সংগৃহীত ছবি
রাজনৈতিক চাপ ও প্রভাবশালীদের প্রভাবের কারণে অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্র স্থাপনের অভিযোগ উঠেছিল বহুদিন ধরেই। এতে পরীক্ষার্থীদের যেমন ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে, তেমনি পরীক্ষা পরিচালনায়ও তৈরি হয়েছে নানা জটিলতা। এবার সেই অনিয়ম দূর করতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার বিদ্যমান কেন্দ্রগুলো পুনর্নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে। যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামো, নিরাপত্তা, শিক্ষার্থী অনুপাতে কেন্দ্র বণ্টনসহ নানা বিষয় বিবেচনা করে নতুনভাবে কেন্দ্র চূড়ান্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। জেলা প্রশাসকদের মতামত চেয়ে ইতোমধ্যে জরুরি চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা বোর্ড।
সস্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রভাব ও ক্ষমতাশালী মহলের চাপের কারণে গত কয়েক বছরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। কোথাও কোথাও আবার যথাযথ প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও কেন্দ্র স্থাপন করা হয়নি। ফলে পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি যেমন বেড়েছে, তেমনি পরীক্ষা পরিচালনায় নানারকম সমস্যা দেখা দিয়েছে।
এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে বিদ্যমান এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো পুনর্নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের মতামত জানাতে হবে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, যোগাযোগব্যবস্থা ভালো, পর্যাপ্ত অবকাঠামো ও নিরাপত্তা প্রাচীরযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র হিসেবে অগ্রাধিকার দিতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থী অনুপাতে কেন্দ্র নির্ধারণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই ভেন্যু কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে না।
এছাড়া যে প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হবে, সেখানকার শিক্ষার্থীরা নিজেদের কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, বিজ্ঞানাগার ও কম্পিউটার ল্যাব আছে এমন প্রতিষ্ঠানকেই কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচন করতে হবে। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে শিক্ষা বোর্ডের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের সক্ষমতা থাকতে হবে।
চিঠিটি ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বোর্ডের পক্ষ থেকে এটিকে ‘অতীব জরুরি’ বিষয় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কারণ, জেলা পর্যায় থেকে পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পুনর্নির্ধারণ করা হবে।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ মঙ্গলবার। ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর দিনগত রাতে ফেসবুকে ভারতবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় কারেণ বুয়েটের শেরেবাংলা হলে নৃশংসভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের (বর্তমানে নিষিদ্ধ) একদল নেতাকর্মী। ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। রায়ে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। গত ১৬ মার্চ মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন), আপিল ও জেল আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন।মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ জনের মধ্যে বিচারিক আদালতের রায়ের সময় থেকেই তিনজন পলাতক। তারা হলেন মোর্শেদ-উজ-জামান, এহতেশামুল রাব্বি ও মুজতবা রাফিদ। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক আসামি মুনতাসির আল (জেমি) গত বছরের ৬ আগস্ট গাজীপুরের হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। এ মামলায় সব মিলিয়ে দণ্ডিত ২৫ আসামির মধ্যে চারজন পলাতক বলে রায় ঘোষণার দিন (গত ১৬ মার্চ) জানিয়েছিল রাষ্ট্রপক্ষ।এদিকে ৭ অক্টোবর আবরার ফাহাদের মৃত্যুবার্ষিকী ও ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর ম্যাসাকার দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রতিবছর এই দুটি দিবস বিশেষভাবে পালিত হবে।সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকালে প্রধান উপদেষ্টার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে জানানো হয়, শহীদ আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে ৭ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকাসহ দেশের সব শিল্পকলা একাডেমিতে ‘ইউ ফেইলড টু কিল আবরার ফাহাদ’ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হবে। ঢাকার প্রদর্শনীতে উপস্থিত থাকবেন আবরার ফাহাদের বাবা।এছাড়া মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় আবরার ফাহাদ স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পলাশী চত্বরে এক স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। এ সময় আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন হবে। উদ্বোধন করবেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ।ভোরের আকাশ/তা.কা
বিশ্ব শিক্ষক দিবসে চার দফা দাবি জানাল বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনবিশ্ব শিক্ষক দিবসে চার দফা দাবি জানাল বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন।শিক্ষকদের পেশাগত অবমূল্যায়ন, আর্থিক সংকট এবং ন্যূনতম ভাতা প্রদানের অভাবসহ নানা চ্যালেঞ্জের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন। এসব সমস্যা সমাধানে সরকারের কাছে চার দফা দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।রোববার (৫ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের নেতারা।সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মিসেস মনোয়ারা ভূঁইয়া, আর লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মহাসচিব মো. মিজানুর রহমান। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি ডা. আব্দুল মাজেদ, জেসমিন নাহার, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ হামিদুর রহমান, শিক্ষা সম্পাদক আব্দুল আলিম এবং অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম অনিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।সংগঠনের চার দফা দাবিগুলো হলো—১️. শিক্ষক/শিক্ষিকাদের জন্য ন্যূনতম ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা করা।২️. বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রশিক্ষণের সুযোগ বৃদ্ধি করা।৩️. জাতীয় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক পুরস্কারের আওতায় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করা।৪️. শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন কমিটিতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা।সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, “শিক্ষকের ভূমিকা শুধু পাঠদান নয়; শিক্ষক সমাজগঠনের কারিগর, জাতির দিকনির্দেশক এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের আলোকবর্তিকা।”তারা আরও বলেন, “প্রাথমিক শিক্ষাই জাতীয় উন্নয়নের ভিত্তি। একজন শিশুর হৃদয়ে যখন ভালোবাসা, শৃঙ্খলা, নৈতিকতা ও জ্ঞানের বীজ বপন করা হয়, তখন সেই শিশুটি যোগ্য নাগরিক হিসেবে সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।”বক্তারা উল্লেখ করেন, সীমিত সুযোগ ও নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যেও কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাদের ত্যাগ, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার মাধ্যমেই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হচ্ছে।সভাপতি মিসেস মনোয়ারা ভূঁইয়া বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিংবা উন্নত কারিকুলাম—সব কিছুর প্রাণশক্তিই শিক্ষক। তাই তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব।”ভোরের আকাশ/জাআ
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি-অনিয়মের শ্বেতপত্র প্রকাশ করার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার।রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শ্বেতপত্রে বিগত সরকারের সময় অপ্রয়োজনীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ, শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি, মানহীন শিক্ষায় চটকদার জিপিএ ফাইভ, অবকাঠামোগত ও আর্থিক অনিয়ম এবং এমপিও করতে দলীয় বিবেচনার বিষয়গুলো উঠে আসবে।তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের পর আমরা শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুনরুজ্জীবিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য একটি মানসম্মত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও মানবিক শিক্ষা নিশ্চিত করা।মাইলস্টোন ট্রাজেডিতে নিহতদের স্মরণ করে তিনি আরও বলেন, আধুনিক বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি মননের বিকাশও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, নির্ভুল ও মানসম্মত পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পাশাপাশি এনসিটিবির বিধিমালা প্রণয়নের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ সময় উপাচার্য নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ শেষ হয়েছে। এখন ফলাফল প্রস্তুতের কাজ চলছে। দ্রুত এ কাজ শেষে ফলাফল প্রকাশের জন্য তারিখ ঠিক করা হবে।ফল প্রকাশের একাধিক তারিখ রেখে একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সেখানে ১৯ অক্টোবরের মধ্যেই ফল প্রকাশের তারিখ নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।তিনি বলেন, সব উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ শেষ হয়েছে। এখন অন্যান্য কার্যক্রম চলছে। আগামী ১৯ অক্টোবর শেষ কার্যদিবস ধরে এর মধ্যেই ফলাফল প্রকাশ করা হবে।জানা যায়, চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ২৬ জুন, যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৩ আগস্ট। কিন্তু কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত করে পুনরায় সূচি প্রকাশ করে পরীক্ষা নেওয়ায় তা শেষ হয় ১৯ আগস্ট।এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেন ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ ছাত্রী। সারাদেশে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়।তবে এ পরীক্ষায় প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। ফলে ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন মূলত সোয়া ১২ লাখের মতো এইচএসসি পরীক্ষার্থী।ভোরের আকাশ/মো.আ.