ঝিনাইদহের সদর উপজেলায় সামাজিক আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুগ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছে। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার কোদালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কোদালিয়া গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি'র দুই গ্রুপের মধ্যে সামাজিক বিরোধ চলে আসছিল। সম্প্রতি বৃষ্টিতে স্থানীয় বিএনপি নেতা আব্দুল হাই গ্রুপের শোয়েব নামের এক ব্যক্তির পুকুরের মাছ ভেসে যায় এ সময় অপর বিএনপি নেতা টুকু মুন্সি গ্রুপের লোকজন ভেসে যাওয়া মাছ শিকার করার সময় আব্দুল হাই গ্রুপের অলিয়ার রহমান সহ তার ভাই শোয়েব মাছ ধরতে নিষেধ করেন। সে সময় দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির ঘটনা ঘটে। তারই জের ধরে গতকাল হরিশংকরপুর ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি'র সভাপতির জানাজার নামাজ শেষ করে শোয়েব বাড়ি ফিরছিলেন এ সময় টুকু মুন্সি গ্রুপের লোকজন তার উপরে হামলা করেন। এরপর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।এরই জের ধরে বুধবার সকালে দুই গ্রুপের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে উভয়পক্ষের নারী ও পুরুষ সহ অন্তত ১২ জন আহত হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় অভিযোগ না আসায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গ্রামটিতে পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:১৫ পিএম
গোপালগঞ্জে ডাব কেনা নিয়ে সংঘর্ষে ওসিসহ আহত ২০
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ডাব কেনা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই গ্রামের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)জাহিদুল ইসলামসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ১০টি দোকান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১২ সেপ্টেম্বর পাটগাতি বাস স্ট্যান্ডে ডাব কেনা নিয়ে শ্রীরামকান্দি গ্রামের নান্নু (৪৫) ও হোসাইন (৫৫) এর সঙ্গে পাটগাতি সরদারপাড়া গ্রামের জিয়ারুল (১৮) এর বাকবিতণ্ডা হয়। বিষয়টি মীমাংসার জন্য রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে স্থানীয় মুরুব্বিদের উদ্যোগে সালিশ বসে।সালিশের শেষ পর্যায়ে বৈঠকের সিদ্ধান্ত মানতে অস্বীকৃতি জানালে পরিস্থিতি উত্তেজিত হয়।এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে দুই গ্রামের লোকজন টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মাল্টিপারপাস মার্কেটের সামনে দেশীয় অস্ত্র, ইট-পাটকেল নিয়ে মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের পুলিশের ৪ সদস্যসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। আহতদের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।এর মধ্যে গুরুতর আহত সাবেক কাউন্সিলর রাকিবকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।সংঘর্ষের সময় মানিক মিয়া সুপার মার্কেটের অন্তত ১০টি দোকান ভাঙচুর হয়।সংঘর্ষের খবর পেয়ে টুঙ্গিপাড়া থানা পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহিদুল ইসলাম।বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে বলে জানান তিনি।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:৩৫ পিএম
আফগান সীমান্তে তীব্র সংঘর্ষে পাকিস্তানের ১৯ সেনা নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তান নিরাপত্তা বাহিনী ও পাকিস্তান তালেবানদের ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তালেবানের ক্রমবর্ধমান আক্রমণের মধ্যে দেশটির বাজাউর এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে মারাত্মক অভিযানের সময় এ সংঘর্ষ হয়।পৃথক তিনটি অভিযানের সময় অনন্ত ১৯ পাক সেনা এবং ৩৫ জন তালেবান সদস্য নিহত হন।শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা। এতে বলা হয়, সম্প্রতি আফগান সীমান্তের কাছে পাকিস্তানি তালেবান সশস্ত্র গোষ্ঠীর তিনটি আস্তানায় অভিযান চালায় সেনারা। এ সময় এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।শনিবার দেশটির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের একটি জেলা বাজাউরে ২২ জন তালেবান সদস্য নিহত হয়েছে। দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান জেলায় পৃথক অভিযানে আরও ১৩ জন নিহত তালেবান সদস্য নিহত হন।সেনাবাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে ১২ জন সেনা বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করে, চূড়ান্ত ত্যাগ স্বীকার করে শহীদ হন। লোয়ার দির এলাকায় আরেকটি সংঘর্ষে, সেনারা একটি জঙ্গি আস্তানা আবিষ্কার করার পর বন্দুকযুদ্ধে সাত সেনা এবং নিহত হন ১০ জন বিদ্রোহী যোদ্ধা।’এদিকে তেহরিক-ই-তালেবান (টিটিপি) পাকিস্তান তালেবান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বার্তায় হামলার দায় স্বীকার করেছে। ইসলামাবাদের দাবি, আফগানিস্তানে অবস্থিত এই গোষ্ঠীটি আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবানদের থেকে পৃথক কিন্তু তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।ইসলামাবাদের অভিযোগ, পাকিস্তান তালেবানরা আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে পাকিস্তানে হামলা চালায়। এজন্য পাক সেনাবাহিনী কাবুলের তালেবান সরকারকে তার দায়িত্ব পালন করতে এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য তার মাটি ব্যবহার না করতে দিতে আহ্বান জানিয়েছে।সেনাবাহিনী নিহত যোদ্ধাদের “খোয়ারিজ” হিসেবে বর্ণনা করেছে পাকিস্তান। এছাড়া ইসলামাবাদের অভিযোগ তারা (তালেবান) ভারত মদদপুষ্ট, যদিও তারা অভিযোগের পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি।পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে ভারতকে পাকিস্তান তালেবান এবং বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন করার অভিযোগ করে আসছে, এই অভিযোগ নয়াদিল্লি অস্বীকার করে। সাম্প্রতিক এই সংঘর্ষ ও হতাহতের ব্যাপারে কাবুলের তালেবান বা নয়াদিল্লির তরফ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:৫৫ এএম
আফগান সীমান্তে তীব্র সংঘর্ষে পাকিস্তানের ১৯ সেনা নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তান নিরাপত্তা বাহিনী ও পাকিস্তান তালেবানদের ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তালেবানের ক্রমবর্ধমান আক্রমণের মধ্যে দেশটির বাজাউর এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে মারাত্মক অভিযানের সময় এ সংঘর্ষ হয়।পৃথক তিনটি অভিযানের সময় অনন্ত ১৯ পাক সেনা এবং ৩৫ জন তালেবান সদস্য নিহত হন।শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা। এতে বলা হয়, সম্প্রতি আফগান সীমান্তের কাছে পাকিস্তানি তালেবান সশস্ত্র গোষ্ঠীর তিনটি আস্তানায় অভিযান চালায় সেনারা। এ সময় এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।শনিবার দেশটির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের একটি জেলা বাজাউরে ২২ জন তালেবান সদস্য নিহত হয়েছে। দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান জেলায় পৃথক অভিযানে আরও ১৩ জন নিহত তালেবান সদস্য নিহত হন।সেনাবাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে ১২ জন সেনা বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করে, চূড়ান্ত ত্যাগ স্বীকার করে শহীদ হন। লোয়ার দির এলাকায় আরেকটি সংঘর্ষে, সেনারা একটি জঙ্গি আস্তানা আবিষ্কার করার পর বন্দুকযুদ্ধে সাত সেনা এবং নিহত হন ১০ জন বিদ্রোহী যোদ্ধা।’এদিকে তেহরিক-ই-তালেবান (টিটিপি) পাকিস্তান তালেবান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বার্তায় হামলার দায় স্বীকার করেছে। ইসলামাবাদের দাবি, আফগানিস্তানে অবস্থিত এই গোষ্ঠীটি আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবানদের থেকে পৃথক কিন্তু তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।ইসলামাবাদের অভিযোগ, পাকিস্তান তালেবানরা আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে পাকিস্তানে হামলা চালায়। এজন্য পাক সেনাবাহিনী কাবুলের তালেবান সরকারকে তার দায়িত্ব পালন করতে এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য তার মাটি ব্যবহার না করতে দিতে আহ্বান জানিয়েছে।সেনাবাহিনী নিহত যোদ্ধাদের “খোয়ারিজ” হিসেবে বর্ণনা করেছে পাকিস্তান। এছাড়া ইসলামাবাদের অভিযোগ তারা (তালেবান) ভারত মদদপুষ্ট, যদিও তারা অভিযোগের পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি।পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে ভারতকে পাকিস্তান তালেবান এবং বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন করার অভিযোগ করে আসছে, এই অভিযোগ নয়াদিল্লি অস্বীকার করে। সাম্প্রতিক এই সংঘর্ষ ও হতাহতের ব্যাপারে কাবুলের তালেবান বা নয়াদিল্লির তরফ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:৫৫ এএম
ভালুকায় যাত্রীবাহী দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২
ময়মনসিংহের ভালুকায় যাত্রীবাহী দুই বাসের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন যাত্রী। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম ও পরিচয় জানা যায়নি।শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ভালুকা উপজেলার ভরাডুবা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।বতর্মানে ওই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভালুকা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ এবিএম মেহেদী মাসুদ।তিনি খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল এলাকার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের একপাশে নির্মাণকাজ চলছে। এ কারণে মহাসড়কের এক পাশ বন্ধ থাকায় অপর পাশ দিয়ে যান চলাচল করছে।এ সময় নেত্রকোণাগামী একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ঢাকাগামী একটি বাস পাশ কাটতে গিয়ে সংর্ঘষের শিকার হয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৩৫ এএম
পাবনায় চাচাতো ভাইয়ের হাতে যুবক খুন
পাবনায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে আপন চাচাতো ভাইদের মধ্যে সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে আবু বকর মন্ডল (৪০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আব্দুল আজিজ মন্ডল নামে আরও একজনকে গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের তারাবাড়িয়ার চকপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত আবু বকর চকপাড়া গ্রামের লবু মণ্ডলের ছেলে। তিনি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। আহত আব্দুল আজিজ একই এলাকার কবির মন্ডল ওরফে কবু মন্ডলের ছেলে। তিনিও ইটভাটার শ্রমিকের কাজ করেন।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত আবু বকর মন্ডল ও আহত আজিজ মন্ডলের মধ্যে বসতভিটার জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।এরই জের ধরে শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাদের দুই পক্ষের মধ্যে ঝগড়া হয়।একপর্যায়ে তারা টেঁটা ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় আপন চাচতো ভাই আবু কবর টেঁটাবিদ্ধ হন। আর আব্দুল আজিজ মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন।এ সময় আবু বকর ও আব্দুল আজিজকে উদ্ধার করে সুজানগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আবু বকরকে মৃত ঘোষণা করেন। আব্দুল আজিজের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালেপাঠানো হয়। এছাড়াও এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।তাদেরে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চরতারাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রশিদ বলেন, পারিবারিক জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। দুপুরের দিকেও একবার সংঘর্ষ হয়েছে। রাতে তারাতাড়িয়া বাজারে বসে আছি। এমন সময় জানতেপারি সেখানে সংঘর্ষ হয়েছে। দুইজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে গিয়ে দেখি আবু বকর মারা গেছে। পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের চাচাতো ভাই আব্দুল আজিজকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। উভয়পক্ষই দরিদ্র। তারা শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।পাবনা সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আপন চাচাতো ভাইদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। একজন নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশের ফোর্স পাঠানো হয়েছে।মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৪৯ এএম
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
স্থানীয়দের সঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শতাধিক আহত হয়েছেন। উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি দেখা দেওয়ায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। আগামীকাল সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেট এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের পর এ সিদ্ধান্ত নেয় উপজেলা প্রশাসন।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন হাটহাজারী উপজেলার হাটহাজারী পৌর এলাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে আজ বিকেল ৩টা থেকে আগামীকাল সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।এ সময়ে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ, সমাবেশ, অস্ত্র বহন, পাঁচজনের বেশি লোকের সমাবেশ এবং যেকোনো ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জননিরাপত্তা বজায় রাখতে এবং যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
৩১ আগস্ট ২০২৫ ০৪:১৭ পিএম
সাদুল্লাপুরে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মইনুল হাসান সাদিকের অপসারণ দাবিতে সাদুল্লাপুরে বিএনপির একাংশের নেতাকর্মী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এসময় জেলা নেতা সাদিক, উপজেলা নেতা ছামছুল ও ছালাম সমর্থিত নেতাকর্মীরা লাঠি নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা করে।রবিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরের সাদুল্লাপুর শহরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এঘটনায় কয়েকটি মোটরসাইকেলসহ দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।ডা. সাদিকের অপসারণ চাওয়া বিক্ষোভকারীরা জানায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নে বিএনপির ওয়ার্ড কমিটি কাউন্সিল ছাড়াই অবৈধভাবে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ দোসরদের পুনর্বাসন করে পকেট কমিটি গঠনের পাঁয়তারা করে আসছে। এরই প্রতিবাদে ডা. মইনুল হাসান সাদিকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ করা হয়। এসময় জেলা নেতা ডা. মইনুল হাসান সাদিক, উপজেলা নেতা ছামছুল হাসান ছামছুল ও ছালাম মিয়ার সমর্থিত নেতাকর্মীরা শাহিন আল পারভেজের নেতৃত্বে লাঠি নিয়ে বিক্ষোভকারীদের ও সাংবাদিকের ওপর হামলা করে। এতে উভয় পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়। ঘটে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা।এতে ছামছুল-ছালাম সমর্থিতদের হামলায় পুলিশ সদস্য ও সংবাদকর্মী শাকিল মিয়াসহ বিএনপির দুই গ্রুপের একাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এমন অবস্থার সৃষ্টিতে উত্তেজিত ব্যক্তিরা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় ও কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।একইসঙ্গে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ছামছুল হাসান ছামছুল ও সদস্য সচিব আব্দুস ছামলাম মিয়া অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনবাহিনীর দল মাঠে রয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাদুল্লাপুর শহরে থম থম উত্তেজনা বিরাজ করছে। সাদুল্লাপুর থানার ওসি তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
৩১ আগস্ট ২০২৫ ০২:৫৭ পিএম
নেত্রকোনায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩
নেত্রকোনা সদর উপজেলার মৌগাতি এলাকায় পূর্ববিরোধের জেরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।শনিবার (৩০ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দৌজাহান মেম্বার (৫৫), নূর মোহাম্মদ (২৮) এবং রফিক।তিনি জানান, নিহতদের মরদেহ নেত্রকোণা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এছাড়া আহতদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার মৌগাতি ইউনিয়নের জামাটি গ্রামে সাবেক ইউপি সদস্য দোজাহান মিয়া জেলা বিএনপি’র কাউন্সিলর থেকে ফেরার পথে প্রতিপক্ষ রফিকের লোকজন কুপিয়ে হত্যা করে। পরে খবর পেয়ে রফিকের গ্রামের বাড়িতে হামলা চালায় দোজাহন মেম্বারের লোকজন। সেখানে চারজনকে আহত করলে আহতদের নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে নূর মোহাম্মদ নামে আরও একজন মারা যায়।এদিকে রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রফিক মিয়া নামে আরেক মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
৩১ আগস্ট ২০২৫ ০১:১৬ পিএম
চবিতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত অন্তত ৬০
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ জনে। এর মধ্যে গুরুতর আহত ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল থেকেই পুরো ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এছাড়া আহতের কথা বিবেচনায় নিয়ে আজকের সব পরীক্ষা স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার ঘটনায় বহু শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে অনেকের পরীক্ষাও ছিল। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এক নারী শিক্ষার্থী ২ নম্বর গেটের মাছ বাজার সংলগ্ন শাহাবুদ্দিনের বাসায় ভাড়া থাকেন। তিনি রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাসায় ঢুকতে চাইলে দারোয়ানের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে দারোয়ান ওই ছাত্রীকে মারধর করেন। পরে ওই শিক্ষার্থী তার এক ছেলে বন্ধুকে মোবাইলে বিষয়টি জানান।খবর পেয়ে কয়েকজন শিক্ষার্থী একত্রিত হয়ে ওই দারোয়ানকে ধরতে গেলে ওই এলাকায় উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে। এসময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়রা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে স্থানীয়রা মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে জড়ো হয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরাও চবির সোহরাওয়ার্দী হলের মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে জড়ো হয়ে সংঘর্ষে জড়ান। এতে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।আহতদের মধ্যে রয়েছেন- আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী ফুয়াদ হাসান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী শাওন, ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী তাহসান হাবিব, লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী আশ্রাফ রাতুল, গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী লাবিব, ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হাসান জুবায়ের হিমেল, অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিন মুস্তফা, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থী আল-মাসনুন, ইসলামিক স্টাডিজের আশিক মিয়া, দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী মাহিন, সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী হুমায়ুন কবির, দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী তামিম, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থী রিদুয়ান ব্যাংকিং, অ্যাকাউন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত ও রিপন, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী সাইদুল ইসলাম ও রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ইয়েন।চবি মেডিকেলের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মুহাম্মদ টিপু সুলতান বলেন, বহু শিক্ষার্থী আহত অবস্থায় মেডিকেলে ভর্তি হয়েছেন। আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। যাদের অবস্থা খুবই গুরুতর আমরা তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি।জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, আমরা রাত ১২টার দিকেই আমাদের একাধিক নিরাপত্তা টিম ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছি। তবে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায় তাদের এক জায়গায় এনে দিকনির্দেশনা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। সময়মতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতিও ছিল না।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পূর্বঘোষিত ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহবাগ থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে যাওয়ার পথে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে শিক্ষার্থীরা সামনে এগিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। একইসঙ্গে পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে।বুধবার (২৭ আগস্ট) দুুপুর পৌনে ২টা নাগাদ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এরপর শিক্ষার্থীরা সেখান থেকে সরে আসেন।এর আগে, রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে তিন দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বেলা সোয়া ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা মোড়ে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে কর্মসূচির ঘোষণা দেন ‘প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন’-এর সভাপতি ওয়ালী উল্লাহ। তিনি জানান, দেশের সব প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে।ওয়ালী উল্লাহ বলেন, “আমাদের আন্দোলন কারও বিরুদ্ধে নয়। দীর্ঘদিন ধরে প্রকৌশল খাতে যে বৈষম্য ও অনিয়ম চলছে, তা দূর করে সংস্কার আনার উদ্দেশ্যেই এই কর্মসূচি।”এরও আগে, মঙ্গলবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পাঁচ ঘণ্টা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি ও অবরোধে অংশ নেন বুয়েটসহ বিভিন্ন বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ৮টার দিকে তারা অবরোধ তুলে নিয়ে ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।শিক্ষার্থীরা তিনটি দাবি তুলে ধরেন-১. ডিপ্লোমা প্রকৌশলীরা নামের আগে ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহার করতে পারবেন না।২. কাউকে পদোন্নতি দিয়ে নবম গ্রেডে উন্নীত করা যাবে না।৩. দশম গ্রেডের চাকরিতে স্নাতক প্রকৌশলীদের সুযোগ দিতে হবে।ভোরের আকাশ/মো.আ.