জুলাইয়ের ২৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা
চলতি জুলাই মাসের প্রথম ২৬ দিনেই প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ১৯৩ কোটি মার্কিন ডলার (১.৯৩ বিলিয়ন), যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৩ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রোববার প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাসের বাকি দিনগুলোতেও এই গতি বজায় থাকলে, জুলাইয়ের শেষ নাগাদ রেমিট্যান্স ২৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের কঠোর অবস্থান, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির কারণে প্রবাসী আয়ে এই ইতিবাচক ধারা বজায় রয়েছে। ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে বৈধভাবে পাঠানো এই রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও স্বস্তি ফিরিয়েছে।
এর আগে গত জুন মাসে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত বছরের জুন মাসের তুলনায় প্রায় ১১ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে সর্বোচ্চ ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছর ২০২৩-২৪ সালের ২৩ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি।
রেমিট্যান্সে এই রেকর্ড প্রবাহ দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এতে ডলারের সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি বৈদেশিক লেনদেনেও স্বস্তি ফিরে এসেছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
চলতি জুলাই মাসের প্রথম ২৬ দিনেই প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ১৯৩ কোটি মার্কিন ডলার (১.৯৩ বিলিয়ন), যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৩ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।বাংলাদেশ ব্যাংকের রোববার প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাসের বাকি দিনগুলোতেও এই গতি বজায় থাকলে, জুলাইয়ের শেষ নাগাদ রেমিট্যান্স ২৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের কঠোর অবস্থান, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির কারণে প্রবাসী আয়ে এই ইতিবাচক ধারা বজায় রয়েছে। ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে বৈধভাবে পাঠানো এই রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও স্বস্তি ফিরিয়েছে।এর আগে গত জুন মাসে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত বছরের জুন মাসের তুলনায় প্রায় ১১ শতাংশ বেশি।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে সর্বোচ্চ ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছর ২০২৩-২৪ সালের ২৩ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি।রেমিট্যান্সে এই রেকর্ড প্রবাহ দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এতে ডলারের সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি বৈদেশিক লেনদেনেও স্বস্তি ফিরে এসেছে।ভোরের আকাশ//হ.র
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ২৫টি উড়োজাহাজ কেনা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সচিবের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।বাণিজ্য সচিব বলেন, বোয়িংয়ের ব্যবসাটা কিন্তু সে দেশের সরকার করে না, করে বোয়িং কোম্পানি। আমরা বোয়িং থেকে ২৫টি উড়োজাহাজ কেনার জন্য অর্ডার দিয়েছি। যেমন ভারত দিয়েছে ১০০টি, ভিয়েতনাম দিয়েছে ১০০টি, ইন্দোনেশিয়া দিয়েছে ১০০টি।যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়ানোর এই উদ্যোগ এমন সময়ে নেওয়া হয়েছে, যখন বাংলাদেশ শুল্ক কমানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন, যা ভিয়েতনাম (২০ শতাংশ) ও ইন্দোনেশিয়ার (১৯ শতাংশ) চেয়ে বেশি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমানের সাথে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, জোন ও শাখাপ্রধানদের মতবিনিময় সভা বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. মাহবুব আলম, মাহমুদুর রহমান, মো. রফিকুল ইসলাম, কে.এম. মুনিরুল আলম আল-মামুন, ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম এবং মোঃ মাকসুদুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের উইং ও ডিভিশন প্রধান, ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ, ১৬টি জোনের জোনপ্রধান, ৪০০টি শাখার ব্যবস্থাপকগণ এবং ২৭১টি উপশাখার ইনচার্জগণ অংশ নেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান বলেন, ইসলামী ব্যাংকের সুনাম পুনরুদ্ধারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আমানত সংগ্রহ, নতুন সম্পদ বৃদ্ধি, ওভারডিউ বিনিয়োগ রিকোভারির জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে বাস্তবায়নের জন্য কাজ করতে হবে।তিনি বলেন, অল্প সময়ে অনেক বেশি কাজ করতে হবে। তিনি ব্যাংকের চলমান জরুরি বিষয়গুলোকে চিহ্নিত করে সমাধান করার লক্ষ্যে সকলকে নিরলস পরিশ্রম করার জন্য নির্দেশনা দেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জনতা ব্যাংক পিএলসি‘র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমানের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অ্যাসেট-লায়াবিলিটি ম্যানেজমেন্ট কমিটির (এ্যালকো) সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম, মো. নজরুল ইসলাম ও মো. আশরাফুল আলমসহ মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট উপমহাব্যবস্থাপকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।এ সময় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান বর্তমান অবস্থার আলোকে কর্মকৌশল নির্ধারণ করে স্বল্প সুদের আমানত, অটো চালান, ফরেন রেমিট্যান্স বৃদ্ধি এবং শ্রেণিকৃত ঋণ আদায় ও হ্রাস, অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ে জোর দেয়াসহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ