নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০২ মে ২০২৫ ১২:১৮ পিএম
নির্দেশনা মানেননি পাইলট, ঢাকার ফ্লাইট বাধ্য হয়ে গেল সিলেটে
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি নোটাম (নোটিশ টু এয়ারম্যান) না মানায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মদিনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়া একটি ফ্লাইট শেষ পর্যন্ত সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) এই ঘটনায় জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থাটি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমান সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বুধবার বিমানবন্দরের রানওয়ে দুপুর ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সে বিষয়ে যথাযথভাবে নোটাম জারি করা হয়। মদিনা থেকে ঢাকাগামী ফ্লাইটটির পাইলটকে বিষয়টি জানানো হলেও তা উপেক্ষা করে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন।ফলে নির্ধারিত সময়ে ঢাকায় অবতরণ সম্ভব না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ফ্লাইটটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এর আগেও নোটাম উপেক্ষা করে ফ্লাইট পরিচালনার ঘটনা ঘটেছে। সেসব ঘটনায় সংশ্লিষ্ট পাইলট বা ককপিট ক্রুদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
এ বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ কর্মকর্তা বলেন, গন্তব্য বিমানবন্দরের সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি মাথায় রেখে পাইলট যদি মদিনা থেকে রওনার সময় হিসাব করে সিদ্ধান্ত নিতেন, তাহলে এই ধরনের পরিস্থিতি এড়ানো যেত।
ঘটনার তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৩ ঘন্টা আগে
আপডেট : ১৩ ঘন্টা আগে
নির্দেশনা মানেননি পাইলট, ঢাকার ফ্লাইট বাধ্য হয়ে গেল সিলেটে
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি নোটাম (নোটিশ টু এয়ারম্যান) না মানায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মদিনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়া একটি ফ্লাইট শেষ পর্যন্ত সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) এই ঘটনায় জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থাটি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমান সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বুধবার বিমানবন্দরের রানওয়ে দুপুর ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সে বিষয়ে যথাযথভাবে নোটাম জারি করা হয়। মদিনা থেকে ঢাকাগামী ফ্লাইটটির পাইলটকে বিষয়টি জানানো হলেও তা উপেক্ষা করে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন।ফলে নির্ধারিত সময়ে ঢাকায় অবতরণ সম্ভব না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ফ্লাইটটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এর আগেও নোটাম উপেক্ষা করে ফ্লাইট পরিচালনার ঘটনা ঘটেছে। সেসব ঘটনায় সংশ্লিষ্ট পাইলট বা ককপিট ক্রুদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
এ বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ কর্মকর্তা বলেন, গন্তব্য বিমানবন্দরের সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি মাথায় রেখে পাইলট যদি মদিনা থেকে রওনার সময় হিসাব করে সিদ্ধান্ত নিতেন, তাহলে এই ধরনের পরিস্থিতি এড়ানো যেত।
ঘটনার তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
ভোরের আকাশ/এসএইচ