ফাইল ছবি
গুমসহ অন্য অপরাধের দ্রুত বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন সংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারকাজ দ্রুত করা যাবে। এ ছাড়া মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। এ নিয়ে বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন বিচারকরাসহ আমাদের প্রসিকিউশন ও তদন্ত টিম।
আসিফ নজরুল বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। স্থায়ী পঙ্গু করা হয়েছে হাজারও মানুষকে। ভয়াবহ এই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার অপরিহার্য-অনিবার্য। সেই বিচারকাজের প্রথম থেকেই আমরা অবিচল আছি। বিচারের গতি নিয়েও আমরা সন্তুষ্ট।
এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনাল-২ এর মূল ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শনে আসেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং গৃহায়ন, গণপূর্ত ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এসময় তাদের সঙ্গে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
ঢাকার আকাশ আজ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে হতে পারে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।পূর্বাভাসে বলা হয়, আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে সেইসঙ্গে হতে পারে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি। এ ছাড়া দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এ সময় দক্ষিণ বা দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ০৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯৭ শতাংশ। গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এদিকে সবশেষ সারা দেশের জন্য দেওয়া ১২০ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে—আজ ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
গ্যাস পাইপলাইনের স্থানান্তর কাজের জন্য আগামীকাল শুক্রবার (১০ অক্টোবর) ঢাকা জেলা ও আশপাশের বিভিন্ন স্থানে ১৬ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের সেকশন-৩ এর অ্যালাইনমেন্টের পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য আগামীকাল শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৬ ঘণ্টা আশুলিয়া টিবিএস হতে বাইপাইল পর্যন্ত রাস্তার উভয় পাশের এলাকা, ঢাকা ইপিজেড, মালঞ্চ পাওয়ার প্ল্যান্ট, কাশিমপুর, সারদাগঞ্জ, হাজী মার্কেট, শ্রীপুর, চন্দ্রা, নবীনগর, সাভার ক্যান্টনমেন্ট, কাঠগড়া, জিরাবো, গাজীরচট, নয়াপাড়া, দেওয়ান ইদ্রিস সড়কের উভয় পাশের এলাকা, নয়ারহাট, বলিভদ্রপুর, পল্লীবিদ্যুত, ডেন্ডারবর, ভাদাইল, লতিফপুর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বিদ্যমান সকল শ্রেণীর গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।এতে আরও বলা হয়, এ সময় আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ।ভোরের আকাশ/মো.আ.
৭২ বছর বয়সে যদি আমাকে সেফ এক্সিটের কথা ভাবতে হয়, তা হবে গভীর দুঃখের বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকালে তার ফেসবুক প্রোফাইলে ‘উপদেষ্টার রোজনামচা, চালকের হেলমেট নাই, ও সেফ এক্সিট’ শিরোনামে করা এক পোস্টে এ কথা লিখেন তিনি।মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান লিখেন, ‘গতকাল আমি সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ট্রেনযোগে ভৈরব যাই। আমার সঙ্গে ছিলেন যাতায়াত খাত বিশেষজ্ঞ ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. মইনুদ্দিন, রেল ও সড়ক বিভাগের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জেলা ও উপজেলা পরিষদ ও পুলিশের কর্মকর্তাবৃন্দ।’‘ট্রেনে ওঠার আগে কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শন করি ও ট্রেনে যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করি। ১০টা ১৫ মিনিটে ভৈরব পৌঁছাই ও সেখান থেকে গাড়িতে গিয়ে “আশুগঞ্জ” ট্রেন স্টেশন পরিদর্শন করি। সেখানে পৌঁছে বিএনপি, জামায়াতসহ স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কথা বলি। তাদের দাবি স্টেশনটিকে পূর্বের ন্যায় বি-শ্রেণিভুক্ত করতে হবে। স্টেশনটির বেহাল অবস্থা। উঁচুতে অবস্থিত স্টেশনটিতে নারী ও বয়োবৃদ্ধদের ওঠার ব্যবস্থা কঠিন। সিগন্যালিংসহ স্টেশনটির অন্যান্য ত্রুটি নিরসন ও দীর্ঘমেয়াদে কী করা যায় সে বিষয়ে রেলের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিই,’ বলেও লিখেন তিনি।মোটরসাইকেল চালকের হেলমেট না থাকা প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘সেখান থেকে সরাইলের পথে রওনা হই। সাত/আট কিলোমিটার পথে এক ঘণ্টা অবস্থানের পরেও অগ্রগতি না হওয়ায় প্রথমে পায়ে হেঁটে ও পরে মোটরসাইকেলযোগে রওনা দিই। মোটরসাইকেল খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, চালক কিংবা যাত্রী কারোরই হেলমেট নাই। আট-দশটা মোটরবাইক খুঁজে একটিমাত্র হেলমেট পাওয়া যায়। অনেক খোঁজাখুঁজি ও অপেক্ষার পরও চালকের জন্য হেলমেট না পেয়ে সবার পরামর্শে একমাত্র হেলমেটটি নিজে পরে রওনা দেই। হেলমেটবিহীন বাইকচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশকে পরামর্শ ও বিআরটিএ, জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি।’সরাইল বিশ্বরোডে যানজট প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘যানজটের মূল কারণ সরাইল চৌরাস্তার নির্মাণকাজ হলেও, পথে দেখতে পাই যে মূলত চালকদের শৃঙ্খলাবোধ ও হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশের ব্যবস্থাপনার অভাবে যাত্রায় বিলম্ব ঘটছে। উল্লেখ্য, ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়িত এ প্রকল্পের ঠিকাদার চলে যাওয়ায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাদের ফিরিয়ে এনে এখন পুনরায় কাজ শুরু করা হয়েছে। দুই লেনের মূল রাস্তার ডানপাশে দুই লেন ও বামপাশে একটি সার্ভিস লেন আছে। যেগুলোর যথাযথ ব্যবহার করা হলে এত যানজট হওয়ার কথা নয়। মূল রাস্তার দুই পাশে ডিভাইডার স্থানে স্থানে ভেঙে ফেলেছে। পাশ থেকে গাড়ি উঠে দুই লেন কোথাও তিন-চার লেনে পরিণত হয়েছে। ফলে সবাই আগে যেতে চাচ্ছে, কেউই আগাতে পারছে না। হাইওয়ে পুলিশ তৎপর থাকলে এটা হতো না। এ বিষয়ে পুলিশের আইজিপির সঙ্গে কথা হয়েছে, আজ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলবো।’প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার বিষয়ে ছয়টি পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতোপূর্বেই নির্মাণকাজ তদারকির জন্য অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীসহ ১২ জন কর্মকর্তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পদস্থ করা হয়েছে। আমরা আশা করছি দ্রুত এ রাস্তায় চলাচল প্রায় স্বাভাবিক হবে,’ বলে লিখেন তিনি।‘ফেরার পথে এক সাংবাদিক উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিট বিষয়ে আমার মন্তব্য জানতে চেয়েছেন। এ বিষয়টি উত্থাপনকারী, প্রাক্তন উপদেষ্টা ও বর্তমান এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলাম আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন ও জুলাই আন্দোলনের অগ্রসেনা হিসেবে শ্রদ্ধার পাত্র। তাই তার বক্তব্যের ওপর আমার মন্তব্য করা শোভন নয়। তাছাড়া আমি রাজনৈতিক বিষয়ে কোনো মন্তব্য করি না।’তিনি লিখেন, ‘উপদেষ্টা হিসেবে যোগদানের পর থেকে আমার রোজনামচা এমনই। গতকালও রাত আটটায় বাসায় ফিরেছি। নিজে পদে থেকে অন্যায় সুবিধা গ্রহণ করিনি। আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব কাউকে ব্যবসা বা চাকরি দেই নাই। নিজের সীমিত সামর্থ্যের সবটুকু ব্যবহার করে জনগণের প্রতি দায়িত্ব পালন করেছি। ইতোপূর্বে যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার নিশ্চিত সুযোগ গ্রহণ করিনি।’দুঃখ প্রকাশ করে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান লিখেন, ‘তাই, আজ ৭২+ বছর বয়সে আমাকে যদি সেফ এক্সিটের কথা ভাবতে হয়, তা হবে গভীর দুঃখের বিষয়!!!’ভোরের আকাশ/মো.আ.
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ, গবেষক ও স্থানীয় সরকার বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সাবেক সদস্য অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।এক শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণার অন্যতম অগ্রদূত। তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ২০২৪ সালে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার উন্নয়নে গঠনমূলক ও বাস্তবসম্মত প্রস্তাবনা দিয়েছিলেন, যা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ স্থানীয় সরকার ও সমবায় বিষয়ক একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ গবেষক ও লেখক। তিনি সারা জীবন দেশের প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ, জবাবদিহিমূলক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত ছিলেন।প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।এর আগে, বুধবার (৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান শিক্ষাবিদ ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ। তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তার মেয়ের জামাই সারোয়ার জাহান গণমাধ্যমকে বলেন, হৃদরোগের চিকিৎসায় তাকে গতকাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ওনার হার্টে রিং পড়ানোর কথা ছিল।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষক ড. ইউনূস সরকারের নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে তাকে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয়।ড. তোফায়েল আহমেদ কর্মজীবন শুরু করেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমিতে (বার্ড)। সেখানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৪ সালের অক্টোবরে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময় গঠিত নির্বাচনি সংস্কার কমিশনের সদস্য হিসেবে তিনি মনোনীত হন এবং পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দেশের স্থানীয় সরকার কাঠামো ও প্রশাসনিক সংস্কারে তার গবেষণা, চিন্তা ও দিকনির্দেশনা আজও প্রাসঙ্গিক ও অনুপ্রেরণাদায়ক। ড. তোফায়েল আহমেদ ১৯৫৫ সালের ৪ মে চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যথাক্রমে ফতেহাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৭৬ এবং ১৯৭৭ সালে যথাক্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাজনীতি ও প্রশাসনে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯৮১ সালে সোয়ানসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামাজিক খাত পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনায় দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন এবং ১৯৯১ সালে উন্নয়ন অধ্যয়নে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এই স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ।ভোরের আকাশ/মো.আ.