বরিশাল-৫ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী
মাজাহারুল ইসলাম
প্রকাশ : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:৪০ পিএম
বিএনপির দুর্দিনের কাণ্ডারী এড. আবুল কালাম শাহিন
সৎ ও ক্লিন ইমেজ বজায় রেখে দীর্ঘ ৪৪ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বিএনপির দুর্দিনের কাণ্ডারী বরিশালবাসীর কাছে যিনি কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে সুনাম অর্জন করেছেন, তিনি হলেন বরিশাল-৫ (সদর) আসনের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির এক নির্ভরযোগ্য, পরীক্ষিত ও তৃণমূলো জনপ্রিয় এবং কর্মীবান্ধব নেতা বরিশাল জেলা দক্ষিন বিএনপির সদস্য সচিব এডভোকেট আবুল কালাম শাহিন।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তরুণ প্রজন্মের কাছে এক অনন্য ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি তিনি। কর্মসংস্থান, মানসম্মত শিক্ষা এবং মাদকবিরোধী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখার পাশাপাশি তরুণদের রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন কর্মসূচি চালুর মধ্যদিয়ে তিনি তরুণ প্রজন্মের কাছে একজন ‘নেতা নয়, বন্ধু’ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন। সাহসী নেতৃত্ব, জনসম্পৃক্ততা ও সাংগঠনিক দক্ষতায় তিনি বরিশালের রাজনীতিতে একজন নির্ভরযোগ্য নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। জনকল্যাণই যার মূল লক্ষ্য। তাঁর ব্যক্তিত্ব, শোভন আচরণ, সৎ রাজনীতি এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণের মানসিকতা সম্পন্ন ব্যক্তিই ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতিতে যুক্ত হন।
ছাত্রদল থেকে যুবদল ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। রাজনীতির এই দীর্ঘ পথপরিক্রমায় নানা চড়াই-উৎড়াই পেড়িয়ে বিভিন্ন ভোগান্তির কবলে পড়তে হয়েছে তাকে। স্বৈরাচার এরশাদ ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার দেশ ও জনবিরোধী কর্মকাণ্ডসহ জুলাই-অভ্যূথানের আন্দোলনেও এডভোকেট আবুল কালাম শাহিনের সক্রিয় ভূমিকা ছিল যা-রাজনৈতিক মহলেও প্রশংসনীয়।
সমাজহিতৈষী ও কল্যাণমূলক কর্মকান্ডের জন্যই নয়, সুখ-দু:খে পাশে থেকে জনগনের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের মধ্যদিয়ে রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অনন্য নজির স্থাপন করছেন তিনি। জাতীয়তাবাদী রাজনীতি, জনকল্যাণ ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি গত ১৬টি বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের শিকার হওয়া বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের প্রত্যেক নেতাকর্মীর পাশে ছিলেন বিএনপির এই নেতা। জুলাই অভ্যূথানে আহত নেতাকর্মীদের চিকিৎসাও ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদান রয়েছে। স্বৈরাচার হাসিনার আমলে বাসায় ঠিকমতো থাকতে পারেনি তিনি।
এছাড়া, প্রায়ই রাতে প্রশাসনের লোক দিয়ে পরিবারের সদস্যদেরকে মানসিক হয়রানী করতেন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মৌলিক অধিকার টুকু হরণ করেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা। শুধু নেতাকর্মীই নন, তিনি নিজেও স্বৈরাচার হাসিনার প্রতিহিংসার রোষানলে পড়ে হামলা-মামলাসহ একাধিকবার কারাবরণ করেন।
বরিশাল-৫ (সদর) আসনের প্রতিটি মানুষের এই জনপ্রিয় নেতা আবুল কালাম শাহিন বিএনপির দুর্দিনে সাহসী কণ্ঠস্বর। বিএনপি নেতাকর্মীদের বিপদ-আপদে সবসময় পাশে থেকে সহযোগিতা করছেন তিনি। সার্বিক বিবেচনায় বলা যায়, বরিশাল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে এডভোকেট আবুল কালাম শাহিনের কোনো বিকল্প নেই। তাঁর মতো নেতৃত্ব বরিশালবাসীর প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করতে পারবে বলেও বিশ্বাস স্থানীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দের।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির নেতারা বলছে, দলের দুর্দিনে বিগত ১৬ বছর বিএনপির কাণ্ডারী হিসেবে রাজনৈতিক মাঠে ছিল এড. আবুল কালাম শাহিন। আন্দোলন-সংগ্রাম ছাড়াও জুলাই-অভ্যুথানের মধ্যদিয়ে স্বৈরচার হাসিনা দেশ থেকে পলায়নের আগ মূহূর্ত পর্যন্ত বিএনপির ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে অকুতোভয় সৈনিক হিসেবে মাঠে ছিলেন তিনি।
২০০৯ সালের পর থেকে ১৬ বছর ধরে যেসব নেতাকর্মীরা আওয়ামী শাসনামলে গুম-খুন, মামলা-হামলা, কারাবরণসহ নানা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাদের প্রতিনিয়ত খোজখবর রেখে চলছেন বিএনপির এই নেতা এড. আবুল কালাম শাহিন।
এড. আবুল কালাম শাহিন পরিচিতি: এডভোকেট আবুল কালাম শাহিন বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব। তিনি একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, সমাজসেবক। শিক্ষাজীবনে তিনি এম.এ ও এলএল.বি ডিগ্রি অর্জন করেন। ছাত্র জীবন থেকেই তিনি রাজনীতিতে যুক্ত হন।
১৯৮২ সালে তিনি বিএম স্কুল ছাত্রদল কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ সালে সরকারী বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক ও ১৯৮৬ সালে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৭ সালে বরিশাল জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ১৯৮৯ সালে ভোটের মধ্যদিয়ে জেলা ছাত্রদলের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। ১৯৯২ সালে দ্বিতীয় বারের মতো জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
পরবর্তীতে জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৯৪ সালে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ সালে জেলা যুবদলের সহ-সভাপতির পরে বরিশাল মহানগর যুবদলের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৯ সালে বিএনপির সাথে যুক্ত হয়ে জেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালে জেলা বিএনপির ১ম যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন।
দলের জন্য তার ত্যাগ-তিথিক্ষার মধ্যদিয়ে ২০০৯ সালে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নির্বাচিত হন। ২০১৩ থেকে ২০২২সাল পর্যন্ত জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৩ সালে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব নির্বাচিত হয়ে অদ্যবধি দাযিত্ব পালন করছেন। ১৭ মামলার আসামী হয়েও আওয়ামী দু:শাসনের মধ্য রাজপথে থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি কখনও কারও কাছে মাথা নত করেন নি। বরিশাল ৫ (সদর) আসনের ত্যাগী ও পরিক্ষীত সময়ের সাহসী নেতা এড. আবুল কালাম শাহিন। তিনি বরিশাল জেলা দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব।
উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড: দীর্ঘ রাজনৈতিক পথপরিক্রমায় বরিশাল-৫ (সদর) আসনের মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছেন বিএনপি নেতা এড. আবুল কালাম শাহিন। গরীব-দু:খী মানুষের পাশে থেকে সাধ্যমত সাহায্য-সহযোগিতা করেও চলছেন তিনি। রাজনীতির পাশাপাশি কর্মসংস্থান, মানসম্মত শিক্ষা, এবং মাদকবিরোধী কর্মকাণ্ডে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তিনি সক্রিয় থেকে তরুণদের মতামতকে গুরুত্ব দেন এবং ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। যোগাযোগ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সংস্কার, এবং বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে যে অবদান রেখে চলছেন, তা ফুটে উঠেছে সবার মুখে মুখে।
রাজনৈতিক প্রতিকূল সময়েও অবিচল: রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, মামলা-হামলা, জেল-জুলুমসহ নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আবুল কালাম শাহিন বিএনপির হয়ে রাজনৈতক মাঠে সক্রিয় ছিলেন। শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী আমলে বিএনপির নেতাকর্মীরা যখন দমন-পীড়নের শিকার হন, তখনও তিনি সাহসিকতার সাথে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার এই ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস তাকে শুধু কর্মী-সমর্থকদের কাছেই নয়, সাধারণ ভোটারদের কাছেও একজন জনপ্রিয় কর্মীবান্ধব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে সকল মত ও ধর্মের মানুষের কাছে আজ গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
নির্বাচনী মাঠে সরব: আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে থেকেই বরিশাল-৫ (সদর) আসনের প্রতিটি নেতাকর্মীর খোজখবর রাখছেন এড. আবুল কালাম শাহিন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে তার ভালোবাসার কর্মীর সমর্থকদের সরব উপস্থিতি রয়েছে। ইতোমধ্যে গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভায় তার নাম সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হচ্ছে জনমনে। বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল কর্মীরা তাকে কেন্দ্র করে সংগঠিত হচ্ছে। শহরের অলি-গলির ছোট ছোট চায়ের স্টলেও ব্যাপক আলোচনা চলছে বিএনপির এই নেতাকে নিয়ে। মাঠের কর্মীরা বিশ্বাস করেন, আবুল কালাম শাহিন হচ্ছে তাদের আস্থার প্রতীক। বিশেষ করে তার দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এবং উন্নয়নমুখী কর্মকাণ্ডের কারণে বিএনপির শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন তিনি।
জনমত: বরিশাল শহরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা এমন একজন জনপ্রতিনিধি চান যিনি সত্যিকারের অর্থে সাধারন জনতার জন্য কাজ করবেন। তরুণ ভোটাররা মনে করেন, অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তার রয়েছে নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। নারী ভোটারদের মতে, তিনি সবসময় সমাজে নারী সমাজের উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়েছেন।
সম্ভাব্য নির্বাচনী সমীকরণ : রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-৫ (সদর) আসনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ আসনে ইসলামী আন্দোলন, জামায়াত ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাও সক্রিয় রয়েছেন। বিএনপির মধ্যও কেউ কেউ প্রার্থী হতে চাচ্ছেন। তারা দলের দুর্দিনে কর্মীদের কাছে ছিল না। আবুল কালাম শাহিনের জনপ্রিয়তা, দলের প্রতি তার ত্যাগ ও অবদান এবং জনগণের প্রত্যাশার কারণে তিনি এই আসনে বিএনপির প্রধান ভরসা হয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তারা মনে করেন, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এবং অতীতের কর্মকাণ্ডের কারণে আবুল কালাম শাহিনই সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থী।
বরিশাল-৫ (সদর) আসন মনোনয়ন প্রত্যাশী বরিশাল জেলা দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহিন বলেন, গত ১৬ বছর ধরে স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে থেকেছি, মামলা-হামলা, জেল-জুলুমসহ নানা হয়রানীর শিকার হয়েও রাজপথে থেকে দলের নিদের্শনা পালন করেছি। জুলাই অভ্যুথানে যারা নিহত ও আহত হয়েছে, সুখ-দু:খে তাদের পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করছি বলেও জানান বিএনপির এই নেতা।
তিনি বলেন, দলীয় আদর্শে আপোস করি নাই। রাজনীতি সহজ নয়। টাকা থাকলেই নেতা হওয়া যায় না। তবে টাকা না থাকলেও যদি জনগণের পাশে থাকা যায়, তাহলে রাজনীতি সম্ভব। আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে শক্তিশালী করার জন্য রাজনীতি করছি। বিএনপি যদি আমাকে যোগ্য মনে করে বরিশাল-৫ (সদর) আসনের মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি আশা করি এই আসনটি বিএনপিকে উপহার দিতে সক্ষম হবো-ইনশআল্লাহ।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল সদরের বিএনপির কর্মী মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে অত্যাচার নির্যাতন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলায় বেশ কয়েকবার কারাবরণ করেন এড.আবুল কালাম শাহিন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুনরায় দলকে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে নেতাকর্মীদের নিয়ে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমরা এমন একজন নেতা পেয়েছি, যিনি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। তিনি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করেছেন। অনিয়ম দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থেকে নাগরিক সুবিধা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করেছেন বিএনপির এই নেতা।
বরিশাল ৫ (সদর) আসনের বিএনপির কাণ্ডারী হিসেবে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে আরও বলেন, এড. আবুল কালাম শাহিনের সুশৃঙ্খল নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবে বিএনপির সকল কর্মকাণ্ড। ন্যায়-নিষ্ঠাবান, সৎ-আদর্শবান ব্যাক্তি, যিনি সর্বস্তরের মানুষের কাছে ক্লিন ইমেজ হিসেবে পরিচিত ও দলের নিবেদিতপ্রাণ আবুল কালাম শাহিনকে বিএনপি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দিলে এই আসনটি উপহার দিতে সক্ষম হবে বরিশালবাসী-ইনশআল্লাহ।
ভোরের আকাশ/এসএইচ