× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ, হাতে সময় ২২ দিন

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ১০ জুলাই ২০২৫ ০৮:২১ এএম

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ফের আলোচনায় ওঠে এসেছে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ ইস্যূ। বাংলাদেশ রপ্তানি পণ্যে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্রকে। পহেলা অগাস্ট থেকে এই শুল্ক বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হাতে সময় মাত্র ২২ দিন। এই সময়ের মধ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে বাড়তি শুল্ক গুণতে হবে বাংলাদেশকে। শুল্ক কমানো একটা রফা করতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষি চালিয়ে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া পণ্যসমূহ বিশেষ করে দেশের বৃহৎ রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতে এর প্রভাব কতটা পড়বে তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।

গত ২ এপ্রিল ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশের ওপর অতিরিক্ত ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে। দুই শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের জন্য এখন ৩৫ শতাংশ করায় সব মিলিয়ে ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর মোট শুল্ক দাঁড়াবে ৫০ শতাংশ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি পণ্যের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক ছিল।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ১ আগস্ট আসতে বাকি মাত্র ২২ দিন। এ সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের সঙ্গে ভালোভাবে দরকষাকষি করতে পারলে শুল্কহার কমতে পারে। অন্যথায় ঘোষিত হারই কার্যকর হবে। সেক্ষেত্রে বিপদের শেষ থাকবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার চিঠি দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শুল্ক আরোপের বিষয়টি জানিয়েছেন। যদিও প্রধান উপদেষ্টাকে শুল্ক আরোপের কথা জানিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন চিঠি দেওয়ার পর গত মঙ্গলবার সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহলসহ সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যে বিষয়টি নিয়ে জোরেশোরে আলোচনা শুরু হয়।

এদিন সচিবালয়ে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি তুলনামূলক কম। এরপরও ৩৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের ‘ন্যায্যতা’ থাকে না। বিষয়টির সুরাহা করতে দুদেশের মধ্যে আলোচনা চলছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। তাদের সঙ্গে আরেকটি মিটিং আছে। এখন বৈঠকটি মোটামুটি পজিটিভ হবে। ইতোমধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছেন। এখন ওয়ান টু ওয়ান নেগোসিয়েশন হবে।’

এদিকে গত মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চিঠি দিয়ে ঘোষণা করেছেন, ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রতিপক্ষের সঙ্গে এ নিয়ে বাংলাদেশের একটি দল বেশ কয়েক দফা আলোচনা করেছে। গতকাল বুধবার আরেক দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আলোচনায় বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেন শেখ বশিরউদ্দীন।’

এদিকে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সামনে এক মাস রেখে মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুল্ক আরোপ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট হ্যান্ডওভার করেছে। নেগোসিয়েশনের ডেট দেওয়া হয়েছে। যেটা তাদের পক্ষ থেকেই দেওয়া হয়েছে। এর মানে, নেগোসিয়েশনের দরজা খোলা রয়েছে। আমরা আলোচনায় যুক্ত হচ্ছি। বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখানে আছেন। সেখানে অংশ নিতে আমি মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওয়ানা হব। আশা করি, কিছু একটা ফল আমরা পাব আলোচনার মাধ্যমে।’

নেগোসিয়েশনের মাধ্যমে শুল্ক কমাতে না পারলে আমদানি-রপ্তানির ওপর চাপ পড়বে কি না-প্রশ্নের উত্তরে সচিব বলেন, ‘প্রেশার হবে, সেটা সবাই বুঝতে পারছি। সেটা যাতে না হয়, সেজন্য আমরা যাচ্ছি আলোচনা করতে। আশা করছি ভালো কিছুই পাব।’

জানা যায়, গত সোমবার থেকে ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানদের চিঠি দিয়ে নতুন হারে শুল্ক আরোপের কথা জানাতে শুরু করেছেন। এখন পর্যন্ত জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, বাংলাদেশ, সার্বিয়া, থাইল্যান্ড ও তিউনিসিয়ার মতো রপ্তানিকারক দেশসহ ১৪টি দেশকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৭ জুলাই লেখা চিঠিতে ট্রাম্প বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, আমাদের সম্পর্ক সমকক্ষ হওয়া থেকে অনেক দূরে। ২০২৫ সালের ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো বাংলাদেশের যে কোনো পণ্যের ওপর আমরা মাত্র ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করব।’

তিনি বলেন, ‘এই শুল্ক সব খাতভিত্তিক শুল্কের অতিরিক্ত হিসাবে প্রযোজ্য হবে। উচ্চশুল্ক এড়াতে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো হলে তার ওপরও সেই উচ্চশুল্ক আরোপ হবে। দয়া করে এটা অনুধাবন করুন, আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য বৈষম্য দূর করতে যা প্রয়োজন, তার থেকে ওই ৩৫ শতাংশ সংখ্যাটি অনেক কম।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘আপনি যদি কোনোভাবে শুল্ক বৃদ্ধি করেন, তাহলে আপনি যতটা বাড়াবেন, তা আমাদের আরোপিত ৩৫ শতাংশের ওপর যোগ হবে।’

ট্রাম্প বলেছেন, ১ আগস্টের সময়সীমা একেবারে চূড়ান্ত নয়। যেসব দেশ আরও ছাড় দিতে রাজি, তাদের প্রতি সদয় হবেন জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘পরিস্থিতি বুঝে কিছুটা সমন্বয় করা যেতে পারে... আমরা অবিচার করব না।’

তবে ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, ‘বাণিজ্যিক অংশীদাররা কোনো প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করলে জবাবে সমপরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হবে।’

এর আগে বাংলাদেশের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ট্রাম্পকে চিঠি দিয়ে ৩ মাসের জন্য ২ এপ্রিলের ঘোষণা করা শুল্ক স্থগিত রাখার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ওই সময়ের মধ্যে মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক কমিয়ে ভারসাম্য আনার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। তাদের শীর্ষ পণ্যের ওপর শুল্ক ৫০ শতাংশ কমানোর কথা বলেছিল বাংলাদেশ।

এদিকে বাংলাদেশ আশা করেছিল, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হার ২০ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে। সরকারের যুক্তি ছিল, ভিয়েতনামের মতো প্রতিযোগী দেশগুলো ২০ শতাংশ শুল্ক সুবিধা পেলে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরও কম হওয়া উচিত। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছে। বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের নেতৃত্বে সেখানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানও আছেন। তারা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শেষ মুহূর্তে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব না হলে ৩৫ শতাংশ শুল্কই বহাল থাকবে, যা দেশের রপ্তানিনির্ভর অর্থনীতির জন্য একটি বড় আঘাত হবে।

জানা গেছে, দেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ ভাগই আসে তৈরি পোশাক থেকে। আর একক দেশ হিসাবে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি তৈরি পোশাক রপ্তানি করে। গত বছর মোট রপ্তানির ১৮ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির বাজারে মোট রপ্তানি পণ্যের ৮৭ শতাংশ হচ্ছে তৈরি পোশাক। গত বছর বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৭৩৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে।

মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতবছর বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৮৩৬ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২২১ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এই হিসাবে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য-ঘাটতির পরিমাণ ৬১৫ কোটি ডলার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক কমানোর শর্ত হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যেসব পণ্য বাংলাদেশ আমদানি করে সেসব পণ্যে পর্যায়ক্রমে শুল্ক, ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক, রেগুলেটরি ডিউটি হ্রাস চেয়েছে। এরই অংশ হিসাবে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। বিশেষ করে সরকারি খাতে ফুড ড্রিংক, বোয়িং বিমান ও মিলিটারি ইক্যুইপমেন্ট কেনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকে গুরুত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত ও চীন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সুবিধা পাবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাকিস্তানও পণ্য রপ্তানির সুযোগ পাচ্ছে। ফলে এটা সুস্পষ্ট যে, তিনটি দেশের তুলনায় তৈরি পোশাকে বাংলাদেশকে বেশি প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হবে।

সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, গত জুনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি নন-ডিসক্লোজিং অ্যাগ্রিমেন্ট বা এনডিএ সই হয়। গোপনীয়তার প্রকৃতির কারণে এই চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি বলেও তিনি জানান।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষি নিয়ে খুব একটা আশাবাদী নন অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তার মতে, আলোচনা চলতে পারে, তবে বাংলাদেশকে এখন ভবিষ্যতের জন্যও প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

তিনি বলেন, ‘৩৫ শতাংশ সামাল দেব কীভাবে এই চিন্তাও করা উচিত বাংলাদেশের’। পোশাক খাতের জন্য নতুন বাজার খোঁজার পাশাপাশি বায়ারদের সাথে আলোচনা শুরু করার পরামর্শ তার।

তিনি বলছেন, ‘ট্যারিফ নিয়ে বায়ারদের সাথে কতটা প্রাইস নেগোসিয়েশন করা যায় সেই চেষ্টাও সংগঠিতভাবে শুরু করা উচিত। পুরো চাপ বাংলাদেশকে নিতে হলে আমাদের ফ্যাক্টরিগুলো চলবে কীভাবে?’

ট্যারিফ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রও চাপের মুখে পড়বে বলেই মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। কারণ বাংলাদেশের মতো স্বল্পখরচে পণ্য উৎপাদনের সুযোগ তারা খুব কম দেশেই পাবে।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন,‘বাংলাদেশ তো দ্বিতীয় বৃহৎ সরবরাহকারী আমেরিকান মার্কেটে, সেখানে বাংলাদেশ থেকে যদি বায়াররা না কিনতে চায় তারা বিকল্প যাবে কোথায়।’

এক্ষেত্রে শুধু সরকারের দিকে তাকিয়ে না থেকে ব্যবসায়িদেরও উচিত বড় বায়ারদের সাথে আলোচনা শুরু করা। একক দেশের ওপর নির্ভর না করে ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশনের কথা বলছেন অর্থনীতিবিদরা।

তারা বলছেন, আপাতত আলোচনা করে কিছু একটা সমাধান করা গেলেও ভবিষ্যতে ইউরোপের বাজারেও এর প্রভাব বিদ্যমান থাকবে।  তাই বন্দর ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের দীর্ঘমেয়াদি উপায়গুলো নিয়েও বাংলাদেশকে কাজ শুরুর কথা বলছেন অর্থনীতিবিদরা।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

যুক্তরাষ্ট্রসহ পাঁচ দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

যুক্তরাষ্ট্রসহ পাঁচ দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

পারমাণবিক আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ইরানের

পারমাণবিক আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ইরানের

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর শুল্ক কমে আসবে: অর্থ উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর শুল্ক কমে আসবে: অর্থ উপদেষ্টা

 গাইবান্ধায় অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ, গ্রেপ্তার ২

গাইবান্ধায় অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ, গ্রেপ্তার ২

 তিতাস গ্যাসর অভিযানে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা

তিতাস গ্যাসর অভিযানে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা

 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ জুসের দোকানিকে ২২ হাজার টাকা জরিমানা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ জুসের দোকানিকে ২২ হাজার টাকা জরিমানা

 মা-বাবাকে মারধর, গ্রামবাসীর পিটুনিতে মাদকসেবী যুবককের মৃত্যু

মা-বাবাকে মারধর, গ্রামবাসীর পিটুনিতে মাদকসেবী যুবককের মৃত্যু

 তাড়াইলে বান্দুলদিয়া রাস্তার বেহাল অবস্থা

তাড়াইলে বান্দুলদিয়া রাস্তার বেহাল অবস্থা

 মাগুরায় এনসিপির পদযাত্রা

মাগুরায় এনসিপির পদযাত্রা

 মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

 কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩. ৬০ শতাংশ

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩. ৬০ শতাংশ

 এসএসসি পরীক্ষায় মাইলস্টোন কলেজের প্রশংসনীয় সাফল্য

এসএসসি পরীক্ষায় মাইলস্টোন কলেজের প্রশংসনীয় সাফল্য

 ঈশ্বরদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

ঈশ্বরদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

 বৈরী আবহাওয়ায় বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ৩ জেলে

বৈরী আবহাওয়ায় বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ৩ জেলে

 যমুনা থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, হুমকিতে ২ শতাধিক পরিবার

যমুনা থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, হুমকিতে ২ শতাধিক পরিবার

 অপহরণকারীর কবলে হায়দার, ৩৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি

অপহরণকারীর কবলে হায়দার, ৩৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি

 এবার এসএসসিতে প্রকৃত পাসের হার পাওয়া গেছে: ড. এহসানুল কবীর

এবার এসএসসিতে প্রকৃত পাসের হার পাওয়া গেছে: ড. এহসানুল কবীর

 শিবচরে সাপ্তাহজুড়ে বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা,ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছেন শ্রমজীবীরা

শিবচরে সাপ্তাহজুড়ে বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা,ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছেন শ্রমজীবীরা

 শালবন পুনরুদ্ধার ও জনশুমারি শুরু

শালবন পুনরুদ্ধার ও জনশুমারি শুরু

 রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

 ববিতে  ‘লীগ বহিষ্কার কর্মসূচি’ পালনের প্রস্তাব

ববিতে ‘লীগ বহিষ্কার কর্মসূচি’ পালনের প্রস্তাব

 কসবায় স্ত্রীকে কুপিয়ে স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

কসবায় স্ত্রীকে কুপিয়ে স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

সংশ্লিষ্ট

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

সরকারি খরচে বিদেশ সফর বন্ধ, কেনা যাবে না গাড়ি

সরকারি খরচে বিদেশ সফর বন্ধ, কেনা যাবে না গাড়ি

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ, হাতে সময় ২২ দিন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ, হাতে সময় ২২ দিন

অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপারসহ ১৬ কর্মকর্তার বদলি

অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপারসহ ১৬ কর্মকর্তার বদলি