পুরোনো আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর: আইওএস ১৮.৭ আপডেট আসছে
প্রতি বছর সেপ্টেম্বরেই নতুন মডেলের আইফোন উন্মোচন করে থাকে অ্যাপল। চলতি বছরও এই ধারাবাহিকতায় নতুন সিরিজের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি অ্যাপল জানিয়েছে, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালির কুপারটিনোতে তাদের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে নতুন আইফোন উন্মোচন অনুষ্ঠান। নতুন সিরিজে থাকবে চারটি মডেল—আইফোন ১৭, আইফোন ১৭ এয়ার, আইফোন ১৭ প্রো ও আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স। বিশেষ করে প্রো মডেলগুলো দৃষ্টি কাড়বে।
নতুন আইফোন সিরিজের সঙ্গে উন্মোচিত হবে নতুন প্রজন্মের অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ২৬। তবে এ ঘোষণা পুরোনো আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্যও সুখবর বয়ে এনেছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক সূত্রে জানা গেছে, আইওএস ২৬-এর আগে অ্যাপল শেষবারের মতো আইওএস ১৮-এর নতুন সংস্করণ প্রকাশ করতে পারে। পূর্বে ধারণা করা হয়েছিল, আইওএস ১৮.৬ হবে এই সিরিজের শেষ আপডেট। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে অ্যাপল আইওএস ১৮.৭ নামে আরও একটি সংস্করণ আনতে যাচ্ছে।
আইওএস ১৮.৭ মূলত নিরাপত্তা দুর্বলতা দূর করার জন্য প্রকাশ করা হবে এবং এতে নতুন কোনো সুবিধা যুক্ত হবে না। এই আপডেটটি ব্যবহার করা যাবে আইফোন এক্সএস, আইফোন এক্সএস ম্যাক্স ও আইফোন এক্সআরে।
অ্যাপলের তথ্যমতে, আইফোন ১১ থেকে নতুন মডেলের সব আইফোনে ব্যবহার করা যাবে আইওএস ২৬, আর নতুন আসতে যাওয়া আইফোন ১৭ সিরিজে এটি প্রি-ইনস্টল অবস্থায় থাকবে। আইওএস ২৬ সংস্করণে থাকবে লিকুইড কাচের মতো নতুন ইউজার ইন্টারফেসের নকশা।
সূত্র: রয়টার্স, নিউজ১৮
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
ডিজিটাল যুগে এখন অনেকেই শারীরিক সমস্যার সমাধান খুঁজতে গুগলের বদলে সরাসরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের শরণাপন্ন হন। কেউ কেউ সামান্য জ্বর, মাথাব্যথা বা পেটব্যথা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে এআই চ্যাটবটে লিখে জানতে চান রোগের কারণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি।কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন, সব সমস্যায় এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া মোটেও নিরাপদ নয়। অনেক ক্ষেত্রে এটি ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিতে পারে, যা রোগীর মানসিক চাপ বাড়ায় এবং চিকিৎসা নিতে দেরি করিয়ে বিপদের ঝুঁকি বাড়ায়।ভারতের গ্লিনিগলস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট (ইন্টারনাল মেডিসিন) ডা. মঞ্জুষা আগরওয়াল বলেন, “এআই এখন চিকিৎসা তথ্যের বড় উৎস হলেও কিছু ক্ষেত্রে এর পরামর্শ নেওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ এতে সুস্থ হওয়ার বদলে উল্টো পরিস্থিতি জটিল হয়ে যেতে পারে।”তিনি জানান, এআই কখনো শারীরিক পরীক্ষা করতে পারে না, প্রয়োজনীয় ডায়াগনস্টিক টেস্ট করাতে পারে না, রোগীর সম্পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাস জানে না এবং ভুল বা আতঙ্ক সৃষ্টিকারী পরামর্শ দিতে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, ছয়টি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় কখনোই এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া ঠিক নয়— ১. বুকের ব্যথাহঠাৎ বুকব্যথা শুরু হলে এক মুহূর্তও দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এটি হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে, যা দ্রুত চিকিৎসা ছাড়া প্রাণঘাতী হতে পারে। ২. স্ট্রোকের লক্ষণমাথা ঘোরা, মুখ বেঁকে যাওয়া, হাত বা পা অবশ হয়ে যাওয়া, জড়ানো কথা বলা বা দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়া—এসব স্ট্রোকের ইঙ্গিত। চিকিৎসকরা বলেন, “স্ট্রোকে প্রতিটি সেকেন্ড অমূল্য।” তাই এআইয়ের পরামর্শে সময় নষ্ট না করে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। ৩. তীব্র পেটব্যথাহঠাৎ তীব্র পেটব্যথা দেখা দিলে তা অ্যাপেন্ডিসাইটিস, পিত্তথলিতে পাথর কিংবা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের লক্ষণ হতে পারে। এআই সাধারণ পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু প্রকৃত কারণ নির্ণয় করতে পারবে না। তাই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই সঠিক সিদ্ধান্ত। ৪. উচ্চজ্বরের সঙ্গে অজ্ঞান ভাব বা খিঁচুনিউচ্চ জ্বরের সঙ্গে বিভ্রান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা খিঁচুনি দেখা দিলে এটি মেনিনজাইটিস বা অন্য কোনো গুরুতর সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে। এ অবস্থায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না নিলে মারাত্মক জটিলতা দেখা দিতে পারে। ৫. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘদিনের ক্লান্তিঅকারণে ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি অনেক সময় বড় রোগের ইঙ্গিত দেয়—যেমন থাইরয়েড সমস্যা, ডায়াবেটিস কিংবা ক্যানসার। এআই এসব উপসর্গ দেখে সাধারণ ডায়েট বা জীবনযাত্রার টিপস দিতে পারে, কিন্তু সঠিক মেডিকেল বিশ্লেষণ দিতে অক্ষম।৬. শ্বাসকষ্ট বা শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়াহঠাৎ শ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দিলে একদমই সময় নষ্ট করা উচিত নয়। এটি অ্যাজমা, ফুসফুসে সংক্রমণ বা হার্ট ফেইলিওরের লক্ষণ হতে পারে, যেখানে দ্রুত চিকিৎসা না নিলে জীবনঝুঁকি তৈরি হতে পারে।তাহলে কখন এআইয়ের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে?ডা. আগরওয়ালের মতে, এআই সাধারণ জীবনধারা, সুষম খাদ্যাভ্যাস, ফিটনেস বা প্রাথমিক পরীক্ষার রিপোর্ট বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে। তবে কোনো চিকিৎসা সম্পর্কিত পদক্ষেপ নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমসভোরের আকাশ//হর
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল বৈশ্বিক প্রযুক্তি ব্র্যান্ড টেকনো’র নতুন পোভা ৫জি সিরিজ। রাজধানীর উত্তরার সেন্টারপয়েন্টে টেকনোর ফ্ল্যাগশিপ আউটলেটে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে সিরিজের তিনটি নতুন মডেল— পোভা ৭ প্রো ৫জি, পোভা স্লিম ৫জি এবং পোভা কার্ভ ৫জি— একসঙ্গে উন্মোচন করা হয়।‘বর্ন টু বি ইউনিক’ স্লোগানে টেকনোর নতুন যাত্রাটেকনোর নতুন লাইনআপের মূল থিম— Born to be Unique। প্রতিটি ডিভাইসেই রয়েছে দ্রুতগতির ৫জি কানেক্টিভিটি, অত্যাধুনিক এআই পারফরম্যান্স এবং আকর্ষণীয় ইউনিক ডিজাইন, যা ব্যবহারকারীদের দেবে একদম নতুন স্মার্টফোন অভিজ্ঞতা।আইস্মার্টু টেকনোলজি বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজওয়ানুল হক বলেন, “বাংলাদেশ যখন ফাইভজি যুগে প্রবেশ করছে, তখন ব্যবহারকারীদের জন্য এমন ডিভাইস আনাই আমাদের লক্ষ্য, যা প্রযুক্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যের সমন্বয় ঘটাবে। পোভা ৫জি সিরিজের ফোনগুলো শুধু দ্রুতই নয়, বরং আরও স্মার্ট ও বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন।”পোভা ৭ প্রো ৫জি: গেমিং ও এআই পারফরম্যান্সে ‘পাওয়ারহাউস’ডিজাইন: ইন্টারস্টেলার স্পেসশিপ লুক ও স্ট্যাটাস লাইট ফিচারপ্রসেসর: ডাইমেনসিটি ৭৩০০ আল্টিমেট ৫জিডিসপ্লে: ৬.৭৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড, ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ১.৫কে রেজোলিউশন, গরিলা গ্লাস ৭আই সুরক্ষাব্যাটারি: ৬০০০ এমএএইচ, ৪৫ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জ ও ৩০ ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জবোনাস: বক্সে ফ্রি ওয়্যারলেস ম্যাগনেটিক পাওয়ার ব্যাংকবিশেষ ফিচার: এআই রাইটিং, কল অ্যাসিস্ট্যান্ট, সার্কেল টু সার্চ ও এআই স্টুডিওপোভা স্লিম ৫জি: বিশ্বের সবচেয়ে স্লিম ৫জি ফোনটেকনো জানিয়েছে, পোভা স্লিম ৫জি হলো বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা ৩ডি কার্ভড ৫জি স্মার্টফোন, যার পুরুত্ব মাত্র ৫.৯৫ মিমি।ব্যাটারি: ৫১৬০ এমএএইচ, ৪৫ ওয়াট সুপার চার্জকুলিং সিস্টেম: ২৪,৫৩২ বর্গমিমি হিট ডিসিপেশনবডি ম্যাটেরিয়াল: এয়ারস্পেস–গ্রেড অ্যালয় ও ফাইবারগ্লাস ব্যাক কভারঅতিরিক্ত ফিচার: মুড লাইট, ৫০ জিবি ক্লাউড স্টোরেজপ্রসেসর: ডাইমেনসিটি ৬৪০০ ৫জি+, যা নিশ্চিত করবে মসৃণ ও ল্যাগ–ফ্রি পারফরম্যান্সফোনটি মিলিটারি–গ্রেড শক রেসিস্ট্যান্স টেস্টে উত্তীর্ণ, ফলে এটি টেকসই ও নির্ভরযোগ্য ব্যবহারের উপযোগী।পোভা কার্ভ ৫জি: গেমারদের জন্য বিশেষ চমকগেমপ্রেমীদের জন্য তৈরি এই মডেলটিতে পারফরম্যান্স ও ডিজাইন দুটোই সমান গুরুত্ব পেয়েছে।প্রসেসর: ডাইমেনসিটি ৭৩০০ ৫জিগেমিং পারফরম্যান্স: হাইপার গেমিং ইঞ্জিন সহ সর্বোচ্চ ৯০ এফপিএস পাবজি অভিজ্ঞতাডিসপ্লে: ৬.৭৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড, ১৪৪ হার্জ এফএইচডি+, গরিলা গ্লাস ৭আইসিরিজের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:তিনটি ডিভাইসেই রয়েছেনতুন HiOS 15 Special OS১৬ জিবি র্যাম (৮+৮ এক্সটেন্ডেড) ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজউন্নত ক্যামেরা সিস্টেমডলবি অ্যাটমস ডুয়েল স্পিকারIP64 ধুলা ও পানিরোধী সুরক্ষাএনএফসি ও আইআর রিমোট কন্ট্রোল সাপোর্টবাংলাদেশে পোভা ৫জি সিরিজের দামপোভা স্লিম ৫জি ৳২৯,৯৯৯পোভা কার্ভ ৫জি ৳৩২,৯৯৯পোভা ৭ প্রো ৫জি ৳৩৪,৯৯৯টেকনোর এই নতুন ফাইভজি লাইনআপ শুধু ডিজাইন ও পারফরম্যান্সে নয়, বরং মূল্যে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা এনে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারে এটি এক নতুন মাত্রা যোগ করবে বলেই মনে করছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা।ভোরের আকাশ//হ.র
আইফোন ১৭-এর বেসিক মডেলের চাহিদা অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন বৃদ্ধি করতে নির্দেশ দিয়েছে অ্যাপল। প্রতিষ্ঠানটি তার সরবরাহকারীদের বেসিক মডেলের উৎপাদন অন্তত ৩০ শতাংশ বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে শক্তিশালী প্রি-অর্ডারের কয়েকদিনের পর।রয়টার্সের প্রতিবেদনে দ্য ইনফরমেশনকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, গ্রাহকেরা প্রিমিয়াম প্রো মডেলের পরিবর্তে ৭৯৯ ডলারের আইফোন ১৭ বেছে নিচ্ছেন। চীনের লাক্সশেয়ারকে প্রতিদিনের উৎপাদন প্রায় ৪০ শতাংশ বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে। তবে অ্যাপল এখনও বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করেনি।বিশ্লেষকদের মতে, নতুন আইফোন ১৭ লাইনআপে ‘আইফোন এয়ার’ নামে একটি পাতলা মডেল অন্তর্ভুক্ত থাকায় বিক্রির গতিবেগ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। আগের কয়েক বছরে স্মার্টফোন বিক্রি স্থবির থাকায় এবং নতুন সংস্করণে খুব কম ফিচার আপডেট থাকায় গ্রাহকরা কম আপগ্রেড করছিলেন।নতুন এন্ট্রি-লেভেল আইফোন ১৭-তে কিছু স্ক্রিন ও ক্যামেরা আপগ্রেড যুক্ত করা হয়েছে, যা আগে শুধু প্রো মডেলে পাওয়া যেত। ফলে প্রো মডেলের সঙ্গে পার্থক্য অনেকটাই কমে এসেছে।অ্যাপল দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহকদের উচ্চমূল্যের ডিভাইসের দিকে টানতে চেয়েছে, তবে এবার মূল্য সংবেদনশীল বাজারের চাপে নীতি পরিবর্তন করছে। এর ফলে প্রশ্ন উঠেছে, শুধু প্রিমিয়াম আপগ্রেডের ওপর নির্ভর করে অ্যাপল কতটা ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পারবে।ভোরের আকাশ // হ.র
আজকাল আমরা দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব কাজেই ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করি—দোকানে কেনাকাটা, অনলাইন অর্ডার, রেস্টুরেন্টে বিল দেওয়া, হোটেল বা টিকিট বুকিং। তবে যেভাবে সুবিধা দিচ্ছে, তেমনি কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। প্রতারকরা নানা কৌশলে কার্ডের তথ্য চুরি করে টাকা হাতিয়ে নিতে পারে।নিরাপদ থাকার জন্য জানুন এই ৭ সহজ উপায়—1. পিন, পাসওয়ার্ড বা OTP কাউকে দেবেন নাব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কখনো এসব তথ্য চায় না। কেউ ফোন বা মেসেজে চাইলে সতর্ক থাকুন, এটি প্রতারণার ফাঁদ হতে পারে।2. মোবাইল ও কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত রাখুনঅনলাইন লেনদেনের সময় ডিভাইস সুরক্ষিত থাকা জরুরি। ভালো অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন এবং নিয়মিত স্ক্যান করুন।3. ফিঙ্গারপ্রিন্ট সাইন-ইন ব্যবহার করুনযেখানে সম্ভব, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে লগইন করুন। এতে আপনার তথ্য অন্য কারও হাতের বাইরে থাকে।4. সহজ পিন ব্যবহার করবেন নাজন্মতারিখ বা ১-২-৩-৪-এর মতো সহজ পিন হ্যাকারদের জন্য সুবিধাজনক। পিন তৈরি করুন কঠিন ও অনুমান করা কঠিন।5. কার্ড হারালে সঙ্গে সঙ্গে লক করুনকার্ড হারালে অবিলম্বে ব্যাংকে ফোন করে বা অ্যাপ থেকে লক করুন। প্রয়োজন হলে নতুন কার্ড নিন।6. অচেনা লিংক বা অ্যাপে ক্লিক করবেন নাঅজানা লিংক বা সন্দেহজনক অ্যাপের মাধ্যমে তথ্য চুরি হতে পারে। ডাউনলোড বা ক্লিকের আগে নিশ্চিত হোন।7. লেনদেনের সতর্কতা বজায় রাখুননোটিফিকেশন চালু রাখুননিয়মিত ব্যাংক স্টেটমেন্ট মিলিয়ে দেখুনলেনদেনের সীমা নির্ধারণ করুনঅটো-পেমেন্টে খেয়াল রাখুনএকই কার্ড একাধিক অ্যাপে ব্যবহার করবেন নাসতর্কতা ও সচেতনতা বজায় রাখলেই ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার নিরাপদ হয়। দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট নিয়ম মেনে চললে প্রতারণার ঝুঁকি কমানো সম্ভব।ভোরের আকাশ।।হর