হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্তকারী কর্মকর্তার সাক্ষ্য, সরাসরি সম্প্রচার
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আসামিদের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য দিচ্ছেন বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা।আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তিনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন।যেটি সরাসরি সম্প্রচার চলছে।এ মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া অপর দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক মো. জানে আলম খান। পরে তদন্ত করেন উপ-পরিচালক মো. আলমগীর (পিপিএম)। সার্বিক সহযোগিতা করেছিলেন বিশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা তানভীর হাসান জোহা। এ ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর গত ১২ মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরবর্তীতে ৩১ মে সম্পূরক অভিযোগ দেওয়া হয়। ১ জুন আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়।গত ১০ জুলাই এ মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে সাবেক আইজিপি মামুন নিজেকে ‘অ্যাপ্রুভার’ (রাজসাক্ষী) হিসেবে যে আবেদন করেছেন, তা মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০২:৪৮ পিএম
হাসিনার অপরাধই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অপরাধ: নাহিদ ইসলাম
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার অপরাধই দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৭তম সাক্ষী হিসেবে আদালতে সাক্ষ্য দেন নাহিদ ইসলাম।তিনি বলেন, “শেখ হাসিনা ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রধান। রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তিনি জনগণ হত্যার সিদ্ধান্ত নেন। জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তাকে উৎখাত করেছে। তাই এটি কেবল ব্যক্তিগত নয়, বরং দলীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অপরাধ।”নাহিদ ইসলাম মনে করেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত। তার ভাষায়, “এই মামলা ব্যক্তি শেখ হাসিনাকে আসামি করে চললেও, প্রকৃতপক্ষে এটি রাজনৈতিক অপরাধ। ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার আছে দলীয় পর্যায়েও বিচার করার।”মামলায় অভিযুক্ত অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন। এর মধ্যে আবদুল্লাহ আল–মামুন দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী (অ্যাপ্রুভার) হয়েছেন এবং আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।ভোরের আকাশ // হ.র
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:৩৯ এএম
হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে নাহিদ
গণ অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েছেন নাহিদ। তবে মাহমুদুর রহমানের জেরা শেষ না হলে আজ নাহিদের সাক্ষ্যগ্রহণ হবে না।এর আগে সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাহমুদুর রহমানের সাক্ষ্যগ্রহণ চলে ট্রাইব্যুনালে। এদিন সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ না হওয়ায় মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। পরে আজ সাক্ষ্য শেষে মাহমুদুর রহমানের জেরা চলছে। তাকে জেরা করছেন শেখ হাসিনা ও কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।এরপরই নাহিদ ইসলামের সাক্ষ্য নেয়ার কথা রয়েছে।ভোরের আকাশ/তা.কা
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০২:৪৩ পিএম
মুজিব-হাসিনা দুজনেই সেনাবিদ্বেষী ছিলেন: মাহমুদুর রহমান
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারিবারিকভাবে সেনাবিদ্বেষী ছিলেন। তিনি ও তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান দুজনেই সেনাবিদ্বেষী ছিলেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।ট্রাইব্যুনালে তিনি বলেন, পিলখানায় দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে নির্মমভাবে হত্যার পর শেখ হাসিনা বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পদক্ষেপ নেন।এদিন ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিচ্ছেন মাহমুদুর রহমান। তিনি এ মামলার ৪৬তম সাক্ষী।আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিচ্ছেন সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান। এছাড়া আলোচিত এ মামলায় এদিন সাক্ষ্য দেবেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।গত বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এ মামলায় ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল মাহমুদুর রহমান ও নাহিদ ইসলামের। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে তারা ওইদিন আসতে না পারায় ট্রাইব্যুনালের কাছে সময় চাওয়া হয়। পরে আবেদন মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল।এর আগে, ৯ সেপ্টেম্বর ১৪তম দিনের মতো এ মামলায় ছয়জন সাক্ষ্য দেন। এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনাল মোট ৪৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষ্য দেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৩:৩৭ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান
জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ট্রাইব্যুনালে আসেন তিনি।আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেবেন তিনি। এছাড়া আলোচিত এ মামলায় মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সাক্ষ্য দেবেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।প্রসিকিউশন বলছে, এ মামলায় ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল মাহমুদুর রহমান ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘নায়ক’ নাহিদ ইসলামের। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে তারা গতদিনে আসতে না পারায় ট্রাইব্যুনালের কাছে সময় চাওয়া হয়। পরে আবেদন মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল।এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর ১৪তম দিনের মতো এ মামলায় ৬ জন সাক্ষ্য দেন। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনাল মোট ৪৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।সাক্ষীদের জবানবন্দিতে গত বছরের জুলাই-আগস্টে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালানোর বীভৎস বর্ণনা উঠে এসেছে। এ হত্যাযজ্ঞের জন্য দায়ী করে শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামালসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন শহিদ পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা। এছাড়াও আলোচিত এ মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।গত ১০ জুলাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৫টি অভিযোগ আনে প্রসিকিউশন।আনুষ্ঠানিক অভিযোগ মোট ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে তথ্যসূত্র ২ হাজার ১৮ পৃষ্ঠার, জব্দ তালিকা ও দালিলিক প্রমাণাদি ৪ হাজার ৫ পৃষ্ঠার এবং শহিদদের তালিকার বিবরণ ২ হাজার ৭২৪ পৃষ্ঠার। পাশাপাশি সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন ৮১ জন। গত ১২ মে চিফ প্রসিকিউটরের কাছে এ মামলার প্রতিবেদন জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৩৩ এএম
হাবিবুরসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে ষষ্ঠ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে রাজধানীর চানখারপুলে ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আটজনের বিরুদ্ধে ষষ্ঠ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ।বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।এর আগে, ৭ সেপ্টেম্বর চতুর্থ দিনের মতো এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন তিনজন। এর মধ্যে একজন শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের মা সানজিদা খান দীপ্তি। বাকি দু’জন হলেন- আনাসকে গুলি করতে দেখা প্রত্যক্ষদর্শী রাব্বি হোসেন ও ব্যবসায়ী আবদুল গফুর।ওই দিন সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তাদের জেরা করেন স্টেট ডিফেন্স ও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম।গত ২১ আগস্ট চতুর্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়। ওই দিন ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন শহীদ রাকিব হোসেন হাওলাদারের বাবা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ও বড় ভাই রাহাত হাওলাদার। তারা দু’জনই হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়েছেন।১৩ আগস্ট তৃতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দেন শহীদ ইয়াকুবের মা রহিমা আক্তার, তার প্রতিবেশী চাচা শহীদ আহমেদ ও শহীদ মো. ইসমামুল হকের ভাই মহিবুল হক। ১২ আগস্ট দ্বিতীয় দিনে জবানবন্দি দিয়েছেন দু’জন। এর মধ্যে একজন কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আঞ্জুয়ারা ইয়াসমিন ও আরেকজন শেখ মাহদী হাসান জুনায়েদের বাবা শেখ জামাল হাসান।১১ আগস্ট চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের সূচনা বক্তব্য শেষে মামলার প্রথম সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন শহীদ আনাসের বাবা সাহরিয়ার খান পলাশ। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ১১ জন জবানবন্দি দিয়েছেন।এদিকে, আজও কারাগার থেকে এ মামলার চার আসামিকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করবে পুলিশ। তারা হলেন- শাহবাগ থানার সাবেক ওসি (অপারেশন) মো. আরশেদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন মিয়া, মো. ইমাজ হোসেন ইমন ও মো. নাসিরুল ইসলাম।পলাতক আসামিরা হলেন- সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।গত ১৪ জুলাই চানখারপুলের মামলাটির পলাতক চার আসামিসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট চানখারপুল এলাকায় শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে গুলি চালায় পুলিশ। এতে বহু হতাহতের ঘটনার পাশাপাশি শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া শাহরিক নিহত হন।ভোরের আকাশ/তা.কা
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:৪৭ এএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন মাহমুদুর রহমান, নাহিদ ইসলাম
জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় এবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেবেন আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম।তিনি বলেন, শেখ হাসিনার মামলায় আজ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল মাহমুদুর রহমান ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নায়ক নাহিদ ইসলামের। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে তারা আসতে না পারায় ট্রাইব্যুনালের কাছে সময় চাওয়া হয়। পরে সময় মঞ্জুর করে নতুন দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল। ওইদিনই এ দুজন সাক্ষী নিজেদের সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে পারবেন বলে আমরা আশাবাদী।এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর ১৪তম দিনের মতো এ মামলায় ছয়জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। এখন পর্যন্ত মোট ৪৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ রেকর্ড করেছেন ট্রাইব্যুনাল। ৮ সেপ্টেম্বর তিনজন সাক্ষ্য দেন।গত ২ সেপ্টেম্বর ৩৬ নম্বর সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন এ মামলার আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তার জেরা শেষ হয় ৪ সেপ্টেম্বর। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে জুলাই-আগস্টে গণহত্যা চালানো হয়েছে জানিয়ে তিনি ক্ষমা চেয়েছেন। একইসঙ্গে অজানা অনেক তথ্য ট্রাইব্যুনালের সামনে এনেছেন।সাক্ষীদের জবানবন্দিতে গত বছরের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালানোর বীভৎস বর্ণনা উঠে এসেছে। আর এসবের জন্য দায়ী করে শেখ হাসিনা, কামালসহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়েছেন শহীদ পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা।এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর দশম দিনের সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা শেষ হয়। এদিন জবানবন্দি দিয়েছেন ছয়জন। এর মধ্যে চিকিৎসক-সাংবাদিক ও প্রত্যক্ষদর্শী রয়েছেন।গত ১০ জুলাই শেখ হাসিনা, কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ আনে প্রসিকিউশন।আনুষ্ঠানিক অভিযোগ মোট আট হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে তথ্যসূত্র দুই হাজার ১৮ পৃষ্ঠার, জব্দতালিকা ও দালিলিক প্রমাণাদি চার হাজার পাঁচ পৃষ্ঠার এবং শহীদদের তালিকার বিবরণ দুই হাজার ৭২৪ পৃষ্ঠার রয়েছে। সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন ৮১ জন। গত ১২ মে চিফ প্রসিকিউটরের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০২:৩২ পিএম
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ।রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২’র চেয়ারম্যান বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এ সাক্ষ্যগ্রহণ হওয়ার দিন ধার্য রয়েছে।এর আগে, ২৮ আগস্ট জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের জবানবন্দির মধ্য দিয়ে শুরু হয় এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ। ওই দিন রংপুরে কর্মরত এনটিভির সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট একেএম মঈনুল হকও সাক্ষ্য দিয়েছেন। তবে তার জেরা এখনও শেষ হয়নি। এদিন ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজের শুরুতেই সাংবাদিক মঈনুলকে জেরার কথা রয়েছে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের।এদিকে, আজ সকালেও এ মামলার ছয় আসামিকে কারাগার থেকে প্রিজনভ্যানে ট্রাইব্যুনালে হাজির করবে পুলিশ। তারা হলেন- এএসআই আমির হোসেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী, রাফিউল হাসান রাসেল ও আনোয়ার পারভেজ।গত ২৭ আগস্ট সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়। সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। গত ৬ আগস্ট ৩০ আসামির বিরুদ্ধে ফর্মাল চার্জ (আনুষ্ঠানিক অভিযোগ) গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তবে এ মামলায় বেরোবির সাবেক ভিসিসহ ২৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন। তাদের পক্ষে গত ২২ জুলাই সরকারি খরচে চারজন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়।গত ৩০ জুলাই পলাতক আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত চার আইনজীবী। এর মধ্যে পাঁচজনের হয়ে লড়েন আইনজীবী সুজাত মিয়া। নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মামুনুর রশীদ। এছাড়া শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত জাহান ও শহিদুল ইসলাম। ২৯ জুলাই তিন আসামির পক্ষে শুনানি হয়। এর মধ্যে শরিফুলের হয়ে লড়েন আইনজীবী আমিনুল গণি টিটো। কনস্টেবল সুজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু ও ইমরানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সালাহউদ্দিন রিগ্যান।২৮ জুলাই এ মামলার ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি শেষ করে প্রসিকিউশন। ৩০ জুন আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। আর ২৪ জুন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা। এ মামলায় মোট সাক্ষী ৬২ জন।ভোরের আকাশ/তা.কা
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:৩৮ এএম
জুলাই-আগস্টের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার: আসিফ নজরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগেই জুলাই-আগস্টের বিচারের সন্তোষজনক অবস্থা দেখতে চায় ছাত্র-জনতা। জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল এই ইস্যু বাস্তবায়নে শক্ত অবস্থানে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘জুলাই আগস্টের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার, বিচারের গতি সন্তোষজনক।’মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন। আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সংস্কার শেষে দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের মূল ভবনে জুলাই-আগস্টের বিচার কার্যক্রম দ্রুতই শুরু হবে। প্রয়োজনে ৩য় ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হবে।’আইন উপদেষ্টা আরও জানান, ‘গুমসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচারে ত্বরান্বিত করতে প্রয়োজনে আরও একটি ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করা হবে।’আইন উপদেষ্টার সাথে ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শনে আসেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। উপদেষ্টাদের সংস্কার কাজ ঘুরে দেখান চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামসহ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটররা।উল্লেখ্য, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচারকাজ বেশ জোরেশোরেই চলছে। এরইমধ্যে একাধিক মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনসহ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনেক মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ প্রায় শেষপর্যায়ে। ট্রাইব্যুনাল-১ ও ২-এ এসব কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তবে মূল ভবনের সংস্কার শেষ না হওয়ায় টিনশেডে বর্তমানে ট্রাইব্যুনাল-২’র বিচারকাজ চলছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৫:৪০ পিএম
দ্রুত বিচার শেষ করতে বাড়তে পারে ট্রাইব্যুনাল সংখ্যা : আইন উপদেষ্টা
গুমসহ অন্য অপরাধের দ্রুত বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।আইন উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন সংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারকাজ দ্রুত করা যাবে। এ ছাড়া মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। এ নিয়ে বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন বিচারকরাসহ আমাদের প্রসিকিউশন ও তদন্ত টিম।আসিফ নজরুল বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। স্থায়ী পঙ্গু করা হয়েছে হাজারও মানুষকে। ভয়াবহ এই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার অপরিহার্য-অনিবার্য। সেই বিচারকাজের প্রথম থেকেই আমরা অবিচল আছি। বিচারের গতি নিয়েও আমরা সন্তুষ্ট।এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শনে আসেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং গৃহায়ন, গণপূর্ত ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।এসময় তাদের সঙ্গে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।ভোরের আকাশ/তা.কা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:০৩ পিএম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শনে ২ উপদেষ্টা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২’র মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এবং গৃহায়ন, গণপূর্ত ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তারা সংস্কারকাজ পরিদর্শন করেন।পরিদর্শনের সময় তাদের সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিমসহ বিভিন্ন কর্মকর্তারা ছিলেন।এদিকে জুলাই আন্দোলনকে ঘিরে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলায় সাংবাদিক, চিকিৎসকসহ আরও ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। গতকাল সোমবার বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে-১-এ তারা সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ পর্যন্ত ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো।আজ মঙ্গলবার এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।ট্রাইব্যুনালে এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এসএইচ তামিম শুনানি করেন। এ মামলায় পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ।মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে গত ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। দোষ স্বীকার করে ঘটনার সত্যতা উদ্ঘাটনে রাজসাক্ষী হতে রাজি হন সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল-মামুন।আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালদুই উপদেষ্টাপরিদর্শনসংস্কার কাজভোরের আকাশ/তা.কা