সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
মঙ্গলবার (৬ মে) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
ফেসবুকে হাসনাত লেখেন, জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি গাজীপুরের চৌরাস্তা এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
দীর্ঘ চার মাস যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা শেষে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরায় তাকে অভ্যর্থনা জানাতে যাওয়া সবাইকে শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।বুধবার (৭ মে) বিএনপির সিনিয়র যুগ্মসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।তারেক রহমান বলেন, মঙ্গলবার সকালে ঢাকা হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে এসে গুলশান-২ এ নিজ বাসভবন পর্যন্ত সড়ক মহাসড়কের দুই পাশে জড়ো হওয়া লাখো মানুষ স্বাগত জানান বেগম জিয়াকে। দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে আসা সাধারণ মানুষ এবং দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন তারেক রহমান।এছাড়াও ওই সময় সামরিক (সেনা, নৌ ও বিমান) বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, পুলিশ, র্যাব ও অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি’র সদস্য যারা নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের প্রতিও আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তারেক রহমান। ভোরের আকাশ/এসআই
সরকারি চাকরি ফিরে পেতে যাচ্ছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান। সব প্রক্রিয়া শেষে শিগগির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব এ কে এম ফজলুল হক বলেন, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ৬ মে দেশে ফিরেছেন। তিনি সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব প্রক্রিয়াধীন আছে। এখন সব প্রক্রিয়া শেষে দু-একদিনের মধ্যে আদেশ জারি করা হবে। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ডা. জোবাইদা রহমান ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে চিকিৎসাবিদ্যায় স্নাতক (এমবিবিএস) সম্পন্ন করে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে মেডিসিনে স্নাতকোত্তর (এমএসসি) ডিগ্রি নেন। চিকিৎসকদের সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে ১৯৯৫ সালে চিকিৎসক হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন। তবে ২০০৮ সালে শিক্ষা ছুটি নিয়ে লন্ডনে চলে যান তিনি। এর পর ২০১৩ সালে দেশে ফিরে নিজ কর্মস্থলে যোগদান না করায় বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস অনুযায়ী তার চাকরির অবসান হয়। অর্থাৎ ছুটি বিধিমালা অনুযায়ী দেশে ফেরত আসতে না পারায় চাকরি থেকে তাকে বরখাস্ত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।জানা গেছে, বিসিএস পরীক্ষায় প্রথম হয়ে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক হিসেবে যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। ২০০৮ সালে শিক্ষা ছুটি নিয়ে স্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে চলে যান যুক্তরাজ্যে। তার পরের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের নানা অপতৎপরতার কারণে আর দেশে ফেরা হয়নি তার। দীর্ঘ ১৭ বছর পর অবশেষে মঙ্গলবার সকালে তিনি শাশুড়ি খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরে এসেছেন। দেশে ফিরে ডা. জোবাইদা রহমান তার বাবার ধানমন্ডির বাসায় উঠেন। এজন্য ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডে তার বাবার বাড়ি মাহবুব ভবনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এই নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর আগে বহুল আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনের সময় গ্রেপ্তার করা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানকে। পরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্বামীকে সুস্থ করার উদ্দেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ছুটি নিয়ে যুক্তরাজ্যে চলে যান ২০০৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বরে। এর আগে একই বছরের ৯ এপ্রিল শিক্ষা ছুটির আবেদন করলে সরকার তাকে ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি মঞ্জুর করে। এরপর কয়েক দফায় ছুটির মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করলে ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর পর্যন্তই তার ছুটি বহাল রাখে সরকার। এরপর আরো দুই দফায় এক বছর করে মোট দুই বছর ছুটি বাড়ানোর আবেদন করলেও সরকার তা নাকচ করে। ফলে সরকারের অনুমোদন ছাড়া একনাগাড়ে ৫ বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার কারণে তার চাকরির অবসান হয়। প্রথম দফায় ২০১১ সালের ১১ অক্টোবর থেকে ২০১২ সালের ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় দফায় ২০১২ সালের ১২ অক্টোবর থেকে ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটির আবেদন করেন ডা. জোবাইদা রহমান। সরকারি চাকরিতে এ ধরনের ছুটির আবেদনকে ‘অসাধারণ ছুটি’ বলা হয়। আর এ ধরনের ছুটি মঞ্জুর করে থাকেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব। তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ন কবীর দুইবারই ডা. জোবাইদার ছুটির আবেদন নাকচ করেন। ছুটির আবেদন নাকচ হলেও রহস্যজনক কারণে দেরিতে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা। জানা গেছে, প্রথম দফায় স্বাস্থ্য সচিব ছুটির আবেদন নাকচ করেন ২০১১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা অফিস আদেশ জারি করে এর একমাস পর ৯ মার্চে। দ্বিতীয় দফায় ছুটির আবেদন নাকচ হয় একই বছরের ১২ জুলাই অথচ অফিস আদেশ জারি হয় ২০১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। আবার এসব অফিস আদেশ জারি করা হলেও অদৃশ্য কারণে তা যুক্তরাজ্যে ডা. জোবাইদা রহমানের কাছে বা বাংলাদেশে তার স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে বা তিনি রিসিভ করেছেন এমন কোনো রেকর্ড সংশ্লিষ্ট শাখায় নেই বলে জানা গেছে। এছাড়াও ছুটির আবেদনে নিয়ম অনুযায়ী, এ জাতীয় ছুটির কারণ ও ছুটির আবেদনকারী কর্মকর্তার বিদেশে অবস্থানের ঠিকানা থাকতে হয়। কিন্তু ডা. জোবাইদার আবেদনে এ দুটোর কোনোটিই উল্লেখ ছিল না বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। ছুটি বিধিমালা অনুযায়ী অসাধারণ ছুটির মেয়াদ পাঁচ বছরের বেশি হতে পারবে না। ছুটি বিধিমালা ৯ (৩) অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলে যেকোনো ছুটি অনুমোদন করতে পারে। অন্য দিকে ছুটি বিধিমালার অধ্যয়ন ছুটি সংক্রান্ত এফ আর-৮৪ এর নিরীক্ষা নির্দেশনার (গ) তে বলা হয়েছে : এই প্রকার ছুটির মেয়াদ সাধারণভাবে ১২ মাস। তবে বিশেষ কারণে সর্বোচ্চ ২৪ মাস পর্যন্ত এই প্রকার ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে। কোর্সের প্রয়োজনে অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হইলে আরো ৪ মাস অর্জিত ছুটি এবং ৩২ মাস অসাধারণ ছুটি প্রদান করা যাইবে। অর্থাৎ অধ্যয়নের প্রয়োজনে ৫ বছর ছুটি প্রদান করা যাইতে পারে। ইহার অতিরিক্ত অনুপস্থিতির ক্ষেত্রে বিএসআর পার্ট-১ এর ৩৪ নং বিধির আওতায় চাকরির অবসান হইবে। বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস বিধি ৩৪ ধারায় বলা হয়েছে ‘বিশেষ অবস্থার প্রেক্ষিতে সরকার ভিন্নরূপ কোনো সিদ্ধান্ত না নিলে, বাংলাদেশে ফরেন সার্ভিসে কর্মরত থাকার ক্ষেত্র ছাড়া, অন্যত্র ছুটিসহ অথবা ছুটি ছাড়া একাধিক ক্রমে ৫ বছর দায়িত্ব থেকে অনুপস্থিত থাকার পর একজন সরকারি কর্মচারীর চাকরির অবসান ঘটবে। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তারেক রহমান, জোবাইদা রহমান ও জোবাইদা রহমানের মা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে কাফরুল থানায় একটি মামলা করে দুদক। ভারতে পালিয়ে যাওয়া গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় ওই মামলায় জোবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং ৩৫ লাখ টাকার অর্থদণ্ড দেন আদালত। কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে দেওয়া ওই সাজা আদালত স্থগিত করে দেন। ভোরের আকাশ/আমর
প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সামরিক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।বুধবার (৭ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্ট তিনি এই আহ্বান জানান।পোস্টে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘যেহেতু আশেপাশে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই আমরা সামরিক হামলার নিন্দা জানাই এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। আমরা সংশ্লিষ্ট সকলকে সংযম প্রদর্শন এবং সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাই। অভিন্ন স্বার্থ এবং আকাঙ্ক্ষার ওপর নির্মিত একটি স্থিতিশীল এবং শান্তিপূর্ণ অঞ্চল সকলের সর্বোত্তম স্বার্থে কাজ করে।’উল্লেখ্য, গত দুই সপ্তাহ ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে উত্তেজনা চলছিল তা গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ভারত-পাকিস্তানে সরাসরি হামলার মাধ্যমে যুদ্ধে রূপ নেয়। এরই মধ্যে পাকিস্তানে ২৬ এবং ভারতে ৭ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ভোরের আকাশ/এসআই
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেছেন, শুধু নির্বাচন হলেই দেশ সঠিকভাবে পরিচালিত হবে, এটা আমরা বিশ্বাস করি না। প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন করেই নির্বাচনে যেতে হবে। কারণ, অতীতে কিছু ভালো নির্বাচন হলেও ক্ষমতায় আসা সরকার জনগণের কল্যাণে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার করেনি।বুুধবার (৭ মে) দুপুরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে গাজী আতাউর রহমান এ কথা বলেন।ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, বিগত ৫৪ বছর যে রাষ্ট্র চলেছে, আমরা সেই রাষ্ট্র দেখতে চাই না। নতুন যে রাষ্ট্রের জন্য জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আমাদের সন্তানরা রক্ত দিয়েছেন, সেটার জন্য যা করনীয় তাই অন্তবর্তীকালীন সরকারকে করতে হবে। অনেকবার অনেক সরকার পরিবর্তন হয়েছে; কিন্তু কেউই জনগণের কল্যাণে সেভাবে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করেনি। এ জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার অবশ্যই শেষ করতে হবে। কারণ আমরা অতীতে দেখেছি রাজনৈতিক সরকারগুলো আসলে আমাদের হতাশ করেছে।তিনি বলেন, ‘তারা কিসের আলোকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত? যেহেতু একটা সংস্কারের কার্যক্রম চলছেই, তাহলে কোন বিধানের আলোকে, কোন পদ্ধতির আলোকে তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে?’অতীতে ভালো নির্বাচন হলেও ভালো একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি মন্তব্য করে ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘অতীতে খারাপ নির্বাচন যেমন হয়েছে, কিছু কিছু ভালো নির্বাচনও হয়েছে। কিন্তু ভালো নির্বাচনের পরেও আমরা ভালো দেশ পাইনি। সুশাসন পাইনি, দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন পাইনি। আমরা দেখেছি, নির্বাচিত সরকারও স্বৈরাচারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।’বৈঠকে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমাদের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, মাহবুবুর রহমান, আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ প্রমুখ। ভোরের আকাশ/এসআই