গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের কাজ দ্রুত শুরু করার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। শনিবার (২১ জুন) বিকালে একটি মিছিল প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহরের পশ্চিম চার মাথায় সমাবেশে করে।এতে নেতৃত্ব দেন গোবিন্দগঞ্জ আসনের জামায়াত মনোনীত জাতীয় সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সাবেক জেলা আমীর ডা. আব্দুর রহিম সরকার, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নুরুন নবী প্রধান ও উপজেলা আমীর মাস্টার আবুল হোসাইন। উপজেলা জামায়াতের আমীর মাস্টার আবুল হোসাইনের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সাবেক জেলা আমীর ডা. আব্দুর রহিম সরকার, বিশেষ অতিথি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি নুরুন নবী প্রধান, উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, সহকারী সেক্রেটারি আশরাফুল ইসলাম রাজু, মশিউর রহমান, উপজেলা শিবিরের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম প্রমুখ।বক্তারা বলেন, গোবিন্দগঞ্জবাসীর প্রাণের দাবী রংপুর ইপিজেড। ইপিজেড স্থাপনে প্রশাসনিক সকল প্রকার কাজ সম্পন্ন হলেও একটি স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে আজও ইপিজেডের নির্মাণ কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি।বক্তারা আরও বলেন, ইপিজেড বাস্তবায়ন হলে দুই লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সেই সাথে উপজেলার অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যাবে। ব্যবসা বাণিজ্যের নতুন দিগন্ত প্রসারিত হবে। কেউ যদি ইপিজেড নির্মাণে অবৈধ বাঁধা সৃষ্টি করে তাহলে গোবিন্দগঞ্জবাসী তা প্রতিহত করবে।বক্তারা অবিলম্বে গোবিন্দগঞ্জে ইপিজেডের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করার দাবি জানান।ভোররে আকাশ/এসএইচ
২১ জুন ২০২৫ ০৭:১৩ পিএম
গোবিন্দগঞ্জে পান ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আব্দুল খালেক মিয়া (৩৫) নামের এক পান ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে উপজেলার নাকাইহাট সংলগ্ন এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম।নিহত আব্দুল খালেক মিয়া উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পানের ব্যবসা করছিলেন।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে দিকে আব্দুল খালেক মিয়ার গলাকাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। তারা এসে লাশটি উদ্ধার করেছে।স্বজনরা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে খালেক তার দোকান থেকে বাড়িতে না ফেরায় খোঁজাখুঁজি করা হয়। আজ সকালেই নাকাইহাট বন্দরের পাশে তার গলাকাটা লাশ দেখতে পায় এলাকাবাসী। তাকে কে বা কারা হত্যা করে ওই স্থানে লাশ রেখে গেছে। এই হত্যাকান্ডের বিচার দাবি করছে পরিবারটি।গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ