কৃষি গবেষণা প্রযুক্তিই আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি কাজে লেগেছে-ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দন মাহমুদ বলেন কৃষি গবেষণা প্রযুক্তি আমাদের দেশে সবচেয় বেশি কাজে লেগেছে। যার ফলে আমরা বিভিন্ন ধরনের ফল ও খাদ্য চাহিদা অনেক অংশেই মেটাতে সম্ভব হয়েছি।
রোববার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ১০ টায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) কর্তৃক আযোজিত বার্ষিক রিসার্চ রিভিউ ওয়ার্কশপ ২০২৪ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আমাদের গবেষকদের গবেষণা কাজকে ব্যহত করে। তা না হলে দেশ গবেষণায় আরোও এগিয়ে যেত। এই প্রতিকুলতার পরেও নিরবে নির্ভিতে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের চতুর্থ তলার কনফারেন্স কক্ষে দুই দিন ব্যাপি কর্মশালার তিনি শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ত্ব করেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল লতিফ।
সাউরেস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. এফ. এম. আমিনুজ্জামানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ বেলাল হোসেন, ট্টেজারার অধ্যাপক মুহাম্মদ আবুল বাশার।
আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ এম এম শামসুজ্জামান, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ফসারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবিব, ডিন পোষ্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ অধ্যাপক ড. এম. সালাহউদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী, পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্স এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ছরোয়র হোসেন, অর্থ ও হিসাব শাখার পরিচালক অধ্যাপক ড. এ. কে. এম রুহুল আমিন, আইসিটি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ জামিলুর রহমান, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাঃ আশাবুল হক এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো আরফান আলীসহ সকল বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।
ভোরের আকাশ/এসআই
সংশ্লিষ্ট
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কবির স্মৃতি-বিজড়িত ত্রিশালের দরিরামপুরে নজরুল মঞ্চে, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে তিনদিনব্যাপী জন্মজয়ন্তী উদ্বোধন করা হয়েছে।রোববার (২৫ মে) নজরুল জন্মজয়ন্তীর উদ্বোধনী দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা।ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমদের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি মো. আতাউল কিবরিয়া, জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান ড. হাবিব উল মাওলা প্রিন্স।স্মারক বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন নজরুল গবেষক ড. ইঞ্জিনিয়ার খালেকুজ্জামান এবং কবি ও নজরুল গবেষক মাহমুদুল হাসান নিজামী। আলোচনা শেষে অনুষ্ঠিত হয় একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।নজরুল জন্মজয়ন্তীকে কেন্দ্র করে নজরুল একাডেমি মাঠে বসেছে নজরুল মেলা ও বইমেলা। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অংশ নিয়েছেন দোকানিরা। ধারণা করা হচ্ছে, মেলায় প্রতিদিন লক্ষাধিক মানুষের আগমন ঘটবে।দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ত্রিশাল থানার ওসি মনসুর আহাম্মদ জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল বাকিউল বারী জানান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে তিনদিনব্যাপী নজরুল জন্মজয়ন্তী উদ্বোধন করা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসআই
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, নির্বাচন ৩০ জুনের ওই পাড়ে যাবে না। এতে বিভিন্ন দলের নেতারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। রোববার (২৫ মে) রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শেষে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রফেসর ইউনূসকে সমর্থন জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, আমরা যে সংস্কার করছি, আমরা যে বিচার কাজ শুরু করেছি, নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করেছি, সেটাতে তারা সম্পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন।সবাই সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, অনেকগুলো বিষয়ে কথা হয়েছে, নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে, সংস্কারের বিষয়ে কথা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আবারও জানিয়েছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করবেন। ৩০ জুনের ওই পাড়ে যাবে না। ভোরের আকাশ/জাআ
অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমাদের ধ্বংসাত্মক উন্নয়ন প্রক্রিয়া থেকে নতুন প্রজন্মকে প্রকৃতিবান্ধব উন্নয়ন প্রক্রিয়ার সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে।রোববার (২৫ মে) সকালে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে জনসেবা চত্বরে পরিবেশ উপদেষ্টা পাঁচ লাখ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি এ কথা বলেন। এর আগে তিনি জনসেবা চত্বরে দুটি গাছের চারা বৃক্ষরোপণ করেন।সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, টাঙ্গাইলে পাঁচ লাখ লাখ গাছ লাগানো হবে- তা দেশীয় গাছ নির্বাচন করা হয়েছে। এ গাছ শুধু সবুজায়ন করার জন্য নয়, আমরা ভালো অক্সিজেন পাবো, দূষণ কমবে, পাখির আশ্রয় হবে। যারা গাছগুলো লাগাবে, গাছের সাথে তাদের একটা আত্মিক সম্পর্ক হয়ে যাবে। আমরা গাছগুলো লাগিয়েই বসে থাকবো না, সেগুলোর যত্ন ও পরিচর্যা করবো। যারা গাছগুলো লাগাবে, গাছের সঙ্গে তাদের একটা আত্মিক সম্পর্ক হয়ে যাবে।পরিবশে উপদেষ্টা বলেন, আমরা প্রকৃতিকে বিরক্ত করে নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে গাছ কেটে বলি, ২০ হাজার গাছ কেটে ৪০ হাজার গাছ লাগাব। এ জন্য আমাদের এত বড় বড় বিপত্তি হয়। আপনি কিছু প্রাকৃতিক অবস্থা ফেরত আনতে পারেন, কিন্তু সবটা ফেরত আনতে পারবেন না। বাংলাদেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি হওয়ারই দরকার ছিল না।আমরা এতোই প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর ছিলাম। আমরা এমন অত্যাচার করলাম প্রকৃতির সঙ্গে, এখন আমাদের তা সংশোধনের কাজ করতে হচ্ছে। আজকের কাজটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ধ্বংসপ্রাপ্ত বা ধ্বংস প্রায় প্রাকৃতিক অবস্থাকে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।পরে এদিন দুপুরে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান টাঙ্গাইল বনবিভাগের আওতাধীন মধুপুরের টেলকি এলাকায় শাল চারা রোপণ কর্মসূচিতে অংশ নেন।এ সময় তিনি বলেন, মধুপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসহ বনবাসীদের বিরুদ্ধে বনবিভাগের দায়ের করা ১২৯টি মামলা প্রত্যাহার করা হবে।বনে বসবাসকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, শালবনে আবার শাল গাছ ফেরত আনা হবে। তাই আসন্ন বর্ষায় বেশি বেশি শাল গাছ রোপণ করতে হবে। এখানে যারা বনবাসী আছেন তাদের এই বন রক্ষায় ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব কাজে শিক্ষার্থীদেরও সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। বনে যে জায়গা বেদখল আছে সেগুলো চিহ্নিত করতে সীমানা পিলার দেওয়া হচ্ছে।তিনি বলেন, শালবনে বাণিজ্যিকভাবে ইউক্যালিপটাস ও আকাশিয়া গাছ রোপণ করা হয়। সেগুলো ক্রমান্বয়ে বন্ধ করা হবে। এ সময় মধুপুর বনাঞ্চলের রাজাবাড়ী এলাকায় সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ পরিদর্শন ও সীমানা পিলার স্থাপনের মাধ্যমে ‘স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণের মাধ্যমে মধুপুর শালবন পুনঃপ্রতিষ্ঠা’ প্রকল্পের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।দুটি কর্মসূচিতে জেলা প্রশাসক শরীফা হক, পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, টাঙ্গাইলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ডক্টর আবু নাসের মোহসিন হোসেন এবং প্রখ্যাত বন্যপ্রাণি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর মোহাম্মদ আলী রেজা খান, প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী সহ জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসআই
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা। রোববার (২৫ মে) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রথম দফায় এই বৈঠকে নির্বাচন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মানবিক করিডর ইস্যুসহ সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়।বৈঠক শেষে আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ পাবেন না বলে ধারণা করেছিলেন। তাই, তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। নির্বাচনের জন্য একটু শক্তিশালী প্রশাসন দরকার, সেটি প্রস্তুত হলেই নির্বাচন আয়োজন হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন। আগামী বছরের ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছি।নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদ আমাদের অর্জন মেনে নিতে পারছে না। পারলে একদিনে তা ধ্বংস করে দেবে। এটা যাতে কোনোভাবেই না হয়, সে জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করেই তাকে (ড. ইউনূস) যেতে হবে। নানা ধরনের অনাস্থা তৈরি হচ্ছে, এরমধ্য দিয়ে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এই জায়গাটা দূর করতে হবে বলেও তিনি বৈঠকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জনগন দৃশ্যমান বিচার দেখতে চায়। বিচারের আন্তর্জাতিক মান যাতে বজায় থাকে, সে ব্যাপারেও দৃষ্টি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।বৈঠকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছেন সাকী। প্রধান উপদেষ্টাও বলেছেন, এটা যে জরুরি তা সরকারও মনে করে। তবে, নির্বাচনের জন্য যে পরিবেশ দরকার, যে প্রতিষ্ঠানগুলো জড়িত, সেগুলো যখন আত্মবিশ্বাসী হবেন যে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তারা প্রস্তুত, তখনই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে।বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, গেলো কয়দিনের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার মন খারাপ ছিল। এজন্য তিনি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মাঝনদীতে মাঝি বদলাতে হয় না। এ জন্য ড. ইউনূসের ওপর সবাই আস্থা রাখাতে চায় বলে তাকে জানানো হয়েছে।তিনি আরও বলেন, অনেকক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার দলনিরপেক্ষ অবস্থা বজায় রাখতে পারছে না। এটি পরিহার করে নিরপেক্ষ আচরণ দেখতে চাই। এক সরকারের মধ্যে আরেকটি সরকার দেখতে চাই না। মানবিক করিডরসহ জাতীয় কোন সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়া নেওয়া উচিত নয় বলেও বৈঠকে জানান সাইফুল হক।সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, দেশে ও দেশের বাইরে থেকে গণঅভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মতের পার্থক্য থাকবে এটা মেনে নিতে হবে, কিন্তু কোনটা কার্যকর হবে সেটা ঠিক করবে জনগণ।তিনি আরও বলেন, অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যে সংস্কার দরকার, তা করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। সময়ক্ষেপণ করলে পরিস্থিতি ঘোলাটে হবে, তখন কিছু করার থাকবে না।এদিকে, দ্বিতীয় দফায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ বেশ কয়েকজন নেতা।এর আগে, গতকাল শনিবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।ভোরের আকাশ/জাআ