ফাইল ছবি
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে। ফল তৈরির কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে বলে জানিয়েছেন, আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার।
বৃহস্পতিবার অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেত পেলেই প্রস্তাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠানো হবে।
সম্ভাব্য তারিখ সম্পর্কে সরাসরি কিছু না বললেও তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, যেহেতু মাদরাসা বোর্ডের শেষ পরীক্ষা ১৫ মে অনুষ্ঠিত হয়েছে, তাই তারা ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ফল প্রকাশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। মোট ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে ১৮ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এছাড়াও, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন পরীক্ষার্থী ছিল, যাদের মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন। এই বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৭২৫টি এবং প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯ হাজার ৬৩টি।
অন্যদিকে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন এবং ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে। ফল তৈরির কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে বলে জানিয়েছেন, আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার।বৃহস্পতিবার অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেত পেলেই প্রস্তাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠানো হবে।সম্ভাব্য তারিখ সম্পর্কে সরাসরি কিছু না বললেও তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, যেহেতু মাদরাসা বোর্ডের শেষ পরীক্ষা ১৫ মে অনুষ্ঠিত হয়েছে, তাই তারা ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ফল প্রকাশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। মোট ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে ১৮ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশ নেয়।এছাড়াও, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন পরীক্ষার্থী ছিল, যাদের মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন। এই বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৭২৫টি এবং প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯ হাজার ৬৩টি।অন্যদিকে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন এবং ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।ভোরের আকাশ/আজাসা
আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যেই এসএসসির ফল প্রকাশ হবে। তাই এবার অপেক্ষা শেষ হতে পারে প্রায় ১৫ লাখ পরীক্ষার্থীর।বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।তিনি বলেছেন, ফলাফল তৈরির কাজ প্রায় শেষ। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয় তারিখ নির্ধারণ করে অনুমোদন দিলেই সেই তারিখে ফল প্রকাশ করা হবে।সম্ভাব্য তারিখগুলো কী হতে পারে এমন প্রশ্নে ঢাকা বোর্ডের এ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বলেন, এটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। যেহেতু সবশেষ পরীক্ষা ১৫ মে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, সেই হিসাবে নিয়ম (৬০ কর্মদিবস) অনুযায়ী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে। সব কিছু ঠিক থাকলে এ সময়ের মধ্যেই ফল পাবে পরীক্ষার্থীরা।আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির তথ্যমতে, এবার সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এছাড়া, মাদরাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে অংশ নেন ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। আর কারিগরি বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের সব সরকারি-বেসরকারি স্কুল ও কলেজকে ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ দিবস এবং ১৬ জুলাই ‘জুলাই শহীদ’ দিবস উদযাপনে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মো. খালিদ হোসেন সাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এ সংক্রান্ত চিঠি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ৫ আগস্ট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস (সাধারণ ছুটিসহ) হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং উক্ত তারিখ জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস হিসেবে পালনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১নং সূত্রোক্ত পরিপত্রের ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।চিঠিতে আরও বলা হয়, সরকার প্রতিবছর ৫ আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস (সাধারণ ছুটিসহ) হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং উক্ত তারিখ জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস হিসেবে পালনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১ নম্বর সূত্রোক্ত পরিপত্রের ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।এছাড়া সরকার প্রতিবছর ১৬ জুলাই ‘জুলাই শহীদ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং উক্ত তারিখ জুলাই শহীদ দিবস হিসেবে পালনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১ নম্বর পরিপত্রের ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার স্বীকৃতি নবায়ন, কোড নম্বর দেওয়া এবং এমপিওভুক্তির কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। এরমধ্যে এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হচ্ছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে, যা চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের আলাদা দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এই কার্যক্রমের বিষয়ে জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন, পাঠদান, স্বীকৃতি, পরিচালনা ও জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা, ২০২৫’ অনুসারে যেসব মাদরাসা এখনো কোড নম্বর পায়নি, তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোড নম্বর দেওয়া এবং স্বীকৃতি নবায়নের কাজ শুরু হবে। একই সঙ্গে ১ হাজার ৫১৯টি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার স্বীকৃতি নবায়নের কাজ জরুরিভিত্তিতে হালনাগাদ করা হবে।এছাড়া, নতুন করে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন ও পাঠদানের অনুমতির ক্ষেত্রেও নীতিমালার আলোকে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে মাদরাসাগুলোর প্রধানদের নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে তথ্য ছক পূরণ করে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের কর্তৃপক্ষের সত্যায়নসহ বোর্ডে আবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।এদিকে, এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ৩ জুলাই থেকে। আবেদন করা যাবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। আবেদন প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ অনলাইনে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এবং ব্যানবেইসের ওয়েবসাইটে Online Ebtedie MPO Application শিরোনামে নির্ধারিত লিংক ব্যবহার করে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অনুদানভুক্ত ইবতেদায়ি মাদরাসাগুলোর এমপিওভুক্তির সব কার্যক্রম হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। নীতিমালায় নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা তৈরি করে প্রয়োজনীয় অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এমপিও আবেদন সরাসরি বা ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে না।বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মিঞা মো. নূরুল হক জানান, এ উদ্যোগের মাধ্যমে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসাগুলোর কাঠামোগত ও প্রশাসনিক স্বীকৃতি সুসংহত হবে এবং অনুদান পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই পরিচালনার পথ প্রশস্ত হবে। একইসঙ্গে এবারের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখার জন্য অনলাইন আবেদন ছাড়া অন্যকোনো মাধ্যমে আবেদন নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব (এমপিও) মো. আব্দুল হান্নান।ভোরের আকাশ/জাআ