ফাইল ছবি
কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। দেখা গেল, রাজধানীতে আজ আপনি যেখানে কেনাকাটা করতে যাবেন, ওই এলাকার মার্কেট বন্ধ। তখনই পড়তে হবে বিড়ম্বনায়। তাই ব্যস্ত এই শহরের মার্কেটে বের হওয়ার আগেই জেনে নিতে পারেন রোববার (১৩ জুলাই) কোন কোন মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট: বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লি, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালি অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট: আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকা, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ী একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। দেখা গেল, রাজধানীতে আজ আপনি যেখানে কেনাকাটা করতে যাবেন, ওই এলাকার মার্কেট বন্ধ। তখনই পড়তে হবে বিড়ম্বনায়। তাই ব্যস্ত এই শহরের মার্কেটে বের হওয়ার আগেই জেনে নিতে পারেন রোববার (১৩ জুলাই) কোন কোন মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে।বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট: বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লি, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালি অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট: আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকা, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ী একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১২ জুলাই) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে অজ্ঞাত দুষ্কৃতকারীরা হঠাৎ করে এ বিস্ফোরণ ঘটায়।বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্বৃত্তরা ককটেল বিস্ফোরণের পরপরই দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে বিস্ফোরণের শব্দে আশপাশের এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পথচারী ও আশেপাশের যানবাহনের যাত্রীরা আতঙ্কে ছুটোছুটি করতে শুরু করেন।এ বিষয়ে পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল আমীনও গণমাধ্যমকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাৎক্ষণিকভাবে সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।কালের সমাজ//হ.র
দেশের একের পর এক অপরাধমূলক কর্মকান্ড বেড়েই চলেছে। বদলে যাচ্ছে অপরাধের ধরন ও বীভৎসতা। ছিনতাইকারীদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না মানুষের শরীরের জামা-কাপড়ও। রাজধানীর শ্যামলীতে ঘটে গেছে এক চরম নৃশংস ও চমকে দেওয়ার মতো এমন ছিনতাইয়ের ঘটনা। ছিনতাইকারীরা শুধু টাকা-পয়সা বা ব্যাগই নয়, ভুক্তভোগীর গায়ের জামা ও পায়ের জুতাও ছিনিয়ে নিয়েছে। পুরো ঘটনা ধরা পড়ে সিসিটিভি ক্যামেরায় এবং সেই ভিডিও ফুটেজ এখন ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।শনিবার (১২ জুলাই) সকালে শ্যামলী ২ নম্বর রোডে এমন ঘটনা ঘটে। তিন ছিনতাইকারী একটি মোটরসাইকেলে দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাইয়ের ঘটনাটি ঘটায়। আজ শেরে বাংলা নগর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাউল হক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী যুবকের নাম শিমিয়ন (২৭)। তিনি একমি ল্যাবলেটরিতে কেমিস্ট হিসেবে চাকরি করেন। শ্যামলী দুই নম্বর রোডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। শুক্রবার সকালে অফিসে যাওয়ার সময় ছিনতাইয়ের শিকার হন।ওসি ইমাউল হক বলেন, ‘তিন ছিনতাইকারী মোটরসাইকেলে এসে ওই যুবকের সঙ্গে থাকা ব্যাগ, টাকা, মোবাইল, এমনকি তার জামা ও জুতা ছিনিয়ে নেয়। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছি এবং ছিনতাইকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।’এদিকে সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ছাতা হাতে এক যুবক হেঁটে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ পেছন থেকে তিন ছিনতাইকারী মোটরসাইকেলে এসে তাকে ঘিরে ফেলে। দুই জন হাতে ধারালো অস্ত্র নিয়ে যুবকের মুখোমুখি অবস্থান নেয়, অন্য একজন মোটরসাইকেল ইউটার্ন করে সামনে এসে পথ আটকে দাঁড়ায়। তাদের মধ্যে দুই জনের মাথায় হেলমেট ছিল, আর একজন ছিল খালি গায়ে। এরপর তারা ভুক্তভোগী যুবকের সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিয়ে নেয়। একপর্যায়ে তাদের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে ভীতি সৃষ্টি করে ভুক্তভোগীর শরীরের জামা ও পায়ের জুতা খুলিয়ে নেয়। ছিনতাই শেষে তিন জন আবার মোটরসাইকেলে ওঠে দ্রুত পালিয়ে যায়।এ ঘটনা ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ প্রশ্ন তুলছে- রাজধানীর ব্যস্ত এলাকায় এভাবে একজন মানুষের সর্বস্ব কেড়ে নেওয়া, এমনকি জামা-জুতা পর্যন্ত ছিনিয়ে নেওয়ার সাহস কোথা থেকে পায় দুর্বৃত্তরা? এটি রাজধানীর আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতির চিত্র। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর নজরদারি দাবি করলেও ছিনতাইকারীরা যেন দিনে-দুপুরেও বেপরোয়াভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে।ওসি ইমাউল হক আরও বলেন, ‘এই ঘটনার ভুক্তভোগী শিমিয়ন শনিবার সন্ধ্যায় থানায় এসে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে।’ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল কম্পাউন্ডে পিটিয়ে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ নামে এক ব্যবসায়ীকে। এরপর নিথর দেহটাকে সড়কে ফেলে তার ওপর দাঁড়িয়ে চলেছে প্রকাশ্য উন্মত্ততা। শত শত মানুষের সামনে নৃশংস এই ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায়। ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ ইতোমধ্যে গণমাধ্যমের হাতে এসেছে। এদিকে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয়েছে সমালোচনা প্রতিবাদ। অনেকেই ভিডিওটি পোস্ট করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। সেই কাতারে আছে নির্মাতা আশফাক নিপুন। আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেয়া এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, চাঁদাবাজি/ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ/পার্সেন্টেজ যে নাম আর কারণই দেওয়া হোক না কেন, মিটফোর্ড হাসপাতালের ভেতরে প্রকাশ্য দিবালোকে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ সোহাগকে যে নৃশংসভাবে হত্যা আর (বুক আর মাথার ওপর বিশাল পাথর ফেলে ফেলে) উলঙ্গ করে রাস্তায় ফেলে মৃতদেহের ওপর লাফিয়ে লাফিয়ে উল্লাস করা হলো শত শত মানুষের সামনে, এই ভয়াবহ ঘটনা এবং ভিডিও লিটমাস টেস্ট হয়ে থাকল অদূর ভবিষ্যতে ভোটের মাধ্যমে যারাই ক্ষমতায় আসবেন তাদের জন্য।এরপর প্রশ্ন করে আরও লিখেছেন, আপনারা কি এই চাঁদাবাজদের ক্ষমতায়িত করবেন? নাকি সাধারণ মানুষকে ক্ষমতায়িত করবেন? আপনারা কি এই চাঁদাবাজদের সেবা করবেন? নাকি সাধারণ মানুষের সেবা করবেন? আপনারা কি ‘সন্ত্রাসী সন্ত্রাসীই, সে যে দলেরই হোক না কেন’ বলে আইন এবং বিচারের শাসন নিশ্চিত করবেন? নাকি ঘটনার পর ‘অমুক সন্ত্রাসী আমার দলের কেউ না’ বলে দায় সারবেন?নির্মাতা আরও লিখেছেন, আমরা ‘রোগী মরিবার পরে ডাক্তার সাহেব আসিলেন’ দেখতে চাই না আর। এই দেশেরই প্রবল প্রতাপশালী সরকার প্রধান, তার পরিবারসহ লেজ তুলে পালাতে বাধ্য হয়, যখন সাধারণ মানুষ লাল কার্ড দেখায়। মানুষ যেন আবার লাল কার্ড না দেখায়, সেই ভয়টা রাখেন। সেভাবে কাজ করেন। সোহাগ হত্যাকারী গ্রেপ্তারকৃত মহিন আর তার বাহিনীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি অবিলম্বে কার্যকর করা হোক।ভোরের আকাশ/জাআ