ছবি : ভোরের আকাশ
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর ) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়।
২০২৫-২৬ অর্থ বছরে রবি মৌসুমে বসতবাড়িতে ও মাঠে চাষযোগ্য শীতকালীন শাকসবজির আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়। কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ করেন উপজেলা কৃষিপূনর্বাসন বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ডাঃ তামান্না তাসনীম। এসময় সুবিধাভোগী কৃষকদের উপস্থিতিতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আউলিয়া খাতুন।
অন্যান্যের মাঝে অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সৈয়দ শাকিল আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার সুরাইয়া আক্তার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মোঃ মশিউর রহমান, বিআরডিবি কর্মকর্তা দিলারা আক্তার মনি ফকির, কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এফ এম কামাল হোসেন, কৃষি উপ-সহকারী ও উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ মোখলেছুর রহমান, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা (ব্লক সুপারভাইজার) মনজুরুল আলম, আয়নাল হক, সফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মোট ৮৪০ জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। এদের ৩শ' জন কৃষকের মাঝে বসতবাড়িতে চাষযোগ্য শীতকালীন সবজি বেগুন, পালংশাক, লাল শাক, মটরশুটি, লাউ, মূলা, বাটিশাক সহ ৭ ধরনের ৫'শ গ্রাম বীজের ৯ প্যাকেট দেয়া হয়।
মাঠে চাষযোগ্য সবজি প্রণোদনার অংশ হিসেবে ৫'শ ৪০ জনের মাঝে প্রত্যেকের ২০ শতাংশ জমির জন্য বিভিন্ন ধরণ এবং পরিমানের লাউ, বেগুন, মিষ্টি কুমড়া ও শশা বীজ বিতরণ করা হয়েছে। এদের প্রত্যেককে ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
রংপুর জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব, সাহসী ও নির্যাতিত নেতা আনিছুর রহমান লাকুকে অশ্রু, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় শেষ বিদায় জানালেন হাজারো মানুষ।বুধবার (৮ অক্টোবর) বাদ আসর রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনিছুর রহমান লাকুর জানাজায় অংশ নেন।এ সময় আনিছুর রহমান লাকুর রাজনৈতিক জীবন তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন, বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলু, জামায়াতে ইসলামীর মহানগর আমির এটিএম আজম খান, ইসলামী আন্দোলনের মহানগর সভাপতি আব্দুর রহমান কাসেমী, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য হানিফ খান সজীব, জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, সদস্য সচিব অ্যাড. মাহফুজ-উন-নবী ডন, এবি পার্টির জেলা সভাপতি আব্দুল বাসেত মারজান, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ মহানগরের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ ইমতিসহ অন্যরা।নেতৃবৃন্দরা বলেন, সৎ, পরিচ্ছন্ন, সাহসী, সংগ্রামী ও নির্যাতিত নেতা ছিলেন আনিছুর রহমান লাকু। তিনি বিএনপি’র দুর্দিনে মাঠে থেকে দলের নেতাকর্মীদের মনোবলকে চাঙ্গা রেখেছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন। পতিত আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা মামলায় তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। এরপরেও তিনি দল ত্যাগ না করে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে ফিরে এসেছেন। বিএনপি’র রাজনীতি করার কারণে তাকে তিন দিন গুম হতে হয়েছিল। দল, মত, ধর্ম, বর্ন নির্বিশেষে সকল পর্যায়ের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রেখেছিলেন আনিছুর রহমান লাকু। তিনি রংপুর-৩ সদর আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীও ছিলেন। আগামী ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য জেলা বিএনপি’র কাউন্সিলে তিনি একমাত্র সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ছিলেন। এ সময় বক্তাদের অনেকে আবেগে আপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এরপর বাদ মাগরিব হোমিওপ্যাথি কলেজ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজার নামাজ শেষে ছোট নুরপুর কবরস্থানে আনিছুর রহমান লাকুর দাফন কার্য সম্পন্ন করা হয়।জেলা বিএনপি’র কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঢাকায় সাংগঠনিক কাজ শেষে ফেরার পথে বুধবার সকালে আনিছুর রহমান লাকু বগুড়ার শেরপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আনিছুর রহমান লাকুর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সর্বশেষ জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। আনিছুর রহমান লাকু পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিথ্যা মামলায় ১০ বছরের কারাদন্ড হয়েছিল। এছাড়া তিন দিন গুম করাসহ তিনি অসংখ্যবার জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। তার মৃত্যুতে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ রংপুরের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা, স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীসহ দেশের ১ কোটি ৭০ লাখ তরুণের কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা তৈরিতে কাজ করবে ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রাম। সারা বিশ্বের ১৮০ কোটি পিছিয়ে পড়া তরুণ-তরুণীদের দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে এই প্রোগ্রাম। বাংলাদেশে ২০১৯ সাল থেকে কাজ শুরু করা জেনইউ বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী এক কোটি ৭০ লাখ তরুণ-তরুণীকে কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা হওয়ার মত যোগ্য করে গড়ে তোলা। এ প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হতে যাচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রামের সাথে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে বুধবার (৮ অক্টোবর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনের কনফারেন্স কক্ষে “স্ট্রাটেজিক পার্টনারশিপ টু স্ট্রেংদেন লার্নিং টু আর্নিং” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেনারেশন আনলিমিটেড-ওয়াইপিএ সেক্রেটারিয়েটের প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইজার উর্মিলা সরকার।সভায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সমগ্র দেশজুড়ে বিস্তৃত। এটি দেশের উচ্চ শিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের বেশিরভাগই অনগ্রসর গোষ্ঠীর। তাই তাদেরকে নানাভাবে সহযোগিতা করার সুযোগ রয়েছে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক কর্মসংস্থানের বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা এবং উদ্যোক্তা হওয়ার মত যোগ্য করে গড়ে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জানিয়ে প্রফেসর আমানুল্লাহ বলেন, পুরনো শিক্ষাক্রম সংস্কারের পাশাপাশি স্নাতক-সম্মানে আইসিটি ও ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে শিক্ষাক্রমসহ নানা বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে। এরইমধ্যে সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম ও ইউনিসেফের সাথে কাজ শুরু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।তিনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সব উদ্যোগের সাথে ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রামের কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করে জেনারেশন আনলিমিটেড-ওয়াইপিএ সেক্রেটারিয়েটের প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইজার উর্মিলা সরকার বলেন, জাতিসংঘ ও ইউনিসেফ বিশেষ করে ওয়াইপিএ থেকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরিতে সহযোগিতা করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর মোঃ লুৎফর রহমান ও প্রফেসর ড. মোঃ নূরুল ইসলাম, ইউনিসেফের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ম্যামি কিউয়ো ও ফাহমিদা শবনম, এডুকেশন ম্যানেজার ইকবাল হোসেন ও এডুকেশন অফিসার মোস্তফা কামাল এবং সরকারের এটুআই প্রকল্পের পলিসি এনালিস্ট ও ক্লাস্টার হেড মোঃ আফজাল হোসেন সারওয়ার মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
নারায়ণগঞ্জ শহরের আমলাপাড়া এলাকায় নিয়মবহির্ভূতভাবে ওষুধ বিক্রি ও সংরক্ষণের দায়ে তিনটি ফার্মেসিকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।বুধবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টিএম রাহসিন কবিরের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে প্রসিকিউটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা ওষুধ তত্ত্বাবধায়ক মো. সাইফুল্লাহ মাহমুদ। সহযোগিতা করে জেলা পুলিশের একটি দল।অভিযানকালে আমলাপাড়ার হরকান্তী ব্যানার্জী রোডের তিনটি ফার্মেসিতে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম ধরা পড়ে। এসময় মা ফার্মেসিকে ১০ হাজার টাকা, গ্রীণ ফার্মাকে ৫ হাজার টাকা এবং দেওয়ান ফার্মাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।ভ্রাম্যমাণ আদালতের সূত্রে জানা গেছে, এসব ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মজুদ, অনুমোদনবিহীন ওষুধ বিক্রি, অতিরিক্ত দামে বিক্রি এবং প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রির মতো অপরাধ পাওয়া যায়। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দোকানকে সতর্ক করা হয় ভবিষ্যতে এমন অনিয়ম থেকে বিরত থাকার জন্য।অভিযান শেষে ওষুধ তত্ত্বাবধায়ক মো. সাইফুল্লাহ মাহমুদ বলেন, ওষুধ জনগণের প্রাণরক্ষার উপকরণ, ব্যবসার পণ্য নয়। জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ফার্মেসিগুলোর কার্যক্রম নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। অনিয়মে জড়িতদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।তিনি আরও জানান, জেলার অন্যান্য এলাকাতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে, যাতে অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে সাধারণ মানুষ ক্ষতির শিকার না হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
মুন্সীগঞ্জ আদালতে ফৌজদারী আইন সাম্প্রতিক সংশোধনী বিষয়ে বিচারকদের সাথে সরকারী আইনজীবী, পুলিশ ও আদালতের কর্মচারীদের মধ্যে শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৮ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের সভাকক্ষে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংশোধনী আইনের বিষয় বস্তু তুলে ধরেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশীকুর রহমান।সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহসিনা হোসেন তুষির সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট সুলতানা রোজিনা ইয়াসমিন ও অ্যাডভোকেট নূর হোসেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মানিক দাস, সুবর্না সেঁজুতি, নুসরাত শারমিন, রহিমা আক্তার, দুরদানা রহমান, অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন, কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. কামরুল ইসলাম মিঞা সহ সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ও আদালতের কর্মচারীরা।সেমিনারে ফৌজদারি আইন সাম্প্রতিক সংশোধনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।ভোরের আকাশ/জাআ