সংগৃহীত ছবি
মাগুরা পৌরসভার ছায়াবীথি সড়ক আনসার কলোনি এলাকা থেকে ভজন গুহ (৪০) নামে এক কলা বিক্রেতার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার (২৬ জুলাই) রাত ১১টা ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ভজন গুহ দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকায় কলা বিক্রি করতেন।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ঘটনার পরপরই অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোঃ আবির হাসান (৩২) নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। তিনি একই এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে এবং হত্যাকাণ্ডের পেছনে কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, আটক আবির হাসানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় জেলা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে পারফরমেন্স বেজড গ্রেন্টস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশনস স্কিম (এসইডিপি) এর আওতায় ২০২২-২৩ শিক্ষা বর্ষের এসএসসি ও এইচএসসির শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।রোববার (২৭ জুলাই) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্কুল, মাদরাসা ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আল মামুন তালুকদারের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ডাঃ তামান্না তাসনীম।কামড়া মাশক ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুহা. হারুনুর রশীদ মোল্লার পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কাপাসিয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুল আরিফ সরকার, কাপাসিয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসান, কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এফ এম কামাল হোসেন, কাপাসিয়া সরকারি টেকনিক্যাল স্কুলের অধ্যক্ষ শাহজাহান কবির। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বক্তব্য রাখেন দিগদা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, ইকুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, বেগুনহাটি ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নূরুজ্জামান মোড়ল, বর্ণমালা স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, ফুল বাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন প্রধান, রাণীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আলী মনসুর, কৃতি শিক্ষার্থীর অভিভাবক ও শিক্ষক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, বর্ণমালা স্কুল অ্যান্ড কলেজের কৃতি শিক্ষার্থী তৈয়বা আক্তার নূর প্রমুখ।উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০২২ ও ২৩ সালে উর্ত্তীণ ৩৪জন কৃতি শিক্ষার্থীদের শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ তাদের সংবর্ধনা, সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র দেয়া হয়।আয়োজকরা জানান, পারফরমেন্স বেজড গ্রান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশনস (পিবিজিএসআই) এর অধীনে স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজ পর্যায়ে পরিচালনা ও জবাবদিহিতার জন্য অনুদান প্রদানের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায়, নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ধরনের অনুদান পেয়ে থাকে। এই প্রকল্পের অধীনে "উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী পুরষ্কার" এবং "উচ্চ মাধ্যমিক সমাপনী পুরষ্কার" এর মূল উদ্দেশ্য হল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা এবং শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন করা।ভোরের আকাশ/জাআ
পুলিশি হয়রানি বন্ধ ও জেলার সর্বত্র চলাচলের অনুমতি প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনির্দিষ্টকালে জন্য ধর্মঘট পালন করছেন সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ও মালিকরা। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে পুরো জেলায় সিএনজি চালিত অটোরিকশা মালিক ও শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।এর আগে, গতকাল শনিবার (২৬ জুলাই) জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা পরিবহণ মালিক সমিতির জরুরি বৈঠকে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়৷সংগঠনটির সভাপতি মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বলা হয়, সড়কে ট্রাফিক পুলিশ প্রতিনিয়ত হয়রানির পাশাপাশি অটোরিকশা আটক এবং ছাড়ানোর জন্য মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে। এছাড়া বর্তমানে শতাধিক সিএনজিচালিত অটোরিকশা পু্লিশ জব্দ করে রেখেছে বলেও বৈঠকে দাবি করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে জব্দকৃত অটোরিকশাগুলো ছাড়াসহ কয়েকটি দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য জেলায় ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়।এদিকে, ধর্মঘটের কারণে রোববার সকাল থেকে জেলার সিএনজি চালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডগুলো থেকে কোনো অটোরিকশা চলছে না। চালক ও মালিকরা স্ট্যান্ডে বসে ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন। এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা৷ অটোরিকশা না পেয়ে অনেকেই পায়ে হেঁটে গন্তব্যে ছুটছেন। এছাড়া ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইকগুলো বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন যাত্রীরা।ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হেফজুল করিম ভোরের আকাশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি আশরাফুল ইসলাম সুমনকে মুঠোফোনে বলেন, 'কোনো কারণ ছাড়াই ট্রাফিক পুলিশ অটোরিকশা চালকদের হয়রানি করে; গাড়ি আটকে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করেন। দীর্ঘদিন ধরে অটোরিকশার লাইসেন্স দেয়া বন্ধ রয়েছে। এ সুযোগে পুলিশ প্রতিনিয়ত হয়রানি করে। এ সব কারণে ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চলবে।'তাদের দাবি, ট্রাফিক পুলিশ ঘুষ না দিলে মামলা ও জরিমানার ভয় দেখিয়ে হয়রানি করছে। এছাড়াও বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে গেলেও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সিএনজি লাইসেন্স কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। ফলে মালিক-চালকরা আইনি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।বিআরটিএ'র মোটরযান পরিদর্শক মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ প্রতিবেদককে জানান, "আমি এখানে নতুন এসেছি। আমাদের পরিচালক মহোদয় কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।" শ্রমিকদের ভাষ্য, আমাদের আটক গাড়ি নিঃশর্তভাবে ছাড়তে হবে। পারমিট অনুযায়ী জেলার সর্বত্র চলতে দিতে হবে ও জেলা ট্রাফিকের নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তাদের দাবি মানা না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলবে বলে জানান সিএনজি নেতারা।ভোরের আকাশ/জাআ
রাজশাহীর পুঠিয়ায় শিলমাড়িয়ায় জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন এর কমিটি গঠন করা হয়েছে। শনিবার বিকেলে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার পচামাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শহীদ জিয়া সাংস্কৃতি সংগঠন (জিসাস) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।অনুষ্ঠানে শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন জিসাস এর সভাপতি মোঃ আঃ সালাম মোল্লা এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমিরুল ইসলাম মিন্টু কে নির্বাচিত করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুঠিয়া উপজেলা জিসাস সভাপতি মোঃ আফজাল হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা জিসাস এর জেলা আহবায়ক ফিরোজ কবির (টিংকু)। প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির ১নং যুগ্ম আহবায়ক আসাদুজ্জামান মোঃ আবু হায়াত।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক কৃষক দলের নেতা মোঃ আকরাম হোসেন (মধু), ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মোঃ এন্তাজ আলী, রাজশাহী জেলা কৃষক দলের সদস্য মৃণাল কুমার (মাষ্টার), ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মোঃ মাহাবুব আলম (মিঠু), ইউনিয়ন কৃষক দলের আহ্বায়ক মোঃ আসাদ আলী, ইউনিয়ন জাসাস সভাপতি মোঃ আশরাফুল ইসলাম, ইউনিয়ন কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ ইদ্রিস আলী, পুঠিয়া বিএনপি থানা সদস্য মোঃ সোহেল সিরাজী সহ অনেকে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন পুঠিয়া উপজেলা জিসাস এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ হেলাল উদ্দিন (মাষ্টার)।ভোরের আকাশ/জাআ
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা থানাধীন চর মানিকা ইউনিয়নে দক্ষিণ পূর্ব চর আইচা যৌথ কৃষি খামার সমবায় সমিতি লিমিটেড এর নবনির্মিত কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।গতকাল শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল ১০টায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমিতির কার্যক্রম আরও সুসংগঠিত ও গতিশীল করার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো।ভোলা জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডের কমান্ডার আ.ফ.ম. নুরুল আমিন (শাহাজাহান) এর সভাপতিত্বে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সভাপতি আবুল কাসেম মাস্টার।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন মিয়া, মাহফুজ মিয়া, শামসুল আলম মিয়া এবং অধ্যক্ষ আজিজুল ইসলাম। এছাড়াও, দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সহ-সভাপতি মফিজুল ইসলাম, থানা যুবদল সভাপতি ইকবাল হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক কবির গাজী, স্বেচ্ছাসেবক দলের থানা সভাপতি মো. সোহেল, শ্রমিকদল থানা সভাপতি হারুন আখন, মো. সেলিম মৃধা, হারুন মিয়া প্রমুখ। সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বজলুর রহমান অনুষ্ঠানটি সুচারুরূপে পরিচালনা করেন।দক্ষিণ পূর্ব চর আইচা যৌথ কৃষি খামার সমবায় লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক মো. বজলুর রহমান তাঁর বক্তব্যে সমিতির সদস্যদের দীর্ঘদিনের ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা এবং তা নিরসনে গৃহীত পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেন, এই সমিতির সদস্যরা অত্যন্ত নিরীহ, যাদের অনেকেই ভূমিহীন এবং ভূমি বন্দোবস্তের কাগজই তাদের প্রধান অবলম্বন। কিন্তু ভূমি অফিসের কিছু অসাধু দালাল ও কর্মচারীর যোগসাজশে এই জমির ওপর 'দোকর বন্দোবস্ত' সৃষ্টি করে হাতে তৈরি কিছু জাল দলিল, যেমন – ভুয়া প্রিন্টেড ম্যাপ, খতিয়ান ও পর্চা দেখিয়ে সমিতির সদস্যদের সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বন্দোবস্তকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছিল।বিষয়টি জানতে পেরে সমিতির কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। জেলা যুগ্ম দায়রা জজ আদালতে ৫৯৭/১৫ নম্বর মামলা রুজু করে চরফ্যাশন উপজেলায় উক্ত জমির ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়। মাননীয় বিচারক চরফ্যাশন ভূমি অফিস থেকে মামলার আওতাধীন ভূমির সকল রেকর্ডপত্র তলব করেন। সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে ভূমি অফিসের রেকর্ড পর্যালোচনা করে আদালত সমিতির সদস্যদের পক্ষে রায় প্রদান করেন। গত ০৬/০৫/২০২৪ তারিখে 'দোকর বন্দোবস্ত' বাতিল এবং দো-তরফা সূত্রে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার রায় ডিক্রি প্রদান করা হয়।এ প্রসঙ্গে আরও উল্লেখ করা হয় যে, হাতে সৃজিত ডিয়ারা প্রিন্টেড ম্যাপ, খতিয়ান, পর্চা এবং জাল খাজনা রশিদ বাতিলের দাবিতে সমিতি কর্তৃপক্ষ উক্ত জমির সকল কাগজপত্র ও রায়ের কপিসহ গত ১৭/১১/২০২৪ তারিখে জেলা প্রশাসক বরাবর এবং গত ০২/১২/২০২৪ তারিখে সহকারী কমিশনার (ভূমি), চরফ্যাশন উপজেলা বরাবর আবেদন করেন। সমিতির অসমাপ্ত কাজগুলো দ্রুত শেষ করার লক্ষ্যে গত ০৮/০১/২০২৫ তারিখে জেলা প্রশাসক বরাবর পুনরায় আবেদন করা হয় এবং জরিপ অধিদপ্তরকেও আবেদনের মাধ্যমে অবগত করানো হয়। মো. বজলুর রহমান দৃঢ়তার সাথে জানান যে, ভূমিদস্যু ও দালালচক্র সমিতির সদস্যদের জমি বেদখল করার জন্য এখনও বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে চলেছে, তবে সমিতি তাদের অধিকার রক্ষায় বদ্ধপরিকর।অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে দেশ ও জাতির উন্নয়ন, সমিতির সফলতা এবং সদস্যদের সার্বিক কল্যাণ কামনা করে এক বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা সিরাজুল হক। দোয়া মাহফিলে সমিতির পাঁচ শতাধিক সদস্যসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন এবং সমিতির সদস্যদের আবাদকৃত ফসল পরিদর্শন করেন। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সমিতির ভবিষ্যৎ কার্যক্রমে নতুন গতি সঞ্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/জাআ