পাহাড়তলী থানার লুট হওয়া পিস্তল-গুলিসহ ‘ব্লেড মাসুম’ গ্রেফতার
চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী থানা থেকে লুট করা পিস্তল ও গুলিসহ সন্ত্রাসী সাইদুর রহমান মাসুম ওরফে ব্লেড মাসুমকে (২৮) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে একটি ৭ দশমিক ৬২ এমএম পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি ও দুটি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) নগর পুলিশ ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিএমপি’র পশ্চিম জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া।
তিনি জানান, বুধবার (১৯ জুন) রাত ১২টা ৫০ মিনিটে জেলে পাড়া রানী রাশমনিঘাট ওভারব্রিজের নিচে চেকপোস্ট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার দেহ তল্লাশি করে কোমরের বেল্টে ঝুলানো অবস্থায় একটি চায়না মেইড সেমি-অটোমেটিক পিস্তল (মডেল T-54, সিরিয়াল 49012810), একটি লোডেড ম্যাগাজিনে থাকা ৭.৬২ এমএম ক্যালিবারের চার রাউন্ড গুলি, একটি খালি ম্যাগাজিন এবং অস্ত্র বহনের প্রসেস উদ্ধার করা হয়। গুলির পারক্যাপশন ক্যাপে “311” কোড লেখা ছিল।
তিনি আরও জানান, গ্রেফতার সাইদুর রহমান মাসুম পাহাড়তলী থানার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের লাকী হোটেল সংলগ্ন কাজী অফিস এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে আগেও ডাকাতি প্রস্তুতির অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে।
উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার হওয়া সাইদুর রহমান মাসুম ওরফে ব্লেড মাসুম স্বীকার করেন, ২০২৪ সালের আগস্টে থানায় হামলার সময় সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা অস্ত্রটি তিনি সংগ্রহ করেন এবং পরে তা ব্যবহার করে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের কাজে লিপ্ত ছিলেন।
এ ঘটনায় পাহাড়তলী থানায় অস্ত্র আইনের মামলা করা হয়েছে। তার বাকি সহযোগীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
হিজরা সম্প্রদায়ের জীবন মান উন্নয়নে এ্যাকসেস টু সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ফর দ্য হিজরা কমিউনিটি শীর্ষক কিক-অফ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল ১০টায় পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের সভা কক্ষে আত্ম-সহায়তা কর্মসূচি'র আয়োজনে এ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পিরোজপুর জেলা পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ আবু নাসের। সভাপতিত্ব করেন এসএইচপির নির্বাহী পরিচালক হাসনে আরা হক।অনুষ্ঠানে বক্তারা হিজড়া জনগোষ্ঠীর টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং তাদেরকে সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করার দাবি জানান।তারা বলেন, এই ধরনের উদ্যোগ সমাজে বৈষম্য দূর করতে এবং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল হাই, জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মনিকা আক্তার, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ শাকিল সরোয়ার, প্রকল্প সমন্বয়ক বিপ্লব রায়, রাজনীতিবিদ জাকির হোসেন, প্রকল্পের একাউটেন্টে কর্মকর্তা বাহাউদ্দিন আহমেদ, প্রকল্প কর্মকর্তা রবিন চাক।অরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ইমরান সিকদার সালাউদ্দিন, শাওন খান, মুসফিক সৌরভ, সৈয়দ মেহেদী হাসান, ফসিউল ইসলাম বাচ্চু প্রমুখ।অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন এসএইচপি'র প্রোজেক্ট ম্যানেজার মর্তুজা জুয়েল। এছাড়া হিজড়া প্রতিনিধিবৃন্দ, ধর্মীয় নেতা, মানবধিকার কর্মী, আইনজীবী সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।আত্ম-সহায়তা কর্মসূচি প্রকল্পের আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ফ্রি প্রেস আনলিমিটেড এর সহায়তায় এবং ARTICLE 19-এর তত্ত্বাবধানে এ কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।ভোরের আকাশ/জাআ
বঙ্গোপসাগরের ছখিনা উপকূলসংলগ্ন এলাকায় ‘এফবি মাওলা’ নামের একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। ট্রলারটি বরগুনার পাথরঘাটার জসিম কোম্পানির মালিকানাধীন।বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।জানা গেছে, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত চলমান থাকায় সাগর বেশ উত্তাল ছিল। এমন অবস্থায় মাছ ধরা শেষে ট্রলারটি ঘাটে ফিরছিল। ফেরার পথে ছখিনার বড়াইয়ার চরের কাছে হঠাৎ চরে আটকে পড়ে এবং তাতে ধাক্কা খেয়ে ট্রলারটি ডুবে যায়।তবে ট্রলারটিতে থাকা সব জেলে পাশের আরেকটি ট্রলারের সহায়তায় নিরাপদে ঘাটে ফিরে আসেন। এ ঘটনায় কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।ডুবে যাওয়া ট্রলার এবং এর মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে তাৎক্ষণিক উদ্ধার কার্যক্রম সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে মালিকপক্ষ। সাগর শান্ত হলে ট্রলারটি টেনে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।মালিকপক্ষের একজন সদস্য জানান, “ঘাটে ফেরার পথে বড় ঢেউয়ে ট্রলারটি চরে উঠে যায় এবং তখনই ডুবে যায়। তবে আল্লাহর রহমতে সব জেলে নিরাপদে ফিরে এসেছে।”এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মৎস্য অফিস ও স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সতর্ক নজরদারি রাখা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/জাআ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চালের বাজার তদারকি কার্যক্রম ও অভিযান পরিচালনা করেছে। বৃহস্পতিবার (২৬জুন) দুপুর ১২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের অনন্দবাজার এলাকায় বিভিন্ন চালের পাইকারী দোকানে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী।ভোরের আকাশকে জানান, "অভিযানকালে মেসার্স আলহাজ্জ শামীম ট্রেডার্স এবং মোশারফ ট্রডার্স নামক চাউলের প্রতিষ্ঠানে বর্ধিত মূল্যে চাউল বিক্রয়, ক্রয়, সংগ্রহের প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি। কী পরিমা চাল কতদিন মজুদ, ক্রয় বিক্রয় ভাউচার সংরক্ষণ না করাসহ বিভিন্ন অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়।এ প্রেক্ষিতে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ অনুযায়ী অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান মেসার্স আলহাজ্জ শামীম ট্রেডার্সকে ৩০,০০০/- এবং মোশারফ ট্রডার্সকে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা আর্থিক জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয় এবং সতর্ক করা হয়।" এসময় ব্যবসায়িদের ন্যায্যমূল্যে চাল ক্রয়-বিক্রয় ভাউচার সংরক্ষণ, মূল্য তালিকা প্রদর্শনসহ সরকারের প্রচলিত আইন মেনে ব্যবসা করার বিষয়ে সতর্ক করা হয়। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
ফেনী জেলার ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও জনবল ও চিকিৎসাসরঞ্জাম সংকটে সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এখনকার লাখো মানুষ।১৯৯৭ সালে ফুলগাজী উপজেলার মুন্সিরহাটে স্থাপিত ৩১ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করা হয়। এর দুই যুগ পরে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে ২০১৭ সালে হাসপাতালের কলেবর বৃদ্ধিতে ১৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৯ শয্যার নতুন একটি ছয় তলা ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নির্মাণের শর্তানুযায়ী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এমএস ডালি কনস্ট্রাকশন লিমিটেড ২০১৯ সালে ৬ তলা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন ভবন বুঝিয়ে দেয়ার কথা থাকলেও ৬ বছর পরে শেষ হয় ভবনটির নির্মাণ কাজ।ফেনী জেলা সিভিল সার্জন ডা. রুবাইয়াত বিন করিম জানান, নবনির্মিত ভবনে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা কার্যক্রম জুলাইয়ের শুরুতে পরিচালনা করার চিন্তাভাবনা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। বহিঃ বিভাগ ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু করতে নতুন ভবনে আসবাবপত্র স্থানান্তরের কাজ চলছে।এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তার, বিভিন্ন পর্যায়ের জনবল ও সরঞ্জাম সংকটে সুচিকিৎসা বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার গ্রাম ও ইউনিয়নের লাখ লাখ মানুষ।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৩১ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কাঠামো অনুযায়ী ২ জন মেডিক্যাল অফিসার থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে একজন দায়িত্ব পালন করছেন, অন্য পদটি শূন্য। আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও), গাইনী ও সার্জারী কনসালটেন্ট পদও শূন্য রয়েছে। এদিকে কর্তৃপক্ষের অনুমতিবিহীন দুই চিকিৎসক ডা. এবিএম সানজিদ ও ডা. নাফিজা আনজুম বিদেশে রয়েছেন। উপজেলায় স্থাপিত ৩টি উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মধ্যে ৩ জন মেডিকেল অফিসার পদের বিপরীতে ২ জন রয়েছে, খালি রয়েছে ফুলগাজী সদর উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র। অন্যদিকে ৩টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মধ্যে ৩ জন মেডিকেল অফিসার পদের বিপরীতে ২ জন রয়েছে, খালি রয়েছে আনন্দপুর কেন্দ্র। হাসপাতালের রোগীদের দেখভাল করার জন্য সেবক-সেবিকার ২৫টি পদের মধ্যে ৭টি পদ খালি, মিডওয়াইফ পদে ৪টির মধ্যে ২টি পদ খালি, আয়া ও ওয়ার্ড বয়ের ৬টি পদের বিপরীতে ৫টি পদ খালি রয়েছে। পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ৫টি পদের বিপরীতে ৪টি শূন্য। সিকিউরিটি গার্ড পদের ২টির মধ্যে ২টি পদই শূন্য। অফিস সহকারী ৪টি পদই শূন্য রয়েছে। নেই অফিসের প্রধান সহকারী, পরিসংখ্যানবিদ ও স্টোর কিপার। নতুন অ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ দেওয়া হলেও চালক না থাকায় সেবা বঞ্চিত হচ্ছে ভুক্তভোগীরা।হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীরা জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন বিভাগে জনবল না থাকায় উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ উন্নত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হাসপাতালে গাইনি, সার্জারি, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তথা সিনিয়র কনসালট্যান্টের পদে জরুরি লোকবল নিয়োগ প্রয়োজন।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সবসময়ই ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ বেশি রোগী ভর্তি থাকে। তাদের সেবা দিতে কর্তব্যরত চিকিৎসক ও বাকিদের হিমশিম খেতে হয়। বর্তমানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যথাযথ সেবা না পেয়ে অনেক রোগী চলে যাচ্ছেন স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবেও বিঘ্নিত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা। হাসপাতালে আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন থাকলেও নেই সংশ্লিষ্ট বিভাগের ডাক্তার। অন্যদিকে বহুবছরের পুরনো একটি এক্সরে মেশিন থাকলেও সেটি সম্পূর্ণ অকেজো অবস্থায় রয়েছে, নেই এক্সরে মেশিন পরিচালনার রেডিওগ্রাফার। যে কারণেই কাঙ্খিত রোগীদের সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রত্যাশিত সেবা না পেয়ে অনেকে দালালদের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে যান স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে। ফলে তারা বিভিন্ন সময় অতিরিক অর্থ ব্যয় করেও অপচিকিৎসার শিকার হচ্ছেন। এছাড়াও হাসপাতালে সামনে থাকা ক্লিনিক গুলোর নির্ধারিত লোকেরা হাসপাতালের ভিতরে বিভিন্ন রোগীদের ক্লিনিক থেকে সেবা নিতে প্রতিনিয়ত প্রভাবিত করছে।এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া জানান, ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের পাশাপাশি বিভিন্ন বিভাগের জনবল সংকট রয়েছে। বিশেষ করে পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ওয়ার্ড বয় জরুরি প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, আমরা ডাক্তাররা শুধু পরিশ্রম করলেই সর্বোচ্চ সেবা দিতে পারি না, হাসপাতাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সচল থাকা, ওষুধ সরবরাহ থাকা, সব মিলিয়েই আমরা খুব ভালো একটা সেবা দিতে পারি। অনেক অপূর্ণতার মধ্যে সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা চেষ্টা করছি।ভোরের আকাশ/আজাসা