শ্রম আদালতের মামলা ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ
শ্রম আদালতের মামলাগুলো অ্যাডভান্সিং ডিসেন্ট ওয়ার্ক ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় ডিজিটাল সেবার অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে একটি ডিজিটাল কেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করা হবে, যা মামলা নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় শ্রম আদালতের ডিজিটালাইজেশন, শিশুশ্রম প্রতিরোধ এবং শ্রমবিরোধ দ্রুত সমাধানের বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
শ্রম সচিব বলেন, আইএলও’র ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান ও রোডম্যাপ বাস্তবায়নে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও আইসিটি বিভাগের সমন্বয়ে মামলার ডিজিটাল প্রক্রিয়াকরণ শুরু হবে।
তিনি বলেন, আদালতের কর্মকর্তা, শ্রম অধিদপ্তর, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, শ্রম আইনজীবী সমিতি এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের প্রশিক্ষণে আইএলও সহযোগিতা করবে। শ্রম মামলার ডিজিটাল রূপান্তরে সব অংশীজনকে সম্পৃক্ত করা হবে।
সভায় আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, আইসিটি বিভাগ, শ্রম অধিদপ্তর, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাসহ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/হ.র
সংশ্লিষ্ট
৪৩ দিন পর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান কার্যালয় নগর ভবনে এসেছেন সংস্থাটির প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া। পাশাপাশি সকল সেবা কার্যক্রম চালুর ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি নগর ভবনে আসেন।ডিএসসিসি প্রশাসক বলেন, আমরা আর পেছনের দিকে তাকাতে চাই না। আমরা সামনে এগিয়ে যাব। সামনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অনেকগুলো কাজ করব।বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে গত ১৪ মে থেকে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে আন্দোলন শুরু হয়। ইশরাকের সমর্থকেরা নগর ভবনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছিলেন। ফলে গত ১৪ মে থেকে সংস্থাটির প্রশাসক নগর ভবনে আসতে পারেননি।গত ১৫ মে থেকে ৩ জুন পর্যন্ত নগর ভবন থেকে দেওয়া সব নাগরিক সেবা বন্ধ ছিল। জরুরি প্রয়োজনে এসে এ সময় সেবাপ্রার্থী নাগরিকদের বারবার ঘুরে যেতে হয়েছে। সেসময় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ইশরাকপন্থী কর্মচারীরা নগর ভবনের মূল ফটক আটকে রাখার পাশাপাশি প্রতিটি বিভাগে তালা ঝুলিয়ে সেবা কার্যক্রম বন্ধ করে রাখেন। পরে ঈদের বিরতির পর গত ১৫ জুন থেকে ইশরাকের অনুসারীরা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে একত্রিত হয়ে ফের অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে শুরু করেন। ভোরের আকাশ/হ.র
ক্ষতিকর প্লাস্টিক এখন শুধু শহরের ড্রেন বা সাগরের পাড়েই নয়, মানুষের খাদ্যচক্রে—এমনকি রক্ত ও হৃৎপিণ্ডেও জায়গা করে নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, সাশ্রয়ী ও টেকসই হিসেবে একসময় এই প্লাস্টিক বিশ্বজুড়ে শিল্প, কৃষি, চিকিৎসাসহ সব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান করে নেয়। কিন্তু কৃত্রিম এ বস্তু যখন বিপুল হারে উৎপাদিত হয় এবং ব্যবহার শেষে পরিবেশে মিশতে থাকে, তখন তা বৈশ্বিক সংকট সৃষ্টি করে। তাই মানুষ ও পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে প্লাস্টিকের নিয়ন্ত্রণ জরুরি।গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পরিবেশ ভবন মিলনায়তনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)সহ ৩৩টি পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠনের আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন তারা।‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়’ শীর্ষক এই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান। বাপার সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর কবিরের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাপার সহসভাপতি অধ্যাপক ড. এম. ফিরোজ আহমেদ।লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক ফিরোজ আহমেদ বলেন, প্লাস্টিকের অব্যবস্থাপনার জন্য ভূ-পরিবেশ দূষণ হয়। এটি মাটি দূষণ করে এবং উর্বরতা ও উৎপাদনশীলতা হ্রাস করে। ছুড়ে ফেলা প্লাস্টিক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে, যার ফলে বন্যা দেখা দেয়। নদীর তলদেশে প্লাস্টিক জমা হয়ে পানির বহনক্ষমতা হ্রাস করে, পানি চলাচল বাধাগ্রস্ত ও দূষিত করে। প্লাস্টিক বর্জ্য প্রকৃতিতে খণ্ডিত হয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক এবং ন্যানো প্লাস্টিকে রূপান্তরিত হয়।বিভিন্ন পণ্যে ব্যবহৃত মাইক্রোপ্লাস্টিক যুক্ত হয়ে তা বিভিন্ন উপায়ে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে, যা এখন বড় সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে।প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির অন্যতম কারণ একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক। এই প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহারে ঢাকার ড্রেনগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং দূষণ বাড়ছে। দূষণ কমাতে ডিএনসিসির উন্মুক্ত স্থানগুলোতে বৃক্ষরোপণ ও সবুজে আচ্ছাদনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। পূর্বাচলসহ উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন খোলা জায়গাগুলোতে বনায়নের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের প্রাক্তন বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবারক আহমদ খান বলেন, প্লাস্টিক বন্ধে ২০০২ সালে আইন করা হলেও তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হয়নি। পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ এখনো দেশে উৎপাদনের অনুমতি পায়নি, যা দুঃখজনক। তিনি পলিথিন-প্লাস্টিক বন্ধে সবাইকে নিজ উদ্যোগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।সভাপতির বক্তব্যে ড. মো. কামরুজ্জামান বলেন, আমরা যদি প্লাস্টিক পণ্যকে ক্ষতিকর হিসেবে উপলব্ধি করতাম, তাহলে অনেক আগেই তা বন্ধ হয়ে যেত। প্লাস্টিকের ব্যবহার ও বিপণন নিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে এবং বিকল্প পণ্য সহজলভ্য করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন এএলআরডির নির্বাহী প্রধান শামসুল হুদা, এসডোর মহাসচিব ড. শাহরিয়ার হোসেন, বেলার ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট তাসলিমা ইসলাম, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এইচ. এম. জাকির হোসেন প্রমুখ। ভোরের আকাশ/হ.র
আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচনী উপকরণ কেনা সম্পন্ন করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ।তিনি বলেন, "নির্বাচনী সামগ্রী কেনার প্রকিউরমেন্ট সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে। এজন্য একটি টেন্ডারে কিছুটা পরিবর্তন আনতে হবে, সে কার্যক্রমও চলমান রয়েছে।"ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী রমজানের আগে আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। সে অনুযায়ী সব প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। কারণ, রোজার আগে ফেব্রুয়ারিতে ভোট হলে ডিসেম্বরেই ইসিকে তফসিল ঘোষণা করতে হবে।ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২১ ধরনের ফরম, ১৭ ধরনের প্যাকেট, পাঁচ ধরনের পরিচয়পত্র, আচরণবিধি, প্রতীকের পোস্টার, নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়েল, নির্দেশিকা ইত্যাদি ছাপানোর কার্যক্রম শুরু করা প্রয়োজন।জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নাম ও প্রতীক সংবলিত থাকে। ফলে নির্বাচন কমিশন সময়সূচি ঘোষণার পরপরই প্রার্থীদের তালিকা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যালট পেপার অল্প সময়ে মুদ্রণ করে মাঠপর্যায়ের কার্যালয়গুলোতে পাঠাতে হবে।তবে অন্যান্য ফরম, প্যাকেট, পরিচয়পত্র, আচরণবিধি, প্রতীকের পোস্টার, ম্যানুয়েল ও নির্দেশিকা সম্ভাব্য সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই মুদ্রণ করে সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন।ভোরের আকাশ/হ.র
শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে সরকার উল্টো পথে হাঁটছে বলে মন্তব্য করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। তারা বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত গুরুত্ব পায়নি, বরং ফসিল ফুয়েলের নির্ভরতা আরও বাড়ানো হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত: জ্বালানি রূপান্তরের অগ্রাধিকারের ওপর প্রতিফলন’ শীর্ষক সিপিডির এক আলোচনায় এসব কথা বলা হয়।মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির সহযোগী গবেষক হেলেন মাশিয়াত প্রিয়তী। তিনি বলেন, আমাদের বিভিন্ন জ্বালানির—তেল বা গ্যাসের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। সেটা আমাদের কাছে মনে হয়েছে কিছুটা ভুল উপায়ে মূল্যগুলো সমন্বয় করা হচ্ছে, যাতে আমাদের আর্থিক বোঝার ওপর প্রভাব পড়ছে। সেই আর্থিক বোঝা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক দেনা রয়েছে, যার পেমেন্টগুলো বাকি রয়েছে।তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৮টি সংকট রয়েছে। সেগুলো হলো—নিয়ন্ত্রক সংস্থার আর্থিক সংকট, গ্যাস সরবরাহের ঘাটতি, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রবাহ সরবরাহে ব্যর্থতা, ভুল উপায়ে জ্বালানির মূল্য সমন্বয়, জ্বালানি রূপান্তরের গতি কমে যাওয়া ইত্যাদি।প্রবন্ধ উপস্থাপনায় বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের যে রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা তিনটি শূন্য—শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ—সেদিক বিবেচনায় আমরা ২.৫০ শূন্যে দাঁড়িয়েছি। কারণ বাজেট জ্বালানি খাতে কয়লার ওপর নির্ভরতার কথা বলছে, এলএনজি আমদানির কথা বলছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে কোনো ধরনের প্রণোদনা দেওয়া হয়নি।এসব বিশ্লেষণ করে বলা হয়, শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণের ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার উল্টো পথে হাঁটছে। যেখানে এক পা এগোনোর কথা ছিল, সেখানে এক পা পিছিয়ে যাচ্ছে। আমরা এগিয়ে যেতে পারতাম যদি বাজেট প্রো-ফসিল ফুয়েল না হয়ে প্রো-রিনিউয়েবল ফুয়েল হতো।হেলেন মাশিয়াত প্রিয়তী আরও বলেন, বিগত সময়ের মতো এবারের বাজেটও প্রো-ফসিল ফুয়েল রয়ে গেছে। বরং নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিবেচনায় এবারের বাজেট হতাশ করেছে।তিনি বলেন, বাজেটে এলএনজি আমদানির ক্ষেত্রে ভ্যাট অব্যাহতি থাকলেও নবায়নযোগ্য জ্বালানির ক্ষেত্রে কোনো প্রণোদনা নেই। বরং নবায়নযোগ্য জ্বালানির বরাদ্দ কমেছে। এবার মাত্র ৭টি প্রকল্পে নবায়নযোগ্য জ্বালানি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, গত বছর ছিল ৪টি। সেদিক থেকে সংখ্যা বাড়লেও বরাদ্দ কমে যাওয়ায় তা বিপরীত চিত্র তুলে ধরছে। যদিও বাজেট বক্তব্যে ৭০০ কোটি টাকার একটি বিশেষ তহবিলের কথা এসেছে, তা যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন তিনি।সংলাপে সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আমরা সবাই জানি, এই বাজেটটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ও পরবর্তী নির্বাচিত সরকার বাস্তবায়ন করবে। এর রাজনৈতিক গুরুত্ব অনেক।তিনি আরও বলেন, বিগত সরকারের সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিপুল বিনিয়োগ হয়েছিল, যার ফলে প্রাপ্যতা বেড়েছিল, কিন্তু মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ বা টেকসই রূপান্তরের দিকে কোনো অগ্রগতি হয়নি। বরং ওই সময়ে লুটপাট, অর্থের অপচয় ও সুশাসনের অভাব দেখা গেছে।তিনি আশা প্রকাশ করেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সুশাসনের অভাব চিহ্নিত করবে এবং রূপান্তর ও দীর্ঘমেয়াদি টেকসই নীতিকে গুরুত্ব দেবে।সংলাপে ভার্চুয়ালি অংশ নেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ পরিচালক ফয়সাল সামাদ, ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা এম শামসুল আলম প্রমুখ। ভোরের আকাশ/হ.র