ফাইল ছবি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে।
সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় দফার ১৩তম দিনের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, রাজনীতিতে, সংসদে রাষ্ট্রপরিচালনায় নারীকে সম্মানজনক অবস্থায় প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। সমতার মর্যাদায় নারীকে সম্মানিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে ১৪ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মোড় ঘুরানোর গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা তাদের অপমানের জবাব দিতে প্রতিবাদ মুখোর হয়েছিলো।
আজকের আলোচনার বিষয় বস্তু সংসদে নারী আসন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট। বৈঠকের শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, জাবেদ রাসিন, এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. (অব.) হাসান সোহরাওয়ার্দী, সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, আমার বাংলাদেশ পার্টি এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার জোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার সানী আবদুল হক, গণঅধিকার পরিষদের দফতর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে। সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় দফার ১৩তম দিনের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।আলী রীয়াজ বলেন, রাজনীতিতে, সংসদে রাষ্ট্রপরিচালনায় নারীকে সম্মানজনক অবস্থায় প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। সমতার মর্যাদায় নারীকে সম্মানিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারীকে যথাযথ সম্মান না দিয়ে দমিয়ে রাখলে রাষ্ট্র পিছিয়ে যাবে।তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে ১৪ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মোড় ঘুরানোর গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা তাদের অপমানের জবাব দিতে প্রতিবাদ মুখোর হয়েছিলো।আজকের আলোচনার বিষয় বস্তু সংসদে নারী আসন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট। বৈঠকের শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, জাবেদ রাসিন, এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. (অব.) হাসান সোহরাওয়ার্দী, সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, আমার বাংলাদেশ পার্টি এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার জোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার সানী আবদুল হক, গণঅধিকার পরিষদের দফতর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখার জন্য দেশের ৬৪ জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে আজ থেকে।সোমবার (১৪ জুলাই) গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারে সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এ ঘোষণা দেন।মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ থেকে এ নির্মাণকাজ শুরু হচ্ছে এবং আগামী ৪ আগস্টের মধ্যে সব জেলায় এটি সম্পন্ন হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দ্বিতীয় ধাপে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বাদশ দিনের বৈঠক চলছে। সোমবার (১৪ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টার পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে আলোচনা শুরু হয়। বৈঠকে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ বি়ভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নিয়েছেন।সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আজকের আলোচনার বিষয় বস্তু সংসদে নারী আসন ও দ্বিক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট। বৈঠকের শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, জাবেদ রাসিন, এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. (অব.) হাসান সোহরাওয়ার্দী, সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, আমার বাংলাদেশ পার্টি এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার জোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার সানী আবদুল হক, গণঅধিকার পরিষদের দফতর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।আলোচনায় আরও অংশ নিচ্ছেন, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদের, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার একাংশের সভাপতি খন্দকার লুৎফুর রহমান, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ, জাকের পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান ফিরোজ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক (বাসদ) এর সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন -এনডিএম এর মহাসচিব মোমিনুল আমিন ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ।জানা গেছে, আলোচনা শেষে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ প্রথমে সাংবাদিকদের আনুষ্ঠানিক ব্রিফ করবেন। পরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদেরও ব্রিফ করার কথা রয়েছে।প্রসঙ্গত, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয় সংবিধান সংশোধনের জন্য। এটির নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
আবারও রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকায় সভা-সমাবেশ করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।রোববার (১৩ জুলাই) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে নতুন করে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।এর আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ও সচিবালয় এলাকাসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় একাধিকবার সভা-সমাবেশ না করার জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ডিএমপি।গণবিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি বলছে, এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী সোমবার (১৪ জুলাই) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২-এর প্রবেশ গেট, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিটিউট ভবনের সম্মুখে সব ধরনের সভা, সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট, শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।এ ছাড়া বিভিন্ন দাবিদাওয়া আদায় ও প্রতিবাদ কর্মসূচির নামে যখন-তখন সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বিঘ্ন না ঘটানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে পুনরায় অনুরোধ করেছে ডিএমপি।ভোরের আকাশ/এসএইচ