চুলের যত্নে ঘরেই তৈরি করুন ৫ প্রাকৃতিক সিরাম
আপনি কি চুল পড়া রোধে কিংবা নতুন চুল গজানোর জন্য বাজারের দামি সিরাম ব্যবহার করেও সন্তুষ্ট নন? এবার ঘরোয়া উপকরণ দিয়েই তৈরি করতে পারেন কার্যকরী হেয়ার সিরাম, যা আপনার চুলকে দেবে স্বাস্থ্যকর ও মজবুত করার শক্তি। নারকেল তেল, অ্যালোভেরা, গোলাপজল ও গ্লিসারিনের মতো সহজ উপাদান দিয়ে এই সিরামগুলো তৈরি করা যায়।
সিরামের কার্যকারিতা
চুলে ব্যবহৃত সিরামে থাকে আর্দ্রতা ধরে রাখার উপাদান যেমন হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ও গ্লিসারিন, যা চুল শুষ্ক হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ভালোভাবে আর্দ্র থাকা চুল সহজে ভাঙে না, ফলে চুল বাড়তে থাকে। নারকেল, বাদাম ও আরগান তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগায়, সময়ের সঙ্গে চুলকে ঘন ও মজবুত করে। সিরাম চুলের ওপর রোদ ও ধুলাবালি থেকে সুরক্ষা দেয়, ফ্রিজ কমায় এবং চুল মসৃণ রাখে।
৫টি সহজ ঘরোয়া সিরাম
১. অ্যালোভেরা ও নারকেল তেলের সিরাম
উপকরণ: ২ টেবিল চামচ টাটকা অ্যালোভেরা জেল, ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ইচ্ছামতো ৩-৪ ফোঁটা রোজমেরি তেল।
ব্যবহার: সব উপকরণ মিশিয়ে ফ্রিজে রাখুন। গোসলের পর ভেজা চুলে শুধু মাঝখান থেকে আগা পর্যন্ত লাগান।
২. গোলাপজল ও গ্লিসারিন সিরাম
উপকরণ: ৩ টেবিল চামচ গোলাপজল, ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন, ২-৩ ফোঁটা ভিটামিন ই তেল।
ব্যবহার: সব উপকরণ স্প্রে বোতলে মিশিয়ে চুল ধোয়ার পর ভেজা চুলে স্প্রে করুন। দিনে একাধিকবার ব্যবহার করা যায়।
৩. গ্রিন টি ও অ্যালোভেরা সিরাম
উপকরণ: ১/৪ কাপ ঠান্ডা গ্রিন টি, ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল, ১ চা চামচ মধু।
ব্যবহার: উপকরণগুলো মিশিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। শ্যাম্পুর পর ভেজা চুলে লাগান।
৪. জবা ফুল ও জলপাই তেলের সিরাম
উপকরণ: ৪-৫টি ধোয়া জবা ফুলের পেস্ট, ২ টেবিল চামচ জলপাই তেল।
ব্যবহার: ফুলের পেস্ট ও তেল মিশিয়ে হালকা গরম করুন। ভেজা চুলে ৩০ মিনিট রাখুন। প্রয়োজন হলে হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সতর্কতা
ঘরোয়া সিরাম নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ভাঙা কমে, আর্দ্রতা বজায় থাকে ও চুল শক্তিশালী হয়। তবে কোনো চুলের সমস্যা থাকলে, ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র: হেলথ শটস
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
আপনি কি চুল পড়া রোধে কিংবা নতুন চুল গজানোর জন্য বাজারের দামি সিরাম ব্যবহার করেও সন্তুষ্ট নন? এবার ঘরোয়া উপকরণ দিয়েই তৈরি করতে পারেন কার্যকরী হেয়ার সিরাম, যা আপনার চুলকে দেবে স্বাস্থ্যকর ও মজবুত করার শক্তি। নারকেল তেল, অ্যালোভেরা, গোলাপজল ও গ্লিসারিনের মতো সহজ উপাদান দিয়ে এই সিরামগুলো তৈরি করা যায়।সিরামের কার্যকারিতাচুলে ব্যবহৃত সিরামে থাকে আর্দ্রতা ধরে রাখার উপাদান যেমন হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ও গ্লিসারিন, যা চুল শুষ্ক হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ভালোভাবে আর্দ্র থাকা চুল সহজে ভাঙে না, ফলে চুল বাড়তে থাকে। নারকেল, বাদাম ও আরগান তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগায়, সময়ের সঙ্গে চুলকে ঘন ও মজবুত করে। সিরাম চুলের ওপর রোদ ও ধুলাবালি থেকে সুরক্ষা দেয়, ফ্রিজ কমায় এবং চুল মসৃণ রাখে।৫টি সহজ ঘরোয়া সিরাম১. অ্যালোভেরা ও নারকেল তেলের সিরামউপকরণ: ২ টেবিল চামচ টাটকা অ্যালোভেরা জেল, ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ইচ্ছামতো ৩-৪ ফোঁটা রোজমেরি তেল।ব্যবহার: সব উপকরণ মিশিয়ে ফ্রিজে রাখুন। গোসলের পর ভেজা চুলে শুধু মাঝখান থেকে আগা পর্যন্ত লাগান।২. গোলাপজল ও গ্লিসারিন সিরামউপকরণ: ৩ টেবিল চামচ গোলাপজল, ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন, ২-৩ ফোঁটা ভিটামিন ই তেল।ব্যবহার: সব উপকরণ স্প্রে বোতলে মিশিয়ে চুল ধোয়ার পর ভেজা চুলে স্প্রে করুন। দিনে একাধিকবার ব্যবহার করা যায়।৩. গ্রিন টি ও অ্যালোভেরা সিরামউপকরণ: ১/৪ কাপ ঠান্ডা গ্রিন টি, ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল, ১ চা চামচ মধু।ব্যবহার: উপকরণগুলো মিশিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। শ্যাম্পুর পর ভেজা চুলে লাগান।৪. জবা ফুল ও জলপাই তেলের সিরামউপকরণ: ৪-৫টি ধোয়া জবা ফুলের পেস্ট, ২ টেবিল চামচ জলপাই তেল।ব্যবহার: ফুলের পেস্ট ও তেল মিশিয়ে হালকা গরম করুন। ভেজা চুলে ৩০ মিনিট রাখুন। প্রয়োজন হলে হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।সতর্কতাঘরোয়া সিরাম নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ভাঙা কমে, আর্দ্রতা বজায় থাকে ও চুল শক্তিশালী হয়। তবে কোনো চুলের সমস্যা থাকলে, ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।তথ্যসূত্র: হেলথ শটসভোরের আকাশ//হ.র
পুরুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাঁচা হলুদের বেশ কিছু যাদুকরী উপকারিতা রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রদাহ কমানো, হজমক্ষমতা উন্নত করা, এবং হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানোর মতো বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করে। এছাড়াও, কাঁচা হলুদ পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য এবং পেশী পুনরুদ্ধারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।নারী এবং পুরুষের শারীরিক গঠন যেমন আলাদা, তেমনই তাদের হরমোন নিঃসরণেরও ভিন্নতা রয়েছে। এছাড়া শরীরের কাজ করার ধরনেও পার্থক্য ধাকে। কাজেই একই খাবারের প্রভাব দুই লিঙ্গের মানুষের শরীরে দুই রকম হওয়া স্বাভাবিক।হলুদের সবচেয়ে উপকারী উপাদান হল কারকিউমিন। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে কারকিউমিন পুরুষদের জন্য নানাভাবে উপযোগী।চলুন কাঁচা হলুদ খাওয়ার কিছু উপকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...প্রস্টেট ক্যানসারবয়স বাড়লে পুরুষের প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। নিউ ইয়র্ক মেডিক্যাল কলেজের ডিপার্টমেন্ট অফ ইউরোলজির গবেষণা বলছে, হলুদে থাকা কারকিউমিন এই ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।পেশির ক্ষমতাপুরুষদের কায়িক শ্রমের মাত্রা অনেক সময়েই বেশি হয়। বিশেষ করে যাদের কর্মক্ষেত্র, চার দেওয়ালের মধ্যে নয় কিংবা যারা খেলাধুলা করেন। তাদের ক্ষেত্রে পেশির ওপর চাপ পড়ে বেশি। ফলে পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা থেকে পেশিকে সুস্থ করে তুলতে সাহায্য করে কারকিউমিন। এটি পেশির স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে।হার্টের স্বাস্থ্যহার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে হলুদ। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। গবেষণা বলছে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়া হলুদে রয়েছে প্রদাহনাশক গুণ। জর্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, এতে ধমনী এবং হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। বিশেষ করে ডায়াবেটিসের রোগীদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে হলুদ।প্রজনন ক্ষমতাসন্তান জন্মের ক্ষেত্রে পুরুষের শরীরজাত শুক্রাণুর স্বাস্থ্য ভালো থাকা জরুরি। ইরানের কাজভিন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, হলুদে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে শুক্রাণুর সংখ্যা, ঘনত্ব এবং গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।পুরুষত্বেবিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের যৌন কামনা এবং ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের ক্ষেত্রেও হলুদে থাকা কারকিউমিন কার্যকরী। নাইজেরিয়ার ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির বায়োকেমিস্ট্রি বিষয়ক গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক চাপ এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তনের কারণে পুরুষত্বের যে সমস্যা দেখা দেয়, তা নিরাময়েও সাহায্য করতে পারে হলুদ এবং আদার নির্যাস।অস্থিসন্ধির ব্যথাবয়স চল্লিশ হলে পুরুষদের শরীরে অস্থিসন্ধির ব্যথা শুরু হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আদার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে ওই ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।চাপমুক্তিভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে পুরুষরাই পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে থাকেন। ফলে তাদের কাজ, পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রের চাপ মাথায় থাকে। কারকিউমিন সেই চাপ কমাতে সাহায্য করে। এমনকি, হতাশা এবং উদ্বেগের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে সাহায্য করে হলুদ।ভোরের আকাশ//হ.র
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারি। তবে কতটুকু পানি একবারে পান করা উচিত, তা নিয়ে নানা মত থাকলেও বিশেষজ্ঞরা পরিমিত ও সঠিক পরিমাণের পানি পান করার পরামর্শ দেন।সকালে ঘুম থেকে উঠে ১ থেকে ২ গ্লাস হালকা গরম পানি খাওয়া স্বাস্থ্যকর।একবারে বেশি পরিমাণে পানি (যেমন ১ লিটার বা তার বেশি) খাওয়া ঠিক নয়, কারণ এতে কিডনির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে।রাতে ঘুমানোর আগে ও খাবারের আগে-পরেও পরিমাণমতো পানি পান করা উচিত।পানি খাওয়ার সঠিক নিয়ম:ঘুম থেকে উঠে ২ গ্লাস পানি পান করুন।প্রতিবার খাবারের আগে ১ গ্লাস পানি খান।খাবারের আধা ঘণ্টা পর ১ গ্লাস পানি পান করা ভালো।রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করুন।সারাদিনে মোট ৩ লিটার পানি পান করা উচিত, কিন্তু তা ভাগ করে নিয়মিত পান করতে হবে।ঘুমানোর সময় শরীর পানিশূন্যতায় ভুগে। সকালে পানি পান করলে অন্ত্র পরিষ্কার হয়, বিপাক ত্বরান্বিত হয় এবং শরীর থেকে টক্সিন বের হয়। তাই দিনে সুস্থ ও সতেজ থাকতে খালি পেটে পানি পান অত্যন্ত উপকারী।যারা কিডনি বা হৃদরোগের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের অতিরিক্ত পানি পান থেকে বিরত থাকা উচিত।একবারে অতিরিক্ত পানি পান কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।সুতরাং, সুস্থতা বজায় রাখতে সকালে ঘুম থেকে উঠে ধীরে ধীরে ১-২ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করুন এবং সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ভাগ করে ভাগ করে পান করুন। ভোরের আকাশ/হ.র
বিয়ের দিনকে স্মরণীয় করে তুলতে সবাই চান নিজেকে সেরা রূপে উপস্থাপন করতে। এজন্য অনেকেই আগেভাগে পার্লারে দৌড়ঝাঁপ করেন। তবে ঘরে বসেও প্রাকৃতিক ও নিরাপদ উপায়ে নিজেকে প্রস্তুত রাখা সম্ভব। নিচে কয়েকটি ঘরোয়া উপায় তুলে ধরা হলো, যা আপনাকে বিয়ের আগেই ভেতর ও বাইরে থেকে সতেজ ও সুন্দর রাখবে।ত্বক পরিষ্কার রাখুনপ্রথমেই ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন। ফেসওয়াশের বদলে ভেষজ অ্যারোমাথেরাপি ক্লিনজার ব্যবহার করুন, যা ত্বকের পিএইচ ব্যালেন্স ঠিক রাখবে।চোখের ক্লান্তি ও ডার্ক সার্কেল কমাতেবিয়ের আগে মানসিক চাপ বা ঘুমের অভাবে চোখের নিচে ফোলাভাব ও কালি দেখা দিতে পারে। সমাধান হিসেবে ফ্রিজে রাখা শসার টুকরো চোখে ১০ মিনিট রাখুন। চাইলে গ্রিন-টি ব্যাগ বা বিটরুটের রসও ব্যবহার করা যায়।শরীরের অস্বস্তিকর ফোলাভাব দূর করতেখাওয়ার ৩০ মিনিট পর এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু ও আদা মিশিয়ে খান। ধনিয়া ভিজিয়ে রেখে সেই পানি খাওয়াও উপকারী। কার্বনেটেড পানীয় ও অতিরিক্ত লবণ খাবার এড়িয়ে চলুন।চোখের ক্লান্তি কমাতে পানি ব্যবহারহাতের তালুতে অল্প পানি নিয়ে চোখে কয়েকবার লাগান। এতে মানসিক চাপ কিছুটা কমবে।হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেবিয়ের প্রস্তুতির সময়ে খাবারের পরিবর্তনে হজমের সমস্যা হতে পারে। প্রতিদিন এক গ্লাস পানিতে ৩০ মি.লি. আমলকীর রস মিশিয়ে পান করুন। চাইলে দই, ইসবগুলের ভুষি বা ফ্ল্যাক্সসিড খেতে পারেন।ক্লান্তি দূর করে চাঙা থাকতেশরীর-মন সুস্থ রাখতে নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম দরকার। পাশাপাশি হালকা ব্যায়াম, পর্যাপ্ত পানি পান ও স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন কলা, সালাদ, বাদাম, ওটস, ডাবের পানি খেতে হবে।ত্বকের পরিচর্যায় হালকা ম্যাসাজভালো মানের ম্যাসাজ ক্রিম বা ইমালশন ব্যবহার করে ত্বক ম্যাসাজ করুন। তেলজাতীয় পণ্য এড়িয়ে চলুন। তেল ম্যাসাজ প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।ত্বক উজ্জ্বল করতে খাবারের যত্নত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন কমলা, লেবু, ডালিমসহ এসব ফল রাখুন খাদ্যতালিকায়।চোখে ঠাণ্ডা লাগানোম্যাসাজের পর ভেজা তুলা বা শসার টুকরো দিয়ে চোখ ঢেকে রাখুন। এতে চোখ আরাম পাবে।ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতেমুখ ধুয়ে ভালোভাবে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক নরম ও আর্দ্র থাকবে। ভোরের আকাশ/হ.র