দেশে সন্তোষজনক রেমিট্যান্স আয়ের প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম ৯ দিনে এক বিলিয়ন ডলারের (১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলার) রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ১২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, সেপ্টেম্বরের ৯ দিনে ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের (২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের ৬ দিন) একই সময়ের চেয়ে ১৮ কোটি ৫০ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল ৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের ৯ দিন পর্যন্ত ৫৯১ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এসেছিল ৪৯৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। অর্থবছর হিসাবে গত অর্থবছর একই সময়ের চেয়ে ৯৪ কোটি ৭০ ডলার বেশি এসেছে, যা প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ।চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। গত আগস্টের পুরো সময়ে এসেছিল ২৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ২৯ হাজার ৫৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার রেমিট্যান্স এসেছে।এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল বছরের রেকর্ড পরিমাণ। অর্থবছরজুড়ে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্সপ্রবাহ ছিল জুলাইয়ে ১৯১.৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২.১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০.৪১ কোটি ডলার, অক্টোবরে ২৩৯.৫০ কোটি ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলার।বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা ও প্রবাসী আয়ের পথ সহজ করায় রেমিট্যান্সপ্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:০০ পিএম
আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার
দেশে সন্তোষজনক রেমিট্যান্স প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। সদ্য বিদায়ী আগস্ট মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪২ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৮১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।তিনি বলেন, গত আগস্টে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ২২২ কোটি ৪০ লাখ ডলার। বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ৮ দশমিক ৯০ শতাংশ।এছাড়া গত ৩১ আগস্ট এক দিনে প্রবাসীরা দেশে ১৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশে এসেছে ৪৯০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।উল্লেখ্য, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছর জুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৬:২৫ পিএম
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৮ কোটি ডলার
চলতি আগস্ট মাসের ২৭ দিনে, অর্থাৎ ২৭ আগস্ট পর্যন্ত ২০৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাস আয় এসেছে দেশে। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৭৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরেক হোসেন খান জানান, গত বছরের আগস্টের প্রথম ২৭ দিনে এসেছিল ১৯৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। অর্থাৎ, চলতি বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, আগস্টের প্রথম ২৭ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৫.৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। গত বছরের একই সময়ে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ১ হাজার ৯৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত প্রবাসীরা ৪ হাজার ৫৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল মাত্র ২ হাজার ৮৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২৯ আগস্ট ২০২৫ ০১:৪৩ এএম
২৩ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এলো ২১ হাজার কোটি টাকা
প্রবাসীরা চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ২৩ দিনে দেশে পাঠিয়েছেন ১.৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এটি দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।রোববার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ফিরিয়েছে। হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের পদক্ষেপ, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এই ধারাবাহিকতা বজায় এসেছে।চলতি মাসের শেষ পর্যন্ত এই গতি অব্যাহত থাকলে, আগস্ট মাসে প্রবাসী রেমিট্যান্স প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলার পৌঁছাতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।জানা গেছে, জুলাই মাসে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ২৪৮ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩০ কোটি টাকা।গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের প্রবাহ রেকর্ড স্তরে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে এসেছে ৩০.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স ছিল ২৩.৭৪ বিলিয়ন ডলার।ভোরের আকাশ/হ.র
২৪ আগস্ট ২০২৫ ১১:২৩ পিএম
২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি
চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ২০ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ১ ডলার সমান ১২২ টাকা হিসেবে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২০ হাজার ৩২ কোটি টাকা।বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিক।তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছে গত বছরের তুলনায় বেশি। গত বছরের আগস্টের একই সময়ে এসেছিল ১৫৩ কোটি ডলার। অর্থাৎ এ বছর ১১ কোটি ২০ লাখ ডলার বেশি এসেছে।এছাড়া চলতি অর্থবছরের (জুলাই–আগস্ট ২০) মধ্যে দেশে এসেছে ৪১২ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের (৩৪৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার) তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ বেশি।এর আগে, নতুন অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার (প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা)।গত অর্থবছরে (২০২৪-২৫) সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল মার্চ মাসে—৩২৯ কোটি ডলার, যা ছিল বছরের রেকর্ড।পুরো অর্থবছরে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ২৩.৯১ বিলিয়ন ডলার থেকে প্রায় ২৬.৮ শতাংশ বেশি। ভোরের আকাশ/হ.র
২১ আগস্ট ২০২৫ ১০:২৭ পিএম
১৭ দিনে এলো দেড় বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে রপ্তানি ও প্রবাসী আয়। রপ্তানি আয়ে উঠা-নামা থাকলেও চলতি বছরে টানা ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স)। আগস্ট মাসের ১৭ দিনেই এক বিলিয়ন ডলারের বেশি (১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলার) রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ১৯ হাজার ৬৪২ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ লাখ ৩০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স।এর আগে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে ওই মাসে ৮টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।এর মধ্যে রয়েছে- রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল) ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)। বেসরকারি খাতে কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক এবং বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল বছরের রেকর্ড পরিমাণ। আর পুরো অর্থবছর (২০২৪-২৫) জুড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল নিম্নরূপ-জুলাই : ১৯১.৩৭ কোটি ডলার, আগস্ট : ২২২.১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বর : ২৪০.৪১ কোটি ডলার, অক্টোবর : ২৩৯.৫০ কোটি ডলার, নভেম্বর : ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বর : ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারি : ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারি : ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চ : ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিল : ২৭৫ কোটি ডলার, মে : ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে : এসেছে ২৮২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকারঘোষিত প্রণোদনা ও প্রবাসী আয়ের পথ সহজ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৭ আগস্ট ২০২৫ ০৬:৫৪ পিএম
এক বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে মাত্র ১২ দিনে
চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ১২ দিনে দেশে এসেছে ১০৫ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ৭৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১২ হাজার ৮৫৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।বুধবার (১৩ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।তিনি বলেন, আগস্টের প্রথম ১২ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার। বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বেড়েছে ৪৬ দশমিক ২০ শতাংশ।এছাড়া গত ১২ আগস্ট একদিনে প্রবাসীরা দেশে ১০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত দেশে এসেছে ৩৫৩ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ৩৪ শতাংশ।গত জুলাইয়ে দেশে এসেছিল ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৪ কোটি ৭৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২২ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৬৮ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।এদিকে গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরজুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৩ আগস্ট ২০২৫ ০৮:০৪ পিএম
বড় ধরনের বিপর্যয় থেকে অর্থনীতি রক্ষা পেয়েছে: সিপিডি
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে ভঙ্গুর অর্থনীতি বড় ধরনের সংকট থেকে রক্ষা পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।রোববার (১০ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে সিপিডি আয়োজিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা জানান।ফাহমিদা খাতুন বলেন, বড় এক ধরনের সংকট থেকে অর্থনীতিকে রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে, যা একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। তবে মূল্যস্ফীতি এখনও উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে, বিনিয়োগ কমে গেছে, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না এবং রাজস্ব আহরণও বাড়ছে না। তাই এই বিষয়গুলোকে আগামী ছয় মাস ও নতুন সরকারকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।তিনি আরও জানান, গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে ব্যাংক খাতের সংস্কার অন্যতম। এর ফলে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও ভালো অবস্থায় রয়েছে এবং পতন রোধ করা গেছে।নির্বাহী পরিচালক বলেন, বিনিয়োগে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে, যা কাটিয়ে উঠতে হবে। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের সময় নতুন দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আসা সম্ভব নয়, কিন্তু বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি করলে ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসা সরকারের জন্য তা সুবিধাজনক হবে।তিনি আরো বলেন, আমরা ইতোমধ্যে জানি ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী পাঁচ-ছয় মাসে নতুন করে সংস্কার কার্যক্রম কতটা বাস্তবায়িত হবে বা সুপারিশমালা কতটা অনুসরণ করা হবে, তা বলা কঠিন। এখন পর্যন্ত সংস্কারের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো ধীরগতিতে নেওয়া হয়েছে।সিপিডির সম্মানীয় ফেলো প্রফেসর মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ. মনসুরসহ বিভিন্ন দলের নেতা ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ আগস্ট ২০২৫ ০৭:৫১ পিএম
জুলাইয়ের প্রথম ১৬ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২ কোটি ডলার
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের প্রথম ১৬ দিনেই দেশে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪২ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ১৯৪ কোটি ১০ লাখ (প্রতি ডলার ১২১ টাকা ধরে)। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এই সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।২০২৪ সালের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। সে হিসেবে এবার এসেছে প্রায় ১০ কোটি ২০ লাখ ডলার বা এক হাজার ২৩৪ কোটি টাকা বেশি। এর আগে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুন মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ২৮১ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা দিনে গড়ে ৯ কোটি ৪০ লাখ ডলারের মতো। এটি ছিল ওই অর্থবছরের একক মাসের হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহ। আর মে মাসে এসেছিল ২৯৭ কোটি ডলার, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে মার্চ মাসে—৩২৯ কোটি ডলার। ২০২৪-২৫ অর্থবছরজুড়ে (জুলাই-জুন) দেশে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। আগের বছর একই সময়ে রেমিট্যান্স ছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ফলে বছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে প্রায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ। মাসভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই অর্থবছরে জুলাইয়ে এসেছিল ১৯১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ কোটি এবং সর্বশেষ জুনে এসেছে ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার। প্রবাসী আয়ের এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি অর্থবছরেও রেমিট্যান্স প্রবাহ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ভোরের আকাশ/হ.র
১৭ জুলাই ২০২৫ ১১:১৫ পিএম
১২ দিনে এলো এক বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স
চলতি জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনেই প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ১০৭ কোটি (১.০৭ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২১ টাকা হিসাবে)। চলতি মাসের বাকি দিনগুলোতেও এ গতি অব্যাহত থাকলে, জুলাই মাস শেষে রেমিট্যান্স ২৭৬ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। রোববার (১৩ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে পাঠানো এ রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ফিরিয়েছে। হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির ফলেই রেমিট্যান্সে এ ধারাবাহিকতা এসেছে।সব শেষ জুন মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি।সদ্য সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে রেকর্ড প্রবাহ এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই অংক এক অর্থবছরে দেশে আসা সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। প্রবাসী আয়ের এমন ধারাবাহিক বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ও ডলারের জোগানে স্বস্তি এনে দিয়েছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষে দেশের মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বৈদেশিক মুদ্রার মজুতের এই অঙ্ক গত দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০২৩ সালের জুনে রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছিল। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে মোট রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।আর ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার।এদিকে, আগামী (২০২৫-২৬) অর্থবছরে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে প্রাক্কলন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের মিডিয়াম টার্ম ম্যাক্রোইকোনমিক পলিসি স্টেটমেন্ট অনুযায়ী, আগামী অর্থবছরে রপ্তানিতে ১০ শতাংশ, আমদানিতে ৮ শতাংশ এবং রেমিট্যান্সে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে ধারণা করা হয়েছে।ভোরের আকাশ/আজাসা
১৩ জুলাই ২০২৫ ০৭:১৭ পিএম
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৮৬ বিলিয়ন
চলতি জুন মাসের প্রথম ১৮ দিনে ১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এ সময়ে প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৩৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা।২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে চলতি মাসের ১৮ তারিখ পর্যন্ত মোট ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার।এর আগেও প্রবাস আয় প্রবাহে ইতিবাচক ধারা ছিল। মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তারও আগে গত মার্চে এসেছিল সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার। মে মাসেও দেশে এসেছে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি দেশের ইতিহাসে যেকোনো মাসে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পরিমাণের রেকর্ড।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে, মে মাসে এসেছে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) ৩৬ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা। এই হিসাবে মে মাসে প্রতিদিন রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৮ লাখ ডলার বা ১ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা। এই পরিমাণ দেশের ইতিহাসে একক মাস বিবেচনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিট্যান্স।এর আগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল গত এপ্রিলে। সেই রেকর্ড ভেঙে দিল সদ্য বিদায়ী মে। আর দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সে এসেছিল গত মার্চ মাসে, ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার।গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) এসেছিল ২ হাজার ১৩৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে ৬ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার বা ৬১৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বেশি এসেছে।এদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ, নভেম্বরে এসেছে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি ও সর্বশেষ এপ্রিলে আসে ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।ভোরের আকাশ/এসএইচ