ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জয়ে আইন উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিশাল বিজয়ের প্রতিক্রিয়ায় আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে ট্যাগ দেওয়ার রাজনীতির ভূমিধস পরাজয় হয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।উপদেষ্টা লিখেছেন, ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী ছাত্রশিবিরের নেতাদের অভিনন্দন। স্বতন্ত্র প্রার্থী যারা জিতেছেন, তাদের অভিনন্দন। অভিনন্দন জানাই এই নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেওয়া সকল অংশগ্রহণকারীদের।তিনি লিখেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে শিবির ট্যাগ দিয়ে অগণিত কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীর ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। শিবির সন্দেহে পেটানোর পর পুলিশে সোপর্দের ঘটনা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক।আসিফ নজরুল লিখেছেন, তিনি এ ধরনের নির্যাতনের বিরুদ্ধে সবসময় প্রতিবাদ করেছেন এবং এজন্য নানা হুমকি ও আক্রমণের মুখোমুখি হলেও থামেননি।উপদেষ্টা জানান, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত তার উপন্যাস ‘আমি আবুবকর’ মূলত এই থিমের ওপর লেখা হয়েছিল, যা একুশে বইমেলায় ১১ বার মুদ্রণ করতে হয়েছিল।নবনির্বাচিত নেতাদের উদ্দেশে তিনি লিখেছেন, শিবিরের নেতাদের প্রতি আমার অনুরোধ, গণঅভ্যুত্থানকারী সবাইকে নিয়ে একসাথে কাজ করুন।ঢাবির আবাসিক পরিবেশের বেহাল অবস্থার প্রসঙ্গ টেনে আইন উপদেষ্টা লিখেছেন, সলিমুল্লাহ হলে জুমার নামাজে যাওয়ার পথে বারান্দায় চৌকি-মশারি, ভাঙা টেবিল-চেয়ার দেখে তার কাছে বস্তির মতো মনে হতো, ক্যান্টিন মনে হতো লঙ্গরখানা।সেই সঙ্গে তিনি নবনির্বাচিতদের প্রতি আশা প্রকাশ করে আরও লিখেছেন, ফ্যাসিস্টমুক্ত এই বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত আবাসিক শিক্ষার্থীদের কিছু গুরুতর সমস্যা আপনারা দূর করবেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:৩৭ পিএম
ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ীদের সাবেক ভিপি নুরের শুভেচ্ছা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ও সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। একই সঙ্গে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অত্যন্ত ধৈর্য, কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে প্রাণবন্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকালে ফেসবুক পোস্টে নুর লেখেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ঐতিহাসিক ডাকসু ও হল সংসদের নির্বাচনে বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী বন্ধুদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।একইসঙ্গে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে যারা অত্যন্ত ধৈর্য, কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে একটি অত্যন্ত প্রাণবন্ত, অংশগ্রহণমূলক সফল নির্বাচন সম্পন্ন করেছেন।তিনি উল্লেখ করেন, আশা করি, নবনির্বাচিত ডাকসু ও হল সংসদের নেতারা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করে ক্যাম্পাসের সব ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনকে নিয়ে ছাত্ররাজনীতিতে একটি নব দিগন্তের সূচনা করবেন। যেখানে ছাত্ররাজনীতি হবে জাতীয় রাজনীতির কালো থাবা-মুক্ত এবং শিক্ষার্থী তথা জাতির কল্যাণে। ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া-গবেষণা, গান-কবিতা, আড্ডা-বন্ধুত্ব,সাহিত্য-সংস্কৃতি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চার তীর্থভূমি।তিনি আরও বলেন, পরিশেষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও নবনির্বাচিত নেতাদের প্রতি আহ্বান জানাবো ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনকে অন্যান্য অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমের মতোই একটি ক্যালেন্ডার ইভেন্টে পরিণত করার উদ্যোগ গ্রহণ করুন, যেন প্রতি বছর যথাসময়ে নির্বাচন হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৬:৩১ পিএম
ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ীদের অভিনন্দন জানালেন জামায়াত আমির
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জামায়াতের আমির এই ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।তিনি নির্বাচিত প্রার্থীদের উদ্দেশে বলেন, তারা যেন দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে ছাত্রসমাজের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এটাই আমার প্রত্যাশা।ডা. শফিকুর রহমান নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় অন্তর্বর্তী সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।একইসঙ্গে দায়িত্ব পালনকালে চ্যানেল এস-এর সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম শিবলীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফলকে ইতিবাচকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ প্রতিক্রিয়া জানান।সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ডাকসুতে যারা বিজয়ী হয়েছে, তাদের অভিনন্দন জানাই। এটা গণতন্ত্রের রীতি। গণতন্ত্রের রীতি অনুযায়ী সবাইকে অভিনন্দন জানাতে হবে। যেহেতু বহুদিন পর নির্বাচন হয়েছে, কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়েছে, যা স্বাভাবিক।বিএনপির এই নেতা দাবি করেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সরাসরি ডাকসু ভোটে অংশ নেয়নি। ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ হিসেবে যারা বিজয়ী হয়েছেন, তাদের অভিনন্দন।সালাহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ডাকসু বা চাকসুর ইতিহাসে অনেক নেতাই পরবর্তীতে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন। তবে অনেকে এখনও সংগ্রামে আছেন। এটাই শিক্ষাঙ্গনের রাজনীতি ও জাতীয় রাজনীতির বাস্তবতা।তার ভাষায়, বড় দল ছাড়া ডাকসু নির্বাচিতরা রাজনীতিতে ভালো করতে পারেনি। যা বর্তমান ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যত নিয়েও কিছুটা শঙ্কার ইঙ্গিত দেয়। ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৩:৩২ পিএম
প্রথমবারের মতো একসঙ্গে জয়ী হলেন স্বামী-স্ত্রী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রথমবারের মতো একসঙ্গে জয়ী হলেন স্বামী-স্ত্রী। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন এই দম্পতি।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার পর ঢাবির সিনেট ভবনে আনুষ্ঠানিক ফলাফলে তাদের নাম ঘোষণা করেন ডাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।ডাকসু নির্বাচনে শিক্ষার্থী রায়হান উদ্দিন কেন্দ্রীয় সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন। অন্যদিকে তার স্ত্রী উম্মে সালমা কমন রুম ও রিডিং সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন।রায়হান বলেন, সব মিলিয়ে কঠোর পরিশ্রম করেছি। শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়েছি, তারা আমাদের ওপর আস্থা রেখেছেন। আমরা কাজ করে যেতে চাই।উম্মে সালমা বলেন, শিক্ষার্থীদের সমস্যগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করাই হবে আমার কাজ। রায়হান উদ্দিন ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ইংরেজি বিভাগের এবং উম্মে সালমা একই বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।দীর্ঘ ছয় বছর পর গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮টি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০২:৪৩ পিএম
ডাকসু নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে: চিফ প্রসিকিউটর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম লিখেছেন, ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী ও বিজিত সবাইকে অভিনন্দন । জয়-পরাজয় মূখ্য নয়, ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে আসাটা গুরুত্বপূর্ণ ।এটা গণতন্ত্রের বিজয়, বর্ষা বিপ্লবের পর নতুন বাংলাদেশের বিজয়।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি-জিএস, এজিএসসহ ২৮টি পদে ২৩টিতেই বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার পর ঢাবির সিনেট ভবনে আনুষ্ঠানিক ফলাফলে তাদের নাম ঘোষণা করেন ডাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।ভিপি পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান ৫ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়েছেন।১০ হাজার ৭৯৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন এসএম ফরহাদ। তিনিও ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট থেকে লড়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল নেতা তানভীর বারী হামীম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৮৩ ভোট। এছাড়া প্রতিরোধ পর্ষদের মেঘমল্লার বসু ৪ হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।এজিএস পদেও বিজয়ী হন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের মুহা. মহিউদ্দীন খান। তিনি ১১ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়েছেন। ছাত্রদলের এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৪ ভোট।এছাড়া আরও ২০ পদে বিজয় লাভ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক ফাতেমা তাসনিম জুমা পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩১ ভোট। ৭ হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে জয়ী হন ইকবাল হায়দার। আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে খান জসিম পেয়েছেন ৯ হাজার ৭০৬ ভোট।ছাত্র পরিবহন সম্পাদক হিসেবে লড়ে আসিফ আবদুল্লাহ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১ ভোট। ৭ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন আরমান হোসাইন। কমন রুম, রিডিং রুম ও কাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে উম্মে ছালমা পেয়েছেন ৯ হাজার ৯২০ ভোট। ১১ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক হন সাখাওয়াত জাকারিয়া। স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে এমএম আল মিনহাজ পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৮ ভোট। এছাড়া ৯ হাজার ৩৪৪ ভোট পেয়ে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক বিজয় ছিনিয়ে আনেন মাজহারুল ইসলাম।ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট থেকে সদস্য হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন সাবিকুন্নাহার তামান্না (১০ হাজার ৪৮ ভোট), সর্বমিত্র (৮ হাজার ৯৮৮ ভোট), আনাস ইবনে মুনির (৫ হাজার ১৫ ভোট), ইমরান হোসেন (৬ হাজার ২৫৬), তাজিনুর রহমান (৫ হাজার ৬৯০), মেফতাহুল হোসেন আল মারুফ (৫ হাজার ১৫), বেলাল হোসাইন অপু খান (৪ হাজার ৮৬৫), রাইসুল ইসলাম (৪ হাজার ৫৩৫), মো. শাহিনুর রহমান (৪ হাজার ৩৯০), মোছা. আফসানা আক্তার (৫ হাজার ৭৪৭) ও রায়হান উদ্দীন (৫ হাজার ৮২ ভোট)।প্যানেলের বাইরে বাকি পাঁচ পদে জয়ী হয়েছেন অন্য প্রার্থীরা। তারা হলেন- সমাজসেবা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবাইর বিন নেছারী। সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ। গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সানজিদা আহমেদ তন্বী। সদস্য পদে হেমা চাকমা ও উম্মু উসউয়াতুন রাফিয়া।এর আগে, মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে। বড় কোনো ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে শেষ হয়েছে ডাকসুর ৩৮তম নির্বাচন। এবার ডাকসুতে ২৮টি পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন ৪৭১ জন। আর ১৮টি হল সংসদে নির্বাচন হয়েছে ১৩টি পদে। হল সংসদের ২৩৪টি পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৩৫ জন।ডাকসুতে এবার মোট ভোটার ছিলেন ৩৯ হাজার ৮৭৪। এর মধ্যে পাঁচটি ছাত্রী হলে ১৮ হাজার ৯৫৯ আর ১৩টি ছাত্র হলে ভোটার ২০ হাজার ৯১৫ জন ভোটার ছিলেন।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:২০ পিএম
২৮ পদের ২৩টিতেই জয় শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ জোটের
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি-জিএস, এজিএসসহ ২৮টি পদে ২৩টিতেই বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার পর ঢাবির সিনেট ভবনে আনুষ্ঠানিক ফলাফলে তাদের নাম ঘোষণা করেন ডাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।ভিপি পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান ৫ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়েছেন।১০ হাজার ৭৯৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন এসএম ফরহাদ। তিনিও ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট থেকে লড়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল নেতা তানভীর বারী হামীম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৮৩ ভোট। এছাড়া প্রতিরোধ পর্ষদের মেঘমল্লার বসু ৪ হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।এজিএস পদেও বিজয়ী হন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের মুহা. মহিউদ্দীন খান। তিনি ১১ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়েছেন। ছাত্রদলের এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৪ ভোট।এ ছাড়া আরও ২০ পদে বিজয় লাভ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক ফাতেমা তাসনিম জুমা পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩১ ভোট। ৭ হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে জয়ী হন ইকবাল হায়দার। আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে খান জসিম পেয়েছেন ৯ হাজার ৭০৬ ভোট।ছাত্র পরিবহন সম্পাদক হিসেবে লড়ে আসিফ আবদুল্লাহ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১ ভোট। ৭ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন আরমান হোসাইন। কমন রুম, রিডিং রুম ও কাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে উম্মে ছালমা পেয়েছেন ৯ হাজার ৯২০ ভোট। ১১ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক হন সাখাওয়াত জাকারিয়া। স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে এমএম আল মিনহাজ পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৮ ভোট। এছাড়া ৯ হাজার ৩৪৪ ভোট পেয়ে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক বিজয় ছিনিয়ে আনেন মাজহারুল ইসলাম।ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট থেকে সদস্য হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন সাবিকুন্নাহার তামান্না (১০ হাজার ৪৮ ভোট), সর্বমিত্র (৮ হাজার ৯৮৮ ভোট), আনাস ইবনে মুনির (৫ হাজার ১৫ ভোট), ইমরান হোসেন (৬ হাজার ২৫৬), তাজিনুর রহমান (৫ হাজার ৬৯০), মেফতাহুল হোসেন আল মারুফ (৫ হাজার ১৫), বেলাল হোসাইন অপু খান (৪ হাজার ৮৬৫), রাইসুল ইসলাম (৪ হাজার ৫৩৫), মো. শাহিনুর রহমান (৪ হাজার ৩৯০), মোছা. আফসানা আক্তার (৫ হাজার ৭৪৭) ও রায়হান উদ্দীন (৫ হাজার ৮২ ভোট)।প্যানেলের বাইরে বাকি পাঁচ পদে জয়ী হয়েছেন অন্য প্রার্থীরা। তারা হলেন- সমাজসেবা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবাইর বিন নেছারী। সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ। গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সানজিদা আহমেদ তন্বী। সদস্য পদে হেমা চাকমা ও উম্মু উসউয়াতুন রাফিয়া।এর আগে, মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে। বড় কোনো ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে শেষ হয়েছে ডাকসুর ৩৮তম নির্বাচন। এবার ডাকসুতে ২৮টি পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন ৪৭১ জন। আর ১৮টি হল সংসদে নির্বাচন হয়েছে ১৩টি পদে। হল সংসদের ২৩৪টি পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৩৫ জন।ডাকসুতে এবার মোট ভোটার ছিলেন ৩৯ হাজার ৮৭৪। এর মধ্যে পাঁচটি ছাত্রী হলে ১৮ হাজার ৯৫৯ আর ১৩টি ছাত্র হলে ভোটার ২০ হাজার ৯১৫ জন ভোটার ছিলেন।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:১৩ পিএম
কোন কেন্দ্রে কোন প্রার্থী কত ভোট পেলেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছেন শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সব কেন্দ্রের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৫৮ ভোট।কোন কেন্দ্রে কোন প্রার্থী কত ভোট পেলেনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব কেন্দ্র: শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব ও কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব হলে ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েম ৭৪২ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া আবিদুল ইসলাম ২২৭; উমামা ফাতেমা ২২৩; শামীম হোসেন ৩৩৭; আবদুল কাদের ৬৪ এবং বিন ইয়ামিন মোল্লা ১২ ভোট পেয়েছেন। জিএস প্রার্থীদের মধ্যে এস এম ফরহাদ ৫৯৫ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া মেঘ মল্লার বসু ৩১২; আবু বাকের মজুমদার ৯৩; তানভীর বারী হামীম ২২৯ ভোট পেয়েছেন। কুয়েত মৈত্রী হলে ভিপি প্রার্থী সাদেক কায়েম ৬২৬ ভোট পেয়েছেন। আবিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২১০ ভোট। এছাড়া উমামা ফাতেমা ২২৬; শামীম হোসেন ২৩৩; আবদুল কাদের ৪৭; বিন ইয়ামিন মোল্লা ৬ ভোট পেয়েছেন। এই হলে জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৪৫৮ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া মেঘ মল্লার বসু ২৭৫; তানভীর বারী হামীম ১৭৯ এবং আবু বাকের মজুমদার ৬৪ ভোট পেয়েছেন।উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোটকেন্দ্র: এই কেন্দ্রে চারটি হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দিয়েছেন। হলগুলো হলো- কবি জসীম উদদীন হল, সূর্যসেন হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল।জসিম উদ্দীন হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৬৪৭ ভোট পেয়েছেন। আবিদুল ইসলাম পেয়েছেন ১৮৭ ভোট। এছাড়া উমামা ৬২; আবদুল কাদের ৫৫; শামীম হোসেন ৯৪ এবং বিন ইয়ামিন মোল্লা ৪ ভোট পেয়েছেন। জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৫৪০ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া তানভীর বারী হামীম ২৫৫; মেঘ মল্লার বসু ৮১; আবু বাকের মজুমদার ৬৭ ভোট পেয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৬৭৪ ভোট পেয়েছেন। আবিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৪৮ ভোট। এছাড়া উমামা ফাতেমা ১৫১; আবদুল কাদের ৭০; শামীম হোসেন ১৩১ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৫৪৪ ভোট, তানভীর বারী হামীম ৩৩৪ ভোট এবং মেঘ মল্লার বসু ১৭৬ ভোট পেয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৮৪২ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আবিদুল ইসলাম ২৩৮; উমামা ফাতেমা ৬৯; আবদুল কাদের ৬৭; বিন ইয়ামিন মোল্লা ১১ এবং শামীম হোসেন ১২২ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৬৮৩; মেঘ মল্লার বসু ১২৪; আবু বাকের মজুমদার ৮১ এবং তানভীর বারী হামীম ৩০৭ ভোট পেয়েছেন। সূর্যসেন হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৭৬৯ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আবিদুল ইসলাম ২১০; উমামা ফাতেমা ৬৪; আবদুল কাদের ৬৪ এবং শামীম হোসেন ১২১ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৫৬৮ ভোট পেয়েছেন। আরাফাত চৌধুরী ১৬৪; মেঘ মল্লার বসু ১০৮; আবু বাকের মজুমদার ৬৬ এবং তানভীর বারী হামীম ২৮৫ ভোট পেয়েছেন।সিনেট ভবন ভোটকেন্দ্র: তিনটি হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দেন। হলগুলো হলো- স্যার এএফ রহমান হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল ও বিজয় একাত্তর হল। এএফ রহমান হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৬০২ ভোট পেয়েছেন। আবিদুল ইসলাম ১৮৬; উমামা ফাতেমা ৭৯; আবদুল কাদের ৯১ ও শামীম হোসেন ১২২ ভোট পেয়েছেন। জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৫৮৮ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়ার মেঘ মল্লার বসু ১৫৭ ; আবু বাকের মজুমদার ৫৪ ও তানভীর বারী হামীম ২৪৫ ভোট পেয়েছেন। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৬৩৩ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আবিদুল ইসলাম ২২১; শামীম হোসেন ১২৩, আবদুল কাদের ৭০ ও উমামা ফাতেমা ৫৬ ভোট পেয়েছেন। এই হলে জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৫০১ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া তানভীর বারী হামীম ২৫৮; আরাফাত চৌধুরী ১৫৬; মেঘ মল্লার বসু ১০৬ এবং আবু বাকের মজুমদার ৭৫ ভোট পেয়েছেন। বিজয় একাত্তর হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৯৯১ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আবিদুল ইসলাম ২৭৮; শামীম হোসেন ১৯১; উমামা ফাতেমা ১০৪; আবদুল কাদের ৯৫ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৭৭৯ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া তানভীর বারী হামীম ৪৪২; মেঘ মল্লার বসু ১৪৫ ও আরাফাত চৌধুরী ১৯৪ ভোট পেয়েছেন।টিএসসি ভোটকেন্দ্র: শুধু রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। ফল ঘোষণায় দেখা যায়, রোকেয়া হলে ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ১৪৭২। এ ছাড়া উমামা ফাতেমা ৬১৪; আবিদুল ইসলাম ৫৭৫; শামীম হোসেন ৬৮৪ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এস এম ফরহাদ ১১২০ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আরাফাত চৌধুরী ৬৬৪; মেঘ মল্লার বসু ৭৮০, তানভীর বারী হামীম ৪৪৭ ও আবু বাকের মজুমদার ২৪১ ভোট পেয়েছেন।শারীরিক শিক্ষা ভোটকেন্দ্র: জগন্নাথ হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। জগন্নাথ হলের ভোট গণনায় দেখা যায় ডাকসুর ভিপি পদে ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ১২৭৬ ভোট পেয়েছেন। শিবিরের সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১০ ভোট। এছাড়া উমামা ফাতেমা ২৭৮; আবদুল কাদের ২১; বিন ইয়ামিন মোল্লা ৫; শামীম হোসেন ১৭১ ও তাসনিম আফরোজ ইমি ১১ ভোট পেয়েছেন। জিএস পদে মেঘ মল্লার বসু ১১৭০ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া এসএম ফরহাদ ৫; তানভীর বারী হামিম ৩৯৮; আরাফাত চৌধুরী ১৬৯ ও আবু বাকের মজুমদার ২৭ ভোট পেয়েছেন।জহুরুল হক হলের ভোট গণনায় দেখা যায়, ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৮৯৬, আবিদুল ইসলাম ৩১৪; উমামা ফাতেমা ৯৬; আবদুল কাদের ৮৭; বিন ইয়ামিন মোল্লা ৬ ও শামীম হোসেন ১৯৪ ভোট পেয়েছেন। জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৬৭০ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া তানভীর বারী হামীম ৪০৯; মেঘ মল্লার বসু ১৪০; আরাফাত চৌধুরী ২২০ ও আবু বাকের মজুমদার ৮৯ ভোট পেয়েছেন। সলিমুল্লাহ মুসলিম (এস এম) হলে ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৩০৩ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া আবিদুল ইসলাম ১১০; উমামা ফাতেমা ৩৪; আবদুল কাদের ২১; বিন ইয়ামিন মোল্লা ৬ ও শামীম হোসেন ৫০ ভোট পেয়েছেন। এই হলে ডাকসুর জিএস পদে এসএম ফরহাদ ২৩৭ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আরাফাত চৌধুরী ৬৬; মেঘ মল্লার বসু ৪১; তানভীর বারী হামীম ১২৪ ও আবু বাকের মজুমদার ১৮ ভোট পেয়েছেন।ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোট কেন্দ্র: শুধু শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। ঘোষণা অনুযায়ী এই কেন্দ্রে ডাকসুর ভিপি পদে শিবিরের আবু সাদিক কায়েম ১১১৪ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া আবিদুল ইসলাম ৪৩৪; উমামা ফাতেমা ৪০৩; শামীম হোসেন ৪১২; আবদুল কাদের ৫৯ ও বিন ইয়ামিন মোল্লা ৪ ভোট পেয়েছেন। এই কেন্দ্রে জিএস পদে এসএম ফরহাদ ৮১৪; মেঘ মল্লার বসু ৫১৭; আবু বাকের মজুমদার ১৩২ ও তানভীর বারী হামীম ৩১২ ভোট পেয়েছেন। কার্জন হল কেন্দ্র: অমর একুশে হল, ফজলুল হক হল ও শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। অমর একুশে হলের ফলাফলে ডাকসুর ভিপি পদে আবু সাদিক কায়েম ৬৪৪, আবিদুল ইসলাম ১৪১; উমামা ফাতেমা ৯০; শামীম হোসেন ১১১; আবদুল কাদের ৩৬ ও বিন ইয়ামিন মোল্লা ১ ভোট পেয়েছেন। একই হলে জিএস পদে এস এম ফরহাদ ৪৬৬; মেঘ মল্লার বসু ৮৬; আবু বাকের মজুমদার ১৪৭ ও তানভির বারী হামিম ১৮০ ভোট পেয়েছেন। ফজলুল হক হলের ফলাফলে ডাকসুর ভিপি পদে আবু সাদিক কায়েম ৮৪১, আবিদুল ইসলাম ১৮১; উমামা ফাতেমা ১৫৩; শামীম হোসেন ১৪১; আবদুল কাদের ৪৭ ও বিন ইয়ামিন মোল্লা ৬ ভোট পেয়েছেন। একই হলে জিএস পদে এস এম ফরহাদ ৫৮৯; মেঘ মল্লার বসু ৯৯; আবু বাকের মজুমদার ৩৪১ ও তানভির বারী হামিম ২২৮ ভোট পেয়েছেন। শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থীরাও ভোট দিয়েছেন। এই হলের ফল অনুযায়ী ডাকসুর ভিপি পদে সাদিক কায়েম ৯৬৬; আবিদুল ইসলাম ১৯৯; উমামা ফাতেমা ১৪০; শামীম হোসেন ১৬১; আবদুল কাদের ৫৬ ও বিন ইয়ামিন মোল্লা ৬ ভোট পেয়েছেন। একই হলে জিএস পদে এস এম ফরহাদ ৭৭৩; মেঘ মল্লার বসু ১২৫; আবু বাকের মজুমদার ২৪১ ও তানভির বারী হামিম ২৪৯ ভোট পেয়েছেন।ভূতত্ত্ব বিভাগ কেন্দ্র : শুধু সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থীরা এই কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। এই হলে ডাকসুর ভিপি পদে শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১ হাজার ২৭০ ভোট। তার পরে আছেন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের উমামা ফাতেমা, তিনি পেয়েছেন ৫৪৭ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন ৪৮৫; ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম ৪২৩ ভোট পেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী জোটের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের পেয়েছেন ৫৫ ভোট। জিএস পদে শিবিরের এস এম ফরহাদ পেয়েছেন ৯৬৪ ভোট। তার পরে রয়েছেন প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের মেঘমল্লার বসু, তিনি পেয়েছেন ৫০৭ ভোট। এছাড়া আরাফাত চৌধুরী ৪৯৮ ভোট; ছাত্রদলের জিএস প্রার্থী তানভীর বারী হামীম ৪০২ ভোট ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী জোটের আবু বাকের মজুমদার পেয়েছেন ২১৬ ভোট।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:০৫ পিএম
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে পোস্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়া মডেল থানার ওসি প্রত্যাহার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিএনপি-সমর্থিত ছাত্রদলের প্রার্থীদের পক্ষে প্রকাশ্যে শুভকামনা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোজাফফর হোসেনকে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার জায়গায় পদায়ন করা হয়েছে নাসিরনগর থানার ওসি আজহারুল ইসলামকে।ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে ওসি মোজাফফর হোসেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্ট দেন। সেখানে তিনি ‘২১, ১৭, ০৮’ লেখা একটি ডিজিটাল কার্ড পোস্ট করেন। এই ৩টি সংখ্যা হলো ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ৩টি গুরুত্বপূর্ণ পদে মনোনীত প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর।কার্ডের ক্যাপশনে ওসি লেখেন- "মেধাবীদের জন্য শুভ কামনা রইল"।নির্বাচনে ব্যালট নম্বর ২১-এ ভিপি পদে প্রার্থী হয়েছেন আবিদুল ইসলাম আবিদ, ১৭ নম্বরে জিএস (সাধারণ সম্পাদক) প্রার্থী তানভীর বারী হামিম এবং ৮ নম্বরে এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদে আছেন তানভির আল হাদী মায়েদ। এ ৩ জনই ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী। ওসির এই পোস্ট প্রকাশ্যে আসার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ পর্যন্ত ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান।এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোজাফফর হোসেনের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে পোস্ট দেওয়ার ঘটনায় থানায় একটি (সাধারণ ডায়েরি) জিডি করা হয়েছে।মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে থানায় ওই জিডি করেন ওসি নিজেই। জিডি নোটে ওসি মোজাফফর হোসেন বলেন, 'আমার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি কে বা কারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হ্যাক করত একটি রাজনৈতিক পোস্ট করেছে। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে পাওয়া স্ক্রিন শর্টে দেখা যায় যে, বেগুনি রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডে শুভকামনা ২১, ১৭, ০৮, লেখা পোস্ট প্রচার হচ্ছে। বিষয়টি আমি তাৎক্ষণিক পুলিশ সুপার এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) কে অবগত করি। কে বা কারা এই পোস্ট করেছে আমার জানা নেই। পরবর্তীতে আমি আমার আইডিতে ঢুকে উক্তরূপ দেখতে পায়নি। আমি আমার সরকারি আইডি Sadar Thana Brahmanbaria তে হ্যাক হওয়ার বিষয়টি অবগত করে পোস্টটি দিয়েছি।' এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৫৫ পিএম
বড় ব্যবধানে জয়ী জুলাইকন্যা তন্বী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে বিজয়ী জুলাই আন্দোলনের পরিচিত মুখ সানজিদা আহমেদ তন্বী। স্বতন্ত্র প্রার্থী তন্বী ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৭৭৭টি।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।ঘোষিত ফলাফলে ভিপি পদে মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) পেয়েছেন সর্বমোট ১৪ হাজার ৪২ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী মো. আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৫৮ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী উমামা ফাতেমা পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮৯ ভোট এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৮১ ভোট।জিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী এস এম ফরহাদ পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৯৪ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী তানভীর বারী হামীম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৮৩ ভোট। প্রতিরোধ পর্ষদের প্রার্থী মেঘমল্লার বসু পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৪৯ ভোট।এজিএস পদে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী মহিউদ্দিন খান পেয়েছেন ৯ হাজার ৫০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ৪ হাজার ২৫৪ ভোট।এর আগে, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়। সব হলে বড় ব্যবধানে জয় পেলেও, ব্যতিক্রম ছিল জগন্নাথ হল। সেখানে সাদিক কায়েম পান মাত্র ১০টি ভোট, বিপরীতে আবিদুল ইসলাম খান পান ১ হাজার ২৭৬ ভোট।সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আটটি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথে ডাকসু ও হল সংসদের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবার মোট ভোটার ছিলেন ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন—এর মধ্যে পাঁচ ছাত্রী হলে ১৮ হাজার ৯৫৯ জন এবং ১৩ ছাত্র হলে ২০ হাজার ৯১৫ জন।ডাকসুর ২৮টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৪৭১ জন প্রার্থী। হল সংসদে প্রতি হলে ১৩টি করে ১৮টি হলে মোট ২৩৪টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ১ হাজার ৩৫ জন প্রার্থী। সব মিলিয়ে একজন ভোটারকে দিতে হয়েছে ৪১টি করে ভোট।মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়। সব হলে বড় ব্যবধানে জয় পেলেও, ব্যতিক্রম ছিল জগন্নাথ হল। সেখানে সাদিক কায়েম পান মাত্র ১০টি ভোট, বিপরীতে আবিদুল ইসলাম খান পান ১ হাজার ২৭৬ ভোট।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৫০ এএম
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে ১ ভোট পেলেন যারা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফলে ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের ভিপি প্রার্থী মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) ১৪ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৮ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী উমামা ফাতেমা পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮৯ ভোট পেয়েছেন। আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়েছেন।এ ছাড়া ভিপি পদে ১ ভোট পেয়েছেন তিন প্রার্থী। তারা হলেন- মো. সুজন হোসেন, রাকিবুল হাসান ও রাসেল হক।এর আগে, মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২০ হাজার ৯১৫ জন ও নারী ভোটার ১৮ হাজার ৯৫৯ জন।ভোরের আকাশ/মো.আ.