× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

আলোচনায় ‘যুদ্ধাবস্থা’

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ২০ মার্চ ২০২৫ ০৯:৫৮ পিএম

আলোচনায় ‘যুদ্ধাবস্থা’

আলোচনায় ‘যুদ্ধাবস্থা’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর নানানমুখী অপতৎপরতার জেরে দেশের পরিস্থিতি যে অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় যুক্ত দেশের শীর্ষ ব্যক্তিদের মুখ থেকে ‘যুদ্ধাবস্থা’ নামের ‘শব্দ’টি একাধিকবার বেরিয়ে এসেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনির মুখ থেকে বেরিয়েছে শব্দটি। এমন দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের মুখে ‘যুদ্ধাবস্থা’ শব্দটি শুনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে সাধারণ মানুষের মনে। এ কারণে কয়েক সপ্তাহ ধরেই বেশ আলোচনায় রয়েছে শব্দটি। 
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত বছর ৫ আগস্টের গণঅভুত্থানের পর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি দেশের সার্বিক পরিস্থিতি। অন্তর্বর্তী সরকারকে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অসংখ্য প্রতিকূল পরিস্থিতি সামাল দিতে হচ্ছে। এক ঘটনা সামাল দিতে না দিতেই নতুন আরেকটি ঘটনা সামনে চলে আসছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে। হত্যাকাণ্ড, ছিনতাই, ধর্ষণ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধের মাত্রা বেড়েছে। রাজধানীজুড়ে চলে দাবি আদায়ের মিছিল সমাবেশ। প্রতিবেশি দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মাঝেই মার্কিন ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্সের পরিচালক (ডিএনআই) তুলসী গ্যাবার্ডের বাংলাদেশ নিয়ে দেওয়া নেতিবাচক মন্তব্যে ক্ষুব্ধ অন্তর্বর্তী সরকার। 
গত সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বিশেষ বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও ততই তীব্র হচ্ছে। আমরা যুদ্ধাবস্থায় আছি। এই বাস্তবতা মনে রেখেই পুলিশকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীরা এই সুযোগে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা করবে, তাই পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশই সম্মুখ সারির মানুষ। তাদের অবহেলা করে দেশ গড়া সম্ভব নয়। আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করা গেলে, শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত করা গেলে, সব যুদ্ধেই জয়ী হওয়া সম্ভব।’  
এর আগে গত ১০ মার্চ রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে একই সুরে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের বিরুদ্ধ শক্তি একটি ছদ্ম-যুদ্ধ চালাচ্ছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, দেশে এখন যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং সে যুদ্ধ অন্য জায়গা থেকে আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটা কন্ট্রোল রুম থেকে সে যুদ্ধের প্রতি সপ্তাহ ও দিনের কর্মসূচি চালু করা হয় ও মনিটর করা হয়। আমাদের সে যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়তে হবে।
উপদেষ্টা লিখেছেন, ‘গতকাল মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি পর্যালোচনা সভায় নারী ও শিশুর বিরুদ্ধে নিপীড়ন ও সহিংসতা নিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ, নিষিদ্ধ সংগঠনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ ও সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। আমরা সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, সরকার কঠোর অবস্থানে যাবে। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় অপরাধীদের গ্রেপ্তার চলমান এবং বিচারের কাজ দ্রুত ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে ও সরকার তৎপর।’ মাহফুজ আলম আরও লিখেছেন, সামরিক-বেসামরিক আমলাতন্ত্র, ব্যবসায়ী শ্রেণি ও মিডিয়ার মধ্যকার গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর বিরোধ, স্বার্থান্বেষা ও মতান্ধতা, অন্যদিকে গণঅভ্যুত্থানের বিরুদ্ধ শক্তির ঐক্যবদ্ধ হয়ে ক্রমশ উত্থান সরকারকে বেকায়দায় ফেলছে। তিনি লিখেছেন, সরকার যুদ্ধ লড়ছে গণঅভ্যুত্থানে পরাজিত একটি শক্তিশালী দেশি-বিদেশি জোটের বিরুদ্ধে। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল জনগণের মধ্যকার অভ্যুত্থানের ঐক্যকে নস্যাত করতে উঠে পড়ে লেগেছে। সফল ও হচ্ছে। সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক দল ও অভ্যুত্থানের বিভিন্ন শক্তিকে মুখোমুখী না করাই আমাদের জন্য আখেরে ভালো হবে। মাহফুজ আলম লিখেছেন, রাষ্ট্র সংস্কার, গণহত্যা ও লুটপাটের বিচার, প্রতিষ্ঠানসমূহের পুনরুজ্জীবন ও গণতান্ত্রিক রূপান্তরসহ নানা বিষয় আমাদের লক্ষ্য থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।  এ সরকারের আমলে এ দেশকে গড়ে তোলার সুযোগ ও সক্ষমতা তৈরি হয়েছে বলেই ভিনদেশ থেকে দ্রুততার সাথে সরকার পরিবর্তনের প্রেস্ক্রিপশন আসছে। কিন্তু, নির্বাচন যথাসময়েই হবে এবং জুলাই সনদের ভিত্তিতে এ দেশে নির্বাচনের আগেই রাষ্ট্র সংস্কারের দৃশ্যমান অগ্রগতি ঘটবে এবং খুনী, ধর্ষক ও লুটেরাদের বিচার হবে।
গত ১৬ মার্চ মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনির মুখে ‘যুদ্ধাবস্থা’ শব্দটি বেরিয়ে এসেছে। তিনি বলেন, গতবার কুচকাওয়াজ হয়নি, এবারও হচ্ছে না। আমরা এখন একটা যুদ্ধাবস্থায় আছি, আনন্দ করার মেজাজে নেই।
অভ্যন্তরীণ চাপ : বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ নানা চাপে রয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনাই তাদের বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে-বাইরে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে দেশের মানুষ! তাদের চোখে-মুখে আতঙ্কের ছাপ। কাটেনি মব জাস্টিস। এর মাঝেই সম্প্রতি বেড়েছে প্রকাশ্যে হত্যাকাণ্ড, ছিনতাই, ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনা। প্রকাশ্যে ঘটলেও এসব পরিস্থিতির শিকার ব্যক্তি বা পরিবারের সাহায্যে এগিয়ে যাচ্ছে না কেউ। ঘটনার পর ঘটনাস্থলে দেখা মিলছে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের।  সমন্বয়ক পরিচয়ে চলছে চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম। যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অপারেশন দিয়েই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে দেশবাসী। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে নানাভাবে রাগ-ক্ষোভ  ও অসন্তোষ প্রকাশ করে চলেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাসহ সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ। 
সংস্কার ও নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়েও সরকারের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবি অব্যাহত রখেছে বিএনপি। আন্দোলনের হুমকিও দিয়ে চলেছে তারা। জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াতসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতারা মৌলিক সংস্কার শেষে নির্বাচনের পক্ষে। এছাড়া বিভিন্ন ইস্যু নিয়েও নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে সরকার। 
জাতীয় নাগরিক কমিটির বেশ কিছু ইস্যু বিশেষ করে গণপরিষদ ও সেকেন্ড রিপাবলিক গড়ার ঘোষণা  নিয়েও সরকারকে ভাবতে হচ্ছে। কারণ এসব  ইস্যুর সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভাজন রয়েছে। 
বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম অনেকটা প্রাথমিক পর্যায়েই রয়ে গেছে। এখনও প্রতিবেদন জমা দেয়নি বেশ কয়েকটি কমিশন। এর মধ্যে কমিশনসমূহের প্রাথমিক প্রতিবেদন নিয়েই আলোচনা-সমালোচনা এবং প্রত্যাখ্যান করার ঘটনা ঘটছে। ইতোমধ্যে লিখিতভাবে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা। এক কথায়, সংস্কার কমিশনসমূহের বাস্তবায়ন পর্বের শুরু এবং শেষ অনেকটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার (দীর্ঘমেয়াদি)। 
গণঅভুত্থানে নেতৃত্বাদানকারী শক্তিসমূহের মধ্যে ফাটলের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। তারা পারস্পরিক সমালোচনা থেকে শুরু করে কষ্টদায়ক ও সাংঘর্ষিক মন্তব্য করতেও দ্বিধা করছেন না। অধিকাংশ ইস্যুতেই তারা ঐক্যমতে পৌঁছতে পারছেন না। একটি দল বাম দিকে গেলে অন্যটি যাচ্ছে ডানদিকে। সেই সুযোগে তৃতীয় শক্তির স্বার্থ হাসিলের পথ সুগম হচ্ছে। 
আন্তর্জাতিক চাপ : গণঅভ্যুত্থানের পর পলাতক সাবেক প্রধান শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেয়াকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের টানাপড়েন অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে সীমান্তে কাটাতারের  বেড়া নির্মাণসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে প্রতিবেশি দু’দেশের মধ্যে নানা ঘটনা ঘটে গেছে। দু’দেশেই রাষ্ট্রদূতদের তলব করার ঘটনা ঘটেছে একাধিকবার। 
এর মধ্যেই বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন ও ‘ইসলামি খেলাফত’ নিয়ে মার্কিন ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের করা মন্তব্যকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে ব্যাপক আলোচনা। গত সোমবার সন্ধ্যায় ওই মন্তব্য প্রকাশের পর রাতেই প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
তিন দিনের ভারত সফরে গিয়ে সে দেশের টেলিভিশন চ্যানেল এনডিটিভি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশকে নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে ওই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে খুব লম্বা সময় ধরে সেখানে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, ক্যাথলিক ও অন্যদের ওপর যে ধর্মীয় নির্যাতন, হত্যা ও অত্যাচার চালানো হচ্ছে সেটা আমেরিকার সরকার তথা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের জন্য খুব বড় একটা উদ্বেগের জায়গা।
প্রায় দুই মাস আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেয়ার পর তার প্রশাসনের কোনও শীর্ষ কর্মকর্তা এই প্রথম বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে প্রকাশ্যে এত কঠোর মন্তব্য করলেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক রাশেদা রওনক খান বলছেন, সরকার তো ভীষণ রকমের চাপ অনুভব করারই কথা। কারণ বিভিন্ন দল বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ করছে এবং ঐক্যের জায়গা এখনও দেখা যাচ্ছে না।
সরকারের ভেতরেও বিভিন্ন দলের মতের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন বা দূরত্ব এবং আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকেও নানা চাপ সরকারের ওপর রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের জন্য একটা ঐকমত্যের জায়গা সৃষ্টি করাটাই এখন একটা বড় চ্যালেঞ্জ।
 

  • শেয়ার করুন-
 মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য নতুন ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পরিকল্পনা বিসিবির

মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য নতুন ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পরিকল্পনা বিসিবির

 তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

 মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

 বদলি ও পদায়নে নতুন নীতিমালা কার্যকর করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

বদলি ও পদায়নে নতুন নীতিমালা কার্যকর করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

 যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের কাছে উন্নত এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে

যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের কাছে উন্নত এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে

 ট্রাম্পের জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই: ইতিহাসের নতুন অধ্যায়

ট্রাম্পের জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই: ইতিহাসের নতুন অধ্যায়

 বিয়ের সাজে কেয়া পায়েল: অভিনয় ও ব্যবসার দুই জগতেই নজর কাড়লেন তিনি

বিয়ের সাজে কেয়া পায়েল: অভিনয় ও ব্যবসার দুই জগতেই নজর কাড়লেন তিনি

 শাকিব খানের ‘সোলজার’-এর প্রথম লুক প্রকাশ

শাকিব খানের ‘সোলজার’-এর প্রথম লুক প্রকাশ

 বিসিবি নির্বাচনের পর কমিটিতে দায়িত্ব বণ্টন সম্পন্ন

বিসিবি নির্বাচনের পর কমিটিতে দায়িত্ব বণ্টন সম্পন্ন

 আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ে সিরিজ শুরুর লক্ষ্য বাংলাদেশের

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ে সিরিজ শুরুর লক্ষ্য বাংলাদেশের

 বাংলাদেশ-সৌদি আরবের সম্পর্ক ‘দীর্ঘমেয়াদি বন্ধুত্বের প্রতীক’: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশ-সৌদি আরবের সম্পর্ক ‘দীর্ঘমেয়াদি বন্ধুত্বের প্রতীক’: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

 ২০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি

২০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি

 পে স্কেল নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

পে স্কেল নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

 দুই বছরে গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ২৫০ ইমাম নিহত, ৮৩৫ মসজিদ ধ্বংস

দুই বছরে গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ২৫০ ইমাম নিহত, ৮৩৫ মসজিদ ধ্বংস

 নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে মালদ্বীপে প্রবাসীদের স্মারকলিপি

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে মালদ্বীপে প্রবাসীদের স্মারকলিপি

 কখন বুঝবেন আপনার শরীর ও মন বিশ্রাম চাইছে

কখন বুঝবেন আপনার শরীর ও মন বিশ্রাম চাইছে

 সকালে কমলার রস খাওয়া কি ক্ষতিকর? জানুন বিশেষজ্ঞদের মতামত

সকালে কমলার রস খাওয়া কি ক্ষতিকর? জানুন বিশেষজ্ঞদের মতামত

 যেসব স্বাস্থ্য সমস্যায় কখনোই এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়

যেসব স্বাস্থ্য সমস্যায় কখনোই এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়

 শেখ হাসিনা ও কামাল নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা

শেখ হাসিনা ও কামাল নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা

সংশ্লিষ্ট

তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের কাছে উন্নত এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে

যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের কাছে উন্নত এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে

ট্রাম্পের জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই: ইতিহাসের নতুন অধ্যায়

ট্রাম্পের জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই: ইতিহাসের নতুন অধ্যায়