ঈদযাত্রায় ট্রেনের ১ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ দেওয়া হচ্ছে আগামী ১ জুনের টিকিট। তবে স্টেশনের কাউন্টারে কোনো টিকিট বিক্রি হচ্ছে না। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ আসনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকাল ৮টায় বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়, দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট।
এবার ঈদে পাঁচ রুটে ১০টি স্পেশাল ট্রেন চলবে। এসব ট্রেনের মধ্যে কিছু ট্রেন আগামী ৪ থেকে ৬ জুন এবং ঈদের পরে ৯ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত চলাচল করবে। এ ছাড়া ঈদের দিনও কিছু ট্রেন চলবে। স্পেশাল ট্রেনের টিকিট স্টেশনের কাউন্টার থেকে পাওয়া যাবে, অনলাইনে বিক্রি হবে না।
এ ছাড়া এবার ঈদে ৪৩টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে সারাদেশে। এসব ট্রেনের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার ৩১৫। এর বাইরে প্রতিটি ট্রেনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে স্টেশনের কাউন্টার থেকে।
ঈদ উপলক্ষ্যে রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে জানা যায়, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৩১ মে’র আসন বিক্রি হয়েছে গত ২১ মে; ২ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৩ মে; ৩ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৪ মে; ৪ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৫ মে; ৫ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৬ মে এবং ৬ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৭ মে।
রেলওয়ে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে ৭ দিনের ট্রেনের আসনের টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় অগ্রিম হিসেবে বিক্রি করবে। এ সময় কেনা টিকিটগুলো যাত্রীরা রেলওয়েকে ফেরত দিতে পারবেন না। প্রতিজন টিকিটপ্রত্যাশী ৪টি আসনের টিকিট একবার একসঙ্গে সংগ্রহ করতে পারবেন।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আমরা পশু পরিবহন নিয়ে চিন্তিত, আমরা চাই এবার যেন খামারিরা কোরবানির পশু আনতে গিয়ে কোনো প্রকার কষ্ট না পান এবং পশুরাও যেন কোনো কষ্টের শিকার না হয়।তিনি বলেন, সুষ্ঠু বাজার, পরিবহন ও দামে সঠিক বাস্তবায়ন হবে এবার। প্রাণির প্রতি যেন কোনো নৃশংসতা না হয় এবং কোনো ধরনের ক্ষতিকারক ওষুধ ব্যবহার করে প্রাণীকে মোটাতাজা না করা হয় সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি।বুধবার দুুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কোরবানি সম্পর্কিত বিষয়াদির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণ কমিটির প্রথম সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সারা বছর গ্রামের খামারিরা কোরবানির পশু লালন পালন করেন। এবার আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা হলো সরবরাহ ব্যবস্থা, এই যে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ঢাকায় কোরবানির পশু আসবে। সেক্ষেত্রে যেন একটা সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা থাকে। পরিবহনে স্থল, নৌপথ ও ট্রেনেও বিশেষ ব্যবস্থা যেন হয়।তিনি বলেন, প্রাণিকল্যাণ আইন-২০১৯ রয়েছে, আমরা সেটা নিয়েও আলোচনা করেছি। আইন যেন মেনে চলে, কোনো প্রকার নিষ্ঠুরতা না হয় সে বিষয়ে আমরা সচেতনতা তৈরি করবো। কোরবানির পশুতে যাতে কোনো রকম ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহার করে যেন রিষ্ট-পুষ্ট না করা হয়। এ লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।উপদেষ্টা বলেন, পশুর হাটে ভেটেরিনারিক্লিনিকের সার্জনরা থাকবেন। হাটে তারা স্থায়ীভাবেও থাকবেন এবং মোবাইল ক্লিনিক নিয়ে কাজ করা হবে। এসব সুবিধা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।প্রসঙ্গত, এ বছর কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতসহ কোরবানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় কমিটি করে প্রজ্ঞাপন জারি হয় গত ২০ মে। উচ্চ পর্যায়ের কমিটিতে আছেন ১৭ সদস্য, যার আহ্বায়ক বাণিজ্য উপদেষ্টা।এছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, শিল্প উপদেষ্টা, সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা, ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব, শিল্প সচিব, এনজিও প্রতিনিধি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও বেসরকারি প্রতিনিধি (সরকার মনোনীত)। কমিটিতে সদস্য সচিব, বাণিজ্য সচিব।কমিটি সঠিকভাবে চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং এজন্য পর্যাপ্ত লবণের সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রক্রিয়া নির্ধারণ; চামড়ার উপযুক্ত মূল্য নিশ্চিত করা এবং কোরবানির সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়াদির সুষ্ঠু ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবেন।এছাড়া চামড়ার বিক্রয়লব্ধ অর্থ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বার্থ সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান; কোরবানির হাট, পশু পরিবহন এবং পরিবহনের সময় নিষ্ঠুরতা প্রতিরোধের বিষয়ে নির্দেশনা জারি এবং চামড়া শিল্প নগরী, সাভারসহ সারা দেশে দ্রুত ও যথাযথভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করবে এ কমিটি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ দেওয়া হচ্ছে আগামী ১ জুনের টিকিট। তবে স্টেশনের কাউন্টারে কোনো টিকিট বিক্রি হচ্ছে না। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ আসনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকাল ৮টায় বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়, দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট।এবার ঈদে পাঁচ রুটে ১০টি স্পেশাল ট্রেন চলবে। এসব ট্রেনের মধ্যে কিছু ট্রেন আগামী ৪ থেকে ৬ জুন এবং ঈদের পরে ৯ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত চলাচল করবে। এ ছাড়া ঈদের দিনও কিছু ট্রেন চলবে। স্পেশাল ট্রেনের টিকিট স্টেশনের কাউন্টার থেকে পাওয়া যাবে, অনলাইনে বিক্রি হবে না।এ ছাড়া এবার ঈদে ৪৩টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে সারাদেশে। এসব ট্রেনের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার ৩১৫। এর বাইরে প্রতিটি ট্রেনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে স্টেশনের কাউন্টার থেকে।ঈদ উপলক্ষ্যে রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে জানা যায়, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৩১ মে’র আসন বিক্রি হয়েছে গত ২১ মে; ২ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৩ মে; ৩ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৪ মে; ৪ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৫ মে; ৫ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৬ মে এবং ৬ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৭ মে।রেলওয়ে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে ৭ দিনের ট্রেনের আসনের টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় অগ্রিম হিসেবে বিক্রি করবে। এ সময় কেনা টিকিটগুলো যাত্রীরা রেলওয়েকে ফেরত দিতে পারবেন না। প্রতিজন টিকিটপ্রত্যাশী ৪টি আসনের টিকিট একবার একসঙ্গে সংগ্রহ করতে পারবেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশে আলোচনার শীর্ষে রয়েছে মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চলকেন্দ্রিক মানবিক করিডোর ইস্যু। সভা-সমাবেশে দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতারা ইস্যুটির বিরোধিতা করে বক্তব্য ও মন্তব্য করে যাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে মানবিক করিডোর নিয়ে কারও সঙ্গে কোনো কথা হয়নি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান।গতকাল বুধবার দুপুরে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, করিডোর নিয়ে আমাদের কারও সঙ্গে কোনো কথা হয়নি এবং এ বিষয়ে কারও সঙ্গে কোনো কথা হবে না। আগে করিডোর ব্যাপারটা বুঝতে হবে। করিডোর হচ্ছে, একটা ইমারজেন্সি সময়ে দুর্যোগপূর্ণ জায়গা থেকে মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা।তিনি বলেন, আমরা এখান থেকে কাউকে সরাচ্ছি না। আমরা যেটা করছি সেটা হচ্ছে, যেহেতু আরাকানে সাহায্য সহযোগিতা অন্যান্য সাপ্লাইডোর দিয়ে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, তাই জাতিসংঘ আমাদের এইটুকু বলল, আপনারা আমাদের এইটুকু সহযোগিতা করেন যাতে আমরা সাহায্যগুলো এ জায়গা দিয়ে নিয়ে যেতে পারি।নিরাপত্তা উপদেষ্টা আরও বলেন, জাতিসংঘ তো গত ছয় থেকে সাত বছর ধরে আমাদের চোখের সামনে রোহিঙ্গাদের সাহায্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা বলেছে আপনারা আমাদের এইটুকু জায়গাতে সাহায্য করবেন, যাতে করে জাতিসংঘ তার বিভিন্ন সহযোগীদের মাধ্যমে রাখাইনের ভেতরে যে চ্যানেলগুলো আছে সেখানে এসব সহযোগিতা পৌঁছে দিতে পারে।তিনি বলেন, আপনারা চাইলে খবর নিতে পারেন জাতিসংঘে, আমরা করিডোর নিয়ে কোনো আলোচনা করি নাই। আরাকানে যে অবস্থা সেখানে করিডোরের কোনো প্রয়োজন নেই। করিডোর সৃষ্টি করে লোকজনের যাতায়াতের ব্যবস্থা করার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। সেখানে যে প্রয়োজনীয়তা আছে, সেটা হচ্ছে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া।তিনি আরও বলেন, আরাকানের পরিস্থিতি যতদিন অস্থিতিশীল থাকবে ততদিন আমরা প্রত্যাবাসনের কথা বলতেই পারব না। প্রত্যাবাসনের পূর্বশর্তে আমরা এখনো আসি নাই। অনেকেই বলছেন, করিডোর নিয়ে আমরা কারও সঙ্গে আলোচনা কেন করিনি? আমি বলতে চাই অস্তিত্ববিহীন বিষয় নিয়ে আমরা কীভাবে আলোচনা করব। যার অস্তিত্ব নাই সেই বিষয়ে কী করে আলোচনা হয় বলেও প্রশ্ন রাখেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা।বাংলাদেশে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ত্রাণ পাঠানোর জন্য মানবিক করিডোর সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।সরকার বলছে, এ করিডোর শুধু মানবিক উদ্দেশে ব্যবহারের জন্য, কোনো সামরিক বা বাণিজ্যিক কাজে নয়।তবে সমালোচকরা বলছেন, এর ফলে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে।এর আগে, গত ৪ মে বিইউপি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (এএফডি) ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) আয়োজিত এক সেমিনারে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, আমরা মানবিক করিডোর নিয়ে কোনো আলোচনা করিনি, কোনো চুক্তি বা সমঝোতাও করিনি। এটা মানবিক করিডোর নয়, এটা মানবিক চ্যানেল। করিডোরের সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা আলাদা।ভোরের আকাশ/এসএইচ
একের পর এক বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়ে যাচ্ছে ভারত। ভিসা সীমিতকরণ থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য-কোনোটাই বাদ যাচ্ছে না। এমন অবস্থা কূটনৈতিকভাবে মোকাবিলা করছে সরকার। পরিস্থিতি মোকাবেলায় উদ্দীপনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।তিনি বলেন, স্থলপথে বাংলাদেশি কিছু পণ্য আমদানিতে ভারতের বিধিনিষেধ আমাদের জন্যে আত্মনির্ভরশীলতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ।উপদেষ্টা তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজের এক পোস্টে বলেন, ব্যবসায়ীদের সাময়িক হয়তো কিছু ক্ষতি হবে, তবে দীর্ঘ মেয়াদে আমরা মনে করি, এটি আমাদের আত্মনির্ভরশীলতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ। সাভারে জাতীয় যুব ইনস্টিটিউটে যুব সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেও এ কথা বলেন উপদেষ্টা।স্থলপথে বাংলাদেশি কিছু পণ্য আমদানিতে ভারতের বিধিনিষেধের কারণে ব্যবসায়ীদের সাময়িক ক্ষতি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, এটি আমাদের আত্মনির্ভরশীলতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ।অপর এক পোস্টে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, স্টারলিংকের মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষত দেশের প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকাগুলো-যেখানে এখনো অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ পৌঁছায়নি-সেখানেও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ