আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ০২ মে ২০২৫ ১০:২০ পিএম
বিশ্বে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম
এপ্রিল মাসে বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)। শুক্রবার (২ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, গম, চাল, মাংস এবং দুগ্ধজাত পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় খাদ্য মূল্যসূচক ১ শতাংশ বেড়েছে। তবে দাম কমেছে চিনি ও ভেজিটেবল অয়েলের।
এপ্রিল মাসে এফএও-এর গড় খাদ্য মূল্যসূচক দাঁড়িয়েছে ১২৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে। যা মার্চের ১২৭ দশমিক ১ পয়েন্টের তুলনায় এক শতাংশ বেশি। এই সূচক এক বছর আগের একই মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি। তবে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের সর্বোচ্চ থেকে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ কম।
গমের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হলো রাশিয়া থেকে রপ্তানি কমা। অন্যদিকে চালের দাম বেড়েছে চাহিদার কারণে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ভুট্টার মজুত করছে। তাই এপ্রিলে খাদ্যশস্যের সূচক বেড়েছে।
মুদ্রার ওঠানামা বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের বাজারকে প্রভাবিত করেছে, একই সঙ্গে শুল্ক নীতির সমন্বয় বাজারের অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে বলেও জানিয়েছে এফএও। এদিকে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আরও কমেছে। মূলত চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য উত্তেজনা কমার ইঙ্গিত এবং ওপেক প্লাসের বৈঠককে সামনে রেখে তেলের দাম পতনের দিকে।
শুক্রবার (২ মে) ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৪২ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমে ৬১ দশমিক ৭১ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৪৬ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৫৮ দশমিক ৭৮ ডলার হয়েছে।
ভোরের আকাশ/এসআই
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ ঘন্টা আগে
আপডেট : ১৫ ঘন্টা আগে
বিশ্বে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম
এপ্রিল মাসে বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)। শুক্রবার (২ এপ্রিল) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, গম, চাল, মাংস এবং দুগ্ধজাত পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় খাদ্য মূল্যসূচক ১ শতাংশ বেড়েছে। তবে দাম কমেছে চিনি ও ভেজিটেবল অয়েলের।
এপ্রিল মাসে এফএও-এর গড় খাদ্য মূল্যসূচক দাঁড়িয়েছে ১২৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে। যা মার্চের ১২৭ দশমিক ১ পয়েন্টের তুলনায় এক শতাংশ বেশি। এই সূচক এক বছর আগের একই মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি। তবে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের সর্বোচ্চ থেকে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ কম।
গমের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হলো রাশিয়া থেকে রপ্তানি কমা। অন্যদিকে চালের দাম বেড়েছে চাহিদার কারণে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ভুট্টার মজুত করছে। তাই এপ্রিলে খাদ্যশস্যের সূচক বেড়েছে।
মুদ্রার ওঠানামা বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের বাজারকে প্রভাবিত করেছে, একই সঙ্গে শুল্ক নীতির সমন্বয় বাজারের অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে বলেও জানিয়েছে এফএও। এদিকে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আরও কমেছে। মূলত চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য উত্তেজনা কমার ইঙ্গিত এবং ওপেক প্লাসের বৈঠককে সামনে রেখে তেলের দাম পতনের দিকে।
শুক্রবার (২ মে) ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৪২ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমে ৬১ দশমিক ৭১ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৪৬ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৫৮ দশমিক ৭৮ ডলার হয়েছে।
ভোরের আকাশ/এসআই