আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ০২:১৭ পিএম
কানাডায় সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির জয়
কানাডায় ফেডারেল নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি। এর মধ্য দিয়ে আবারও প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ এপ্রিল) ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর সর্বশেষ এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা’র প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ এবং ভূখণ্ড দখলের হুমকি ঘিরে আলোচিত কানাডার জাতীয় নির্বাচনে জয় পেয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি।
মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি এবং বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে ভাগ্যের একটি অত্যাশ্চর্য পরিবর্তনের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত হয় কানাডার এই নির্বাচন। তাই পরবর্তী নেতাকে অবশ্যই মার্কিন শুল্ক এবং জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয় মোকাবেলা করতে হবে।
অর্থনীতিবিদ থেকে রাজনীতিতে আসা কার্নি নির্বাচনী প্রচারে নিজেকে ট্রাম্প প্রশাসনের হুমকির বিরুদ্ধে কানাডার স্বার্থরক্ষার একজন শক্ত নেতা হিসেবে উপস্থাপন করেছিলেন। বাণিজ্যচুক্তি, শুল্ক আরোপ এবং সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কড়া অবস্থানের ফলে এবারের নির্বাচন ছিল কানাডার জন্য এক জটিল চ্যালেঞ্জ।
এর আগে শনিবার অ্যাংগাস রেইডের জরিপে লিবারেলরা ৪৪ শতাংশ জনসমর্থন আর কনজারভেটিভ পার্টি ৪০ শতাংশ মানুষ সমর্থন করছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ১৯ ঘন্টা আগে
আপডেট : ১৭ মিনিট আগে
কানাডায় সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির জয়
কানাডায় ফেডারেল নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি। এর মধ্য দিয়ে আবারও প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ এপ্রিল) ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর সর্বশেষ এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা’র প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ এবং ভূখণ্ড দখলের হুমকি ঘিরে আলোচিত কানাডার জাতীয় নির্বাচনে জয় পেয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি।
মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি এবং বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে ভাগ্যের একটি অত্যাশ্চর্য পরিবর্তনের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত হয় কানাডার এই নির্বাচন। তাই পরবর্তী নেতাকে অবশ্যই মার্কিন শুল্ক এবং জীবনযাত্রার উচ্চ ব্যয় মোকাবেলা করতে হবে।
অর্থনীতিবিদ থেকে রাজনীতিতে আসা কার্নি নির্বাচনী প্রচারে নিজেকে ট্রাম্প প্রশাসনের হুমকির বিরুদ্ধে কানাডার স্বার্থরক্ষার একজন শক্ত নেতা হিসেবে উপস্থাপন করেছিলেন। বাণিজ্যচুক্তি, শুল্ক আরোপ এবং সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কড়া অবস্থানের ফলে এবারের নির্বাচন ছিল কানাডার জন্য এক জটিল চ্যালেঞ্জ।
এর আগে শনিবার অ্যাংগাস রেইডের জরিপে লিবারেলরা ৪৪ শতাংশ জনসমর্থন আর কনজারভেটিভ পার্টি ৪০ শতাংশ মানুষ সমর্থন করছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ভোরের আকাশ/এসএইচ