আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ৩১ মে ২০২৫ ০৬:৫১ এএম
৬ হাজার ৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করছে জাতিসংঘ
আর্থিক সংকট মোকাবিলায় ৬ হাজার ৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতিসংঘ। বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় ৩.৭ বিলিয়ন ডলারের বাজেট থেকে ২০ শতাংশ কাটছাঁটের অংশ হিসেবেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রয়টার্স হাতে পাওয়া জাতিসংঘের একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে আগামী ১৩ জুনের মধ্যে কর্মীদের বিস্তারিত তালিকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব সংস্থাটির এ আর্থিক সংকটের অন্যতম কারণ যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল কমানো। জাতিসংঘের বার্ষিক বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশই দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে বৈদেশিক সহায়তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমানোয় জাতিসংঘের বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রমে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘে অনাদায়ী অর্থের পরিমাণ প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলার। তবে জাতিসংঘের কন্ট্রোলার চন্দ্রমৌলি রামানাথন একে সরাসরি দায়ী না করে বলেন, এটি মূলত ‘ইউএন৮০’ নামের অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের অংশ, যার ফলাফল হিসেবে ব্যয় কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নতুন বাজেট বাস্তবায়ন শুরু হবে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস জানিয়েছেন, তিনি একটি বৃহৎ কাঠামোগত সংস্কার পরিকল্পনা করছেন। এর আওতায় বিভাগ একত্রিতকরণ, কিছু দপ্তর স্থানান্তর এবং কর্মীদের অপেক্ষাকৃত কম ব্যয়ের শহরে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব রয়েছে।৬ হাজার ৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনায় জাতিসংঘ
আর্থিক সংকট মোকাবিলায় ৬ হাজার ৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতিসংঘ। বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় ৩.৭ বিলিয়ন ডলারের বাজেট থেকে ২০ শতাংশ কাটছাঁটের অংশ হিসেবেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রয়টার্স হাতে পাওয়া জাতিসংঘের একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে আগামী ১৩ জুনের মধ্যে কর্মীদের বিস্তারিত তালিকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব সংস্থাটির এ আর্থিক সংকটের অন্যতম কারণ যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল কমানো। জাতিসংঘের বার্ষিক বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশই দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে বৈদেশিক সহায়তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমানোয় জাতিসংঘের বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রমে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘে অনাদায়ী অর্থের পরিমাণ প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলার। তবে জাতিসংঘের কন্ট্রোলার চন্দ্রমৌলি রামানাথন একে সরাসরি দায়ী না করে বলেন, এটি মূলত ‘ইউএন৮০’ নামের অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের অংশ, যার ফলাফল হিসেবে ব্যয় কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নতুন বাজেট বাস্তবায়ন শুরু হবে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস জানিয়েছেন, তিনি একটি বৃহৎ কাঠামোগত সংস্কার পরিকল্পনা করছেন। এর আওতায় বিভাগ একত্রিতকরণ, কিছু দপ্তর স্থানান্তর এবং কর্মীদের অপেক্ষাকৃত কম ব্যয়ের শহরে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব রয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স
ভোরের আকাশ//হ.র