নিজ রাইফেলের গুলিতে প্রাণ গেল ভারতীয় সেনার
নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় এক সেনার মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৮ মে) দেশটির জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বা জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে এই ঘটনা ঘটে। নিহত সেনার পরিচয় প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বা জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তসংলগ্ন একটি সেনা চৌকিতে নিজের সার্ভিস রাইফেলের গুলিতে এক সেনাসদস্য মারা গেছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রোববার বিকেলে ঘটেছে এই ঘটনাটি।
নিহত ওই সেনার বয়স ২৮ বছর এবং তিনি তেলেঙ্গানা রাজ্যের বাসিন্দা ছিলেন। সাম্বা জেলার বর্ডার আউটপোস্ট সরোজ-এ প্রহরার দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সেখানেই হঠাৎ করে নিজের রাইফেল থেকে গুলি ছুটে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।
প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, এটি আত্মহত্যার ঘটনা। তবে, কেন তিনি এমন চরম সিদ্ধান্ত নিলেন, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। পুলিশ এ বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
কিউবার প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াস-কানেলের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার (১১ জুলাই) দেওয়া এই নিষেধাজ্ঞায় বলা হয়েছে, কিউবান জনগণের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় নিষ্ঠুরতায় প্রেসিডেন্ট দিয়াস-কানেল ‘গুরুতর ভূমিকা’ পালন করেছেন। এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সময় শুরু হওয়া কিউবা-বিরোধী চাপ প্রয়োগের ধারাবাহিকতার সর্বশেষ অংশ।যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও শুক্রবার এক্স-এ দেওয়া পোস্টে জানান, কিউবার প্রেসিডেন্ট ও সরকারের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।কিউবায় ২০২১ সালের জুলাইয়ে হওয়া ঐতিহাসিক সরকারবিরোধী বিক্ষোভের চতুর্থ বর্ষপূর্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। বিরল ওই আন্দোলনে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নামেন, যেখানে খাদ্য, ওষুধ, পানীয় জল, বিদ্যুৎসহ মৌলিক প্রয়োজনীয় জিনিসের তীব্র সংকটের প্রতিবাদ জানানো হয়। ওই সময় শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। একজন নিহত হন এবং বহু মানুষ আহত হন। এ ঘটনা ছিল ১৯৫৯ সালের ফিদেল কাস্ত্রোর কমিউনিস্ট বিপ্লবের পর সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ।যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, ‘গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে যুক্ত নেতাদের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়েছে।’ নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে কিউবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আলভারো লোপেজ মিয়েরা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লাজারো আলবার্তো আলভারেজ কাসাসকে। এ ছাড়াও ২০২১ সালের বিক্ষোভের সময় ‘বেআইনি আটক ও নির্যাতনের’ সঙ্গে যুক্ত বিচার বিভাগ ও কারাগার বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।রুবিও বলেন, ‘কিউবান জনগণ যখন খাদ্য, পানি, ওষুধ ও বিদ্যুতের ঘাটতিতে ভোগে, তখন শাসকগোষ্ঠী বিলাসিতা করছে।’ তিনি আরো দাবি করেন, সরকার বিরোধী দল ‘কিউবার দেশপ্রেমিক ইউনিয়ন (ইউএনপিএসিইউ)’-এর নেতা হোসে ড্যানিয়েল ফেরেরকে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং তার জীবিত থাকার প্রমাণ দাবি করেন।যুক্তরাষ্ট্রের মতে, ২০২১ সালের বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার অভিযোগে এখনো প্রায় ৭০০ জন কারাবন্দি রয়েছেন, যদিও মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাবে এই সংখ্যা ৩৬০ থেকে ৪২০-এর মধ্যে। গত জানুয়ারিতে ভ্যাটিকানের মধ্যস্থতায় কিছু বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়। তখন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কিউবার নাম সন্ত্রাসে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানকারী দেশগুলোর তালিকা থেকে সরিয়ে নেন। তবে এপ্রিলে ফেরারের প্যারোল বাতিল করা হলে যুক্তরাষ্ট্র এর কড়া সমালোচনা করে। ট্রাম্প আবার ক্ষমতায় ফিরে আসার পর কিউবাকে সেই তালিকায় ফের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।যুক্তরাষ্ট্র ‘টরে কে’ নামের হাভানার নতুন ৪২ তলা একটি বিলাসবহুল হোটেলকেও নিষিদ্ধ তালিকায় যুক্ত করেছে। এর মাধ্যমে মার্কিন ডলার যেন ‘কিউবা সরকারের দমন-পীড়ন কার্যক্রমে’ ব্যবহৃত না হয়, সে উদ্দেশ্যেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।কিউবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রুনো রদ্রিগেজ এক্স-এ দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞা কিউবার জনগণ কিংবা নেতৃত্বের ইচ্ছাশক্তিকে নত করতে পারবে না।’ কিউবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মার্কিন বিভাগের উপপরিচালক জোহানা তাবলাদা মার্কো রুবিওকে ‘গণহত্যা, বন্দিত্ব ও গণনির্বাসনের রক্ষাকর্তা’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে তার সমালোচনা করেন।উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র কিউবার ওপর প্রায় ছয় দশক ধরে বাণিজ্যিক অবরোধ বজায় রেখেছে। সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয়ের ওপর বিদেশি হস্তক্ষেপের অভিযোগ ঘিরে আবারও বিতর্ক তৈরি করেছে। কিউবা এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট শুক্রবার ১ হাজার ৩০০-এর বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করেছে, যা ট্রাম্প প্রশাসনের একটি বড় ধরনের পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ। সমালোচকরা বলছেন, এই পদক্ষেপ আমেরিকার বৈশ্বিক নেতৃত্ব ও বিদেশে হুমকি মোকাবেলার প্রচেষ্টাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।শুক্রবার (১১ জুলাই) থেকে এই ছাঁটাই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফরেন সার্ভিস ও সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তারা।সংস্থাটির নোটিশ অনুযায়ী, ১ হাজার ৩৫৩ জন কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করা হচ্ছে। যার মধ্যে ১ হাজার ১০৭ জন সিভিল সার্ভিস ও ২৪৬ জন ফরেন সার্ভিস অফিসার। আরও প্রায় ১ হাজার ৬০০ কর্মী স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছেন বলে জানানো হয়েছে।নোটিশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট পদগুলো ‘বিলুপ্ত’ করা হয়েছে এবং কর্মীদের বিকেল ৫টার মধ্যে স্টেট ডিপার্টমেন্ট সদর দপ্তরে প্রবেশাধিকার ও ইমেইল এবং শেয়ারড ড্রাইভ ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হবে।সমালোচকরা বলছেন, এই পদক্ষেপ আমেরিকার বৈশ্বিক নেতৃত্ব ও বিদেশে হুমকি মোকাবেলার প্রচেষ্টাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।আমেরিকান ফরেন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট থমাস ইয়াজগেরদি বলেন, এমন সময় এই ছাঁটাই চলছে যখন গাজা, ইউক্রেন, ইরানসহ নানা সংকটে দক্ষ কূটনীতিকের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।২০১১ সালে ইরাক ও আফগানিস্তানে দায়িত্ব পালন শেষে অবসর নেওয়া স্টেট ডিপার্টমেন্ট কর্মকর্তা অ্যান বোডিন বলেন, আমরা ইউনিফর্ম পরা সেনা সদস্যদের কথা বলি; কিন্তু পররাষ্ট্র সেবা কর্মকর্তারাও একটি শপথ নেন, যেমনটা সামরিক কর্মকর্তারা নেন। যারা ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ আদর্শে বিশ্বাস করেন এবং দেশের সেবা করেছেন, তাদের সঙ্গে এমন ব্যবহার করা ঠিক নয়।এদিকে যখন ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা নিজেদের জিনিসপত্র গুছিয়ে নিচ্ছিলেন, তখন প্রাক্তন সহকর্মী, রাষ্ট্রদূত, কংগ্রেসের সদস্য এবং অন্যান্যরা বাইরে প্রতিবাদ জানাতে জড়ো হন। ‘আমেরিকার কূটনীতিকদের ধন্যবাদ’ এবং ‘আমরা সবাই আরো ভালো কিছুর যোগ্য’ — এমন লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে তারা উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় দাঁড়িয়েছিলেন।গত এপ্রিলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এই পুনর্গঠন পরিকল্পনা অনুমোদন করেন। দফতরের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কাজের ধরন বিবেচনায় ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে ছাঁটাই প্রক্রিয়ায় সরকারি অর্থ কত সাশ্রয় হবে, তা জানাতে পারেনি ট্রাম্প প্রশাসন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া অফিসের ‘বিতর্কিত’ আঞ্চলিক পরিচালক ও ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়েছে সংস্থাটি। শুক্রবার (১১ জুলাই) থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে সংস্থার মহাপরিচালক টেডরস আধানম গেব্রিয়েসুস এক অভ্যন্তরীণ ইমেইলে কর্মীদের জানিয়েছেন।বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দুটি মামলা দায়ের করার চার মাস পর তিনি এই ছুটিতে গেলেন।এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে হেলথ পলিসি ওয়াচ।এতে বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক ড. তেদ্রোস আধানম গেব্রেয়েসুস এক সংক্ষিপ্ত অভ্যন্তরীণ ইমেইলে কর্মীদের জানান, শুক্রবার থেকে পুতুল ছুটিতে যাচ্ছেন এবং তার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে ডব্লিউএইচও'র সহকারী মহাপরিচালক ড. ক্যাথারিনা বোহম ‘অফিসার ইন চার্জ’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বোহম ১৫ জুলাই মঙ্গলবার নয়াদিল্লির অফিসে যোগ দেবেন বলে জানানো হয়েছে।সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুল, যিনি গত আগস্টে দেশে বিক্ষোভ শুরুর পর দেশ থেকে পালিয়ে যান , তার আঞ্চলিক পরিচালক নিয়োগপ্রক্রিয়া ঘিরেই এ অভিযোগের সূত্রপাত।২০২৪ সালের জানুয়ারিতে পুতুল দায়িত্ব নিলেও তার নির্বাচনপ্রক্রিয়া নিয়ে শুরু থেকেই অভিযোগ ছিল যে, তার প্রভাবশালী মা শেখ হাসিনা তার পক্ষে প্রভাব খাটিয়েছেন।হেলথ পলিসি ওয়াচের পূর্ববর্তী প্রতিবেদনের বরাতে জানা যায়, এই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক জানুয়ারিতে তদন্ত শুরু করে।দুদকের আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্র অনুযায়ী, পুতুল আঞ্চলিক পরিচালক হওয়ার প্রচারণার সময় নিজের একাডেমিক রেকর্ড সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেন, যা বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪৬৮ (প্রতারণার উদ্দেশ্যে জালিয়াতি) এবং ৪৭১ (জাল দলিল ব্যবহার) ধারার লঙ্ঘন।দুদকের উপপরিচালক আখতারুল ইসলাম জানান, পুতুল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তার একটি সম্মানী পদ দেখিয়ে যোগ্যতা প্রদর্শনের চেষ্টা করেছিলেন, যা বিশ্ববিদ্যালয় অস্বীকার করেছে।এছাড়া, পুতুলের বিরুদ্ধে তার নেতৃত্বাধীন সুচনা ফাউন্ডেশনের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ২.৮ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে, যা ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তবে এই অর্থ কীভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, তার বিস্তারিত দেয়নি দুদক।এই অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে দণ্ডবিধির ৪২০ ধারা (প্রতারণা ও অসদাচরণে সম্পত্তি গ্রহণ) এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা অনুযায়ী ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ।অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পুতুল বাংলাদেশে গ্রেপ্তারের আশঙ্কায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে স্বাভাবিকভাবে সফর করতে পারছেন না।ভোরের আকাশ/আজাসা
ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে শুরু হয়েছে চার দিনব্যাপী ‘এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫’। সোসাইটি ফর প্রমোশন অব বাংলাদেশ আর্ট (এসপিবিএ)-এর আয়োজনে এই আর্টক্যাম্প ৮ জুলাই শুরু হয়ে চলবে ১২ জুলাই পর্যন্ত।এই বিশেষ আর্টক্যাম্পে অংশ নিয়েছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত খ্যাতিমান শিল্পী কনক চাঁপা চাকমা এবং বাংলাদেশের সাতজন প্রতিষ্ঠিত ও উদীয়মান শিল্পী। তাঁরা হলেন: আজমীর হোসেন, সহিদ কাজী, সৌরভ চৌধুরী, সুমন ওয়াহেদ, সৈকত হুসাইন, ফারজানা রহমান ববি এবং রূপশ্রী হাজং।বাংলাদেশের শিল্পীদের পাশাপাশি ভুটান থেকেও অংশ নিচ্ছেন দুই তরুণ শিল্পী—উগেন সেরিং দয়া এবং কিশোর দাহাল।ক্যাম্প পরিদর্শন করেন ভুটানে নিযুক্ত বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত শিবনাথ রায়।‘এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫’-এর সার্বিক পরিচালনায় আছেন দেশের খ্যাতিমান স্থপতি রফিক আজম।ভোরের আকাশ/জাআ