যেসব কারণে সংসার ভাঙার ঝুঁকি বাড়ে
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা সহজ কাজ নয়। অনেক সময় কিছু সাধারণ অথচ অবহেলিত বিষয় পরবর্তীতে সংসার ভাঙনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেসব সংকেত শুরুতে নজরে আসে না বা এলেও আমরা তা গুরুত্ব দিই না। অথচ এসব ছোট ছোট উপেক্ষা এক সময় বড় রূপ নিয়ে দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কয়েকটি বিষয় নিয়মিতভাবে চলতে থাকলে তা ধীরে ধীরে দাম্পত্য সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি করে। সময় থাকতে সচেতন না হলে তা শেষমেশ গড়াতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ পর্যন্ত। চলুন জেনে নেওয়া যাক, এমন কিছু আচরণ ও অভ্যাস যা সংসার ভাঙার দিকে ঠেলে দিতে পারে—
১. অনুভূতির চাপা অভিব্যক্তি
অনেকেই বিরক্তি বা কষ্টের কথা প্রকাশ না করে চেপে রাখেন, যা ধীরে ধীরে এক ধরনের মানসিক দেয়াল তৈরি করে। সঙ্গীর প্রতি নিঃসঙ্গতা, নিষ্ক্রিয়তা এবং ক্ষোভ জমতে জমতে একসময় সম্পর্ক ভেঙে পড়ে। তাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে খোলামেলা ও সরাসরি কথা বলার বিকল্প নেই।
২. দোষ ধরে রাখা ও অতিরিক্ত সমালোচনা
প্রতিটি বিষয়েই সঙ্গীর দোষ ধরা বা নেতিবাচকতা খোঁজা সম্পর্কের জন্য হুমকিস্বরূপ। এটি ধীরে ধীরে সঙ্গীকে মানসিকভাবে দুর্বল করে তোলে। তাই ভুলত্রুটি হলে সেগুলো সুন্দরভাবে বোঝানোই শ্রেয়।
৩. সোশ্যাল মিডিয়াকে অগ্রাধিকার দেওয়া
সঙ্গীর উপস্থিতিতে দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল স্ক্রল করা বা সোশ্যাল মিডিয়ায় মগ্ন থাকা— দাম্পত্যে দূরত্ব সৃষ্টি করে। এটি সম্পর্কের প্রতি উপেক্ষা প্রদর্শনেরই একটি রূপ, যা ধীরে ধীরে সঙ্গীর মধ্যে অবহেলার অনুভব জাগাতে পারে।
৪. কৃতজ্ঞতা প্রকাশে কৃপণতা
দাম্পত্য জীবনে একে অপরের ছোট ছোট সহযোগিতা এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। বিছানা গোঁছানো, খাবার রান্না বা মানসিক সহায়তা— এসব কাজকে স্বাভাবিক ধরে নেওয়া নয় বরং ধন্যবাদ ও স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।
৫. তুলনার প্রবণতা
সঙ্গীকে অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করা তার আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাকে আঘাত করে। বন্ধু, সহকর্মী বা সেলিব্রিটির সঙ্গে তুলনার বদলে নিজের সঙ্গীর ইতিবাচক দিকগুলোকে গুরুত্ব দিন। এতে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।
দাম্পত্য জীবন মানেই চর্চা, বোঝাপড়া ও সহনশীলতা। এই ক্ষুদ্র বিষয়গুলোর যত্ন নেওয়া না হলে তা এক সময় বড় বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে। তাই সম্পর্কের প্রতি যত্নবান হওয়াই সুস্থ সংসারের মূল চাবিকাঠি।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা সহজ কাজ নয়। অনেক সময় কিছু সাধারণ অথচ অবহেলিত বিষয় পরবর্তীতে সংসার ভাঙনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেসব সংকেত শুরুতে নজরে আসে না বা এলেও আমরা তা গুরুত্ব দিই না। অথচ এসব ছোট ছোট উপেক্ষা এক সময় বড় রূপ নিয়ে দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।বিশেষজ্ঞদের মতে, কয়েকটি বিষয় নিয়মিতভাবে চলতে থাকলে তা ধীরে ধীরে দাম্পত্য সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি করে। সময় থাকতে সচেতন না হলে তা শেষমেশ গড়াতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ পর্যন্ত। চলুন জেনে নেওয়া যাক, এমন কিছু আচরণ ও অভ্যাস যা সংসার ভাঙার দিকে ঠেলে দিতে পারে—১. অনুভূতির চাপা অভিব্যক্তিঅনেকেই বিরক্তি বা কষ্টের কথা প্রকাশ না করে চেপে রাখেন, যা ধীরে ধীরে এক ধরনের মানসিক দেয়াল তৈরি করে। সঙ্গীর প্রতি নিঃসঙ্গতা, নিষ্ক্রিয়তা এবং ক্ষোভ জমতে জমতে একসময় সম্পর্ক ভেঙে পড়ে। তাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে খোলামেলা ও সরাসরি কথা বলার বিকল্প নেই।২. দোষ ধরে রাখা ও অতিরিক্ত সমালোচনাপ্রতিটি বিষয়েই সঙ্গীর দোষ ধরা বা নেতিবাচকতা খোঁজা সম্পর্কের জন্য হুমকিস্বরূপ। এটি ধীরে ধীরে সঙ্গীকে মানসিকভাবে দুর্বল করে তোলে। তাই ভুলত্রুটি হলে সেগুলো সুন্দরভাবে বোঝানোই শ্রেয়।৩. সোশ্যাল মিডিয়াকে অগ্রাধিকার দেওয়াসঙ্গীর উপস্থিতিতে দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল স্ক্রল করা বা সোশ্যাল মিডিয়ায় মগ্ন থাকা— দাম্পত্যে দূরত্ব সৃষ্টি করে। এটি সম্পর্কের প্রতি উপেক্ষা প্রদর্শনেরই একটি রূপ, যা ধীরে ধীরে সঙ্গীর মধ্যে অবহেলার অনুভব জাগাতে পারে।৪. কৃতজ্ঞতা প্রকাশে কৃপণতাদাম্পত্য জীবনে একে অপরের ছোট ছোট সহযোগিতা এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। বিছানা গোঁছানো, খাবার রান্না বা মানসিক সহায়তা— এসব কাজকে স্বাভাবিক ধরে নেওয়া নয় বরং ধন্যবাদ ও স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।৫. তুলনার প্রবণতাসঙ্গীকে অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করা তার আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাকে আঘাত করে। বন্ধু, সহকর্মী বা সেলিব্রিটির সঙ্গে তুলনার বদলে নিজের সঙ্গীর ইতিবাচক দিকগুলোকে গুরুত্ব দিন। এতে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।দাম্পত্য জীবন মানেই চর্চা, বোঝাপড়া ও সহনশীলতা। এই ক্ষুদ্র বিষয়গুলোর যত্ন নেওয়া না হলে তা এক সময় বড় বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে। তাই সম্পর্কের প্রতি যত্নবান হওয়াই সুস্থ সংসারের মূল চাবিকাঠি।ভোরের আকাশ//হ.র
জীবনের নানা দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা ও ভবিষ্যতের ভাবনা আমাদের অনেককেই ‘ওভার থিংকিং’ বা অতিরিক্ত চিন্তার মধ্যে ফেলে দেয়। প্রথমদিকে বিষয়টি গুরুত্ব না পেলেও, দীর্ঘসময় ধরে এই মানসিক চাপ দুশ্চিন্তা, হতাশা এমনকি মানসিক অবসাদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়মতো কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করলেই অতিরিক্ত চিন্তা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু কার্যকর কৌশল—১. কখন অতিরিক্ত চিন্তা করছেন, তা বুঝে নিননিজেকে মানসিক চক্রে আবদ্ধ মনে হলে একটু থামুন। যদি লক্ষ্য করেন—একই বিষয় নিয়ে বারবার ভাবছেন বা বিষয়টি আগের চেয়ে আরও বেশি উদ্বেগ সৃষ্টি করছে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি অতিরিক্ত চিন্তার ফাঁদে পড়েছেন। এই ‘সচেতনতা’ই মুক্তির প্রথম ধাপ।২. মনকে ফিরিয়ে আনুন বর্তমানেঅতিরিক্ত চিন্তা অনেক সময়ই অতীতের স্মৃতি বা ভবিষ্যতের শঙ্কা ঘিরে আবর্তিত হয়। এর থেকে মুক্তি পেতে নিজেকে ‘বর্তমানে’ ফিরিয়ে আনুন। সহজ কিছু পদ্ধতি যেমন—গভীর নিঃশ্বাস, চারপাশের দৃশ্য পর্যবেক্ষণ, বা আশপাশের জিনিসের স্পর্শ অনুভব আপনাকে এখানে-এখনে স্থির করতে সাহায্য করবে।৩. চিন্তার জন্য নির্ধারিত সময় রাখুনসারাদিন অকারণে ভাবনার ঘূর্ণিতে না পড়ে প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট সময় রাখুন কেবল চিন্তা করার জন্য। এই সময়েই আপনি সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের চেষ্টায় মনোযোগ দিন। অন্য সময় কিছু মনে পড়লে নিজেকে বলুন—“এটা চিন্তার সময় ভাববো।”৪. শরীরকে ব্যস্ত রাখুনওভার থিংকিং থেকে মুক্তির কার্যকর উপায় শারীরিক পরিশ্রম। হাঁটা, হালকা ব্যায়াম, ঘর পরিষ্কার বা এমন কিছু করুন যাতে শরীর ব্যস্ত থাকে। এতে মন নিজেই চিন্তার জাল থেকে সরে এসে নতুন কাজে নিবিষ্ট হয়।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছোট ছোট এই অভ্যাসগুলো দীর্ঘ মেয়াদে মানসিক চাপ কমাতে এবং মানসিক সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তাই চিন্তার ভারে জর্জরিত না হয়ে, নিজের প্রতি সচেতন হোন—শান্ত থাকুন।ভোরের আকাশ//হ.র
বর্ষার শুরুতে বাজারে পাওয়া যায় সাদা-গোলাপি রঙের রসে ভরা ফল জামরুল। যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ওয়াটার অ্যাপল। খুবই কম দামে সহজলভ্য হওয়ায় এই ফলটিকে অনেকেই তেমন গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী।পুষ্টিবিদরা বলেন, অবহেলিত এই জামরুলই স্বাস্থ্যগুণের খনি। বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস রোগী, তাদের জন্য খুবই উপকারী। আর ডায়াবেটিসসহ নানা রোগের মহৌষধ হচ্ছে জামরুল।কী কী পুষ্টিগুণ পাওয়া যায় জামরুলে, চলুন জেনে নেওয়া যাক—জামরুল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’ এবং অন্যান্য অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ উপাদানগুলো শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে এবং নানা সংক্রমণ ও অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়।আর শরীর সতেজ রাখে জামরুল। গরমের সময় ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে প্রচুর পানি বের হয়ে যায়। জামরুলের প্রায় ৯০ শতাংশই পানি। তাই জামরুল খেলে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করে ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।সেই সঙ্গে হজমশক্তি বাড়িয়ে তোলে। এতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার থাকে। সে কারণে ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।এ ছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে জামরুল। এতে ‘জ্যাম্বোসিন’ নামক একটি অ্যালকালয়েড যৌগ থাকে। এটি খাদ্যশর্করাকে চিনিতে রূপান্তরিত হতে বাধা দেয়। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও নিচের দিকে থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরা নিশ্চিন্তে এই ফল খেতে পারেন।শুধু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেই নয়; ওজনও কমিয়ে দেয়। জামরুলে ক্যালরির পরিমাণ অত্যন্ত কম এবং ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে বারবার খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য এই ফল হতে পারে আদর্শ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
নিজেকে বদলাতে চান? আরও ফোকাসড, ইতিবাচক এবং সুস্থ হতে চান? তাহলে রাতারাতি বড় পরিবর্তনের চেয়ে ছোট, টেকসই অভ্যাসই হতে পারে আপনার সেরা সহযাত্রী।একসাথে অনেক কিছু বদলানোর চেষ্টা করলে ক্লান্তি চলে আসে। কিন্তু হার্ভার্ডসহ বিভিন্ন গবেষণা বলছে—মাত্র ৫০ দিনের জন্য সাতটি ছোট অভ্যাস নিয়মিত মেনে চললে বদলে যাবে আপনার চিন্তা, শক্তি, মনোযোগ এবং জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি।চলুন জেনে নিই, সেই ‘লাইফ-চেঞ্জিং ৭ অভ্যাস’ কী—১. ঘুম নয়, এটি আপনার বডি-রিচার্জ মেশিনপ্রতিদিন অন্তত ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম দিন। তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস, নির্দিষ্ট ঘুমের সময় এবং স্ক্রিন টাইম কমানো—এই তিনটি অভ্যাসই স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ ও শরীরচর্চায় দারুণ উন্নতি আনবে।২. সকালের এক ঘণ্টা ফোন ছাড়া কাটানদিন শুরু হোক শান্তভাবে। সকাল সকাল ইনস্টাগ্রাম নয়, নিজেকে সময় দিন। হালকা স্ট্রেচিং, জার্নাল লেখা, কিংবা নিঃশব্দে কিছুক্ষণ বসে থাকাও হতে পারে আপনার শক্তির ‘পাওয়ার ব্যাংক’।৩. প্রতিদিন অন্তত ৩০–৬০ মিনিট মুভমেন্ট করুনজিমে না গেলেও চলবে। হাঁটা, যোগব্যায়াম, সাঁতার কিংবা নাচ—যা করতে ভালো লাগে, সেটিই করুন। নিয়মিত শরীরচর্চা শুধু শারীরিক ফিটনেস নয়, মানসিক প্রশান্তিও বাড়ায়।৪. দিনে মাত্র ১০ পৃষ্ঠা পড়া, কিন্তু প্রভাব বিশালবই পড়ার অভ্যাস মনকে সচল, সৃষ্টিশীল ও দৃঢ় করে তোলে। যেকোনো আগ্রহের বই হতে পারে সঙ্গী। প্রতিদিন ১০ পৃষ্ঠা পড়ুন—সতর্ক থাকবেন আপনি নিজের ভাবনাতেই পরিবর্তন দেখতে শুরু করবেন।৫. নতুন কিছু শেখার জন্য প্রতিদিন এক ঘণ্টা দিন নিজেকেচাকরি বা সংসারের বাইরেও শেখা চালিয়ে যান। ডিজিটাল স্কিল, নতুন ভাষা, লেখালেখি বা নিজের কোনো শখ—যেকোনো কিছুতে প্রতিদিন এক ঘণ্টা সময় দিলে তৈরি হবে নতুন সম্ভাবনার দরজা।৬. খাবার রাখুন সহজ, স্বাস্থ্যকর এবং সুষমপ্যাকেটজাত খাবার নয়, বেছে নিন ঘরে তৈরি খাবার। বেশি শাকসবজি, ফল, এবং প্রচুর পানি খান। কম চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। আপনার শক্তি ও মানসিক ফোকাসে পার্থক্য বুঝবেন নিজেই।৭. দিনের শেষে ১০ মিনিট শুধু নিজের সঙ্গে থাকুনঘুমানোর আগে মাত্র ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে গভীর নিঃশ্বাস নিন, ধ্যান করুন অথবা কেবল চুপচাপ থাকুন। এটি ঘুমের মান বাড়াবে এবং দিনশেষে মানসিক প্রশান্তি এনে দেবে।শেষ কথা:নিজেকে বদলাতে বড় পরিকল্পনার প্রয়োজন নেই। বরং এই ছোট, সহজ অভ্যাসগুলোই ৫০ দিনের মধ্যে এনে দিতে পারে এক নতুন আপনি। আজই শুরু করুন—কারণ পরিবর্তনের জন্য আগামীকাল নয়, আজই সেরা দিন।ভোরের আকাশ//হ.র