সংগৃহীত ছবি
আজ ১৫ জুলাই বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিজিটাল দক্ষতার মাধ্যমে যুবদের ক্ষমতায়ন’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। দিবসটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বর্তমান প্রজন্মের যুবক-যুবতীরা একদিকে যেমন ক্যারিয়ারে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছেন, তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ার নানা প্রভাবের মধ্যেও রয়েছেন। এ কারণে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনায় নয়, বাস্তবমুখী দক্ষতায়ও তাদের সক্ষম করে তোলার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়তে যুবসমাজকে জনসম্পদে পরিণত করতে ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশ-বিদেশের শ্রমবাজারের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুবদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে কার্যক্রম চলছে। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) সরকারি-বেসরকারি অংশীদারদের সঙ্গে মিলে একটি কার্যকর দক্ষতা উন্নয়ন ইকো-সিস্টেম তৈরি করছে।
২০১৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ১৫ জুলাইকে বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস ঘোষণা করে। তখন থেকে দিবসটি যুবসমাজের কারিগরি শিক্ষা, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ এবং কর্মসংস্থানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে উদযাপিত হচ্ছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, যদি আমরা কোথাও ব্যর্থ হই, সে ব্যর্থতা আমাদের সবার। কমিশন যদি ব্যর্থ হয় তাহলে এটা সবার ব্যর্থতা হবে। সেই জায়গায় আমাদেরকে বিবেচনা করতে হবে। ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৪তম দিনের আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।আলী রীয়াজ বলেন, সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে, অথচ প্রত্যাশিত অগ্রগতি হচ্ছে না। অনিষ্পন্ন বিষয়গুলোর দ্রুত নিষ্পত্তি করে আমাদের জাতীয় সনদ তৈরির পথে এগিয়ে যেতে হবে।তিনি বলেন, বিগত কয়েক দিনের আলোচনা থেকে কাঠামোগত বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে। মানুষের প্রত্যাশা পূরণে রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।আলোচনার মূল প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, মৌলিক বিষয়ে সবার মতামতের সমন্বয়ের মাধ্যমে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে, কমিশন কোনো ভিন্ন সংগঠন নয় এটি রাজনৈতিক দলগুলোর সমষ্টিগত প্রয়াস। কমিশনের ব্যর্থতা মানেই আমাদের সম্মিলিত ব্যর্থতা। আর আমাদের ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই।আজকের আলোচনায় বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ মোট ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।সোমবার (১৪ জুলাই) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ নির্দেশ দেন তিনি। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ-এ তথ্য জানানো হয়েছে।বৈঠকে উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য অনেক অর্থব্যয় হয়েছে। কিন্তু মূল যে উদ্দেশ্য-শিক্ষার মান বৃদ্ধি, সেটি সাধন হয়নি। আমরা মূল্যায়ন করে স্কুলগুলোকে র্যাংকিং করছি। যেসব স্কুলের বাচ্চারা পিছিয়ে আছে তাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি নিচ্ছি।তিনি বলেন, মূল্যায়নে দেখা গেছে যেসব স্কুলের মান ভালো সেখানে প্রধান শিক্ষকের যোগ্যতা ও তার সঙ্গে অন্য সহকর্মীদের সম্পর্ক-ব্যবহার বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে। দেশের ৩২ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদ বর্তমানে শূন্য রয়েছে। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান বলেও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন তিনি।বৈঠকে প্রধান শিক্ষক পদে পদায়নের পাশাপাশি নতুন নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, স্কুলগুলোতে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে কীভাবে যোগ্যদের নিয়ে আসা যায় সে বিষয়টিকে প্রাধান্য দিতে হবে। কয়েকটা ক্যাটাগরি করে দিতে হবে। যারা বহু বছর ধরে শিক্ষকতা করে আসছেন, অভিজ্ঞ তারা প্রাধান্য পাবেন। এর পাশাপাশি তরুণদেরও প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের জন্য সুযোগ দিতে হবে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে।সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে সমন্বয় করে অতিদ্রুত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্নের নির্দেশ দেন তিনি। এর পাশাপাশি শিক্ষকদের বদলির ক্ষেত্রেও নীতিমালায় পরিবর্তন আনার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।তিনি বলেন, অনেক সময় এক উপজেলায় নিয়োগ পেয়ে পরে অন্য উপজেলায়, শহরের কাছে কোনো স্কুলে শিক্ষকরা বদলির জন্য চেষ্টা করেন, তারা সুপারিশ-তদবির নিয়ে বিভিন্ন মহলে ঘোরেন। এক্ষেত্রে একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা ও প্রক্রিয়া থাকতে হবে। কেবল ওই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই তিনি বদলি হতে পারবেন।স্কুলগুলোতে মেয়েদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা, স্কুলের অবকাঠামো নারীবান্ধব কি না এসব বিষয়েও জানতে চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, স্কুলের ভবন নির্মাণের সময় কমিটিতে অন্তত একজন নারী স্থপতি রাখতে হবে যাতে নারীবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ হয়। পরিকল্পনায়, চিন্তায়, বাস্তবায়নে মেয়েদের বিষয় আলাদা করে গুরুত্ব দিতে হবে, সব ব্যবস্থা রাখতে হবে।এছাড়া দেশের সব প্রাথমিক স্কুলকে ধারাবাহিকভাবে ইন্টারনেট সংযোগ ও মাল্টিমিডিয়া শ্রেণিকক্ষ তৈরির বিষয়েও জোর দেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।বৈঠকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন মিয়াসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরব বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করতে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।সোমবার (১৪ জুলাই) বাংলাদেশে নবনিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ জাফর এইচ. বিন আবিয়াহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে হওয়া পৃথক সাক্ষাতে উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্রসচিব রাষ্ট্রদূতকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং ঢাকায় তাকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন।রাষ্ট্রদূত দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে উষ্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেন সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত জাফর আবিয়াহ। তিনি গত ১ জুলাই ঢাকা মিশনে যোগ দেন। তিনি সৌদির সাবেক রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলানের স্থলাভিষিক্ত হন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দক্ষিণ এশিয়ার নবনিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জোহানেস জুট বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছে এবং অর্থনৈতিক খাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার এজেন্ডার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশংসা করেছেন।সোমবার (১৪ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠান হয়। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আলোচনায় জুট বাংলাদেশের প্রতি তার গভীর ভালোবাসার কথা জানান এবং ২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের জন্য বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে তার আগের কর্মকালীন সময় স্মরণ করেন।অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে জুট বলেন, আপনার এবং আপনার চমৎকার টিমকে ভালো কাজের জন্য সাধুবাদ। বিশেষ করে আর্থিক খাতের কিছু অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় মোকাবিলায় অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।তিনি আরও বলেন, আমরা এই যাত্রায় অংশ নিতে প্রস্তুত এবং বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা আমরা ভাগ করে নিই। গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ছাত্রদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জুট বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যারা সংযুক্ত, তাদের সবার জন্যই এটি এক আবেগঘন মুহূর্ত।প্রধান উপদেষ্টা জুটের সমর্থন ও প্রশংসার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, আমরা যখন দায়িত্ব নিই, তখন দৃশ্যটা ছিল যেন ভূমিকম্প-পরবর্তী ধ্বংসাবশেষ। আমাদের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তবু সব উন্নয়ন সহযোগীরা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এতে আমরা সাহস পেয়েছি, আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।তিনি আরও বলেন, গত জুলাইয়ে আমাদের তরুণরা যা করেছে, তা ইতিহাস হয়ে থাকবে; বিশেষ করে আমাদের মেয়েরা এবং নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আজ আমরা জুলাই নারী দিবস পালন করছি। তাদের ত্যাগ বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না। আমাদের দেশের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে তরুণ প্রজন্ম। আমাদের উচিত তরুণদের দিকে মনোযোগ দেওয়া এবং তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে তাল মেলানো।বাংলাদেশকে কেবল একটি ‘ভৌগোলিক সীমানা’ হিসেবে না দেখতে বিশ্বব্যাংককে আহ্বান জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন,বাংলাদেশের অর্থনীতি এর চেয়ে অনেক বড়। বাংলাদেশ যদি উন্নতি করে, তাহলে গোটা দক্ষিণ এশিয়া উপকৃত হবে। বিচ্ছিন্ন থাকলে আমরা এগোতে পারব না। আমাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সুবিধা ও পরিবহন খাত উন্নত করতে হবে। আমাদের আছে একটি সমুদ্র, যা আমাদের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ।তিনি আরও বলেন, অনেক দেশেই তরুণ জনসংখ্যার ঘাটতি রয়েছে। আমরা তাদের বলেছি, তাদের কারখানা আমাদের এখানে নিয়ে আসতে। আমরা শিল্প-কারখানা গড়তে প্রয়োজনীয় সব কিছু সরবরাহ করব।বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট নারীর ক্ষমতায়নে অধ্যাপক ইউনূসের অবদানের প্রশংসা করে বলেন, আমরা আপনাদের পাশে থাকব। বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশে মেয়েদের জন্য যে শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি চালু হয়েছিল, তা পরে অন্যান্য দেশেও অনুসরণ করা হয়েছে। আমরা তরুণদের জন্য সুযোগ সৃষ্টিতে বাংলাদেশকে সহায়তা করে যাব।তিনি জানান, গত অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে ৩ বিলিয়নের বেশি অর্থায়ন করেছে এবং আগামী তিন বছরেও একই ধরনের সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন।প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের নিউ মুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) সংক্রান্ত সর্বশেষ অগ্রগতি তুলে ধরেন।তিনি বলেন, নতুন পরিচালন ব্যবস্থার ফলে চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে। আমাদের পরিকল্পনা এটিকে আরও কার্যকর করা। এ ছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে অভ্যন্তরীণ ঋণ এবং শক্তিশালী ইকুইটি বিনিয়োগ বৃদ্ধির কারণে নেট বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (FDI) উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ