শাহজালাল বিমানবন্দরে অতিরিক্ত নিরাপত্তা জোরদার
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন থেকে ভিআইপি ও ভিভিআইপি যাত্রীদের লাগেজ স্ক্রিনিংয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হবে।
এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক) বিভাগের সব সদস্যকে সচেতনামূলক ব্রিফিং ও নির্দেশনা প্রদান করা হবে, যাতে তাদের সতর্কতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। সিসিটিভি মনিটরিং টিমকেও নজরদারি আরও কার্যকর করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নিরাপত্তা জোরদারে অতিরিক্ত পদক্ষেপ হিসেবে এখন থেকে উচ্চ ঝুঁকির ব্যাগেজ মেটাল ডিটেক্টর ও এক্স-রে মেশিনে স্ক্যানের পরও অবশ্যই ম্যানুয়ালভাবে পরীক্ষা করা হবে।
এছাড়া, আগ্নেয়াস্ত্র বহনের ক্ষেত্রে আগাম অনুমতির বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে এবং সেই অনুমতির তথ্য সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ করা হবে। কোনো নিরাপত্তা ভঙ্গের ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে এবং দ্রুত প্রতিরোধমূলক নির্দেশনা জারি করা হবে।
সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যাত্রী ও কর্মীদের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দীর্ঘদিন কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আলম মিনাসহ ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।মঙ্গলবার (১ জুলাই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপন গুলোতে সই করেন উপসচিব নাসিমুল গনি।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নুরে আলম মিনা বর্তমানে সারদা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত, চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। এ কারণে ২০১৮ সালের চাকরি বিধির ১২ ধারা অনুযায়ী তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার বর্তমানে রেঞ্জ পুলিশ, বরিশালে সংযুক্ত। গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। এ কারণে সরকারি চাকরিবিধি অনুযায়ী তাঁকে সাময়িক দরখাস্ত করা হয়েছে।এ ছাড়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহমতুল্লাহ চৌধুরী বর্তমানে পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত, শিল্প পুলিশে সংযুক্ত। তাঁকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জনগণ যখন জেগে ওঠে তখন কোনো শক্তি তাকে রুখে দিতে পারে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (১ জুলাই) জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তি এবং অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।ড. ইউনূস বলেন, জুলাই আন্দোলনের মূল মর্ম ছিলো ফ্যাসিবাদ দূর করে নতুন বাংলাদেশ গঠন। বর্তমান সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে যাতে স্বৈরাচার আর মাথাচাড়া দিতে না পারে।তিনি বলেন, ১৬ বছর আগে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলাম। তাৎক্ষণিক আমরা অনেক লক্ষ্য অর্জন করেছি, তবে মূল লক্ষ্য ছিল নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠন। প্রতি বছর এই মাসে এই দিবসটি উদযাপন করে আমরা চাই, ভবিষ্যতে আর ১৬ বছর অপেক্ষা না করতে হয় এবং স্বৈরাচারের কোনো ছায়া দেখা দিলে তাৎক্ষণিক রুখে দিতে পারি। তিনি আরও বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেসব তরুণ-তরুণী, নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ, কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষক, রিকশাচালকদের-যারা রাস্তায় নেমে গণতন্ত্রের পতাকা উঁচিয়ে ধরেছিলেন; সাহস, ত্যাগ আর দৃঢ়তার প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন থেকে ভিআইপি ও ভিভিআইপি যাত্রীদের লাগেজ স্ক্রিনিংয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হবে।এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক) বিভাগের সব সদস্যকে সচেতনামূলক ব্রিফিং ও নির্দেশনা প্রদান করা হবে, যাতে তাদের সতর্কতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। সিসিটিভি মনিটরিং টিমকেও নজরদারি আরও কার্যকর করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।নিরাপত্তা জোরদারে অতিরিক্ত পদক্ষেপ হিসেবে এখন থেকে উচ্চ ঝুঁকির ব্যাগেজ মেটাল ডিটেক্টর ও এক্স-রে মেশিনে স্ক্যানের পরও অবশ্যই ম্যানুয়ালভাবে পরীক্ষা করা হবে।এছাড়া, আগ্নেয়াস্ত্র বহনের ক্ষেত্রে আগাম অনুমতির বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে এবং সেই অনুমতির তথ্য সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ করা হবে। কোনো নিরাপত্তা ভঙ্গের ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে এবং দ্রুত প্রতিরোধমূলক নির্দেশনা জারি করা হবে।সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যাত্রী ও কর্মীদের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।ভোরের আকাশ/জাআ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ৩৬ দিনের কর্মসূচি আজ থেকে শুরু হয়েছে। বর্ষপূর্তি উদযাপনে অন্তর্বর্তী সরকার, বিএনপি, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অঙ্গসংগঠন নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত জুলাই স্মৃতি উদযাপন করবে অন্তর্বর্তী সরকার। এ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে ১ জুলাই সারা দেশের মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা ও গির্জাসহ অন্যান্য উপাসনালয়ে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও প্রার্থনা, জুলাই ক্যালেন্ডার প্রদান, জুলাই হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির সূচনা। চলবে ১ আগস্ট পর্যন্ত। জুলাই শহীদ স্মরণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবৃত্তি চালু হবে আজ।জুলাইয়ের প্রথম প্রহরে রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘আলোয় আলোয় স্মৃতি সমুজ্জ্বল’ শীর্ষক কর্মসূচি পালন করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার চার মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিটের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।জুলাইয়ের প্রথম প্রহরে দলটির নেতাকর্মীরা মোমবাতি হাতে সমস্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন। এর মাধ্যমে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করলো সংগঠনটি। পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা সভা, মানববন্ধন, প্রদর্শনী, রক্তদান কর্মসূচি এবং শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজন করবে সংগঠনটি।বিএনপি ৩০ জুন থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত নানা কর্মসূচি পালন করবে। অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি পালন কমিটির ব্যানারে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে আলোচনা সভা ও শহীদ পরিবারের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বিএনপি। সভার শিরোনাম ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪: জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’। এতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বক্তব্য দেবেন।বিএনপি আশা করছে, এই কর্মসূচিগুলো জনমানুষের অংশগ্রহণে সফল ও স্মরণীয় হয়ে উঠবে এবং দেশে একটি গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের পথে নতুন মাত্রা যোগ করবে। এ ছাড়া, শিশু অধিকারবিষয়ক অনুষ্ঠান, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম ও ছাত্র সমাবেশসহ বেশ কিছু আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির।গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে এনসিপি। কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশের ৬৪টি জেলায় গণসংযোগ, প্রচারাভিযান, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করবে। দলের শীর্ষ নেতারা এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।আজ সকাল ৮টায় রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে এ কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর বেলা সাড়ে ১১টায় গাইবান্ধা এবং বিকেল ৪টায় রংপুর সদরে পথসভা করবে দলটি।এর আগে গত রোববার (২৯ জুন) রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা দেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।নাহিদ ইসলাম বলেন, শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মাধ্যমে দেশের ৬৪টি জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি পালন করা হবে। সাধারণ ছাত্র-জনতার সঙ্গে কথা বলবো, জুলাইয়ে তাদের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবো। জুলাইকে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে স্মরণ করতেই এই কর্মসূচি।তিনি বলেন, এনসিপি এবং অভ্যুত্থানের নেতাদের সবাই একসঙ্গে এই পদযাত্রা শুরু করবে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ, রাষ্ট্র পুনর্গঠনের কাজটি এখনো চলমান। সেই দেশ গড়তেই আমাদের এই জুলাই পদযাত্রা।গত শনিবার দুপুরে মগবাজারে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়াগোলাম পরওয়ার। গণঅভ্যুত্থানে শহীদ, আহত ও পঙ্গুত্ববরণকারীদের জন্য আজ দেশব্যাপী শাখায় শাখায় দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে দলটি। কেন্দ্রীয়ভাবে বেলা ১১টায় জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের উদ্যোগে পুরানা পল্টন কার্যালয়ে দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে।সোমবার মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণঅধিকার পরিষদ (নুর-রাশেদ)। এর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে রাষ্ট্র সংস্কার (২০১৮-২০২৪)’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করে মঙ্গলবার বাদ জোহর দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শাহাদাতবরণকারী ছাত্র-জনতার রুহের মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করে মঙ্গলবার বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করার জন্য দেশের সব মসজিদের খতিব, ইমাম ও মসজিদ কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ বাদ জোহর বেলা দেড়টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।আজ বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হবে।ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম, শেখ হাসিনার বিচার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে আজ বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে শাহবাগ মোড় পর্যন্ত ‘মার্চ ফর জুলাই রিভাইভস’ কর্মসূচি পালন করবে জুলাই ঐক্য।বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী) ১ থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত শহীদদের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। এ ছাড়া ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট দেশব্যাপী গণসংযোগসহ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)।ভোরের আকাশ/জাআ