পিরোজপুর জেলা যুবদলের পুর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি ঘোষণা
পিরোজপুর জেলা যুবদলের পুর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ শে জুন) সন্ধ্যায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত কেন্দ্রীয় দপ্তর সেল তেকে প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ঘোষিত পুর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটিতে আহবায়ক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে কামরুজ্জামান তুষার এবং সদস্য সচিব হিসেবে এমদাদুল হক মাসুদই রয়েছেন। ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ১৩ জনকে যুগ্ম আহবায়কের পদ দেওয়া হয়েছে। বাকী অন্য সকলকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ৫ সেস্টেম্বর মারুফ হাসানকে আহবায়ক ও এমদাদুল হক মাসুদ সদস্য সচিব করে ৮ সদস্য বিশিষ্ট পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করে তৎকালীন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি। পরবর্তীতে জুলাই-আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পরে দলীয় শৃংখলা ভঙ্গসহ বিভিন্ন অভিযোগে জেলা আহবায়ক কমিটির আহবায়ক মারুফ হাসান এবং যুগ্ম আহবায়ক মোঃ বদিউজ্জামান রুবেল এবং রিয়াজ সিকদারকে সংগঠন থেকে বহিস্কার করে কেন্দ্রীয় কমিটি। পরে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কামরুজ্জামান তুষারকে আহবায়ক (ভারপ্রাপ্ত) এর দায়িত্ব দেওয়া হয়।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
আলোচিত-সমালোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন।বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে জানা গেছে।শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টায় অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন তার বন্ধু। তবে চিকিৎসক বলেছেন হিরো আলম শঙ্কামুক্ত রয়েছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হিরো আলম বগুড়া থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৩টায় উপজেলার যমুনা নদীর তীরে ভান্ডারবাড়ি গ্রামে তার বন্ধু নাট্যকর জাহিদ হাসান সাগরের বাড়ি বেড়াতে আসেন। রাতে দুই বন্ধুর মধ্যে রিয়া মনিকে নিয়ে অনেক আলাপ আলোচনা হয়। তারপর দুই বন্ধু পৃথক বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। এরপর শুক্রবার বেলা ১১টায় হিরো আলমকে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে পারেননি তার বন্ধু।এ সময় হিরো আলমের বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখেন। তখন তার বন্ধু জাহিদ হাসান সাগর তাকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।এ বিষয়ে হিরো আলমের বন্ধু জাহিদ হাসান সাগর বলেন, হিরো আলম রাতে আমার বাড়িতে বেড়াতে এসে রিয়া মনিকে নিয়ে অনেক হতাশার কথা বলেন। হিরো আলম জানান, যেখানে যান সেখানে লোকজন তাকে বিরক্ত করেন। নানান প্রশ্ন করেন।একটু নিরিবিলি সময় কাটানোর জন্য আমার বাড়িতে এসেছেন। আমার ধারণা রিয়া মনিকে না পাওয়ার হতাশা থেকেই সে ঘুমের ওষুধ সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আমি তাকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এসেছি। ধুনট উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান বলেন, ঘুমের ওষুধ সেবন করে হিরো আলম অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু তার লোকজন এখান থেকে তাকে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন না। তবে হিরো আলম শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
মানিকগঞ্জের ঘিওরে এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তার অভিযোগে আলোচিত নাসিম ভুইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজধানীর সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানাধীন নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভুইয়া মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার মোশারফ হোসেন ওরফে বাচ্চু ভুইয়ার ছেলে।জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এক ব্রিফিংয়ে জানান, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় নাসিম ভুইয়ার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হবে।এর আগে গত সোমবার রাত নয়টার দিকে ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় 'মানিক কম্পিউটার'-এর মালিক আলী আজম মানিককে প্রকাশ্যে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তা করেন নাসিম ভুইয়া। পরদিন ভুক্তভোগী মানিক ঘিওর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।ঘটনার সময়ের একটি সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দ্রুত বিচার দাবি করেন।ভোরের আকাশ/জাআ
এক হাতে ইনহেলার আর অন্য হাতে বাদাম ভাজার কড়াই নিয়ে শহরের বড় মসজিদ মোড়ে বাদাম বিক্রি করছেন ৬৫ বছরের বৃদ্ধ মোঃ শাহিন আকন। বয়সের ভারে শারীরিক অসুস্থতা এখন তার নিত্যসঙ্গী। বয়স আর অসুস্থতার বাধাকে পাশ কাটিয়ে প্রায় প্রতিদিনই সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে বাদাম বিক্রি করতে হয় তাকে। ২৪ বছর ধরে এখানেই বাদাম বিক্রি করেন তিনি। সপ্তাহ শেষে দিতে হবে ৩ হাজার টাকা কিস্তি তাই অসুস্থতা নিয়ে প্রতিদিনই করতে হয় কাজ।শাহিন আকনের বাড়ি পিরোজপুর পৌর শহরের উত্তর নামাজপুর গ্রামে। এক ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে সকলকেই বিয়ে দিয়েছেন। ছেলে বিয়ে করে স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঘরের পাশেই থাকেন। এখন স্ত্রীকে নিয়ে তাদের দুইজনের সংসার। ২০০০ সাল থেকে পৌর শহরের বড় মসজিদ মোড় এলাকায় সড়কের পাশে ভ্যান গাড়িতে করে বাদাম ভেজে বিক্রি করেন তিনি।বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যায় শহরের বড় মসজিদ মোড়ে তার বাদাম বিক্রির ভ্যানগাড়ির পাশে দাড়িয়ে কথা হয় শাহিন আকনের সঙ্গে। উঠে আসে তার কষ্ট, জীবন সংগ্রাম ও সমস্যার কথা। এসময় দৈনিক ভোরের আকাশকে তিনি বলেন, নিজের এক কাঠা জমির উপরে ধার দেনা করে একটি ঘর তুলেছিলেন। ঘুর্নিঝড় রেমালে তার ঘরটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পাননি কোন সরকারি, বেসরকারি সাহায্য ফলে দুটি এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ঘর ঠিক করেন। এখন সেই ঋণের বোঝা তার জন্য অভিশাপ হয়ে দাড়িয়েছে। সপ্তাহে গুনতে হয় ৩ হাজার টাকার কিস্তি। এক ছেলে রিকশা চালিয়ে তার সংসারের খরচ কোনরকমে চলে। ফলে বাদাম বিক্রি করে মাঝে মধ্যে সন্তানের সংসারের খরচও বহন করতে হয় শাহিনকে। এখন বর্ষাকাল এই সময় বেচা বিক্রিও কম যেটুকু হয় তাই দিয়ে সংসার চলে এখন।কথার ফাঁকে শাহিনের কাছে বাদাম চাইলেন এক ক্রেতা। এ সময় একটি কাঠের চুলায় আগুনে ফুটতে থাকা কালচে বালুতে কাঁচা বাদাম ছেড়ে দিলেন তিনি। এরপর পরম যত্ন আর দারুণ কৌশলে বাদামগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ভেজে নিলেন। সবশেষে গরম-গরম বাদামগুলো একটি ছোট ঠোঙায় ভরে তুলে দিলেন ক্রেতার হাতে। বিনিময়ে ১০ টাকা পেলেন শাহিন।শাহিন আকন বলেন, প্রতিটি ছোট প্যাকেটে ১০ টাকা ও বড় প্যাকেটে ২০ টাকা এবং ১০০ গ্রামের প্যাকেট ৩০ টাকায় খুচরা বাদাম বিক্রি করেন তিনি। উপজেলা সদর বাজার থেকে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজিদরে বাদাম কিনে সেগুলো ভেজে বিক্রি করেন গড়ে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে গড়ে ৮ কেজি বাদাম বিক্রি করেন তিনি। প্রতি কেজি বাদাম বিক্রি করে লাভ হয় ৫০ থেকে ৬০ টাকা। সেই হিসেবে প্রতিদিনই গড়ে ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা তার লাভ হয়। এর মধ্যে বাকি ও বকেয়াও থাকে। আবহাওয়া খারাপ থাকলে, বৃষ্টিবাদল হলে কিংবা শরীর খারাপ হলে ওই দিন আর বাদাম বিক্রি করেন না। এই বর্ষাকালে সাধারণত বিক্রি কিছুটা কম তবে বিক্রি হয়। বড় মসজিদের সামনে নামাজের মুসল্লীরা বেশি কিনে খান।এখন প্রায়ই অসুস্থতায় ভোগেন শাহিন আকন। শ্বাসকষ্ট কমাতে ওষুধের সূক্ষ্ম কুয়াশা ভরা ইনহেলার তার নিত্য সঙ্গী। কাজ করলে শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল লাগে। তাই এখন বেশি কাজ করতে পারেন না। প্রতি মাসে গড়ে ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা আয় করেন শাহিন আকন। এ টাকায় ওষুধপত্র কেনার পরে পরিবারের ভরণপোষণ ও অন্যান্য খরচ চালাতে হয়। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম চড়া থাকায় এ টাকায় সংসার চালাতে খুব কষ্ট হয়। প্রায়ই ধারকর্জ করতে হয়। তার ভাষায়, কিস্তির বোঝা মাথায় লইয়া সংসার চালাইতে হয়। বাদাম বেইচ্চা যা হয়, তাতে সংসার চলে না।মো. গফ্ফার নামের এক ক্রেতা বলেন, ১৫ থেকে ২০ বছর ধরে এখানেই শাহিন আকনের বাদাম পাওয়া যায়। এখান থেকে বাদাম কিনে খাই। বেশ কয়েক বছর ধরে শাহিন অসুস্থতায় ভুগছেন। বাদাম বিক্রি করে নিজের চিকিৎসার খরচ চালিয়ে সংসার চালানো তার জন্য এখন অভিশাপ হয়ে দাড়িয়েছে। সমাজের বিত্তবানরা যদি তার জন্য এগিয়ে আসে তাহলে হয়তো শাহিন নিজের সঠিক চিকিৎসা করিয়ে একটি সুস্থ জীবন পাবে।জুবায়ের আল মামুন নামে এক ক্রেতা বলেন, শাহিন চাচার এক হাতে বাদাম ভাজার কড়াই আর অন্য হাতে সবসময় একটি ইনহেলার থাকে। তিনি এখন খুব অসুস্থ, তার চিকিৎসার প্রয়োজন।ভোরের আকাশ/জাআ
মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সাবেক সদস্য দেওয়ান সিরাজুল ইসলাম মতলিব বাসায় পরিবারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমান।শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৯টায় আমীরে জামায়াত শহরের শাহ মোস্তফা রোডস্থ দেওয়ান মঞ্জিলে মরহুম সিরাজুল ইসলাম মতলিবের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করে তাদের খোঁজ খবর নেন। মরহুমের দশ সন্তানের ৯ জন প্রবাসী। বাবার মৃত্যুতে তিন ছেলে ও দুই মেয়ে দেশে এসেছেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন মরহুমের বড় ছেলে দেওয়ান শরীফুজ্জামান, দেওয়ান কামরুজ্জামান শিবলী , দেওয়ান মাশকুরুজ্জামান, দেওয়ান মুয়াজ উজ্জামান সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, জেলা জামায়াতের আমীর ইঞ্জিনিয়ার শাহেদ আলী, সাবেক জেলা আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য আব্দুল মান্নান, জেলা সেক্রেটারি মোঃ ইয়ামীর আলী, প্রবাসী দায়িত্বশীল সুলতান আহমদ ও জালাল আহমদ, জেলা সহকারী সেক্রেটারি আলা উদদীন শাহ, মাওঃ হারুনুর রশীদ তালুকদার, আজিজ আহমদ কিবরিয়া, ছাত্র শিবির জেলা সভাপতি নিজামুদ্দিন, জেলা সেক্রেটারি ফরিদ উদ্দিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।পরিবারের সদস্যদের সাথে অত্যন্ত আবেগঘন এ সাক্ষাৎ শেষে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান মরহুম দেওয়ান সিরাজুল ইসলাম মতলিবের গ্রামের বাড়ী সদর উপজেলার গিয়াস নগর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে ছুটে যান, মরহুমের কবর জিয়ারত করে উপস্থিত শত শত মানুষদের নিয়ে আন্দোলনের দীর্ঘদিনের সাথী মরহুম দেওয়ান সিরাজুল ইসলাম মতলিবের সংগ্রামী জীবনের স্মৃতি স্মরণ করে কান্না জড়িত কন্ঠে মোনাজাত পরিচালনা করেন।আমীরে জামায়াত কে দেখতে বাড়িতে আসা এলাকার মানুষদের সালাম বিনিময় করে সকলের নিকট দোয়া চেয়ে বিদায় গ্রহণ করেন। শেষে আপনজনদের সাথে দেখা করে সমবেদনা জানান।উল্লেখ্য যে, আমিরে জাময়াত সকাল ১১টায় কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণ বাজার ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের নাফিজা জান্নাত আনজুম মর্মান্তিক হত্যাকান্ডে মরহুমার, পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করবেন ।ভোরের আকাশ/জাআ