সংগৃহীত ছবি
সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) উপদেষ্টা পরিষদের ৩২তম বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং-সাপেক্ষে সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
যেকোনো কসমেটিক সামগ্রী মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হলে ভোক্তা অধিদপ্তর সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলিম আখতার খান।বৃহস্পতিবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিন কেয়ার বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এএসবিএমইবি) আয়োজিত ‘কসমেটিকস ও স্কিনকেয়ার শিল্পখাতের রপ্তানি সম্ভাবনা : ভেজাল ও নিম্নমানের পণ্য আর নয়’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএসটিআইর মহপরিচালক এসএম ফেরদৌস আলম, এএসবিএমইবি সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী, এফবিসিসিআইর সাবেক পরিচালক ইসহাকুল হোসেন সুইট, অর্থনীতিবিদ ও গবেষক ড. মাহফুজ কবির, চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের সহসভাপতি এমএস সিদ্দিকী প্রমুখ।আলিম আখতার বলেন, বাংলাদেশের মতো সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা বেশি হলেও তাদের পারক্যাপিটা ইনকাম আমাদের চেয়ে বেশি। এটা মূলত সম্ভব হয় একটা আল্টিমেট লিডারশিপের মাধ্যমে, যেটা আমাদেরও প্রয়োজন।তিনি বলেন, সাধারণ ভোক্তারা আমাদের থেকে অনেক কিছু আশা করে। আমরা আমাদের জুডিশিয়ারি পাওয়ার দিয়ে যতটুকু পারি কাজ করার চেষ্টা করি।প্রধান অতিথি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বলা আছে যে, মিনিকেট বলে কোনো চাল নেই। কিন্তু বাজারে এ চাল দেদারসে বিক্রি হচ্ছে, যা কিন্তু আইনের লঙ্ঘন। এমন কোথাও দেখলে আপনারা (ক্রেতা) আসুন, অভিযোগ করুন। আর সংশ্লিষ্টদের বলবো, এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকুন। আমার দায়িত্বটা অনেক বড়, সে দায়িত্বটা যেন ভালোভাবে করতে পারি, তার জন্য সবারই সহযোগিতা প্রয়োজন।তিনি বলেন, প্রায় সময় একটা কথা শুনি যে, আমরা নাকি একটা পক্ষের কাজ করি। তাই আমাকে যাতে কেউ ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্য কিন্তু নিজেকেই সচেতন হতে হবে।কসমেটিক সামগ্রী একটি সেনসিটিভ জিনিস উল্লেখ করে ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, তাই এটা যাতে সঠিকভাবে উৎপাদন ও বিপণন করা হয়, সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।এতে যদি কোনো ব্যত্যয় থাকে, এটা দেখা আমার দায়িত্ব, আমি দেখবো। যদি কোনো কসমেটিক সামগ্রী ঝুঁকিপূর্ণ হয়, আমরা সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেব।বক্তব্যে ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন, সম্প্রতি এনবিআরের সূত্রমতে প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা গেছে যে, আমদানিকালে একটি বিদেশি ব্র্যান্ডের ফিনিশড গুডস (প্যাকেজিংসহ) হিসেবে আইলাইনার পণ্য সব ধরনের শুল্ক ও পরিবহন ব্যয়সহ খরচ পড়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। কিন্তু এই পণ্য বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯৪০ টাকা। এতে করে সরকার ও ভোক্তারা সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অসাধু আমদানিকারকরা। সুতরাং দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় এখনই নজর দিতে হবে। সরকার অসাধু দাপট বন্ধ করতে না পারলে দেশীয় শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। আর তাতে করে লক্ষাধিক লোক বেকার হয়ে রাস্তায় নামবে। যা সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করবে।এফবিসিসিআইর সাবেক পরিচালক ইসহাকুল হোসেন সুইট বলেন, বর্তমানে কতিপয় মানহীন ও ভেজাল পণ্যের ছড়াছড়ির খবর প্রায়ই দেখা যায়। এসব ভেজাল পণ্য ব্যবহার করে ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন ও বড় ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন। তাই স্থানীয় উৎপাদনকে নীতি সহায়তা দিয়ে মানসম্মত পণ্য ক্রেতাদের জন্য সুলভ করা জরুরি। দেশে গ্লোবাল ব্র্যান্ডের উৎপাদন কার্যক্রম সম্প্রচারণে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানি সহজলভ্য করা গেলে এবং সরাসরি কসমেটিকস পণ্যের আমদানি শুল্কহার বাড়ানো হলে দেশীয় উৎপাদন ও উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়ে পৌঁছেছে বলে মন্তব্য করেছেন সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ।সারাদেশে অব্যাহত নারীর প্রতি সহিংসতা, ধর্ষণ ও নিপীড়ন বন্ধে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান উপদেষ্টা।শারমীন এস মুরশিদ বলেন, বাংলাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতন একটি প্যান্ডামিক (মহামারি) পর্যায়ে। আমি এ জিনিসটা নিয়ে কাজ করছি গত ৪০ বছর ধরে। সরকার এসেছে সরকার গেছে, কেউ কিন্তু এটা সামাল দিতে পারেনি। এর একটা বড় কারণ হচ্ছে রাজনীতি, একটা বড় কারণ হচ্ছে মাদক। আর একটা বড় কারণ হচ্ছে আমরা আমাদের তরুণ, বাচ্চা ছেলে-মেয়েদের ঠিকমতো মানুষ করতে পারছি না।উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন এসেছে এ মোবাইল এবং পর্নোগ্রাফি। কিছুদিন আগে আমার কাছে একটা অভিযোগ এসেছে, অভিযোগ শুনে আমি হাত পা ছেড়ে দিয়ে ভাবছি আমি এটা নিয়ে কি করবো! ১০ বছরের একটি বাচ্চা আড়াই বছরের একটি মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। এটাকে আমি কি করে ধর্ষণ বলি? এটা আমি কোন ভাষায় তোমাদের কাছে ব্যাখ্যা করবো? এ বাচ্চা ছেলেটাকে যখন আনা হলো সে তো বুঝেই না। সে কি দেখে? সে দেখে বড়রা যা দেখে। তার যে মানসিক বিকৃতি ঘটছে, আমরা যারা দায়িত্বশীল তারা কি করছি? আমরা এ শিশুদের প্রোটেকশন দিতে পারছি না।’‘আমাদের তো একজনকে মেডিকেল ট্রিট করতে হচ্ছে। অন্য বাচ্চাটাকে কাউন্সেলিং, একটা ১০ বছরের বাচ্চা কাউন্সেলিং কতটুকু বোঝে আমি জানি না। তাকে তো সেরকম কিছু একটা করতে হবে। এগুলো হচ্ছে জটিল সামাজিক সমস্যা। কিন্তু সমস্যা বলে তো আমি এগুলো কার্পেটের নিচে লুকিয়ে রাখতে পারছি না।’তিনি বলেন, ‘এ সহিংসতাগুলো এতই ব্যাপক যে এগুলোর ব্যাপারে আমরা মন্ত্রণালয় থেকে কঠোর কতগুলো আইনি দাবি তুলতে যাচ্ছি। একটি হচ্ছে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ। সারা বিশ্ব যদি পর্নোগ্রাফির নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, আমার দেশ কেন পারবে না! একটি বয়সের নিচে এর অ্যাক্সেসই (প্রবেশের সুযোগ) থাকবে না। এ দাবিটা আমি তোমাদের সামনে করছি, আমি আমার জায়গা থেকে সরকারে বসে যতটুকু সম্ভব এটা নিয়ে যুদ্ধ করবো। আমাদের বাচ্চাদের হাতে এটা (পর্নোগ্রাফি) তুলে দেওয়া যাবে না।’নারী ও শিশুনির্যাতন প্রতিরোধে উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নেতৃত্বে কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এর কাঠামো চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা।উপদেষ্টা বলেন, ‘গত ২০ থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ২৪টি ধর্ষণ হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি হচ্ছে ছয় বছরের শিশু। আমরা তো খুব উঁচু গলায় বলি, আমরা ধর্মভীরু জাতি। ৬০ বছরের বুড়ো কি করে একটি ছয় বছরের মেয়ের গায়ে হাত দিতে পারে!’‘আমাদের ১০ মাস আমরা যে পুরোটা পাল্টে ফেলতে পারবো তা নয়। কিন্তু আমরা কতগুলো মৌলিক কাজ করে যেতে পারবো। মৌলিক কাঠামো তৈরি করে যেতে পারবো। কতগুলো মৌলিক গবেষণা করে যেতে পারবো।’নারী ও শিশু নির্যাতন রোধে সচেতনতা সৃষ্টিতে জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া ৫ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘৭০ শতাংশ মেয়ে এবং ৩০ শতাংশ ছেলেকে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষিত এ ছেলে-মেয়েরা মাঠ পর্যায়ে কুইক রেসপন্স টিমের সঙ্গে কাজ করবে বলে জানান উপদেষ্টা।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের বেঞ্চ স্থাপনে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের নবম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্রপতি ক্ষমার বর্তমান বিধান সংশোধনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে। নতুন বিধানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মতামতের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতির অপরাধীকে ক্ষমা করার সুযোগ থাকবে বলে জানান তিনি।বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ সংশোধনের জন্য ঐকমত্য হয়েছে। বলা হয়েছে রাজধানীতে সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন থাকবে। তবে রাজধানীর বাইরে প্রতিটি বিভাগে প্রধান বিচারপতির পরামর্শ ক্রমে এক বা একাধিক বেঞ্চ থাকবে। অর্থাৎ হাইকোর্টের স্থায়ী ঢাকার পাশাপাশি প্রতিটি বিভাগীয় পর্যায়ে থাকবে- এই বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল ঐকমত্য হয়েছে।তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রপতি ক্ষমার বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। গত ১৬ বছর বা তার আগে থেকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমার বিষয়টি ব্যাপকভাবে অপব্যবহার হয়েছে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল অনুধাবন করেছেন সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি যে ক্ষমার বিষয়টি আছে তা সংশোধন প্রয়োজন। সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও সব নির্বাহী ক্ষমতার মাধ্যমে ক্ষমার বিষয় সংবিধানে যুক্ত করার সুপারিশে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হয়েছে।আগামী সপ্তাহে নতুন আরও অনেক বিষয়ে আলোচনার অগ্রগতি হবে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, জরুরি অবস্থা নিয়ে আলোচনার কথা ছিল। কিন্তু বিষয়টি এনসিসির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এখন যেহেতু এনসিসি আলোচনা টেবিলে নেই, তাই আমরা নতুন করে জরুরি অবস্থার বিষয়টি নতুন করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে হাজির করব। আশা করি আগামী সপ্তাহের মধ্য অন্যান্য বিষয়ে আমরা অগ্রগতি পৌঁছাতে পারব।ভোরের আকাশ/আজাসা
সংস্কার কাজে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সম্প্রতি ফোনালাপে এ কথা জানান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ফোনালাপে উভয় পক্ষ দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।গত সোমবার (৩০ জুন) মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে টেলিফোনে কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘খুব চমৎকার পরিবেশে কথাবার্তা হয়েছে। আমি সামনে বসা ছিলাম। সেখানে সংস্কার কার্যক্রমে তাদের সমর্থনের কথাও বলেছে এবং কথায় কথা উঠে এসেছে যে, যথা শিগগির সম্ভব নির্বাচন করা হোক।’কোন পক্ষ থেকে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দুপক্ষের কথাবার্তাই হচ্ছিল আন্তরিক পরিবেশে।তারমাঝে এই কথাগুলো উঠে এসেছে। নির্বাচন প্রসঙ্গে তারা জিজ্ঞাসা করেছেন এবং এ ব্যাপারে আমাদের যে সংস্কার কার্যক্রম চলছে, সেটির বিষয়েও তাদের সমর্থনের কথাও ব্যক্ত করেছে। তখন তাদের জানানো হয়েছে যে আসলে যত শিগগিরই সম্ভব নির্বাচন করা হবে।’যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আলোচনা নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে ওয়াশিংটনে বৈঠক হবে।বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখানে গেছেন। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সেখানে আছেন। কাজেই আমরা আশা করব যে একটি সমাধানে আমরা দুপক্ষ পৌঁছাতে পারব এবং বাণিজ্যে তেমন প্রভাব পড়বে না।’ভোরের আকাশ/আজাসা