ছবি: সংগৃহীত
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বেই আগামীতে জাতীয় সরকার গঠন হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
রোববার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) দলটির নিবন্ধনের প্রাথমিক আবেদন জমা দিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, আজকে আমাদের একটি গণতান্ত্রিক পুনরুদ্ধারের দিন।ছাত্রদের নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটি গণ-অভ্যুত্থান সংঘঠিত হয়েছিল। আমাদের সামনে একটি চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়েছিল ব্যালট রেভুলেশনের। আমরা সব শর্ত পূরণ করে আবেদন দাখিল করেছি। জনগণের দল হিসেবে এনসিপি, অভ্যুত্থানকে ধারণ করে নতুন রাজনীতির চর্চা করতে চায়।
তিনি বলেন, পার্লামেন্ট এখন খালি রয়েছে। এই পার্লামেন্টে আগামীতে সংস্কার বা ঐকমত্য কমিশনের চারশত আসনের মধ্যে ৩০০ আসন এনসিপির ঘরে থাকবে ইনশাল্লাহ। এবং এবারই জাতীয় সংসদে এনসিপি জাতীয় সরকার গঠন করবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশে যে মব সৃষ্টি হচ্ছে সেই মবের রানি হচ্ছেন শেখ হাসিনা এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।বুধবার (২৫ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে, গণতন্ত্র ফোরামের আয়োজনে প্রশাসনে লুকিয়ে থাকা আওয়ামী দোসর ও মব সংস্কৃতির হোতাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে প্রতিবাদী যুব সমাবেশ তিনি একথা বলেন।জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, সুশীল সমাজের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই, এই মব কে সৃষ্টি করেছে? মবের পক্ষে আমরা না। আইন হাতে তুলে নেওয়ার অনুমতি কাউকে দেওয়া হয়নি। কিন্তু সেদিন ইশরাকের নির্বাচনী প্রচারণায় কারওয়ান বাজারে খালেদা জিয়াকে যারা মেরে ফেলতে চেয়েছিল সেদিন মাস্টারমাইন্ড মবের রানি শেখ হাসিনা কোনো কর্নপাত করেনি। হাসিনা হলো মাস্টারমাইন্ড, মবের রানি।বিএমপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আমি তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই যে তারা এই মব সৃষ্টিকারীদের কঠোরভাবে হুঁশিয়ারি দিয়েছে। শুধু তাই নয় তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য বলেছেন।প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বিরোধী দলের সাবেক এই চিপ হুইপ বলেন, কোথায় হারুন, কোথায় বিপ্লব আপনার আইজি আপনার কমিশনার, গোয়েন্দা সংস্থা থাকা সত্ত্বেও কেন এখনো তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না। তাদেরকে আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করুন।ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি বাঙালি জাতির গর্ব। সারা দেশের মানুষ আপনার প্রতি মুখিয়ে আছে। আপনার হাত দিয়েই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব তাই আপনি ফেব্রুয়ারিতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে স্বর্ণাক্ষরে আপনার নাম লেখান।বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্পর্কে তিনি বলেন, তারেক রহমান আপনি বাংলাদেশে যে অবিচার পেয়েছেন। আপনি সেই অবিচারে ধৈর্যধারণ করে আমাদেরকে সাহস যুগিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে বিজয় করার জন্য মুখিয়ে আছে।সংগঠনের সভাপতি আলহাজ ভিপি ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব ড. আব্দুল সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ, আনোয়ার হোসেন বুলু, তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির, ইসমাইল সিরাজী প্রমুখ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মব জাস্টিস এক হিংস্র উন্মাদনা, যা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার (২৫ জুন) আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।তারেক রহমান বলেন, নির্যাতিতদের সমর্থনে জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক দিবসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ দিবসের তাৎপর্য অপরিসীম। প্রতি বছর ২৬ জুন জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক এই দিবস পালিত হয়। এ দিবসটি নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সংহতি জানানোর জন্য পালিত হয়।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অব্যবহিত পরে অধীন জাতিগুলো ক্রমান্বয়ে স্বাধীনতা অর্জন করলেও সারাবিশ্বে সহিংসতা ও সংঘাত বন্ধ হয়নি উল্লেখ করে বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, রক্ত উন্মাদনা যেন দেশে দেশে এক ভয়ংকর হানাহানি ও রক্তারক্তিকে অব্যাহত রেখেছে। এ কারণে বিশ্বের অসংখ্য মানুষ নিহত ও আহত হয়ে পঙ্গুত্ববরণ করছে।বিএনপির এই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিভিন্ন রাষ্ট্রে স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠী তাদের বিরোধীদের ওপর সীমাহীন ক্রোধে ভয়ানক দমন-পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। সেসব দেশে নাগরিকদের জীবন ও সম্পদ মারাত্মক হুমকির মুখে। একনায়কদের দোর্দণ্ড প্রতাপে বিরোধীমতের মানুষের গুম, খুনসহ মিথ্যা মামলায় এক অবর্ণনীয় বন্দিজীবন কাটাতে হয় বছরের পর বছর।বাংলাদেশে প্রায় ১৬ বছর ধরে চলেছে গণতন্ত্রকে বন্দি করে ভয়াবহ আওয়ামী ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতাসহ সব ধরনের নাগরিক স্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছিল। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নানা কালাকানুন দ্বারা ছিল শৃঙ্খলে বন্দি।তারেক রহমান বলেন, এ দেশের গণতন্ত্রের প্রতীক বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। চিকিৎসাধীন মুমূর্ষু দেশনেত্রীর সুচিকিৎসাকেও আওয়ামী সরকার নির্দয়ভাবে বাধা দিয়েছিল। গোটা দেশটাই ছিল বাকরুদ্ধ, ভীতি ও শঙ্কার মধ্যে আবদ্ধ।তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকারের অগণতান্ত্রিক ও অসহিষ্ণু আচরণের প্রতিবাদ করলেই লেলিয়ে দেওয়া হতো পেটোয়া বাহিনী। মানবতাকে উচ্ছেদ করে আওয়ামী সরকারের পোষ্য সন্ত্রাসীরা বিচারহীনতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করে বলেই নারী শিশুসহ সাধারণ মানুষের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। একমাত্র গণতান্ত্রিক সমাজেই মানুষের সার্বিক অধিকার নিশ্চিত হয়। আমরা ফ্যাসিবাদমুক্ত হলেও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সুষ্ঠু চর্চার কর্মপ্রক্রিয়া এখনও শুরু হয়নি।বিবৃতিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এখন ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবেশকে বিপন্ন করবে। আর যেন একমাত্রিক রাষ্ট্রের পুনঃপ্রবর্তন না হয় সেজন্য গণতন্ত্রকে গতিশীল ও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে। মানবতা, ন্যায়বিচার, আইনের শাসন এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সুমহান ঐতিহ্য আমাদের গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য গণতান্ত্রিক শক্তির অটুট ঐক্য বজায় রাখা অতীব জরুরি।তিনি বলেন, আমি তাই নির্যাতিতদের সমর্থনে জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক দিবসে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব নির্যাতিত মানুষকে সহমর্মিতা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে নির্যাতিতদের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথে নানা প্রতিকূলতা বন্ধেরও আহ্বান জানাচ্ছি।সবশেষে তারেক রহমান বলেন, মানবিকবোধে উদ্বুদ্ধ বিশ্বের সব গণতন্ত্রকামী মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমেই নিষ্ঠুর নির্যাতনকারী গোষ্ঠী ও স্বৈরশাসককে পরাস্ত করা সম্ভব।ভোরের আকাশ/এসএইচ
আগামী ১৯ জুলাই শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, সকল গণহত্যার বিচার, মৌলিক সংস্কার, ‘জুলাই সনদ’ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পুনর্বাসন, পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচন এবং প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে এ সমাবেশ আয়োজন করা হচ্ছে।এ উপলক্ষে বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের সভাপতিত্বে ‘জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির’ এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।বৈঠকে জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কমিটির বিভিন্ন বিভাগের কাজের পর্যালোচনা করা হয় এবং সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে সফল করার জন্য সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়।জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগ মুজিবুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘জাতীয় সমাবেশ’ বাস্তবায়ন কমিটির ওই বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তরের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল ও সেলিম উদ্দিন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তরের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ড. রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক ও ইয়াসিন আরাফাত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন- এমন বিধানে শর্তসাপেক্ষে সম্মতি জানিয়েছে বিএনপি। তবে যদি ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ নিয়োগ কমিটি’ গঠিত হয়, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর এই মেয়াদকাল নির্ধারণের প্রস্তাবে বিএনপির পক্ষে একমত হওয়া সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্থায়ী কমিটির এই নেতা। তিনি বলেন, শুধু নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা কমিয়ে রাষ্ট্র সুষ্ঠুভাবে চলবে, এমন ধারণা ঠিক নয়। একজন ব্যক্তি একসময় স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছিলেন বলে আজীবনের জন্য নির্বাহী ক্ষমতা খর্ব করতে হবে, এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।সাংবিধানিক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করে তিনি বলেন, বিদ্যমান আইনের ভিত্তিতে কমিশন বা সার্চ কমিটি গঠন করেই নিয়োগ প্রক্রিয়া চালানো যেতে পারে। এর মধ্যেই সংস্কার করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব, যাতে এই প্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাহী বিভাগের প্রভাবমুক্ত থাকে। এক্ষেত্রে সংবিধানে নতুন করে একটি আলাদা বডি গঠনের প্রয়োজন নেই।বৈঠকে সংবিধানের মূলনীতি নিয়েও আলোচনা হয়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনীর সময় অন্তর্ভুক্ত ‘বিসমিল্লাহ' এবং ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ বহাল রাখতে চায়। পাশাপাশি বিএনপি চাইছে, ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতিও সংবিধানে যুক্ত করবে তারা।ভোরের আকাশ/আজাসা