এই উদ্যান সংলগ্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট এবং অফিস থাকা সত্ত্বেও তারা এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কঠোর অ্যাকশন না নিয়ে এসবের ভাগিদার হয়েছে।
তিনি আরো লেখেন, ‘গতকাল সাম্যের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দেখেছি। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দ্রুত কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মাদক আর বিভিন্ন অপকর্মের বিরুদ্ধে নিয়মিত সাঁড়াশি অভিযান চালানো হোক, উদ্যান এলাকা সম্পূর্ণ নজরদারিতে আনা হোক, অপ্রয়োজনীয় ইট পাথরের অবকাঠামোগুলোকে ভেঙে প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হোক।
এর আগে, মঙ্গলবার (১৩ মে) দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহত হন। নিহত সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানা এলাকায়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫) নিহতের ঘটনায় বিচার দাবি করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। বুধবার (১৪ মে) সকাল ৮টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে তিনি এ দাবি জানান।পোস্টে সারজিস আলম লেখেন, ‘সময়ের সাথে সাথে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান হয়ে উঠেছে চাঁদাবাজি, মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মের আখড়া। অথচ এই উদ্যান সংলগ্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট এবং অফিস থাকা সত্ত্বেও তারা এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কঠোর অ্যাকশন না নিয়ে এসবের ভাগিদার হয়েছে।তিনি আরো লেখেন, ‘গতকাল সাম্যের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দেখেছি। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দ্রুত কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মাদক আর বিভিন্ন অপকর্মের বিরুদ্ধে নিয়মিত সাঁড়াশি অভিযান চালানো হোক, উদ্যান এলাকা সম্পূর্ণ নজরদারিতে আনা হোক, অপ্রয়োজনীয় ইট পাথরের অবকাঠামোগুলোকে ভেঙে প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হোক।এর আগে, মঙ্গলবার (১৩ মে) দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহত হন। নিহত সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানা এলাকায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার সোহরাওয়াদী উদ্যানে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার বিচার দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।বুধবার (১৪ মে) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এই বিচার দাবি করেন বিএনপি মহাসচিব।মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘সে আর সোজা হয়ে দাঁড়াবে না, আর কোনো কনসার্টে যাবে না, গানের তালে নাচবে না, স্বপ্ন দেখবে না আর নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা শুধু একজন মানুষের হত্যা ছিল না, এটা ছিল হাজারো স্বপ্নের মৃত্যু। আমরা আমাদের ছেলে সাম্য’র জন্য বিচার চাই। আমাদের সন্তানের হত্যার বিচার চাই। জবাব দিতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে।’উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় দুর্বৃত্তের ধারাল অস্ত্রের আঘাতে মঙ্গলবার রাত ১২ টার দিকে ঢাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫) নিহত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের ১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ও স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানা এলাকায়।সাম্য হত্যার প্রতিবাদে মঙ্গলবার দিবগত রাত দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) থেকে তাৎক্ষণিক মিছিল বের করেন ছত্রদলের নেতাকর্মীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরে ভিসির বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন তারা। সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ ঢাবি ভিসি ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেন ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস। এ সময় ‘দফা এক দাবি এক, ভিসির পদত্যাগ’, আমার ভাইয়ের লাশ পড়ে, প্রশাসন কী করে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা। ভোরের আকাশ/আজাসা
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, "বর্তমান সংকটকালে বিভেদ আমাদের সর্বনাশ ডেকে আনবে এবং গণহত্যাকারীদের আরও শক্তিশালী করে তুলবে।" মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।সারজিস আলম বলেন, “খুনি সন্ত্রাসী লীগ নিষিদ্ধের মতো একটি ঐতিহাসিক ঘটনার পর আমাদের উচিত সিসাঢালা প্রাচীরের মতো ঐক্য গড়ে তোলা। এই মুহূর্তে আমাদের মধ্যে যে কোনো ধরনের বিভেদ কেবল শত্রুপক্ষকে সুযোগ করে দেবে এবং আমাদের দাবির বাস্তবায়ন ব্যাহত করবে।”তিনি আরও লিখেছেন, “আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে ছিলাম বলেই গোপন আওয়ামীপন্থিরা আমাদের বাধা দেওয়ার সাহস পায়নি। তবে তাদের ষড়যন্ত্র এখনও থেমে নেই। আমাদের দাবি আংশিক বাস্তবায়িত হলেও পূর্ণ বাস্তবায়নের আগে যে কোনো বিভক্তি আমাদের আন্দোলনকে দুর্বল করে দেবে।”জুলাই মাসকে সামনে রেখে ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, “জাতীয় ঐক্যের এই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে কোনো ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত হিসাব-নিকাশ যেন আমাদের ঐক্য বিনষ্ট না করে।”সারজিস আলম আরও বলেন, “এই সময়টা অস্তিত্বের লড়াইয়ের সময়। কোনো ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক স্বার্থ যেন এর চেয়ে বেশি গুরুত্ব না পায়। অন্যথায় ইতিহাস এবং জনতার আদালতে দায়ী হিসেবে সেই নামগুলো চিহ্নিত হয়ে থাকবে।”ভোরের আকাশ/হ.র
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, এখন যারা সংস্কারের কথা বলছেন তাদের কারো চেহারা আমরা আগে দেখিনি। আন্দোলনের সময় রাস্তায়ও ছিল না তারা। এদের মধ্যে কেউ কেউ উঁকিঝুঁকি মেরেছে। যখন শেখ হাসিনার ক্ষমতার চাপ তাদের ওপর গেছে, তারা গর্তে ঢুকে গেছে, আর বের হয় নাই। এখন তারা গর্ত থেকে বের হয়ে আমাদের সংস্কারের তালিম দিচ্ছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরীর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী’ উপলক্ষে ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এখন সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যে কাজগুলো শুরু করা দরকার সে কাজগুলোর শুরু হতেই আমরা দেখতে পাচ্ছি না। আমরা সেই কাজের আশপাশে নাই। বিগত দিনে আমরা যেগুলো দেখে আসছি, মনে হচ্ছে সেগুলো একটা ভিন্ন রূপে আমাদের কাছে চালু হয়ে গেছে। এখানে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। আমরা ৩১ দফা সংস্কার দিয়েছি। তার আগে বিএনপি ২৭ দফা সংস্কার দিয়েছে। তার সাত বছর আগে খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ এর মাধ্যমে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টের পলায়নের পর বাংলাদেশের মানুষের মনোজগতে যে পরিবর্তন আসছে সেটা কি আমরা বাস্তবায়ন করতে পারবো? আমরা ধারণ করতে পারবো? যদি বাংলাদেশের মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হয়, তার বাহক হচ্ছে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে হবে। এটার কোনো দ্বিতীয় অলটারনেটিভ নেই। তিনি আরও বলেন, আপনি যত সংস্কারের কথা বলবেন দিনের শেষে সংস্কার হতে হবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনো সংস্কার করা যাবে না। এখানে কাউকে আমরা বাংলাদেশের মালিকানা দেইনি যারা আগামীর বাংলাদেশের সংস্কার করবে। বাংলাদেশের সংস্কার হবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, বাংলাদেশের মানুষের সমর্থনের মাধ্যমে। তার বাইরে সংস্কারের কোনো সুযোগ নাই। আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি, যেসব সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য হবে সেগুলোর জন্য আমরা প্রস্তুত। দেরি কেন? আমরা কেন জানতে পারছি না কোথায় ঐকমত্য হয়েছে? সব রাজনৈতিক দল প্রস্তাব দিয়ে বসে আছে। আমরা অপেক্ষা করছি ঐকমত্য কোথায় হবে। তারাও বলছে ঐকমত্য করতে হবে। আমরাও বলছি ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে হবে। তাহলে কোথায় ঐকমত্যটা, আমরা জানতে পারছি না কেন? আমীর খসরু বলেন, কেউ যদি মনে করেন ওই শেখ হাসিনার মালিকানা এখন অন্য কারো হাতে গেছে তারা দেশের সিদ্ধান্ত নেবে, জনগণ কী চায় তার তোয়াক্কা করবে না; সেই মালিকানা কাউকে দেওয়া হয় নাই। বাংলাদেশের মালিক বাংলাদেশের জনগণ। তারা সিদ্ধান্ত নেবে আগামী দিনে কী সংস্কার হবে। সংসদে আলোচনা হবে, বাইরেও আলোচনা হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছেÑ বাংলাদেশের জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার সংসদ ব্যতীত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু হবে না। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এখনো শুরু হয় নাই। আমরা অপেক্ষা করছি নির্বাচনের পর শুরু হবে। ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য রাখেনÑ জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ক্যানসার বিশেষজ্ঞ প্রফেসর মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার প্রমুখ। এদিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক গোলটেবিল বৈঠকে দলের আরেক বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, মানবিক করিডোর নিয়ে জনগণ ও রাজনৈতিক দল অন্ধকারে আছে। একই সঙ্গে করিডোরের কারণে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে। তিনি বলেন, কোনো আগ্রাসনে জড়িত না হয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, এই দুর্বল সরকারের পেছনে জনগণ নেই। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন চাইলেও সরকার এখনো নির্বাচনের পথে যায়নি। একই অনুষ্ঠানে বৈঠকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে দিল্লির কাছে এমনভাবে আত্মনিবেদন করেছিলেন, সে আত্মনিবেদন থেকে তিনি ফিরে আসতে চাননি। তিনি সেটা করলেন এবং তার ইফেক্ট শুরু হয়েছে। এর যে বর্জ্য নদীতে পড়ছে, দিনকে দিন নদীগুলোর পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে আমরা ভয়ংকর এক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি। ভোরের আকাশ/আমর