সংগৃহীত ছবি
জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন এবার যুক্ত হলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে।
দীর্ঘ ঘরোয়া ক্যারিয়ারের পর কোচ হিসেবে নিজের দক্ষতা গড়ে তোলেন নাজিম। এবার সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবেন বিসিবির বিভিন্ন পর্যায়ের দল গঠনে ও খেলোয়াড় তৈরিতে কোচ হিসেবে তার নিয়োগ ইতোমধ্যে কার্যকর হয়েছে বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) চিঠিও পেয়েছেন। এরপর সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, হ্যাঁ কোচ হিসেবে জয়েন করেছি, চট্টগ্রাম বিভাগের বয়সভিত্তিক দলের। যখন কন্ডিশনিং ক্যাম্প বা অন্য কিছু হবে তখন সেখানে কাজ করব। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ টি জেলা রয়েছে অর্ধেক আমি এবং অর্ধেক মুমিন ভাই করবেন।
কাজের পরিধি নিয়ে নাজিম বলেন, এখন দেখি আমাদের কাজ থাকবে অনূর্ধ্ব ১৪, অনুর্ধ্ব ১৬ ক্রিকেটারদের বাছাই করা। আমার অধীনে যে জেলাগুলো থাকবে সেখানে আমি প্রধান কোচ থাকব। নোবেল ভাইয়ের জায়গায় মূলত আমি জয়েন করেছি।
তিনি আরও জানান, হ্যাঁ অবশ্যই বিসিবিতে কাজ করার লক্ষ্য তো প্রত্যেকটা কোচের থাকে। আমারও তেমনটাই ছিল দেশের জন্য কাজ করবো। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কাজ করব। আমি একজন সাবেক ক্রিকেটার এখন কোচিংয়ে জয়েন করেছি। চেষ্টা করব নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর।
সবশেষ নাজিমউদ্দিন বলেন, রুট লেভেলে যারা থাকবে তাদের নিয়ে আমি কাজ করব। এখন যারা জুনিয়র আছে ওদের বেসিকটা যাতে স্ট্রং হয় সেটাই আমার লক্ষ্য থাকবে। নিজের সততা ধরে রাখা সব থেকে বড় কাজ। যারা দলে আসার যোগ্য তারা যেন সুযোগ পায়।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন এবার যুক্ত হলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচিং প্যানেলে। দীর্ঘ ঘরোয়া ক্যারিয়ারের পর কোচ হিসেবে নিজের দক্ষতা গড়ে তোলেন নাজিম। এবার সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবেন বিসিবির বিভিন্ন পর্যায়ের দল গঠনে ও খেলোয়াড় তৈরিতে কোচ হিসেবে তার নিয়োগ ইতোমধ্যে কার্যকর হয়েছে বলে জানা গেছে।বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) চিঠিও পেয়েছেন। এরপর সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, হ্যাঁ কোচ হিসেবে জয়েন করেছি, চট্টগ্রাম বিভাগের বয়সভিত্তিক দলের। যখন কন্ডিশনিং ক্যাম্প বা অন্য কিছু হবে তখন সেখানে কাজ করব। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ টি জেলা রয়েছে অর্ধেক আমি এবং অর্ধেক মুমিন ভাই করবেন।কাজের পরিধি নিয়ে নাজিম বলেন, এখন দেখি আমাদের কাজ থাকবে অনূর্ধ্ব ১৪, অনুর্ধ্ব ১৬ ক্রিকেটারদের বাছাই করা। আমার অধীনে যে জেলাগুলো থাকবে সেখানে আমি প্রধান কোচ থাকব। নোবেল ভাইয়ের জায়গায় মূলত আমি জয়েন করেছি।তিনি আরও জানান, হ্যাঁ অবশ্যই বিসিবিতে কাজ করার লক্ষ্য তো প্রত্যেকটা কোচের থাকে। আমারও তেমনটাই ছিল দেশের জন্য কাজ করবো। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কাজ করব। আমি একজন সাবেক ক্রিকেটার এখন কোচিংয়ে জয়েন করেছি। চেষ্টা করব নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর।সবশেষ নাজিমউদ্দিন বলেন, রুট লেভেলে যারা থাকবে তাদের নিয়ে আমি কাজ করব। এখন যারা জুনিয়র আছে ওদের বেসিকটা যাতে স্ট্রং হয় সেটাই আমার লক্ষ্য থাকবে। নিজের সততা ধরে রাখা সব থেকে বড় কাজ। যারা দলে আসার যোগ্য তারা যেন সুযোগ পায়।ভোরের আকাশ/জাআ
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা আরিজাবালাগাকে তিন বছরের চুক্তিতে চেলসি থেকে দলে ভিড়িয়েছে আর্সেনাল। মঙ্গলবার ক্লাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তির ঘোষণা দেয়। যদিও ৩০ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই গোলরক্ষককে এবার পাওয়া গেছে মাত্র ৫ লাখ পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৪ কোটি টাকা)।কেপার ‘সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক’ হয়ে ওঠার ঘটনা অবশ্য ঘটে ২০১৮ সালে, যখন তিনি শৈশবের ক্লাব অ্যাথলেটিক বিলবাও থেকে ৭ কোটি ১০ লাখ পাউন্ডে চেলসিতে যোগ দিয়েছিলেন। এখনও পর্যন্ত এটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ ট্রান্সফার ফি কোনো গোলরক্ষকের জন্য।কেপা সর্বশেষ মৌসুমে ধারে খেলেছেন ইংলিশ ক্লাব বোর্নমাউথের হয়ে। তার আগে তিনি এক মৌসুম কাটিয়েছিলেন রিয়াল মাদ্রিদে। নতুন চুক্তির ফলে এবার পুরোদস্তুর গানারদের (আর্সেনাল) হয়ে মাঠে নামবেন এই অভিজ্ঞ গোলরক্ষক।আর্সেনাল মূলত কেপাকে নিয়েছে বর্তমান প্রথম পছন্দ গোলরক্ষক ডেভিড রায়ার ব্যাকআপ হিসেবে। কারণ তাদের প্রধান লক্ষ্য ছিলেন ইস্পানিওলের তরুণ গোলরক্ষক হুয়ান গার্সিয়া। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বার্সেলোনা গার্সিয়াকে নিয়ে নেওয়ায় আর্সেনাল কেপাকে দলে টানার সিদ্ধান্ত নেয়।নতুন গোলরক্ষককে দলে পেয়ে উচ্ছ্বসিত আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা বলেন,"কেপাকে দলে পেয়ে আমরা খুব খুশি। সাম্প্রতিক মৌসুমগুলোতে আমাদের বিপক্ষে ওর পারফরম্যান্স চোখে পড়েছে। তার অভিজ্ঞতা ও কঠোর পরিশ্রম আমাদের স্কোয়াডকে আরও সমৃদ্ধ করবে। সে জয়ের জন্য ক্ষুধার্ত এবং আমাদের ভবিষ্যৎ অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।"চেলসির হয়ে পাঁচ মৌসুমে মোট ১৬৩ ম্যাচ খেলেছেন কেপা। ক্লাবটির জার্সিতে তিনি জিতেছেন ইউরোপা লিগ (২০১৯), চ্যাম্পিয়নস লিগ (২০২১) ও ক্লাব বিশ্বকাপ (২০২২)। পরবর্তী সময়ে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে আরও একটি লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা নিজের ঝুলিতে তোলেন।গত মৌসুমে বোর্নমাউথের হয়ে ৩৫ ম্যাচের মধ্যে ৯টিতে ক্লিনশিট রাখা কেপার পারফরম্যান্স ছিল চোখে পড়ার মতো। ওই মৌসুমে বোর্নমাউথ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ষষ্ঠ সেরা ডিফেন্সিভ দল হিসেবে বিবেচিত হয়।আর্সেনালে কেপা ১৩ নম্বর জার্সি পরবেন এবং ডেভিড রায়ার যোগ্য বিকল্প হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করাই তার প্রাথমিক লক্ষ্য।ভোরের আকাশ//হ.র
বাংলাদেশ ও মরক্কোর মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। সোমবার মরক্কোর রাজধানী রাবাতে রয়্যাল মরোক্কান ফুটবল ফেডারেশন (FRMF) পরিদর্শনকালে এ প্রস্তাব দেন তিনি।পরিদর্শনের সময় উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন মরক্কো ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক তারিক নাজেম এবং পরিচালক হাসান খারবুশ। তারা উপদেষ্টাকে ফেডারেশনের কার্যক্রম ও কাঠামো সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করেন।আসিফ মাহমুদ সজীব মরক্কো জাতীয় দলের সাম্প্রতিক সাফল্য, বিশেষ করে সর্বশেষ ফিফা বিশ্বকাপে তাদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন। তিনি জানান, বাংলাদেশে মরক্কো দলের অনেক অনুরাগী রয়েছে। সে প্রেক্ষিতেই তিনি দুই দেশের মধ্যে একটি প্রীতি ম্যাচ আয়োজনের আহ্বান জানান, যা ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।এছাড়া, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের ফুটবল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে মরক্কোর অভিজ্ঞতা, পরামর্শ ও কারিগরি জ্ঞান বিনিময়ের ওপরও গুরুত্ব দেন উপদেষ্টা।পরিদর্শনের সময় উপদেষ্টাকে দেখানো হয় ফেডারেশনের আধুনিক অবকাঠামো—প্রশিক্ষণ মাঠ, মেডিকেল ও রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার, ফিটনেস ইউনিটসহ অন্যান্য সুবিধা। এ সময় মরক্কোর কর্মকর্তারা ফুটবল ব্যবস্থাপনা, খেলোয়াড় উন্নয়ন ও কাঠামোগত দিকগুলো তুলে ধরেন।আলোচনায় মরক্কোর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের ফুটবল উন্নয়নে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তার আশ্বাসও দেওয়া হয়। উভয় পক্ষই আশা প্রকাশ করেন, এই সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও মরক্কোর মধ্যে ফুটবল সহযোগিতার একটি শক্তিশালী ও স্থায়ী ভিত্তি তৈরি হবে।যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে উপদেষ্টার মরক্কো সফর ও বৈঠক সংক্রান্ত এই তথ্য জানানো হয়।ভোরের আকাশ//হ.র
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার কাছে ৭৭ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একসময় ১ উইকেটে ১০০ রান তুলে ফেলে সফরকারীরা। তবে এরপর মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে ৭ উইকেট হারিয়ে ভয়াবহ ধস নামে টাইগার ব্যাটিং লাইনে।শেষ পর্যন্ত ১৬৭ রানেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা।প্রথমে ব্যাট করে ৪৯.২ ওভারে ২৪৪ রানে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে পারভেজ হোসেন ইমন ১৩ রান করে আউট হলেও তানজিদ তামিমের (৬২) সঙ্গে নাজমুল হোসেন শান্তের ৭১ রানের জুটি দলকে ভালো অবস্থানে এনে দেয়। কিন্তু শান্ত ২৩ রান করে রানআউট হওয়ার পরপরই শুরু হয় ব্যাটিং বিপর্যয়।এরপর মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন লিটন দাস (০), তানজিদ তামিম, তাওহিদ হৃদয়, অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ (০), তানজিম সাকিব (১), তাসকিন আহমেদ (০) ও তানভীর ইসলাম (৫)। শেষ দিকে লড়াই চালিয়ে যান জাকের আলি আনিক। ৬৪ বলে ৫১ রানের ইনিংসে চারটি চার ও চারটি ছক্কা হাঁকান তিনি।লঙ্কানদের হয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা মাত্র ১০ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন। তিনটি উইকেট পান কামিন্দু মেন্ডিস।এর আগে ব্যাট করতে নেমে শ্রীলঙ্কাকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন বাংলাদেশি পেসাররা। ১১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা। কিন্তু সেখান থেকে চারিথ আসালাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস জুটি গড়ে দলকে টেনে তোলেন। মেন্ডিস ৪৫ রানে আউট হলেও আসালাঙ্কা ১২৩ বলে ১০৬ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। এটি ছিল তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক।বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন আহমেদ ৪৭ রানে ৪টি এবং তানজিম সাকিব ৪৫ রানে ৩টি উইকেট শিকার করেন।এই হার দিয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। সিরিজে টিকে থাকতে হলে আগামী ম্যাচে জয় ছাড়া কোনো বিকল্প নেই মেহেদী হাসান মিরাজের দলের।ভোরের আকাশ//হ.র