ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপের পর ইউক্রেনে রেকর্ড সংখ্যক ড্রোন হামলা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপের পর রাতে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ব্যাপক আক্রমণ চালিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এককালে রেকর্ড ৫৩৯টি বিস্ফোরকবাহী ড্রোন এবং ১১টি ক্রুদ ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রুশ বাহিনী, যা যুদ্ধের তিন বছরেরও বেশি সময়ে এখন পর্যন্ত এক রাতে সর্বোচ্চ হামলার সংখ্যা।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এ হামলায় নিক্ষেপিত ড্রোনের মধ্যে ৪৭৬টিকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে ধ্বংস করা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬৩টি ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাজধানী কিয়েভের বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় আঘাত হানে। হামলায় হতাহতের খবর না থাকলেও অন্তত ২৩ জন আহত হয়েছেন।
কিয়েভের জরুরি পরিষেবা জানায়, শহরের মূল ও উপশহরগুলোর বহু বহুতল আবাসিক ভবন আংশিক বা সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের রাত কাটাতে বাধ্য করা হয়েছে ভূগর্ভস্থ পার্কিং লট, মেট্রোরেল স্টেশন ও খোলা জায়গায়।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি সাইবিহা এক্স প্ল্যাটফর্মে জানান, রাতভর ১৩ ঘণ্টা ধরে চলা এই হামলায় হাজার হাজার মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে সময় কাটিয়েছে। তিনি বলেন, “গত রাতটি কিয়েভের জন্য ভয়াবহ ও নির্ঘুম ছিল। এর আগে এমন ভয়াবহ রাত কিয়েভবাসীরা দেখেনি।”
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও এ হামলাকে “এখন পর্যন্তের সবচেয়ে বড় হামলাগুলোর একটি” হিসেবে অভিহিত করে বলেন, “ট্রাম্প ও পুতিনের ফোনালাপের সংবাদ যখন চলছে, তখনই আমরা সাইরেনের শব্দ শুনতে পেয়েছি। রাশিয়া সন্ত্রাস ও যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, সেটি তারা আবার প্রমাণ করেছে।”
এ ব্যাপারে রাশিয়ার সেনাবাহিনী বা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। পরে ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেছিলেন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনা অগ্রসর হবে, কিন্তু তা হয়নি।
সূত্র: সিএনএন, ইউক্রেনের সরকারি বিবৃতি
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ১৩ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ২০ শিশু।শনিবার (৫ জুলাই) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের কারভিল শহরে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে নদী তীরবর্তী ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, সড়কপথ বিচ্ছিন্ন এবং বহু গাড়ি ভেসে গেছে। টেক্সাসের প্রশাসন এই পরিস্থিতিকে ‘প্রাণঘাতী ও অত্যন্ত বিপজ্জনক’ ঘোষণা করে বাসিন্দাদের উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিতে বলেছে। সেই সঙ্গে ঘোষণা করা হয়েছে জরুরি অবস্থা।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্থানীয় গুয়াদালুপে নদীর পানি মাত্র ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২৬ ফুট (প্রায় ৮ মিটার) বেড়ে যাওয়ায় এই বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে একদিকে যেমন বিপুল সম্পদ ধ্বংস হয়েছে এবং তেমনি ঘটেছে প্রাণহানির ঘটনাও। এদিকে আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে নদীটির পানি। স্থানীয় শেরিফ কার্যালয় জানায়, বন্যায় একাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে সংখ্যা এখনও নিশ্চিত নয়। কারভিলের কর্তৃপক্ষ নদীর ১০০ গজের মধ্যে বসবাসকারীদের অবিলম্বে সরে যেতে বলেছে।এ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে টেক্সাসের লেফটেন্যান্ট গভর্নর ড্যান প্যাট্রিক বলেন, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে বড় পরিসরে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পে অংশ নেওয়া ২০ শিশুকে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, কিন্তু এর মানে এই নয় যে নিখোঁজ শিশুরা একেবারে হারিয়ে গেছে। তারা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায়ও থাকতে পারে।টেক্সাসের এই লেফটেন্যান্ট গভর্নর বলেন, উদ্ধারকাজে ১৪টি হেলিকপ্টার ও ১২টি ড্রোন যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া শত শত উদ্ধারকর্মী গাছের ওপর আটকে পড়া মানুষ ও নদীতে প্রবল স্রোতে ভেসে যাওয়া মানুষকে উদ্ধার করছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী অভিযানে ৩০ জন সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে। শুক্রবার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আন্তঃদপ্তর সংযোগ বিভাগ (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।বিবৃতিতে বলা হয়, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলার হাসান খেল সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে একদল আফগান সন্ত্রাসী পাকিস্তানে প্রবেশের চেষ্টা করে। সেনাবাহিনী তাদের আটকাতে গুলি চালালে ১০ জন নিহত হয়। নিহত সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। এরা পাকিস্তানের তালেবান গোষ্ঠী তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল।গত সপ্তাহে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে পাকিস্তানি সেনাদের লক্ষ্য করে একটি আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত হয়, যা ওই এলাকায় সন্ত্রাসী তৎপরতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।খাইবার পাখতুনখোয়া ও বেলুচিস্তান প্রদেশগুলো পাকিস্তানের সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসী কার্যক্রম প্রবণ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এখানে টিটিপি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচ লিবারেশন আর্মির (বিএলএ) তৎপরতা বেশি। দুই গোষ্ঠীই এই অঞ্চলের স্বাধীনতাকামী এবং পাকিস্তানের ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে।২০২৪ সাল পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়াবহ বছর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। চলতি বছরে দেশটিতে ৪৪টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে, যা গত এক দশকের তুলনায় ৪০ শতাংশ বেশি।পাকিস্তান সরকার সন্ত্রাসবাদের এই বৃদ্ধির জন্য আফগানিস্তানকে দায়ী করে আসছে এবং অভিযোগ করছে কাবুল তাদের নিরাপদ আশ্রয় দিচ্ছে। তবে আফগানিস্তান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।মে মাসে পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে দু’পক্ষের সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে মোট ৭০ জন নিহত হন।সূত্র: এএফপি, আনাদোলু এজেন্সিভোরের আকাশ//হ.র
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপের পর রাতে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ব্যাপক আক্রমণ চালিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এককালে রেকর্ড ৫৩৯টি বিস্ফোরকবাহী ড্রোন এবং ১১টি ক্রুদ ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রুশ বাহিনী, যা যুদ্ধের তিন বছরেরও বেশি সময়ে এখন পর্যন্ত এক রাতে সর্বোচ্চ হামলার সংখ্যা।ইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এ হামলায় নিক্ষেপিত ড্রোনের মধ্যে ৪৭৬টিকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে ধ্বংস করা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬৩টি ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাজধানী কিয়েভের বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় আঘাত হানে। হামলায় হতাহতের খবর না থাকলেও অন্তত ২৩ জন আহত হয়েছেন।কিয়েভের জরুরি পরিষেবা জানায়, শহরের মূল ও উপশহরগুলোর বহু বহুতল আবাসিক ভবন আংশিক বা সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের রাত কাটাতে বাধ্য করা হয়েছে ভূগর্ভস্থ পার্কিং লট, মেট্রোরেল স্টেশন ও খোলা জায়গায়।ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি সাইবিহা এক্স প্ল্যাটফর্মে জানান, রাতভর ১৩ ঘণ্টা ধরে চলা এই হামলায় হাজার হাজার মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে সময় কাটিয়েছে। তিনি বলেন, “গত রাতটি কিয়েভের জন্য ভয়াবহ ও নির্ঘুম ছিল। এর আগে এমন ভয়াবহ রাত কিয়েভবাসীরা দেখেনি।”ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও এ হামলাকে “এখন পর্যন্তের সবচেয়ে বড় হামলাগুলোর একটি” হিসেবে অভিহিত করে বলেন, “ট্রাম্প ও পুতিনের ফোনালাপের সংবাদ যখন চলছে, তখনই আমরা সাইরেনের শব্দ শুনতে পেয়েছি। রাশিয়া সন্ত্রাস ও যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, সেটি তারা আবার প্রমাণ করেছে।”এ ব্যাপারে রাশিয়ার সেনাবাহিনী বা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। পরে ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেছিলেন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনা অগ্রসর হবে, কিন্তু তা হয়নি।সূত্র: সিএনএন, ইউক্রেনের সরকারি বিবৃতিভোরের আকাশ//হ.র
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের ইউএসএআইডি (USAID) বন্ধের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একজোট হয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, জর্জ ডব্লিউ বুশ এবং ইউটু ব্যান্ডের গায়ক ও মানবাধিকারকর্মী বোনো। তারা একে ‘বিপর্যয়কর’ ও ‘বিশাল ভুল’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এক যৌথ প্রতিক্রিয়ায় তারা ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেন।সাবেক প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, “বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মানবিক উদ্যোগ ইউএসএআইডির মাধ্যমেই পরিচালিত হতো। এই সংস্থার বন্ধ হওয়া একটি বড় বিপর্যয়। আশা করি, দুই দলের নেতারাই শিগগির এর গুরুত্ব উপলব্ধি করবেন।”জর্জ ডব্লিউ বুশ বলেন, “এই সংস্থার মাধ্যমে বাস্তবায়িত এইচআইভি-এইডস কর্মসূচির ফলে প্রায় ২৫ মিলিয়ন মানুষের জীবন রক্ষা পেয়েছে। এটি ছিল আমাদের জাতীয় স্বার্থে একটি বিশাল অর্জন।”মানবাধিকারকর্মী বোনো বলেন, “এই সংস্থার কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ থাকলেও, মূলত তারা ছিলেন আমাদের সেরাদের সেরা। ইউএসএআইডি বন্ধ হওয়া মানে বিশ্বজুড়ে লাখো মানুষের জীবন হুমকির মুখে পড়া।”ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, ইউএসএআইডিতে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও অর্থের অপচয় ছিল নিয়মিত ঘটনা। এসব কারণে সংস্থাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।প্রসঙ্গত, ইউএসএআইডি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে, জন এফ কেনেডি প্রশাসনের সময়। এটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সহায়তা, মানবিক কার্যক্রম এবং উন্নয়নমূলক প্রকল্পে অর্থায়নের দায়িত্বে ছিল।এই সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চালায় ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে গঠিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই)। সংস্থাটির তৎকালীন প্রধান ছিলেন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক। তিনি ইউএসএআইডিকে “আমেরিকাবিরোধী মার্কসবাদীদের আড্ডা” বলে মন্তব্য করেন।মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ইউএসএআইডিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের অধীনে একীভূত করা হয়েছে।মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানান, ইউএসএআইডির অধীনে থাকা বিদেশি সহায়তা কার্যক্রম এখন থেকে সরাসরি পররাষ্ট্র দপ্তর পরিচালনা করবে। তিনি বলেন, “সংস্থাটি আমেরিকার স্বার্থের পরিবর্তে এনজিও শিল্পের পক্ষে কাজ করছিল। উন্নয়নমূলক লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়ে বরং অস্থিরতা বাড়িয়েছে।”ট্রাম্প তার মার্চের কংগ্রেস ভাষণে বলেন, “ডিওজিই ২২ বিলিয়ন ডলারের সরকারি অপচয় শনাক্ত করেছে, যার মধ্যে ইউএসএআইডির ব্যয়ও রয়েছে।” তিনি উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন, “বার্মায় বৈচিত্র্য ও ইক্যুইটি বৃত্তির জন্য ৪৫ মিলিয়ন ডলার ও ট্রান্সজেন্ডার ইঁদুর গবেষণায় ৮ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয়েছে।”ভোরের আকাশ//হ.র