ইরানে অ্যাম্বুলেন্সে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ৩
ইরানের নাজাফাবাদে একটি অ্যাম্বুলেন্সে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা মেহের নিউজ।
সোমবার (২৩ জুন) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, শরীয়তি স্ট্রিটে মোন্তাজেরি হাসপাতালের কাছে ওই অ্যাম্বুলেন্সটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। এতে গাড়িটির চালক, একজন রোগী এবং তার সঙ্গী নিহত হন।
নাজাফাবাদের গভর্নর মিদরেজা মোহাম্মদী ফেশারাকি জানান, হামলার সময় রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি হাসপাতালে যাওয়ার পথে ছিল। ড্রোনের আঘাতে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের একটি গাড়িকে ধাক্কা দেয়, ফলে আরও ক্ষয়ক্ষতি হয়।
এর আগে ১৩ জুন ইরানে বড় পরিসরে হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। ওই হামলায় পরমাণু, সামরিক ও আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং ৪০০-এর বেশি মানুষ নিহত হন। নিহতদের মধ্যে পরমাণু বিজ্ঞানী, সামরিক কর্মকর্তা এবং সাধারণ নাগরিকও রয়েছেন।
জবাবে ইরান ২২ জুন পর্যন্ত ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস III’ চালায় এবং এতে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায় অন্তত ২০ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
প্রায় ৪০ বছর পর ফের মহাকাশ অভিযানে যুক্ত হলো ভারত। সবকিছু ঠিক থাকলে আজ বুধবার (২৬ জুন) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে ‘ড্রাগন’ মহাকাশযান। এতে পাইলট হিসেবে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দেবেন ভারতীয় বিমান বাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্ল।১৯৮৪ সালে রাকেশ শর্মা ছিলেন প্রথম ভারতীয় নভোচারী, যিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ মিশনে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর এই প্রথম কোনো ভারতীয় নভোচারীর মহাকাশ অভিযানে অংশগ্রহণ—যা দেশটির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হয়ে উঠেছে।মিশনটির নাম ‘অ্যাক্সিয়ম-৪’। এ অভিযানে চার নভোচারী অংশ নিচ্ছেন। তাদের নেতৃত্বে আছেন কমান্ডার রেগি হুইটসন—নাসার সাবেক নভোচারী এবং অ্যাক্সিয়ম স্পেসের মহাকাশ মিশনের পরিচালক। দলের বাকি সদস্যরা হলেন পোল্যান্ডের স্লায়োস উজনানস্কি-উইসনিউস্কি এবং হাঙ্গেরির টিবর কাপু।ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন ৩৯ বছর বয়সী শুভাংশু শুক্ল, যিনি এবারই প্রথম মহাকাশ অভিযানে অংশ নিচ্ছেন। তার রয়েছে এএন-৩২, জাগুয়ার, হক, মিগ-২১ ও সু-৩০-সহ বিভিন্ন যুদ্ধবিমান চালানোর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা। মহাকাশযান পরিচালনার জন্য গত বছর থেকেই তিনি প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন স্পেসএক্স এবং অ্যাক্সিয়ম স্পেস ইনকর্পোরেশনের কাছে।প্রাথমিকভাবে এই মহাকাশ অভিযানের দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২৫ সালের ২৯ মে। কিন্তু আবহাওয়া ও কারিগরি নানা জটিলতার কারণে সাতবার সময়সূচি পেছানো হয়। সবশেষ অবস্থা অনুযায়ী, আজ ২৬ জুন অবশেষে অভিযান শুরু হচ্ছে।মহাকাশযান ‘ড্রাগন’-কে মহাকাশে নিয়ে যাবে স্পেসএক্সের ‘ফ্যালকন ৯’ রকেট, যা উৎক্ষেপণ করা হবে কেনেডি স্পেস সেন্টারের লঞ্চ প্যাড ৩৯-এ থেকে।ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো প্রাথমিকভাবে এই মিশনের জন্য দুজনকে নির্বাচিত করেছিল—শুভাংশু শুক্ল ও প্রশান্ত বালাকৃষ্ণন নায়ার। শুভাংশুকে মূল নভোচারী এবং প্রশান্তকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়। দুজনেই গত বছরের আগস্ট থেকে প্রস্তুতিমূলক প্রশিক্ষণ শুরু করেন।এই ঐতিহাসিক যাত্রাকে ঘিরে ভারতে ব্যাপক উদ্দীপনা দেখা গেছে। একাধিক সংবাদমাধ্যমে এটি "নতুন প্রজন্মের মহাকাশ অভিযানের সূচনা" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।ভোরের আকাশ//হ.র
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতাকারী ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।মার্কিন কংগ্রেসের রিপ্রেজেনটেটিভ বাডি কার্টার মঙ্গলবার (২৪ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাম্পকে মনোনীত করেন। তিনি নরওয়ের নোবেল কমিটির কাছে পাঠানো চিঠিতে ট্রাম্পের নাম সুপারিশ করেন।চিঠিতে কার্টার উল্লেখ করেন, “ট্রাম্পের নেতৃত্ব ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে দ্রুত যুদ্ধবিরতি সম্ভব হয়েছে, যা আগে অনেকের কাছে কল্পনাতীত ছিল। আন্তর্জাতিক শান্তি, সহনশীলতা ও যুদ্ধ বন্ধে তার এই অবদান স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য।”সোমবার মধ্যরাতে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি জানান, দুই পক্ষ পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে এবং এটি কার্যকর হয় মঙ্গলবার সকাল থেকে। এখনও পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির শর্তাবলি বহাল রয়েছে।ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সাম্প্রতিক সংঘাত নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে গভীর উদ্বেগ বিরাজ করছিল। এই সময় একটি কার্যকর যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোকে একটি কূটনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। ট্রাম্প প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, কূটনৈতিক তৎপরতা ও চীনের মধ্যস্থতার পাশাপাশি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত যোগাযোগই এ চুক্তিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।ট্রাম্প এর আগেও একাধিকবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছেন, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চুক্তির জন্য। তবে এবার ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতিতে সরাসরি জড়িত থাকায় তার মনোনয়ন নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে।সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্টভোরের আকাশ//হ.র
ইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রসঙ্গে ইরানের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নেদারল্যান্ডসের হেগে ন্যাটো সম্মেলনের ফাঁকে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, “ইরান সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিয়েছে।”সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, “ইরান মাত্রই একটি যুদ্ধে ছিল, এবং তারা সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে। যদি তারা তেল বিক্রি করতে চায়, তাহলে তারা তেল বিক্রি করবে। চীন চাইলে ইরানের কাছ থেকে তেল কিনতেই পারে। দেশটির অর্থের প্রয়োজন—নিজেদের ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য।”এদিকে, ইরানের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক যুদ্ধ পরিচালনায় সহায়তার জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। ট্রাম্পের সংবাদ সম্মেলনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ শেয়ার করে নেতানিয়াহু লিখেছেন, “ধন্যবাদ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।”ভিডিওতে ট্রাম্প বলছিলেন, “নেতানিয়াহুর উচিত গর্ব করা—কারণ ইরান আর দীর্ঘ সময়ের জন্য বোমা তৈরি করতে পারবে না।”ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালে দেশটির একাধিক পারমাণবিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরান।বিবিসি পার্সিয়ান সার্ভিস জানিয়েছে, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘাঈ আল-জাজিরার এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, “হ্যাঁ, আমাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত। এসব স্থাপনায় বারবার হামলা হয়েছে।”তবে বিস্তারিত কিছু না জানিয়ে তিনি বলেন, এটি একটি ‘টেকনিক্যাল’ বিষয়, এবং এ বিষয়ে আরও বিশদ জানতে পারমাণবিক সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদন্তের দিকেই নজর দিতে হবে।অন্যদিকে, পেন্টাগনের একটি ফাঁস হওয়া প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি। বরং কর্মসূচির গতি কিছুটা ধীর হবে মাত্র।তবে ট্রাম্প তার বক্তব্যে আবারও জোর দিয়ে বলেন, “ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে—এটাই আমার বিশ্বাস।”ভোরের আকাশ//হ.র
নিউইয়র্ক সিটি প্রথমবারের মতো মুসলিম মেয়র পেতে যাচ্ছে। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী নির্বাচনে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম রাজনীতিক জোহরান মামদানি জয়ী হয়ে মেয়র নির্বাচনের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন। আসন্ন নভেম্বরের মূল নির্বাচনেও তার জয় প্রায় নিশ্চিত বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।৩৩ বছর বয়সী মামদানির জন্ম উগান্ডার কাম্পালায়। তার বাবা মাহমুদ মামদানি একজন প্রথিতযশা তাত্ত্বিক ও লেখক এবং মা মীরা নায়ার ‘মনসুন ওয়েডিং’ ও ‘সালাম বম্বে’র মতো আলোচিত চলচ্চিত্রের নির্মাতা। শৈশব কেটেছে কেপটাউনে, আর শৈশবের শেষভাগে চলে আসেন যুক্তরাষ্ট্রে। পরবর্তীতে নিউইয়র্কেই গড়ে ওঠে তার রাজনৈতিক ভিত্তি।ডেমোক্রেটিক পার্টির অভ্যন্তরীণ নির্বাচনে মামদানির প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র অ্যান্ড্রু কুয়োমো। ভোট গণনায় মামদানি কুয়োমোকে ৭.১ শতাংশ ব্যবধানে পরাজিত করেন। এর ফলে তিনিই এখন দলীয় প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।মামদানির জয়ে উচ্ছ্বসিত নিউইয়র্কের প্রগতিশীল ভোটাররা। ডেমোক্র্যাট দলের তরুণ ভোটারদের বড় অংশ তাকে দেখছেন নতুন যুগের প্রতিনিধি হিসেবে।২৮ বছর বয়সী ভোটার ও অভিনেতা ইগনাসিও ট্যামবান্টিং বলেন, “আমাদের একজন তরুণ, রঙিন পরিচয়ের অধিকারী এবং ভিন্নধর্মী চিন্তার মেয়র প্রয়োজন ছিল। জোহরান ঠিক সেই ব্যক্তি।”কুয়োমো এর আগে যৌন হয়রানির অভিযোগে মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এবারের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে ফেরার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। ভোটের আগে মামদানিকে 'অনভিজ্ঞ' বলে প্রচার করলেও ফল ঘোষণার পরপরই তিনি প্রতিদ্বন্দ্বীকে শুভেচ্ছা জানান।জোহরান মামদানি নিজেকে পরিচয় দেন 'ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট' হিসেবে। এর আগেও নিউইয়র্ক রাজ্যের কুইনস জেলা থেকে রাজ্য বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। সে সময় তাকে সমর্থন করেছিলেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স ও কংগ্রেসওম্যান আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কোর্টেজ।মেয়র নির্বাচনে জয় পেলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কোনো নীতিকে নিউইয়র্ক সিটিতে চলতে দেবেন না বলে জানান মামদানি। তার ভাষায়, “নিউইয়র্ক হবে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির একটি মডেল শহর।”মামদানি পরিচিত একজন ফিলিস্তিনপন্থী রাজনীতিক হিসেবে। তিনি একাধিকবার গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা করেছেন। ২০২৩ সালে তিনি একটি বিল উত্থাপন করেন, যার মাধ্যমে অবৈধ বসতিস্থাপনকারী ইসরায়েলিদের সঙ্গে সম্পর্কিত নিউইয়র্কভিত্তিক দাতব্য সংস্থাগুলোর কর-ছাড় বাতিলের প্রস্তাব দেন।তবে এই অবস্থানের কারণে বাইডেনপন্থী ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে তার কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়। তারপরও সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রগতিশীল ও তরুণ ভোটারদের মধ্যে তার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।মামদানির বিপরীতে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়বেন কার্টিস স্লিওয়া। এছাড়া বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পুনর্নির্বাচনের জন্য লড়বেন। তবে ট্রাম্পের প্রতি তার ঘনিষ্ঠতা এবং একাধিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ তাকে অনেকাংশেই জনপ্রিয়তা হারাতে বাধ্য করেছে।এদিকে রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুসারে, বেশিরভাগ ডেমোক্র্যাট ভোটারই মামদানির জয়ে সন্তুষ্ট। ভোটার লেহ জোহানসন বলেন, “কুয়োমোর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ থাকায় আমি তাকে ভোট দিতে পারি না। মামদানি তরুণ এবং উদারপন্থি—তাই তিনিই আমার পছন্দ।”যদি জোহরান মামদানি নভেম্বরে চূড়ান্ত মেয়র নির্বাচনে জয় পান, তবে তিনি হবেন নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথম মুসলিম এবং দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মেয়র। একইসঙ্গে তিনি হবেন দ্বিতীয় কোন বৈশ্বিক মহানগরীর মুসলিম মেয়র, লন্ডনের সাদিক খানের পরে।ভোরের আকাশ//হ.র