এইচএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ ১ জুন থেকে
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণের সময়সূচি ঘোষণা করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। সোমবার (১৯ মে) ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ১ জুন থেকে প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হয়ে চলবে ২ জুন পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষা শাখা থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
চিঠিতে জানানো হয়েছে, টাঙ্গাইল, নরসিংদী, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ১ জুন প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবে। অন্যদিকে, ঢাকা মহানগরসহ ঢাকা জেলা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রবেশপত্র বিতরণ করা হবে ২ জুন।
প্রবেশপত্রে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধনের জন্য নির্ধারিত ছকে ১৫ থেকে ২২ জুনের মধ্যে উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে আবেদন করতে হবে।
বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কেন্দ্রের আওতাধীন প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা তার স্বাক্ষরিত প্রতিনিধিই প্রবেশপত্র গ্রহণ করতে পারবেন। কোনো অবস্থাতেই শিক্ষক ছাড়া অন্য কাউকে এ দায়িত্ব দেওয়া যাবে না।
উল্লেখ্য, ২৬ জুন শুরু হতে যাচ্ছে এইচএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা, যা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এরপর ১১ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণের সময়সূচি ঘোষণা করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। সোমবার (১৯ মে) ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ১ জুন থেকে প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হয়ে চলবে ২ জুন পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষা শাখা থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।চিঠিতে জানানো হয়েছে, টাঙ্গাইল, নরসিংদী, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ১ জুন প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবে। অন্যদিকে, ঢাকা মহানগরসহ ঢাকা জেলা, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রবেশপত্র বিতরণ করা হবে ২ জুন।প্রবেশপত্রে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধনের জন্য নির্ধারিত ছকে ১৫ থেকে ২২ জুনের মধ্যে উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে আবেদন করতে হবে।বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কেন্দ্রের আওতাধীন প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা তার স্বাক্ষরিত প্রতিনিধিই প্রবেশপত্র গ্রহণ করতে পারবেন। কোনো অবস্থাতেই শিক্ষক ছাড়া অন্য কাউকে এ দায়িত্ব দেওয়া যাবে না।উল্লেখ্য, ২৬ জুন শুরু হতে যাচ্ছে এইচএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা, যা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এরপর ১১ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।ভোরের আকাশ//হ.র
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের লাঞ্চিতের ঘটনার বিচারসহ পাঁচ দফা দাবিতে ভিসির কার্যালয়ে একঘন্টা অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছে শিক্ষকরা।সোমবার (১৯ মে) দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কুয়েটের প্রশাসনিক ভবেনের সামনে ও উপাচার্যের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকরা এ কর্মসূচী পালন করেন। এছাড়া শিক্ষক সমিতির ডাকে টানা ক্লাশ-পরীক্ষা বর্জন এবং প্রশাসনিক কাজ বন্ধ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার একই দাবীতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভিসির কার্যালয়ে অবস্থান করবে শিক্ষকরা।এরআগে রোববার সংঘর্ষ ও শিক্ষক লাঞ্চিতের ঘটনায় জড়িতদের বিচারিক কার্যক্রম সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ করতে আল্টিমেটাম দিয়েছিল শিক্ষক সমিতি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোন সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় উপাচার্যের কার্যালয়ে শিক্ষকরা অবস্থান ধর্মঘট পালন করে।অবস্থান কর্মসূচী শেষে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. ফারুক হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ফেব্রুয়ারী মাসে অপ্রীতিকর ঘটনাকে কেন্দ্র করে অচল অবস্থা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। কুয়েটে নতুন প্রশাসন এসে কার্যক্রম শুরু করে ছিলেন। হঠাৎ করে মাঝপথে থেমে আছেন, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম জিম্মি হয়ে পড়েছে। কুয়েট প্রশাসন বর্তমানে সম্মপূর্ণ নিরব রয়েছে, যে কারণে আমাদের আন্দোলনে নামতে হয়েছে।এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ ব্যাচের সকল ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের আন্দোলনের সাথে একত্রতা ঘোষণা করেছেন।শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষকদের যে কোনো কর্মসূচিতে তাদের সমর্থন রয়েছে। গুটি কয়েক শিক্ষার্থীর জন্য তাদের শিক্ষাক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলেও তারা অভিযোগ করেন।বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশৃংখলা সৃষ্টিকারী এবং শিক্ষক লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনার সাথে জড়িতদের বিচারসহ ৫দফা দাবীতে গত ০৫মে থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে কুয়েট শিক্ষক সমিতি। ভোরের আকাশ/এসআই
নাম পরিবর্তনের তালিকায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আরও ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন হলো। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ ও বিদ্যমান নাম পরিবর্তন নীতিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী এই ১১টি বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।রোববার (১৮ মে) মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রেবেকা সুলতানার সই করা প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ ও বিদ্যমান নাম পরিবর্তন নীতিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী ১১টি বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হলো।নাম পরিবর্তিত বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে জামালপুরের ‘শাহিনুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে ‘কাজির আখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’, ‘অধ্যাপক আব্দুল হামিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এবং ‘আনিছুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে যথাক্রমে ‘তারারভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ ও ‘সোনাকান্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ নামে পরিচিত হবে।‘আতামারী ফাতেমা মির্জা রওশন আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে ‘আতামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’, ‘খোর্দ্দ জোনাইল সমসাদ আরা বুলু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে ‘খোর্দ্দ জোনাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এবং ‘রুকনাই বদরুল আলম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের’ পরিবর্তিত নাম ‘রুকনাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ করা হয়েছে।মুন্সীগঞ্জের ‘আলহাজ সেলিম আহম্মেদ ভূইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে ‘কুকুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এবং শ্রীনগরের ‘জশুরগাঁও আভা রানী ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এখন থেকে ‘জশুরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ নামে পরিচিত হবে।নারায়ণগঞ্জের ‘সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ ও ‘চিকনিসার সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের’ নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে ‘প্রাণী মন্ডল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ ও ‘চিকনিসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ করা হয়েছে। একই জেলার ‘বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের’ নতুন নামকরণ করা হয়েছে জুলাই ‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’।ভোরের আকাশ/জাআ
কুয়েটে সংঘর্ষ ও শিক্ষক লাঞ্চিতের ঘটনায় দোষীদের বিচার দ্রুত শেষ না হলে ক্লাস-পরীক্ষার পাশাপাশি সকল প্রকার প্রশাসনিক কার্যক্রমও বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ। এছাড়া আগামীকাল (সোমবার) দুপুর বারোটার মধ্যে প্রশাসন কোন সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত না নিলে ভিসির কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচীও ঘোষণা দিয়েছেন তারা।রোববার (১৮মে) দুপুরে প্রশাসনিক ভবনের সভা কক্ষে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।এরআগে শিক্ষকরা তাদের দাবির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সাথে বৈঠক করেন। দুপুর দেড়টায় কনফারেন্স রুমে শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। এ সময় শিক্ষকরা কুয়েট প্রশাসনের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তোলেন।এদিকে, কুয়েটে সংঘটিত সকল অপরাধের বিচার অতিদ্রুত সম্পন্ন করে একাডেমিক কার্যক্রম চালুর আবেদন করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার বেলা ১২টার দিকে পাঁচ বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির কাছে এ দাবি জানান।প্রেস ব্রিফিংয়ে কুয়েট শিক্ষক সমিতি সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. ফারুক হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বাইরে গিয়ে কুয়েট প্রশাসন দোষীদের বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করে রেখেছে। যার কারনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সংকটের মধ্যে পড়েছে। মাত্র কয়েকজন শিক্ষার্থীর স্বার্থ রক্ষায় ও উপর মহল নামক অদৃশ্য শক্তিকে তুষ্ট করছে বর্তমান প্রশাসন। আগামীকাল (সোমবার) দুপুর বারোটার মধ্যে প্রশাসন কোন সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত না নিলে উপাচার্যের কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘটের ঘোষণা দেয় শিক্ষক সমিতি।বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বিশৃংখলা সৃষ্টিকারী এবং শিক্ষক লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনার সাথে জড়িতদের বিচারসহ ৫দফা দাবীতে গত ০৫ মে থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে কুয়েট শিক্ষক সমিতি।লিখিত আবেদনে শিক্ষার্থীরা বলেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যাম্পাসে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার প্রতি গভীর উদ্বেগ ও দুঃখ প্রকাশ করছি। একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা সকল অন্যায়ের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং তদন্তসাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। আন্দোলনের সময় কিছু অতিউৎসাহী শিক্ষার্থীর দ্বারা আমাদের পিতৃতুল্য শিক্ষকদের প্রতি লাঞ্ছনা ও অসম্মানের যে ঘটনা ঘটেছে, তার ফলে শিক্ষকদের সাথে আমাদের ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে। আমরা সকল শিক্ষকদের কাছে ক্ষমা প্রার্থী এবং তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিচার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দ্বারাই হোক।শিক্ষার্থীদের ৫ দফার যৌক্তিক দাবির প্রতিও সমর্থন আমরা জানাচ্ছি। তবে কতিপয় শিক্ষার্থী দ্বারা বহিরাগত ও বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার যে দাবি করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে অবস্থান জানাচ্ছি। প্রস্তাবিত বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিটি দ্বারা তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া জটিল ও দীর্ঘায়িত হবে যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি আরও বাড়াবে ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। ভোরের আকাশ/এসআইআমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখি এবং আমরা বিশ্বাস করি তাদের মাধ্যমেই ন্যায়বিচার কার্যকর হবে এবং কোনো নির্দোষীর শাস্তি হবে না এই ভরসা রাখি। গত তিন মাস যাবত কুয়েটে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। উদ্ধৃত সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে আমরা যেন অতিদ্রুত একাডেমিক কার্যক্রমে ফিরতে পারি এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। ভোরের আকাশ/এসআই